শরীফুল ইসলাম
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বেশির ভাগ এলাকা এবং টঙ্গী ও পূর্বাচলে বিদ্যুৎ বিতরণে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো)। বিদ্যুৎ সরবরাহ কার্যক্রমের নানা অগ্রগতি আর চ্যালেঞ্জ নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মো. কাওসার আমীর আলী। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শরীফুল ইসলাম।
আজকের পত্রিকা: ডেসকোর আওতাধীন এলাকায় এই মুহূর্তে প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো কী?
কাওসার আমীর আলী: মূলত তিনটি চ্যালেঞ্জ আমাদের। এগুলো হলো নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা, শতভাগ গ্রাহককে প্রিপেইড মিটারের আওতায় আনা এবং বিতরণ লাইন মাটির নিচ দিয়ে নিয়ে যাওয়া। কারণ, ডেসকো এলাকায় এখন কোনো লোড-সংক্রান্ত সমস্যা নেই। পুরো বিতরণ নেটওয়ার্ক এমনভাবে গড়ে তুলেছি যে, ২০২৫ সাল পর্যন্ত আমাদের বিতরণ এলাকার যেকোনো জায়গায়, যে পরিমাণ বিদ্যুতের চাহিদা দেখা দেবে, তার পুরোটাই সরবরাহ করতে পারব।
আজকের পত্রিকা: নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে কী কী উদ্যোগ নিয়েছেন?
কাওসার আমীর আলী: কোনো দুর্ঘটনা না ঘটলে, আমরা এখন নিরবচ্ছিন্নভাবেই বিদ্যুৎ সরবরাহ করে যাচ্ছি। গুলশান-বনানী-বারিধারা এলাকায় গ্রাহকের চাপ অনেক বেশি থাকায় ওই এলাকায় চাহিদামতো লোড সরবরাহে সমস্যা হতো। এ সমস্যা সমাধানে আমরা ১৩২/৩৩ কিলোভোল্টের (কেভি) একটি ভূগর্ভস্থ উপকেন্দ্র নির্মাণ করছি। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ বিতরণের জন্য আমাদের নিজেদের রয়েছে ৩৩/১১ কেভির ৫৪টি উপকেন্দ্র এবং ১৩২/৩৩ কেভির ৭টি উপকেন্দ্র। এ ছাড়া পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের ৭টি ৩৩/১১ কেভির উপকেন্দ্র থেকেও আমরা বিদ্যুৎ বিতরণ করে থাকি। বিদ্যুৎবিভ্রাট এড়াতে আমরা দ্বৈত এমনকি ত্রয়ী উৎসও স্থাপন করেছি। পাশাপাশি অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনায় যাতে বেশিসংখ্যক গ্রাহক দুর্ভোগে না পড়েন, এ কারণে ফিডারের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ করেছি।
আজকের পত্রিকা: সব গ্রাহককে প্রিপেইড মিটারের আওতায় আনার বিষয়ে অগ্রগতি কত দূর?
কাওসার আমীর আলী: দেশে বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে আমরাই প্রথম বুয়েটের সঙ্গে মিলে পরীক্ষামূলকভাবে প্রিপেইড মিটার স্থাপনের কাজ শুরু করি। এই মুহূর্তে আমাদের অর্ধেকের বেশি গ্রাহক প্রিপেইড মিটারের আওতায় এসেছেন। আরও দুই লাখ গ্রাহককে প্রিপেইড মিটারের আওতায় আনতে কাজ চলছে। আশা করছি, ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে আমাদের সকল গ্রাহক বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটারের আওতায় আসবেন। এই মুহূর্তে মিটার রিডিং না নিয়ে একটি বিলও করার সুযোগ নেই। আর ২০২১৩ সাল নাগাদ সবার জন্য প্রিপেইড মিটার স্থাপন করা শেষ হলে, গ্রাহক আঙিনায় কোনো মিটার রিডার যাবে না। এ ছাড়া গ্রাহকের সুবিধার জন্য আমরা নতুন বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে অনলাইনে আবেদন নিচ্ছি। এতে করে সংযোগ নিতে গ্রাহক ভোগান্তি শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে।
আজকের পত্রিকা: বিদ্যুৎ বিতরণ লাইন আর ট্রান্সফরমার মাটির নিচ দিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রগতি কত দূর?
কাওসার আমীর আলী: মাটির নিচ দিয়ে বিদ্যুতের বিতরণ নেটওয়ার্ক নিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা অস্ট্রেলিয়ার প্রতিষ্ঠান এনার্জিট্রনকে দিয়ে একটি জরিপ পরিচালনা করছি। পর্যায়ক্রমে পুরো বিতরণ এলাকা ভূগর্ভস্থ করার পরিকল্পনা করছি। শুরুতে আমরা বিমানবন্দর থেকে জাহাঙ্গীর গেট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিতরণ লাইন মাটির নিচ দিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছি।
আজকের পত্রিকা: পূর্বাচলে ভূগর্ভস্থ বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা নিতে অসুবিধা কোথায়?
কাওসার আমীর আলী: পূর্বাচলে বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা ভূগর্ভস্থ হবেই। এখন প্রাথমিকভাবে যারা বসবাস করছেন, তাদের সুবিধার জন্য আমরা খুঁটিতে লাইন টেনে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছি। কিন্তু ওই এলাকায় স্থায়ী সমাধান ভূগর্ভস্থ বিতরণ ব্যবস্থা। শুরুতে আর্থিক খরচের কথা চিন্তা করে রাজউক পিছিয়ে যেতে চাইলেও এখন তারা রাজি হয়েছে। আমরা এই মুহূর্তে এই বিষয়ে চূড়ান্ত খরচ নির্ধারণের জরিপ চালাচ্ছি। আশা করছি, আগামী বছরই পূর্বাচলে ভূগর্ভস্থ বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা স্থাপনের দরপত্র প্রকাশ করে কাজ শুরু করতে পারব।
আজকের পত্রিকা: ডেসকো এলাকায় বকেয়া বিল, অবৈধ সংযোগের উৎপাত কতটা?
কাওসার আমীর আলী: আমাদের সামগ্রিক বকেয়া বিল খুবই কম। কিন্তু বড় সমস্যা মিরপুরের বিহারি ক্যাম্প। সেখানে প্রতি মাসে ২ কোটি টাকার বিদ্যুৎ ব্যবহার হচ্ছে, কিন্তু আমরা বিল পাই না! এখন পর্যন্ত বিহারি ক্যাম্পের কাছে আমাদের পাওনা দাঁড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। এদের পাশাপাশি টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকায় নানা সময়ে অবৈধ সংযোগের খোঁজ পাচ্ছি আমরা। আর যেসব এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল হয়, সেখানেও অবৈধ সংযোগের উৎপাত লক্ষ করা গেছে। তবে আমরা নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করে যাচ্ছি। এই মুহূর্তে আমাদের সিস্টেম লসের পরিমাণ ৫ দশমিক ৫৮ ভাগ।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বেশির ভাগ এলাকা এবং টঙ্গী ও পূর্বাচলে বিদ্যুৎ বিতরণে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো)। বিদ্যুৎ সরবরাহ কার্যক্রমের নানা অগ্রগতি আর চ্যালেঞ্জ নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মো. কাওসার আমীর আলী। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন শরীফুল ইসলাম।
আজকের পত্রিকা: ডেসকোর আওতাধীন এলাকায় এই মুহূর্তে প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো কী?
কাওসার আমীর আলী: মূলত তিনটি চ্যালেঞ্জ আমাদের। এগুলো হলো নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা, শতভাগ গ্রাহককে প্রিপেইড মিটারের আওতায় আনা এবং বিতরণ লাইন মাটির নিচ দিয়ে নিয়ে যাওয়া। কারণ, ডেসকো এলাকায় এখন কোনো লোড-সংক্রান্ত সমস্যা নেই। পুরো বিতরণ নেটওয়ার্ক এমনভাবে গড়ে তুলেছি যে, ২০২৫ সাল পর্যন্ত আমাদের বিতরণ এলাকার যেকোনো জায়গায়, যে পরিমাণ বিদ্যুতের চাহিদা দেখা দেবে, তার পুরোটাই সরবরাহ করতে পারব।
আজকের পত্রিকা: নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে কী কী উদ্যোগ নিয়েছেন?
কাওসার আমীর আলী: কোনো দুর্ঘটনা না ঘটলে, আমরা এখন নিরবচ্ছিন্নভাবেই বিদ্যুৎ সরবরাহ করে যাচ্ছি। গুলশান-বনানী-বারিধারা এলাকায় গ্রাহকের চাপ অনেক বেশি থাকায় ওই এলাকায় চাহিদামতো লোড সরবরাহে সমস্যা হতো। এ সমস্যা সমাধানে আমরা ১৩২/৩৩ কিলোভোল্টের (কেভি) একটি ভূগর্ভস্থ উপকেন্দ্র নির্মাণ করছি। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ বিতরণের জন্য আমাদের নিজেদের রয়েছে ৩৩/১১ কেভির ৫৪টি উপকেন্দ্র এবং ১৩২/৩৩ কেভির ৭টি উপকেন্দ্র। এ ছাড়া পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের ৭টি ৩৩/১১ কেভির উপকেন্দ্র থেকেও আমরা বিদ্যুৎ বিতরণ করে থাকি। বিদ্যুৎবিভ্রাট এড়াতে আমরা দ্বৈত এমনকি ত্রয়ী উৎসও স্থাপন করেছি। পাশাপাশি অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনায় যাতে বেশিসংখ্যক গ্রাহক দুর্ভোগে না পড়েন, এ কারণে ফিডারের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ করেছি।
আজকের পত্রিকা: সব গ্রাহককে প্রিপেইড মিটারের আওতায় আনার বিষয়ে অগ্রগতি কত দূর?
কাওসার আমীর আলী: দেশে বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে আমরাই প্রথম বুয়েটের সঙ্গে মিলে পরীক্ষামূলকভাবে প্রিপেইড মিটার স্থাপনের কাজ শুরু করি। এই মুহূর্তে আমাদের অর্ধেকের বেশি গ্রাহক প্রিপেইড মিটারের আওতায় এসেছেন। আরও দুই লাখ গ্রাহককে প্রিপেইড মিটারের আওতায় আনতে কাজ চলছে। আশা করছি, ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে আমাদের সকল গ্রাহক বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটারের আওতায় আসবেন। এই মুহূর্তে মিটার রিডিং না নিয়ে একটি বিলও করার সুযোগ নেই। আর ২০২১৩ সাল নাগাদ সবার জন্য প্রিপেইড মিটার স্থাপন করা শেষ হলে, গ্রাহক আঙিনায় কোনো মিটার রিডার যাবে না। এ ছাড়া গ্রাহকের সুবিধার জন্য আমরা নতুন বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে অনলাইনে আবেদন নিচ্ছি। এতে করে সংযোগ নিতে গ্রাহক ভোগান্তি শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে।
আজকের পত্রিকা: বিদ্যুৎ বিতরণ লাইন আর ট্রান্সফরমার মাটির নিচ দিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রগতি কত দূর?
কাওসার আমীর আলী: মাটির নিচ দিয়ে বিদ্যুতের বিতরণ নেটওয়ার্ক নিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা অস্ট্রেলিয়ার প্রতিষ্ঠান এনার্জিট্রনকে দিয়ে একটি জরিপ পরিচালনা করছি। পর্যায়ক্রমে পুরো বিতরণ এলাকা ভূগর্ভস্থ করার পরিকল্পনা করছি। শুরুতে আমরা বিমানবন্দর থেকে জাহাঙ্গীর গেট পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিতরণ লাইন মাটির নিচ দিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছি।
আজকের পত্রিকা: পূর্বাচলে ভূগর্ভস্থ বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা নিতে অসুবিধা কোথায়?
কাওসার আমীর আলী: পূর্বাচলে বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা ভূগর্ভস্থ হবেই। এখন প্রাথমিকভাবে যারা বসবাস করছেন, তাদের সুবিধার জন্য আমরা খুঁটিতে লাইন টেনে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছি। কিন্তু ওই এলাকায় স্থায়ী সমাধান ভূগর্ভস্থ বিতরণ ব্যবস্থা। শুরুতে আর্থিক খরচের কথা চিন্তা করে রাজউক পিছিয়ে যেতে চাইলেও এখন তারা রাজি হয়েছে। আমরা এই মুহূর্তে এই বিষয়ে চূড়ান্ত খরচ নির্ধারণের জরিপ চালাচ্ছি। আশা করছি, আগামী বছরই পূর্বাচলে ভূগর্ভস্থ বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা স্থাপনের দরপত্র প্রকাশ করে কাজ শুরু করতে পারব।
আজকের পত্রিকা: ডেসকো এলাকায় বকেয়া বিল, অবৈধ সংযোগের উৎপাত কতটা?
কাওসার আমীর আলী: আমাদের সামগ্রিক বকেয়া বিল খুবই কম। কিন্তু বড় সমস্যা মিরপুরের বিহারি ক্যাম্প। সেখানে প্রতি মাসে ২ কোটি টাকার বিদ্যুৎ ব্যবহার হচ্ছে, কিন্তু আমরা বিল পাই না! এখন পর্যন্ত বিহারি ক্যাম্পের কাছে আমাদের পাওনা দাঁড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। এদের পাশাপাশি টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকায় নানা সময়ে অবৈধ সংযোগের খোঁজ পাচ্ছি আমরা। আর যেসব এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল হয়, সেখানেও অবৈধ সংযোগের উৎপাত লক্ষ করা গেছে। তবে আমরা নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করে যাচ্ছি। এই মুহূর্তে আমাদের সিস্টেম লসের পরিমাণ ৫ দশমিক ৫৮ ভাগ।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪