আজকের পত্রিকা
বাংলাদেশ রাবার গার্ডেন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি লায়ন মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন। তিনি জানান, করোনায় রাবারের দাম কমে যাওয়ায় বড় হুমকিতে আছে শিল্পটি। অনেক বাগান মালিক উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছেন। এসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত বলেছেন আজকের পত্রিকাকে।
প্রশ্ন: চট্টগ্রামে রাবার বাগান কয়টি? উৎপাদন কেমন হচ্ছে? কত মানুষ জড়িত?
কামাল উদ্দিন: চট্টগ্রামে ব্যক্তিমালিকানাধীন ১৩১৭টি রাবার বাগান আছে। আর বেসরকারি ও সরকারি মিলে প্রায় ১ লাখ একর জমিতে রাবার বাগান রয়েছে। বছরে ২০ হাজার মেট্রিক টন রাবার উৎপাদিত হয়। এ শিল্পের সঙ্গে প্রায় ২৫ হাজার মানুষ জড়িত।
প্রশ্ন: গত কয়েক বছরে আপনাদের শিল্পে বিশেষ কোনো পরিবর্তন এসেছে? রপ্তানির কী অবস্থা?
কামাল উদ্দিন: এ শিল্পের বিকাশে বাধাগুলো আরও জটিল আকারে সামনে আসছে। আমাদের শিল্পের ক্ষতির পাল্লাটাই ভারী। আগে রাবার কেজি প্রতি বিক্রি হতো ৩৫০ টাকায়। সেখানে এখন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা করে। এর ওপর সরকারের ১৫ শতাংশ ভ্যাট, ৫ শতাংশ ইনকাম ট্যাক্স ও অন্যান্য খাতে আরও ৫ শতাংশ ভ্যাট ও ট্যাক্স আদায়ের সিদ্ধান্তে আমরা অস্তিত্ব সংকটে পড়েছি। সবচেয়ে আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত হলো সরকার রাবার আমদানির ওপর শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশে নিয়ে এসেছে। এটা বিদেশে থেকে রাবার আমদানিকারকদের উৎসাহী করেছে।
প্রশ্ন: করোনায় কী প্রভাব পড়েছে?
কামাল উদ্দিন: করোনায় রাবারের দাম কমে যাওয়ায় আমাদের বড় হুমকিতে পড়তে হয়েছে। অনেক বাগান মালিক উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছেন। বেকার হয়েছেন কয়েক হাজার শ্রমিক-কর্মচারী।
প্রশ্ন: রাবার শিল্পে বর্তমান সমস্যাগুলো কী?
কামাল উদ্দিন: রাবার বাগান এলাকায় রাস্তাঘাটগুলো একেবারেই অনুন্নত। এগুলো সংস্কার জরুরি। ১৯৯৭ সাল থেকে রাবার শিল্পে ঋণ বন্ধ। এটা চালু হলে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে। সরকারের আমদানি এবং রপ্তানি নীতি রাবার শিল্প বান্ধব নয় এটি বিবেচনায় আনতে হবে।
প্রশ্ন: রাবার শিল্পের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা কেমন দেখছেন?
কামাল উদ্দিন: বাংলাদেশে রাবার শিল্পের সম্ভাবনা অনেক ভালো। তিন পার্বত্য এলাকার বহু মানুষ এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত। প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা পেলে কর্মসংস্থানমুখী এই শিল্প আরও বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে সক্ষম হবে। এ শিল্পকে ঘিরে পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটানো যাবে।
প্রশ্ন: সরকারের কাছে দাবি কী?
কামাল উদ্দিন: সরকারের কাছে আমাদের সুনির্দিষ্ট কিছু দাবি আছে। যেমন, রাবারকে কৃষি পণ্য ঘোষণা, ভ্যাট, ট্যাক্স প্রত্যাহার করা। কম সুদে ব্যাংক ঋণের সুযোগ দেওয়া। এ চাড়া রাবার বোর্ডের মাধ্যমে কনসালট্যান্ট নিয়োগ করে শিল্পকে এগিয়ে নেওয়া, এর সঙ্গে জড়িত মালিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং বাগানের সীমানা নির্ধারন ও আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করা।
বাংলাদেশ রাবার গার্ডেন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি লায়ন মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন। তিনি জানান, করোনায় রাবারের দাম কমে যাওয়ায় বড় হুমকিতে আছে শিল্পটি। অনেক বাগান মালিক উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছেন। এসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত বলেছেন আজকের পত্রিকাকে।
প্রশ্ন: চট্টগ্রামে রাবার বাগান কয়টি? উৎপাদন কেমন হচ্ছে? কত মানুষ জড়িত?
কামাল উদ্দিন: চট্টগ্রামে ব্যক্তিমালিকানাধীন ১৩১৭টি রাবার বাগান আছে। আর বেসরকারি ও সরকারি মিলে প্রায় ১ লাখ একর জমিতে রাবার বাগান রয়েছে। বছরে ২০ হাজার মেট্রিক টন রাবার উৎপাদিত হয়। এ শিল্পের সঙ্গে প্রায় ২৫ হাজার মানুষ জড়িত।
প্রশ্ন: গত কয়েক বছরে আপনাদের শিল্পে বিশেষ কোনো পরিবর্তন এসেছে? রপ্তানির কী অবস্থা?
কামাল উদ্দিন: এ শিল্পের বিকাশে বাধাগুলো আরও জটিল আকারে সামনে আসছে। আমাদের শিল্পের ক্ষতির পাল্লাটাই ভারী। আগে রাবার কেজি প্রতি বিক্রি হতো ৩৫০ টাকায়। সেখানে এখন বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা করে। এর ওপর সরকারের ১৫ শতাংশ ভ্যাট, ৫ শতাংশ ইনকাম ট্যাক্স ও অন্যান্য খাতে আরও ৫ শতাংশ ভ্যাট ও ট্যাক্স আদায়ের সিদ্ধান্তে আমরা অস্তিত্ব সংকটে পড়েছি। সবচেয়ে আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত হলো সরকার রাবার আমদানির ওপর শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশে নিয়ে এসেছে। এটা বিদেশে থেকে রাবার আমদানিকারকদের উৎসাহী করেছে।
প্রশ্ন: করোনায় কী প্রভাব পড়েছে?
কামাল উদ্দিন: করোনায় রাবারের দাম কমে যাওয়ায় আমাদের বড় হুমকিতে পড়তে হয়েছে। অনেক বাগান মালিক উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছেন। বেকার হয়েছেন কয়েক হাজার শ্রমিক-কর্মচারী।
প্রশ্ন: রাবার শিল্পে বর্তমান সমস্যাগুলো কী?
কামাল উদ্দিন: রাবার বাগান এলাকায় রাস্তাঘাটগুলো একেবারেই অনুন্নত। এগুলো সংস্কার জরুরি। ১৯৯৭ সাল থেকে রাবার শিল্পে ঋণ বন্ধ। এটা চালু হলে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে। সরকারের আমদানি এবং রপ্তানি নীতি রাবার শিল্প বান্ধব নয় এটি বিবেচনায় আনতে হবে।
প্রশ্ন: রাবার শিল্পের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা কেমন দেখছেন?
কামাল উদ্দিন: বাংলাদেশে রাবার শিল্পের সম্ভাবনা অনেক ভালো। তিন পার্বত্য এলাকার বহু মানুষ এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত। প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা পেলে কর্মসংস্থানমুখী এই শিল্প আরও বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে সক্ষম হবে। এ শিল্পকে ঘিরে পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটানো যাবে।
প্রশ্ন: সরকারের কাছে দাবি কী?
কামাল উদ্দিন: সরকারের কাছে আমাদের সুনির্দিষ্ট কিছু দাবি আছে। যেমন, রাবারকে কৃষি পণ্য ঘোষণা, ভ্যাট, ট্যাক্স প্রত্যাহার করা। কম সুদে ব্যাংক ঋণের সুযোগ দেওয়া। এ চাড়া রাবার বোর্ডের মাধ্যমে কনসালট্যান্ট নিয়োগ করে শিল্পকে এগিয়ে নেওয়া, এর সঙ্গে জড়িত মালিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং বাগানের সীমানা নির্ধারন ও আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করা।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪