কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলছে। নির্বাচনে লড়ছেন বেশ কয়েকজন প্রার্থী। তাঁদেরই একজন কুসিকের সাবেক মেয়র মনিরুল হক সাক্কু। আজকের পত্রিকার মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মারুফ কিবরিয়া ও দেলোয়ার হোসাইন আকাইদ।
মেলান্দহ ও জামালপুর প্রতিনিধি
প্রশ্ন: নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি কেমন দেখছেন?
সাক্কু: লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি। আমার নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়েছে, আগুন দেওয়া হয়েছে। বাস প্রতীকের প্রার্থীর লোকজন নিজেদের কার্যালয়ে ভাঙচুর করে আমার সমর্থকদের নাম দিয়েছে।
প্রশ্ন: প্রচারের সময়কে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?
সাক্কু: দুই টার্মে মেয়র ছিলাম। আমার প্রতি মানুষের ভালোবাসা রয়েছে। প্রচারে নেমে দেখেছি, মানুষ আমাকে চায়। কিন্তু আমার প্রতিপক্ষ প্রচারের সময় নানাভাবে কর্মীদের ভয়ভীতি দেখিয়েছেন। ভোটারদের হুমকি দিয়েছেন। আপনি বের হওয়ার সময় দেখবেন, আমার বাড়ির সামনে
আমার পোস্টার নেই, বাস প্রতীকের পোস্টার ঝুলছে।
প্রশ্ন: হুমকির বিষয়টি ইসিকে জানিয়েছিলেন?
সাক্কু: অভিযোগের পর অভিযোগ করেছি। কোনো প্রতিকার পাইনি।
প্রশ্ন: বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। আপনি অংশ নিচ্ছেন কেন?
সাক্কু: স্থানীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় দলের ভাবমূর্তি আমার দৃষ্টিতে নষ্ট হয়নি। এতে দল আরও চাঙা হয়। কর্মীদের ধরে রাখতে পারি। আমি কাজটি করছি দলের জন্যই। এক-দেড় মাস পর উপজেলা নির্বাচন হবে। তখন বিএনপির সবাই যাবে। আর যদি না যায়, তাহলে বলতে হবে পলিসির ভুল।
প্রশ্ন: আবার নির্বাচিত হলে আপনার পরিকল্পনা কী?
সাক্কু: ফেলে আসা কাজগুলো করব। আধুনিক শহর গড়তে আমার বড় পরিকল্পনা রয়েছে। জলবদ্ধতা ও শহরের যানজট নিরসনে কাজ করতে হবে।
প্রশ্ন: নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি কেমন দেখছেন?
সাক্কু: লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি। আমার নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর করা হয়েছে, আগুন দেওয়া হয়েছে। বাস প্রতীকের প্রার্থীর লোকজন নিজেদের কার্যালয়ে ভাঙচুর করে আমার সমর্থকদের নাম দিয়েছে।
প্রশ্ন: প্রচারের সময়কে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?
সাক্কু: দুই টার্মে মেয়র ছিলাম। আমার প্রতি মানুষের ভালোবাসা রয়েছে। প্রচারে নেমে দেখেছি, মানুষ আমাকে চায়। কিন্তু আমার প্রতিপক্ষ প্রচারের সময় নানাভাবে কর্মীদের ভয়ভীতি দেখিয়েছেন। ভোটারদের হুমকি দিয়েছেন। আপনি বের হওয়ার সময় দেখবেন, আমার বাড়ির সামনে
আমার পোস্টার নেই, বাস প্রতীকের পোস্টার ঝুলছে।
প্রশ্ন: হুমকির বিষয়টি ইসিকে জানিয়েছিলেন?
সাক্কু: অভিযোগের পর অভিযোগ করেছি। কোনো প্রতিকার পাইনি।
প্রশ্ন: বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। আপনি অংশ নিচ্ছেন কেন?
সাক্কু: স্থানীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় দলের ভাবমূর্তি আমার দৃষ্টিতে নষ্ট হয়নি। এতে দল আরও চাঙা হয়। কর্মীদের ধরে রাখতে পারি। আমি কাজটি করছি দলের জন্যই। এক-দেড় মাস পর উপজেলা নির্বাচন হবে। তখন বিএনপির সবাই যাবে। আর যদি না যায়, তাহলে বলতে হবে পলিসির ভুল।
প্রশ্ন: আবার নির্বাচিত হলে আপনার পরিকল্পনা কী?
সাক্কু: ফেলে আসা কাজগুলো করব। আধুনিক শহর গড়তে আমার বড় পরিকল্পনা রয়েছে। জলবদ্ধতা ও শহরের যানজট নিরসনে কাজ করতে হবে।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪