ফারুক মেহেদী
দেশের মেডিকেল ইকুইপমেন্ট খাতের কী অবস্থা, উৎপাদিত যন্ত্রপাতি দেশে বিক্রি করা যাচ্ছে না কেন, রপ্তানি বাজার কেমন—এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন অ্যাসোসিয়েশন অব গ্রাসরুট উইমেন এন্টারপ্রেনার্স বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ও শীর্ষ মেডিকেল যন্ত্রপাতি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান প্রমিস্কো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মৌসুমী ইসলাম। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: দেশের মেডিকেল ইকুইপমেন্ট খাতের অবস্থা কেমন?
মৌসুমী ইসলাম: আমি দেশের প্রথম মেডিকেল ইকুইপমেন্টে ম্যানুফ্যাকচারার এখনো পর্যন্ত। এই মুহূর্তে কিছু সংবেদনশীল পণ্য ছাড়া স্বাস্থ্য খাতের বাকি প্রায় যন্ত্রপাতিই আমি দেশীয় উদ্যোক্তা হিসেবে উৎপাদন করছি। আইসিইউ পেশেন্ট মনিটর, কার্ডিওলজি পেশেন্ট মনিটর, পাল্স অক্সিমিটার, আইসিইউ বেড তো আমি অনেক আগেই করেছি। এ রকম অনেক ক্রিটিক্যাল মেডিকেল ইকুইপমেন্ট আমরা স্থানীয়ভাবে তৈরি করছি।
আজকের পত্রিকা: দেশে কি এসব পণ্য বিক্রি করতে পারছেন?
মৌসুমী ইসলাম: দেশীয় শিল্প হিসেবে এই মুহূর্তে আমরা যেসব পণ্য উৎপাদন করছি, এসব পণ্য দেশে ব্যবহারের জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা নেই। এখন এটা সংশোধন করতে হবে। এটা একেবারেই সময়ের দাবি। কারণ হলো, প্রতিবছর ৭ শতাংশ মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা নিতে গিয়ে দারিদ্র্যের শিকার হতে হয়। সাধারণত হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবার জন্য যে ধরনের বিল গুনতে হয়, তা তাদের নাগালের বাইরে।
আজকের পত্রিকা: এটা হলে কী লাভ হবে?
মৌসুমী ইসলাম: আমরা যেসব যন্ত্রপাতি তৈরি করছি, তা নীতিমালার অভাবে সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। স্বাস্থ্যসেবার খরচও কমানো সম্ভব হচ্ছে না। মূলত ক্রয় জটিলতার কারণেই এমনটি হচ্ছে। নীতিমালা সংশোধন করা গেলে আইসিইউ মনিটর, অক্সিমিটার বা কার্ডিও মনিটর, এক্স-রে, আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন অর্ধেক দামে দিতে পারব। ইতিমধ্যে আমরা বেসরকারি পর্যায়ে এক্স-রে মেশিন দিয়ে ট্রায়াল করে সফল হয়েছি। বেসরকারি খাতে সাড়া পাচ্ছি, কিন্তু সরকারের কাছে যেতে পারছি না।
আজকের পত্রিকা: এসব পণ্যের মান কেমন?
মৌসুমী ইসলাম: আমরা আন্তর্জাতিক মান অর্জন করেছি। একটি যন্ত্র বানাতে গেলে আন্তর্জাতিক সব প্যারামিটারের শর্ত পূরণ করে সনদ নিতে হয়। আমরা সব শর্ত পূরণ করে সফল হয়েছি। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই চূড়ান্ত সনদ দেওয়া হয়েছে। এখানে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ চলে না। মান নিয়ে কোনো প্রশ্নই নেই। চীন, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, কোরিয়া, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত যদি এগিয়ে যেতে পারে, তবে আমরা কেন পারব না?
আজকের পত্রিকা: মানটা কীভাবে নির্ধারণ করা হয়?
মৌসুমী ইসলাম: আমাদের পণ্য শতভাগ বিশ্বমানের। মান বজায় না থাকলে একটি প্রতিষ্ঠান আইএসও সনদপ্রাপ্ত হবে না, সিএ সনদপ্রাপ্ত হবে না। মান তো আগেই নির্ধারণ করছে সিএ। এরা তো ইউরোপীয় স্ট্যান্ডার্ড। এফডিএ হলো আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড। আমরা এসব সার্টিফিকেট পেয়েছি, উৎপাদন করছি।
আজকের পত্রিকা: সরকারের কী লাভ হবে?
মৌসুমী ইসলাম: সরকার সাশ্রয়ী দামে তা কিনবে। সরাসরি এর ভ্যাট পেয়ে যাবে। বিদেশ থেকে মেশিন বেশি দামে কিনে নষ্ট হলে এর সেবা পেতে অনেক কষ্ট করতে হয়। আর স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত যন্ত্রের বিক্রয়োত্তর সেবা আপনি সহজেই পাবেন। আমাদের মান, দাম এবং পরবর্তী সেবা সবই পাওয়া যাবে হাতের কাছে। ক্রিকেট যদি বাংলাদেশকে চিনাতে পারে, তবে আমরা মেডিকেল ইকুইপমেন্টে কেন পারব না?
আজকের পত্রিকা: আপনারা চাহিদার কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম?
মৌসুমী ইসলাম: বর্তমানে বাংলাদেশের যে চাহিদা, তার অন্তত ৩০ শতাংশ আমরা একাই পূরণ করতে পারি। আমদানি করার কোনো প্রয়োজন নাই। কাজেই আমরা যখন এত বড় আয়োজন করতে পেরেছি, তখন সরকারের নীতিমালা পড়ে রয়েছে পেছনে। বর্তমান নীতিমালা আমদানিনির্ভর।
আজকের পত্রিকা: এ খাতকে এগিয়ে নিতে কী করা যায়?
মৌসুমী ইসলাম: ব্যাংকে এখন যে অতিরিক্ত তারল্য রয়েছে, তার একটি অংশ সম্ভাবনাময় যেসব খাত রয়েছে, সেখানে সহজ শর্তে বিনিয়োগের সুযোগ করে দিতে পারে। আমি মনে করি, বাংলাদেশ ব্যাংক একটি ব্যবস্থা নিতে পারে। এতে দেশীয় শিল্পের বিকাশ হবে, অর্থনীতি চাঙা হবে। বিনিয়োগের এখন ভালো সুযোগ তৈরি হয়েছে। আমি মনে করি আমাদের তরুণ উদ্যোক্তাদের এখানে কাজে লাগানো যায়। তখন কর্মসংস্থান হবে, স্বল্প খরচে মেডিকেল যন্ত্রপাতি উৎপাদন বাড়বে, দেশীয় বাজার গতিশীল হবে।
আজকের পত্রিকা: আমেরিকায় কী কী রপ্তানি করছেন?
মৌসুমী ইসলাম: আমরা আমেরিকার বাজারে ভালোভাবে প্রবেশে কাজ করছি। সেখানে আমাদের পণ্য রপ্তানি হচ্ছে, আরও হবে। আমি পেশেন্ট মনিটর, পাল্স অক্সিমিটার মনিটর, আইসিইউ বেড—এসব রপ্তানি করব। এরই মধ্যে সেখানে আমি রপ্তানি করেছি সার্জিক্যাল গ্লাভস, পিপিই সার্জিক্যাল মাস্কসহ আরও বেশ কিছু আইটেম। সামনে আরও সংবেদনশীল যন্ত্রপাতি রপ্তানি করব।
দেশের মেডিকেল ইকুইপমেন্ট খাতের কী অবস্থা, উৎপাদিত যন্ত্রপাতি দেশে বিক্রি করা যাচ্ছে না কেন, রপ্তানি বাজার কেমন—এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন অ্যাসোসিয়েশন অব গ্রাসরুট উইমেন এন্টারপ্রেনার্স বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ও শীর্ষ মেডিকেল যন্ত্রপাতি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান প্রমিস্কো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মৌসুমী ইসলাম। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: দেশের মেডিকেল ইকুইপমেন্ট খাতের অবস্থা কেমন?
মৌসুমী ইসলাম: আমি দেশের প্রথম মেডিকেল ইকুইপমেন্টে ম্যানুফ্যাকচারার এখনো পর্যন্ত। এই মুহূর্তে কিছু সংবেদনশীল পণ্য ছাড়া স্বাস্থ্য খাতের বাকি প্রায় যন্ত্রপাতিই আমি দেশীয় উদ্যোক্তা হিসেবে উৎপাদন করছি। আইসিইউ পেশেন্ট মনিটর, কার্ডিওলজি পেশেন্ট মনিটর, পাল্স অক্সিমিটার, আইসিইউ বেড তো আমি অনেক আগেই করেছি। এ রকম অনেক ক্রিটিক্যাল মেডিকেল ইকুইপমেন্ট আমরা স্থানীয়ভাবে তৈরি করছি।
আজকের পত্রিকা: দেশে কি এসব পণ্য বিক্রি করতে পারছেন?
মৌসুমী ইসলাম: দেশীয় শিল্প হিসেবে এই মুহূর্তে আমরা যেসব পণ্য উৎপাদন করছি, এসব পণ্য দেশে ব্যবহারের জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা নেই। এখন এটা সংশোধন করতে হবে। এটা একেবারেই সময়ের দাবি। কারণ হলো, প্রতিবছর ৭ শতাংশ মানুষকে স্বাস্থ্যসেবা নিতে গিয়ে দারিদ্র্যের শিকার হতে হয়। সাধারণত হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবার জন্য যে ধরনের বিল গুনতে হয়, তা তাদের নাগালের বাইরে।
আজকের পত্রিকা: এটা হলে কী লাভ হবে?
মৌসুমী ইসলাম: আমরা যেসব যন্ত্রপাতি তৈরি করছি, তা নীতিমালার অভাবে সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। স্বাস্থ্যসেবার খরচও কমানো সম্ভব হচ্ছে না। মূলত ক্রয় জটিলতার কারণেই এমনটি হচ্ছে। নীতিমালা সংশোধন করা গেলে আইসিইউ মনিটর, অক্সিমিটার বা কার্ডিও মনিটর, এক্স-রে, আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন অর্ধেক দামে দিতে পারব। ইতিমধ্যে আমরা বেসরকারি পর্যায়ে এক্স-রে মেশিন দিয়ে ট্রায়াল করে সফল হয়েছি। বেসরকারি খাতে সাড়া পাচ্ছি, কিন্তু সরকারের কাছে যেতে পারছি না।
আজকের পত্রিকা: এসব পণ্যের মান কেমন?
মৌসুমী ইসলাম: আমরা আন্তর্জাতিক মান অর্জন করেছি। একটি যন্ত্র বানাতে গেলে আন্তর্জাতিক সব প্যারামিটারের শর্ত পূরণ করে সনদ নিতে হয়। আমরা সব শর্ত পূরণ করে সফল হয়েছি। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই চূড়ান্ত সনদ দেওয়া হয়েছে। এখানে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ চলে না। মান নিয়ে কোনো প্রশ্নই নেই। চীন, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, কোরিয়া, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত যদি এগিয়ে যেতে পারে, তবে আমরা কেন পারব না?
আজকের পত্রিকা: মানটা কীভাবে নির্ধারণ করা হয়?
মৌসুমী ইসলাম: আমাদের পণ্য শতভাগ বিশ্বমানের। মান বজায় না থাকলে একটি প্রতিষ্ঠান আইএসও সনদপ্রাপ্ত হবে না, সিএ সনদপ্রাপ্ত হবে না। মান তো আগেই নির্ধারণ করছে সিএ। এরা তো ইউরোপীয় স্ট্যান্ডার্ড। এফডিএ হলো আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড। আমরা এসব সার্টিফিকেট পেয়েছি, উৎপাদন করছি।
আজকের পত্রিকা: সরকারের কী লাভ হবে?
মৌসুমী ইসলাম: সরকার সাশ্রয়ী দামে তা কিনবে। সরাসরি এর ভ্যাট পেয়ে যাবে। বিদেশ থেকে মেশিন বেশি দামে কিনে নষ্ট হলে এর সেবা পেতে অনেক কষ্ট করতে হয়। আর স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত যন্ত্রের বিক্রয়োত্তর সেবা আপনি সহজেই পাবেন। আমাদের মান, দাম এবং পরবর্তী সেবা সবই পাওয়া যাবে হাতের কাছে। ক্রিকেট যদি বাংলাদেশকে চিনাতে পারে, তবে আমরা মেডিকেল ইকুইপমেন্টে কেন পারব না?
আজকের পত্রিকা: আপনারা চাহিদার কতটুকু পূরণ করতে সক্ষম?
মৌসুমী ইসলাম: বর্তমানে বাংলাদেশের যে চাহিদা, তার অন্তত ৩০ শতাংশ আমরা একাই পূরণ করতে পারি। আমদানি করার কোনো প্রয়োজন নাই। কাজেই আমরা যখন এত বড় আয়োজন করতে পেরেছি, তখন সরকারের নীতিমালা পড়ে রয়েছে পেছনে। বর্তমান নীতিমালা আমদানিনির্ভর।
আজকের পত্রিকা: এ খাতকে এগিয়ে নিতে কী করা যায়?
মৌসুমী ইসলাম: ব্যাংকে এখন যে অতিরিক্ত তারল্য রয়েছে, তার একটি অংশ সম্ভাবনাময় যেসব খাত রয়েছে, সেখানে সহজ শর্তে বিনিয়োগের সুযোগ করে দিতে পারে। আমি মনে করি, বাংলাদেশ ব্যাংক একটি ব্যবস্থা নিতে পারে। এতে দেশীয় শিল্পের বিকাশ হবে, অর্থনীতি চাঙা হবে। বিনিয়োগের এখন ভালো সুযোগ তৈরি হয়েছে। আমি মনে করি আমাদের তরুণ উদ্যোক্তাদের এখানে কাজে লাগানো যায়। তখন কর্মসংস্থান হবে, স্বল্প খরচে মেডিকেল যন্ত্রপাতি উৎপাদন বাড়বে, দেশীয় বাজার গতিশীল হবে।
আজকের পত্রিকা: আমেরিকায় কী কী রপ্তানি করছেন?
মৌসুমী ইসলাম: আমরা আমেরিকার বাজারে ভালোভাবে প্রবেশে কাজ করছি। সেখানে আমাদের পণ্য রপ্তানি হচ্ছে, আরও হবে। আমি পেশেন্ট মনিটর, পাল্স অক্সিমিটার মনিটর, আইসিইউ বেড—এসব রপ্তানি করব। এরই মধ্যে সেখানে আমি রপ্তানি করেছি সার্জিক্যাল গ্লাভস, পিপিই সার্জিক্যাল মাস্কসহ আরও বেশ কিছু আইটেম। সামনে আরও সংবেদনশীল যন্ত্রপাতি রপ্তানি করব।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪