ফারুক মেহেদী
আজকের পত্রিকা: করোনার অর্থনৈতিক ক্ষতির হিসাবটা কীভাবে করা যায়?
ড. শাহীন আকতার: করোনার অর্থনৈতিক প্রভাব সারা বিশ্বেই ব্যাপক। বাংলাদেশও এর অন্তর্ভুক্ত। এর সঠিক হিসাব করা কঠিন। বিভিন্ন পদ্ধতিতে অর্থনৈতিক ক্ষতি অনুমান করা হচ্ছে। বাংলাদেশও জিডিপির পূর্বাভাস পরিমাপ করেছে। ক্ষতি পরিমাপে করোনার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ হিসাবের মধ্য আনতে হবে। রোগ নিরূপণ ও চিকিৎসা, গবেষণা এবং প্রতিরোধে ব্যয়, স্বাস্থ্যবিধি ও ভ্যাকসিনের পেছনের ব্যয় প্রত্যক্ষ খরচ। পরোক্ষ ক্ষতির অন্যতম হচ্ছে চাহিদা ও সরবরাহ কমে যাওয়া। সাপ্লাই চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, পণ্য ও সেবার আমদানি-রপ্তানি কমে যাওয়া, উৎপাদন কমে যাওয়া। আর্থিক খাতের সংকোচন। প্রকৃত হিসাব করতে হলে এসব কিছু হিসাবের মধ্যে আনতে হবে।
আজকের পত্রিকা: ক্ষতিটা জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে কী প্রভাব ফেলতে পারে?
ড. শাহীন আকতার: আইএমএফের এক প্রতিবেদন বলছে, করোনার কারণে সৃষ্ট মন্দা অত্যন্ত গভীর। দেশভেদে ক্ষতির পরিমাণ ভিন্ন। কারণ, ক্ষতির পরিমাণ বহু বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। যার অন্যতম হলো, দেশের খাতওয়ারি আয়ের উৎস, করোনা প্রাদুর্ভাবের গভীরতা এবং অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কার্যক্রম। অনুমান করা হচ্ছে ২০২২ সালের শেষ নাগাদ করোনা আয়ত্তে আনা সম্ভব হতে পারে। ২০২১ অর্থবছরের জিডিপির পূর্বাভাস হচ্ছে ৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ। যা অর্জিত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। এরপর এসেছে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের প্রবল ধাক্কা। বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশের উন্নয়ন দারিদ্র্য বিমোচনে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশকে একটি মডেল হিসেবে বিবেচনা করে আসছে। এ অবস্থা টেকসই করার পেছনে করোনা একটি চ্যালেঞ্জ।
আজকের পত্রিকা: যুক্তরাজ্যের পুনরুদ্ধার মডেলটি কেমন ছিল?
ড. শাহীন আকতার: যুক্তরাজ্যের পুনরুদ্ধার কার্যক্রম ব্যাপক। যার মধ্যে রয়েছে শ্রমিক ও ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য লকডাউনের পুরোটা সময়ে ৮০ শতাংশ বেতন বরাদ্দ। ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের আর্থিক সাহায্য। আর্থিক ও রাজস্ব নীতির ব্যাপক পরিবর্তন। ঋণ বাড়িয়ে বাজেট ঘাটতির মাধ্যমে ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য ২০২০-২১ ও ২০২১-২২ অর্থবছরে ৩৪০ বিলিয়ন পাউন্ড সরকারি ব্যয়ের ঘোষণা দেওয়া হয়। এর বিস্তারিত পরিকল্পনাও তুলে ধরা হয় পরবর্তী সময়ে কীভাবে এ টাকা পুনরুদ্ধার করা হবে। ব্যাংক রেট কমিয়ে শূন্য দশমিক ১ শতাংশ করা হয়, যাতে ব্যবসায়ীরা ঋণ নিতে পারে এবং ভোক্তারা বাড়ি কিংবা ভোগে খরচ করতে পারে।
আজকের পত্রিকা: ক্ষুদ্র শিল্প ও ক্ষুদ্র কৃষক পর্যায়ে প্রণোদনার বিষয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?
ড. শাহীন আকতার: বাংলাদেশে প্রথম প্রণোদনার সুযোগ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী বা ক্ষুদ্র কৃষক তেমনটা পায়নি। ব্যাংকনির্ভর সরকারি ঋণ অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতও পায়নি। ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসা কৃষিতে নিয়োজিত মহিলা, ক্ষুদ্র ও মাঝারি নারী উদ্যোক্তা ব্যাংক সুবিধা পাচ্ছে না। তাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং ব্যবসায় ঝুঁকি গ্রহণের অক্ষমতা রয়েছে। উন্নয়নের স্বার্থে এদের আর্থিক সাহায্যের আওতায় আনতে হবে। গত অর্থবছরে সরকার যে আর্থিক সাহায্য ঘোষণা করেছে, গত জুন মাস পর্যন্ত তার মাত্র ৪০ শতাংশ বিতরণ করা সম্ভব হয়েছে। আর্থিক সাহায্যের সবটুকু বিতরণের ব্যবস্থা করতে হবে।
আজকের পত্রিকা: অর্থের সীমাবদ্ধতার মধ্যেও অর্থনীতিতে উদ্দীপনা বাড়ানো যায় কীভাবে?
ড. শাহীন আকতার: বাজেট ব্যয়ের পর প্রণোদনা বাড়ানো কঠিন। এ জন্য ব্যক্তি খাতকে সম্পৃক্ত করতে হবে। উদ্ভাবনী ধারণা কাজে লাগিয়ে সুবিধাবঞ্চিতদের পাশে থাকতে হবে। রাজস্ব ও আর্থিক নীতির মাধ্যমে বেসরকারি খাতে উদ্দীপনা সৃষ্টি করতে পারে। বাংলাদেশের প্রণোদনায় ক্ষুদ্র কৃষক ও নারীদের সুযোগ রাখা হলেও তাঁরা বৈষম্যের শিকার হন। তাঁদের সমানতালে সুযোগ দিতে হবে। ভ্যালু চেইনের সর্বনিম্নে অবস্থানকারী কৃষকেরা করোনাকালীন সাপ্লাই চেইন ভাঙার ফলে তাঁদের পচনশীল পণ্যের ন্যায্য দাম পাননি। ব্যাংকের মাধ্যমে ক্ষুদ্র চাষিরা প্রণোদনা পাননি। উদ্ভাবনী প্রকল্পের মাধ্যমে তাঁদের আর্থিক সহায়তা দিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও নারীদের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আরও সম্পৃক্ত করার উপায় কী?
ড. শাহীন আকতার: বাংলাদেশেও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, বাজার সুযোগ দ্রুত বাড়ছে। তবে এ ক্ষেত্রে আঞ্চলিক বৈষম্য প্রকট। করোনাকালে পড়াশোনা থেকে শুরু অনেক কর্মকাণ্ড অ্যাপের মাধ্যমে হচ্ছে। অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউটের তথ্যমতে, বিশ্বে অনলাইন কার্যক্রমে বাংলাদেশের কর্মীর সংখ্যা বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে জেন্ডার বৈষম্য প্রবল। করোনাকালীন বা এর পরে নারীরা যাতে ডিজিটাল কর্মকাণ্ডে দক্ষতার সঙ্গে যুক্ত হতে পারে, সে জন্য প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: করোনার অর্থনৈতিক ক্ষতির হিসাবটা কীভাবে করা যায়?
ড. শাহীন আকতার: করোনার অর্থনৈতিক প্রভাব সারা বিশ্বেই ব্যাপক। বাংলাদেশও এর অন্তর্ভুক্ত। এর সঠিক হিসাব করা কঠিন। বিভিন্ন পদ্ধতিতে অর্থনৈতিক ক্ষতি অনুমান করা হচ্ছে। বাংলাদেশও জিডিপির পূর্বাভাস পরিমাপ করেছে। ক্ষতি পরিমাপে করোনার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ হিসাবের মধ্য আনতে হবে। রোগ নিরূপণ ও চিকিৎসা, গবেষণা এবং প্রতিরোধে ব্যয়, স্বাস্থ্যবিধি ও ভ্যাকসিনের পেছনের ব্যয় প্রত্যক্ষ খরচ। পরোক্ষ ক্ষতির অন্যতম হচ্ছে চাহিদা ও সরবরাহ কমে যাওয়া। সাপ্লাই চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, পণ্য ও সেবার আমদানি-রপ্তানি কমে যাওয়া, উৎপাদন কমে যাওয়া। আর্থিক খাতের সংকোচন। প্রকৃত হিসাব করতে হলে এসব কিছু হিসাবের মধ্যে আনতে হবে।
আজকের পত্রিকা: ক্ষতিটা জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে কী প্রভাব ফেলতে পারে?
ড. শাহীন আকতার: আইএমএফের এক প্রতিবেদন বলছে, করোনার কারণে সৃষ্ট মন্দা অত্যন্ত গভীর। দেশভেদে ক্ষতির পরিমাণ ভিন্ন। কারণ, ক্ষতির পরিমাণ বহু বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। যার অন্যতম হলো, দেশের খাতওয়ারি আয়ের উৎস, করোনা প্রাদুর্ভাবের গভীরতা এবং অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কার্যক্রম। অনুমান করা হচ্ছে ২০২২ সালের শেষ নাগাদ করোনা আয়ত্তে আনা সম্ভব হতে পারে। ২০২১ অর্থবছরের জিডিপির পূর্বাভাস হচ্ছে ৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ। যা অর্জিত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। এরপর এসেছে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের প্রবল ধাক্কা। বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশের উন্নয়ন দারিদ্র্য বিমোচনে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশকে একটি মডেল হিসেবে বিবেচনা করে আসছে। এ অবস্থা টেকসই করার পেছনে করোনা একটি চ্যালেঞ্জ।
আজকের পত্রিকা: যুক্তরাজ্যের পুনরুদ্ধার মডেলটি কেমন ছিল?
ড. শাহীন আকতার: যুক্তরাজ্যের পুনরুদ্ধার কার্যক্রম ব্যাপক। যার মধ্যে রয়েছে শ্রমিক ও ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য লকডাউনের পুরোটা সময়ে ৮০ শতাংশ বেতন বরাদ্দ। ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের আর্থিক সাহায্য। আর্থিক ও রাজস্ব নীতির ব্যাপক পরিবর্তন। ঋণ বাড়িয়ে বাজেট ঘাটতির মাধ্যমে ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য ২০২০-২১ ও ২০২১-২২ অর্থবছরে ৩৪০ বিলিয়ন পাউন্ড সরকারি ব্যয়ের ঘোষণা দেওয়া হয়। এর বিস্তারিত পরিকল্পনাও তুলে ধরা হয় পরবর্তী সময়ে কীভাবে এ টাকা পুনরুদ্ধার করা হবে। ব্যাংক রেট কমিয়ে শূন্য দশমিক ১ শতাংশ করা হয়, যাতে ব্যবসায়ীরা ঋণ নিতে পারে এবং ভোক্তারা বাড়ি কিংবা ভোগে খরচ করতে পারে।
আজকের পত্রিকা: ক্ষুদ্র শিল্প ও ক্ষুদ্র কৃষক পর্যায়ে প্রণোদনার বিষয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?
ড. শাহীন আকতার: বাংলাদেশে প্রথম প্রণোদনার সুযোগ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী বা ক্ষুদ্র কৃষক তেমনটা পায়নি। ব্যাংকনির্ভর সরকারি ঋণ অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতও পায়নি। ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসা কৃষিতে নিয়োজিত মহিলা, ক্ষুদ্র ও মাঝারি নারী উদ্যোক্তা ব্যাংক সুবিধা পাচ্ছে না। তাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং ব্যবসায় ঝুঁকি গ্রহণের অক্ষমতা রয়েছে। উন্নয়নের স্বার্থে এদের আর্থিক সাহায্যের আওতায় আনতে হবে। গত অর্থবছরে সরকার যে আর্থিক সাহায্য ঘোষণা করেছে, গত জুন মাস পর্যন্ত তার মাত্র ৪০ শতাংশ বিতরণ করা সম্ভব হয়েছে। আর্থিক সাহায্যের সবটুকু বিতরণের ব্যবস্থা করতে হবে।
আজকের পত্রিকা: অর্থের সীমাবদ্ধতার মধ্যেও অর্থনীতিতে উদ্দীপনা বাড়ানো যায় কীভাবে?
ড. শাহীন আকতার: বাজেট ব্যয়ের পর প্রণোদনা বাড়ানো কঠিন। এ জন্য ব্যক্তি খাতকে সম্পৃক্ত করতে হবে। উদ্ভাবনী ধারণা কাজে লাগিয়ে সুবিধাবঞ্চিতদের পাশে থাকতে হবে। রাজস্ব ও আর্থিক নীতির মাধ্যমে বেসরকারি খাতে উদ্দীপনা সৃষ্টি করতে পারে। বাংলাদেশের প্রণোদনায় ক্ষুদ্র কৃষক ও নারীদের সুযোগ রাখা হলেও তাঁরা বৈষম্যের শিকার হন। তাঁদের সমানতালে সুযোগ দিতে হবে। ভ্যালু চেইনের সর্বনিম্নে অবস্থানকারী কৃষকেরা করোনাকালীন সাপ্লাই চেইন ভাঙার ফলে তাঁদের পচনশীল পণ্যের ন্যায্য দাম পাননি। ব্যাংকের মাধ্যমে ক্ষুদ্র চাষিরা প্রণোদনা পাননি। উদ্ভাবনী প্রকল্পের মাধ্যমে তাঁদের আর্থিক সহায়তা দিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও নারীদের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আরও সম্পৃক্ত করার উপায় কী?
ড. শাহীন আকতার: বাংলাদেশেও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, বাজার সুযোগ দ্রুত বাড়ছে। তবে এ ক্ষেত্রে আঞ্চলিক বৈষম্য প্রকট। করোনাকালে পড়াশোনা থেকে শুরু অনেক কর্মকাণ্ড অ্যাপের মাধ্যমে হচ্ছে। অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউটের তথ্যমতে, বিশ্বে অনলাইন কার্যক্রমে বাংলাদেশের কর্মীর সংখ্যা বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে জেন্ডার বৈষম্য প্রবল। করোনাকালীন বা এর পরে নারীরা যাতে ডিজিটাল কর্মকাণ্ডে দক্ষতার সঙ্গে যুক্ত হতে পারে, সে জন্য প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নিতে হবে।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪