ফারুক মেহেদী
বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কেমন? কোন খাতে কেমন প্রভাব পড়েছে? সরকারের প্রণোদনার ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহার কেমন ছিল? কীভাবে চলবে সামনের অর্থনীতি? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন অর্থনীতিবিদ ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইকোনমিক রিসার্চ গ্রুপের (ইআরজি) নির্বাহী পরিচালক ড. সাজ্জাদ জহির। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: করোনাকবলিত অর্থনীতি নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
ড. সাজ্জাদ জহির: এ প্রসঙ্গে কয়েকটি খাতের কথা বলা যায়। বিশেষ করে চামড়া ও আইসিটি, কৃষি, অনানুষ্ঠানিক খাত, পণ্য উৎপাদন, সেবা খাত এবং বৈদেশিক জনশক্তি খাত। করোনার আগে পণ্য উৎপাদন ও সেবা খাতে একধরনের চাঙাভাব ছিল। তখনো স্থানীয় অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতি ও কর্মসংস্থানকে আক্রান্ত করেনি। করোনা আসার পরে শিক্ষা খাত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর সঙ্গে জড়িত কর্মসংস্থান থমকে গেছে। আর পোশাক রপ্তানি খাতের বিষয়টি অস্পষ্ট। কারণ, যে প্রণোদনা রিপোর্টিংকে প্রভাবিত করে, সেই রিপোর্টিংয়ের ওপর আস্থা রাখা কঠিন। পোশাক খাতের রপ্তানি প্রবৃদ্ধির যে তথ্য, তা কতটুকু সুবিধা পাওয়ার জন্য আর কতটুকু বাস্তব–এ জায়গায় আমার নিজের একটা সন্দেহ রয়েছে। সাধারণভাবে বিশ্বব্যাপী মন্দাভাবের কথা যদি স্বীকার করি, তাহলে এই হারে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ধরে রাখার কথা নয়। এ হিসাবগুলো পর্যালোচনা করা দরকার।
আজকের পত্রিকা: কোন খাতগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে মনে করেন?
ড. সাজ্জাদ জহির: সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতি, যার ওপর নিম্ন আয়ের মানুষ ও শহরের দরিদ্র ব্যক্তিরা বেশি নির্ভরশীল ছিল। রেস্টুরেন্ট খাতও মারাত্মকভাবে আক্রান্ত হয়েছে। পরিবহন খাতে বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে। প্রক্রিয়াজাত খাদ্য খাত স্থানীয়ভাবে কী হয়েছে, এ ব্যাপারে ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে অস্পষ্ট। কারণ, রাস্তাঘাটে আগে যেভাবে মানুষ খাওয়াদাওয়া করত, সেটা তেমন চোখে পড়েনি। শিক্ষা খাতে সরকার হয়তো বেতন দিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু আধা সরকারি বা বেসরকারি খাত সেভাবে পায়নি। আইসিটির স্থানীয় এবং আউটসোর্স এই দুটো অংশ ভালোমন্দে কেটেছে বলে মনে হয়। বাইরে যাওয়ার বাধ্যবাধকতা না থাকায় আউটসোর্সভিত্তিক আইটি খাত ভালো চলেছে। আইএসপি ও ডিশ কেব্ল সেবা খাতে কর্মসংস্থানে একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এনজিওদের অবস্থাও খারাপ। গ্রাহকেরা সঞ্চয় তুলে নিচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: সরকারের ঘোষিত প্রণোদনার ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহার কেমন ছিল?
ড. সাজ্জাদ জহির: পশ্চিমা দেশগুলো নিজেদের স্বার্থে তাদের অর্থনীতিকে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করেছে। সেটা বিশ্বব্যাংক পরিসরে ঋণ হোক বা এর সম্প্রসারণ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য ব্যাংকের মাধ্যমে হোক, উদ্দেশ্য হলো অর্থনীতিতে টাকা দাও সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। এমনভাবে করা হলো যে, কোনো কাঠামোগত সংস্কার না করে যেভাবে আছে তার মধ্য থেকেই যে যেভাবে পারে তাদের সুবিধাটা তারা নিয়ে নেবে। এমন যদি হতো যে, যারা চলতে পারছে না, টাকা দেওয়ায় তারা আরও বেশি সচল হয়েছে, টাকাটা অন্য দিকে চলে যাবে না। তাহলে কিন্তু বোঝা যেত যে সে খেয়েপরে চলছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রেও দেখা গেছে, টাকাটা আসলে ওই খাতে থাকেনি। মানে টাকাটা যে খাতের জন্য নিয়েছে, সেখানে না রেখে তা বিনিয়োগ করেছে শেয়ারবাজারে বা অন্য খাতে।
আজকের পত্রিকা: এ ক্ষেত্রে দুর্বলতাগুলো কী ছিল?
ড. সাজ্জাদ জহির: অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কার্যক্রমে সংস্কার না এনে মূলত বিদেশের অনুরূপ এখানে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। সত্যিকার অর্থে ভেবেচিন্তে, পরিকল্পিতভাবে এগুলো হয়নি। শিক্ষা খাতে যে পরিবর্তন এল, এর কোনো এক্সপেরিমেন্ট করা হয়নি। অঢেল সময় ছিল, হয়নি। মনে হয়েছে নির্দেশনাগুলো অন্য কোথাও থেকে আসছে। ত্রাণের ক্ষেত্রে পুরো ব্যর্থতা ছিল। স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে খর্ব করা হয়েছে, বেড়েছে দলীয় প্রভাব। জানাশোনা মানুষ থাকলেও সিদ্ধান্তগুলো রাজনৈতিক ও ব্যক্তি পর্যায়ে হয়ে যাচ্ছে। অর্থনৈতিক অঞ্চল করা হচ্ছে, ভারসাম্য না রেখে জমিগুলো ভাগ ভাগ করে দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। শিল্পকারখানা গড়ে তোলার সুযোগে পরিবেশ দূষণ হলেও বিদেশিরা দূষণ নিয়ে তেমন কিছু বলে না।
আজকের পত্রিকা: অর্থনীতিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সামনে কী করা উচিত?
ড. সাজ্জাদ জহির: সবকিছুর পর আমার মনে হয়েছে শিক্ষার দিকে মনোযোগ দেওয়া জরুরি। সেখানে পরিকল্পনা করে দীর্ঘ মেয়াদে কর্মসূচি নেওয়া উচিত। আমি প্রণোদনার ব্যাপারে বলব, বিদ্যমান কাঠামোতে এ বিষয়ে এগোনোর চেয়ে বরং কতগুলো কাঠামোগত পরিবর্তনের জন্য প্রণোদনা প্যাকেজকে ব্যবহার করতে হবে। যেমন লকডাউনে মার্কেটিং বা সাপ্লাই চেইনকাঠামো সংস্কারের সুযোগ ছিল। পরিবহন খাতের কাঠামোগত সংস্কার করা যেত, করা হয়নি। ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় সংস্কার আনা যেত, হয়নি। এসব খাতে সরকারের ব্যর্থতা দেখা গেছে। এখন ঠিকাদারি অর্থনীতি হয়ে গেছে। যারা ছড়ি ঘোরাচ্ছে, তারা বেশির ভাগই ঠিকাদারি গ্রুপ।
বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কেমন? কোন খাতে কেমন প্রভাব পড়েছে? সরকারের প্রণোদনার ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহার কেমন ছিল? কীভাবে চলবে সামনের অর্থনীতি? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন অর্থনীতিবিদ ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইকোনমিক রিসার্চ গ্রুপের (ইআরজি) নির্বাহী পরিচালক ড. সাজ্জাদ জহির। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: করোনাকবলিত অর্থনীতি নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
ড. সাজ্জাদ জহির: এ প্রসঙ্গে কয়েকটি খাতের কথা বলা যায়। বিশেষ করে চামড়া ও আইসিটি, কৃষি, অনানুষ্ঠানিক খাত, পণ্য উৎপাদন, সেবা খাত এবং বৈদেশিক জনশক্তি খাত। করোনার আগে পণ্য উৎপাদন ও সেবা খাতে একধরনের চাঙাভাব ছিল। তখনো স্থানীয় অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতি ও কর্মসংস্থানকে আক্রান্ত করেনি। করোনা আসার পরে শিক্ষা খাত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর সঙ্গে জড়িত কর্মসংস্থান থমকে গেছে। আর পোশাক রপ্তানি খাতের বিষয়টি অস্পষ্ট। কারণ, যে প্রণোদনা রিপোর্টিংকে প্রভাবিত করে, সেই রিপোর্টিংয়ের ওপর আস্থা রাখা কঠিন। পোশাক খাতের রপ্তানি প্রবৃদ্ধির যে তথ্য, তা কতটুকু সুবিধা পাওয়ার জন্য আর কতটুকু বাস্তব–এ জায়গায় আমার নিজের একটা সন্দেহ রয়েছে। সাধারণভাবে বিশ্বব্যাপী মন্দাভাবের কথা যদি স্বীকার করি, তাহলে এই হারে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ধরে রাখার কথা নয়। এ হিসাবগুলো পর্যালোচনা করা দরকার।
আজকের পত্রিকা: কোন খাতগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে মনে করেন?
ড. সাজ্জাদ জহির: সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতি, যার ওপর নিম্ন আয়ের মানুষ ও শহরের দরিদ্র ব্যক্তিরা বেশি নির্ভরশীল ছিল। রেস্টুরেন্ট খাতও মারাত্মকভাবে আক্রান্ত হয়েছে। পরিবহন খাতে বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে। প্রক্রিয়াজাত খাদ্য খাত স্থানীয়ভাবে কী হয়েছে, এ ব্যাপারে ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে অস্পষ্ট। কারণ, রাস্তাঘাটে আগে যেভাবে মানুষ খাওয়াদাওয়া করত, সেটা তেমন চোখে পড়েনি। শিক্ষা খাতে সরকার হয়তো বেতন দিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু আধা সরকারি বা বেসরকারি খাত সেভাবে পায়নি। আইসিটির স্থানীয় এবং আউটসোর্স এই দুটো অংশ ভালোমন্দে কেটেছে বলে মনে হয়। বাইরে যাওয়ার বাধ্যবাধকতা না থাকায় আউটসোর্সভিত্তিক আইটি খাত ভালো চলেছে। আইএসপি ও ডিশ কেব্ল সেবা খাতে কর্মসংস্থানে একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এনজিওদের অবস্থাও খারাপ। গ্রাহকেরা সঞ্চয় তুলে নিচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: সরকারের ঘোষিত প্রণোদনার ব্যবস্থাপনা ও ব্যবহার কেমন ছিল?
ড. সাজ্জাদ জহির: পশ্চিমা দেশগুলো নিজেদের স্বার্থে তাদের অর্থনীতিকে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করেছে। সেটা বিশ্বব্যাংক পরিসরে ঋণ হোক বা এর সম্প্রসারণ হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য ব্যাংকের মাধ্যমে হোক, উদ্দেশ্য হলো অর্থনীতিতে টাকা দাও সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। এমনভাবে করা হলো যে, কোনো কাঠামোগত সংস্কার না করে যেভাবে আছে তার মধ্য থেকেই যে যেভাবে পারে তাদের সুবিধাটা তারা নিয়ে নেবে। এমন যদি হতো যে, যারা চলতে পারছে না, টাকা দেওয়ায় তারা আরও বেশি সচল হয়েছে, টাকাটা অন্য দিকে চলে যাবে না। তাহলে কিন্তু বোঝা যেত যে সে খেয়েপরে চলছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রেও দেখা গেছে, টাকাটা আসলে ওই খাতে থাকেনি। মানে টাকাটা যে খাতের জন্য নিয়েছে, সেখানে না রেখে তা বিনিয়োগ করেছে শেয়ারবাজারে বা অন্য খাতে।
আজকের পত্রিকা: এ ক্ষেত্রে দুর্বলতাগুলো কী ছিল?
ড. সাজ্জাদ জহির: অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কার্যক্রমে সংস্কার না এনে মূলত বিদেশের অনুরূপ এখানে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। সত্যিকার অর্থে ভেবেচিন্তে, পরিকল্পিতভাবে এগুলো হয়নি। শিক্ষা খাতে যে পরিবর্তন এল, এর কোনো এক্সপেরিমেন্ট করা হয়নি। অঢেল সময় ছিল, হয়নি। মনে হয়েছে নির্দেশনাগুলো অন্য কোথাও থেকে আসছে। ত্রাণের ক্ষেত্রে পুরো ব্যর্থতা ছিল। স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে খর্ব করা হয়েছে, বেড়েছে দলীয় প্রভাব। জানাশোনা মানুষ থাকলেও সিদ্ধান্তগুলো রাজনৈতিক ও ব্যক্তি পর্যায়ে হয়ে যাচ্ছে। অর্থনৈতিক অঞ্চল করা হচ্ছে, ভারসাম্য না রেখে জমিগুলো ভাগ ভাগ করে দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। শিল্পকারখানা গড়ে তোলার সুযোগে পরিবেশ দূষণ হলেও বিদেশিরা দূষণ নিয়ে তেমন কিছু বলে না।
আজকের পত্রিকা: অর্থনীতিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সামনে কী করা উচিত?
ড. সাজ্জাদ জহির: সবকিছুর পর আমার মনে হয়েছে শিক্ষার দিকে মনোযোগ দেওয়া জরুরি। সেখানে পরিকল্পনা করে দীর্ঘ মেয়াদে কর্মসূচি নেওয়া উচিত। আমি প্রণোদনার ব্যাপারে বলব, বিদ্যমান কাঠামোতে এ বিষয়ে এগোনোর চেয়ে বরং কতগুলো কাঠামোগত পরিবর্তনের জন্য প্রণোদনা প্যাকেজকে ব্যবহার করতে হবে। যেমন লকডাউনে মার্কেটিং বা সাপ্লাই চেইনকাঠামো সংস্কারের সুযোগ ছিল। পরিবহন খাতের কাঠামোগত সংস্কার করা যেত, করা হয়নি। ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় সংস্কার আনা যেত, হয়নি। এসব খাতে সরকারের ব্যর্থতা দেখা গেছে। এখন ঠিকাদারি অর্থনীতি হয়ে গেছে। যারা ছড়ি ঘোরাচ্ছে, তারা বেশির ভাগই ঠিকাদারি গ্রুপ।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪