দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৫ (শেরপুর-ধুনট) আসনে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান মজনু। আজকের পত্রিকার প্রতিনিধির সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় এলাকার উন্নয়ন নিয়ে কথা বলেছেন তিনি।
শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
শেরপুর-ধুনটের রাজনীতিতে গ্রুপিংয়ের বিষয়ে মজনু বলেন, ‘সারা দেশেই বড় রাজনৈতিক দলগুলোতে গ্রুপিং থাকে। তবে এখানে আমি সেই অর্থে গ্রুপিং বলতে নারাজ। আপনি জানেন, আমি ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি করে এ পর্যায়ে এসেছি। এর আগে ২০০১ সালে আমি দলীয় মনোনয়ন পেলেও একজন বিদ্রোহী প্রার্থীর কারণে সংসদ নির্বাচনে হেরেছি। কিন্তু কারও সঙ্গে আমার কোনো বৈরিতা ছিল না। ২০০৮ সাল থেকে পরপর যিনি দলীয় মনোনয়নে নির্বাচিত হয়েছিলেন, তাঁর মধ্যে রাজনৈতিক সদাচারের অভাব ছিল। তাই সুবিধাবাদী কিছু চক্র তাঁর সঙ্গে থেকে ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা করেছে। আমি ধৈর্যের সঙ্গে সেসব মোকাবিলা করে দলীয় শৃঙ্খলা অটুট রেখেছি। এখন আমি নির্বাচিত হওয়ার পর এখানে আর কোনো গ্রুপিং নেই। আমি সবাইকে নিয়ে এলাকার উন্নয়ন করতে চাই।’
শেরপুরের যানজট নিয়ে তিনি বলেন, ‘শুরুতে পরিকল্পনায় শেরপুরে ফ্লাইওভার থাকলেও পরে বিশ্বব্যাংক কেন এটা বাদ দিয়েছে, তা আমার বোধগম্য নয়। এ বিষয়ে আমি সংশ্লিষ্ট দপ্তর এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে কথা বলেছি। অচিরেই সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে শেরপুর শহরে ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হবে।’
শেরপুর-ধুনটের সার্বিক উন্নয়ন বিষয়ে মজনু বলেন, ‘গত ১৫ বছরে সারা দেশের মতো শেরপুর-ধুনটেও মানুষের জীবনমানের সঙ্গে রাস্তাঘাট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোর অনেক উন্নয়ন হয়েছে। আগামী দিনে বাঙালি নদীর ঝাঁঝর ও সুঘাট এলাকায় ব্রিজ নির্মাণ এবং শেরপুরে গ্যাসের সংযোগের ব্যবস্থা করতে চাই।’
এলাকার শিশু-কিশোরদের মানসিক বিকাশ ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নের জন্য বর্তমান সরকার বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট চালু করেছে। এ ছাড়াও সরকারিভাবে মিনি স্টেডিয়াম তৈরি করার নির্দেশনা আছে। আমি সেটা বাস্তবায়নের চেষ্টা করব। শেরপুরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ঐতিহ্য বেশ পুরোনো। কিন্তু সঠিকভাবে পরিচর্যার অভাবে কিছুটা ভাটা পড়েছে। আমি উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে সীমিত ক্ষমতার মধ্যে চেষ্টা করেছি। এখনো চেষ্টা অব্যাহত থাকবে—বলেন সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান মজনু।
পরিশেষে এলাকার জনগণের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এলাকার জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন। এ জন্য আমি তাঁদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এলাকার সার্বিক উন্নয়ন করে জনগণের আস্থার মর্যাদা রাখতে চাই।’
শেরপুর-ধুনটের রাজনীতিতে গ্রুপিংয়ের বিষয়ে মজনু বলেন, ‘সারা দেশেই বড় রাজনৈতিক দলগুলোতে গ্রুপিং থাকে। তবে এখানে আমি সেই অর্থে গ্রুপিং বলতে নারাজ। আপনি জানেন, আমি ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতি করে এ পর্যায়ে এসেছি। এর আগে ২০০১ সালে আমি দলীয় মনোনয়ন পেলেও একজন বিদ্রোহী প্রার্থীর কারণে সংসদ নির্বাচনে হেরেছি। কিন্তু কারও সঙ্গে আমার কোনো বৈরিতা ছিল না। ২০০৮ সাল থেকে পরপর যিনি দলীয় মনোনয়নে নির্বাচিত হয়েছিলেন, তাঁর মধ্যে রাজনৈতিক সদাচারের অভাব ছিল। তাই সুবিধাবাদী কিছু চক্র তাঁর সঙ্গে থেকে ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা করেছে। আমি ধৈর্যের সঙ্গে সেসব মোকাবিলা করে দলীয় শৃঙ্খলা অটুট রেখেছি। এখন আমি নির্বাচিত হওয়ার পর এখানে আর কোনো গ্রুপিং নেই। আমি সবাইকে নিয়ে এলাকার উন্নয়ন করতে চাই।’
শেরপুরের যানজট নিয়ে তিনি বলেন, ‘শুরুতে পরিকল্পনায় শেরপুরে ফ্লাইওভার থাকলেও পরে বিশ্বব্যাংক কেন এটা বাদ দিয়েছে, তা আমার বোধগম্য নয়। এ বিষয়ে আমি সংশ্লিষ্ট দপ্তর এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে কথা বলেছি। অচিরেই সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে শেরপুর শহরে ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হবে।’
শেরপুর-ধুনটের সার্বিক উন্নয়ন বিষয়ে মজনু বলেন, ‘গত ১৫ বছরে সারা দেশের মতো শেরপুর-ধুনটেও মানুষের জীবনমানের সঙ্গে রাস্তাঘাট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোর অনেক উন্নয়ন হয়েছে। আগামী দিনে বাঙালি নদীর ঝাঁঝর ও সুঘাট এলাকায় ব্রিজ নির্মাণ এবং শেরপুরে গ্যাসের সংযোগের ব্যবস্থা করতে চাই।’
এলাকার শিশু-কিশোরদের মানসিক বিকাশ ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নের জন্য বর্তমান সরকার বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট চালু করেছে। এ ছাড়াও সরকারিভাবে মিনি স্টেডিয়াম তৈরি করার নির্দেশনা আছে। আমি সেটা বাস্তবায়নের চেষ্টা করব। শেরপুরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ঐতিহ্য বেশ পুরোনো। কিন্তু সঠিকভাবে পরিচর্যার অভাবে কিছুটা ভাটা পড়েছে। আমি উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে সীমিত ক্ষমতার মধ্যে চেষ্টা করেছি। এখনো চেষ্টা অব্যাহত থাকবে—বলেন সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান মজনু।
পরিশেষে এলাকার জনগণের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এলাকার জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন। এ জন্য আমি তাঁদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এলাকার সার্বিক উন্নয়ন করে জনগণের আস্থার মর্যাদা রাখতে চাই।’
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটা ভালো। চিকিৎসক ও ফিজিওর পরামর্শে নিয়মিত জিম করছি। থেরাপি নিচ্ছি। মাঠে ফিরতে আর কিছুদিন সময় লাগবে, কিন্তু এ সময়ে ফিটনেস ও শক্তি ধরে রাখতে হালকা অনুশীলন ও জিম করছি।
১ ঘণ্টা আগেইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪