আজকের পত্রিকা
বাংলাদেশ অ্যাগ্রো-প্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশন বাপার সহসভাপতি ছৈয়দ মো. শোয়াইব হাছান। তিনি হিফস ফুডের স্বত্বাধিকারী। মূলত বেকারিপণ্য উৎপাদন করে এসব প্রতিষ্ঠান। করোনায় এ খাতের রপ্তানি চিত্রসহ নানা সমস্যা নিয়ে তিনি আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেন।
প্রশ্ন: চট্টগ্রামে আপনাদের কারখানার সংখ্যা কত? করোনায় কী প্রভাব পড়েছে?
মো. শোয়াইব: চট্টগ্রাম থেকে বেকারি পণ্য কিংবা কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য রপ্তানি করে এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৭টি। কিন্তু এর বাইরে অন্তত ৩৫০টি প্রতিষ্ঠান আছে, যারা বেকারি পণ্য উৎপাদন করে। করোনায় এ বছর বড় ধরনের লোকসানে পড়েছি আমরা। গত অর্থবছরে আমাদের রপ্তানি হয়েছে ৫১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ বছর রপ্তানি তার অর্ধেকে নেমে এসেছে। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে প্রতিদিন রপ্তানি হতো ৩০ থেকে ৫৫টি কন্টেইনার, এখন হয় মাত্র ১০–১২টি।
প্রশ্ন: এই অবস্থায় আপনারা কোন কোন সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন?
মো. শোয়াইব: সার্বিকভাবে আমরা লোকসানের দিকে যাচ্ছি। প্রথমত এ বছর আমাদের কাঁচামাল: তেল, চিনি, আটা, ময়দাসহ সব জিনিসের দাম বেড়েছে। কিন্তু আমরা দাম বাড়াতে পারিনি। ফলে ২০ শতাংশ লোকসান গুনতে হচ্ছে এখানেই। এ ছাড়া আমাদের রপ্তানির বড় একটি অংশ ছিল ভারতে। কোভিড ভারতে এতটাই আঘাত হেনেছে যে দেশটিতে আমাদের রপ্তানি এখন বন্ধ রয়েছে। সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে রপ্তানির কন্টেইনার সংকট ও তিন চার গুণ ভাড়া বৃদ্ধি। আমরা আগে আমেরিকার জন্য একটি কন্টেইনার ভাড়া করতাম তিন হাজার ডলারে, সে কন্টেইনার এখন ১১ হাজার ডলার।
প্রশ্ন: আপনারা প্রণোদনা পেয়েছেন কিনা?
মো. শোয়াইব: সরকার ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু ৩৪৫টি বড় কারখানার মধ্যে ৪৫টি হয়তো পেয়েছে। যাঁরা ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা অর্থাৎ বড় একটি অংশ পায়নি, ব্যাংকের কারণে। ব্যাংক এসএমই খাতে নানা শর্ত দিয়ে রাখে, ফলে যাঁদের প্রয়োজন, তাঁরা প্রণোদনা পাচ্ছে না। আমরা চাই এমন একটি সহজ নীতিমালা হোক যাতে সবাই চার শতাংশ লোন পান। এতে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে, রপ্তানিও বাড়বে।
প্রশ্ন: এই খাতের সম্ভাবনা কী? সরকারের কাছে কী দাবি করবেন?
মো. শোয়াইব: আমাদের রপ্তানি বাড়ছে, এ খাত প্রচুর সম্ভাবনাময়। আমরা সঠিক নীতিমালা ও সহযোগিতা পেলে এ বছরই এক বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করতে পারব। সরকারের কাছে আমাদের প্রথম দাবি, অর্থনৈতিক অঞ্চলে আমাদের একটি জায়গা দেওয়া, অনেক কারখানা এক সঙ্গে হলে উৎপাদন খরচ যেমন কমবে, তেমনি উৎপাদিত পণ্য তদারকি ও নিরাপত্তা বাড়বে। এ ছাড়া ফসল উৎপাদনে আন্তর্জাতিক মান রক্ষায় এলাকা ভিত্তিক চাষাবাদ চালু, উৎপাদিত পণ্য পরীক্ষায় সমন্বিত আধুনিক ল্যাব স্থাপন করা জরুরি। এই খাতে আধুনিক যন্ত্রপাতি আমদানি এবং ভ্যাট ট্যাক্স কমানোও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশি পণ্যের প্রচার প্রয়োজন।
বাংলাদেশ অ্যাগ্রো-প্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশন বাপার সহসভাপতি ছৈয়দ মো. শোয়াইব হাছান। তিনি হিফস ফুডের স্বত্বাধিকারী। মূলত বেকারিপণ্য উৎপাদন করে এসব প্রতিষ্ঠান। করোনায় এ খাতের রপ্তানি চিত্রসহ নানা সমস্যা নিয়ে তিনি আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেন।
প্রশ্ন: চট্টগ্রামে আপনাদের কারখানার সংখ্যা কত? করোনায় কী প্রভাব পড়েছে?
মো. শোয়াইব: চট্টগ্রাম থেকে বেকারি পণ্য কিংবা কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য রপ্তানি করে এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৭টি। কিন্তু এর বাইরে অন্তত ৩৫০টি প্রতিষ্ঠান আছে, যারা বেকারি পণ্য উৎপাদন করে। করোনায় এ বছর বড় ধরনের লোকসানে পড়েছি আমরা। গত অর্থবছরে আমাদের রপ্তানি হয়েছে ৫১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ বছর রপ্তানি তার অর্ধেকে নেমে এসেছে। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে প্রতিদিন রপ্তানি হতো ৩০ থেকে ৫৫টি কন্টেইনার, এখন হয় মাত্র ১০–১২টি।
প্রশ্ন: এই অবস্থায় আপনারা কোন কোন সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন?
মো. শোয়াইব: সার্বিকভাবে আমরা লোকসানের দিকে যাচ্ছি। প্রথমত এ বছর আমাদের কাঁচামাল: তেল, চিনি, আটা, ময়দাসহ সব জিনিসের দাম বেড়েছে। কিন্তু আমরা দাম বাড়াতে পারিনি। ফলে ২০ শতাংশ লোকসান গুনতে হচ্ছে এখানেই। এ ছাড়া আমাদের রপ্তানির বড় একটি অংশ ছিল ভারতে। কোভিড ভারতে এতটাই আঘাত হেনেছে যে দেশটিতে আমাদের রপ্তানি এখন বন্ধ রয়েছে। সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে রপ্তানির কন্টেইনার সংকট ও তিন চার গুণ ভাড়া বৃদ্ধি। আমরা আগে আমেরিকার জন্য একটি কন্টেইনার ভাড়া করতাম তিন হাজার ডলারে, সে কন্টেইনার এখন ১১ হাজার ডলার।
প্রশ্ন: আপনারা প্রণোদনা পেয়েছেন কিনা?
মো. শোয়াইব: সরকার ঘোষণা দিয়েছে। কিন্তু ৩৪৫টি বড় কারখানার মধ্যে ৪৫টি হয়তো পেয়েছে। যাঁরা ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা অর্থাৎ বড় একটি অংশ পায়নি, ব্যাংকের কারণে। ব্যাংক এসএমই খাতে নানা শর্ত দিয়ে রাখে, ফলে যাঁদের প্রয়োজন, তাঁরা প্রণোদনা পাচ্ছে না। আমরা চাই এমন একটি সহজ নীতিমালা হোক যাতে সবাই চার শতাংশ লোন পান। এতে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে, রপ্তানিও বাড়বে।
প্রশ্ন: এই খাতের সম্ভাবনা কী? সরকারের কাছে কী দাবি করবেন?
মো. শোয়াইব: আমাদের রপ্তানি বাড়ছে, এ খাত প্রচুর সম্ভাবনাময়। আমরা সঠিক নীতিমালা ও সহযোগিতা পেলে এ বছরই এক বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করতে পারব। সরকারের কাছে আমাদের প্রথম দাবি, অর্থনৈতিক অঞ্চলে আমাদের একটি জায়গা দেওয়া, অনেক কারখানা এক সঙ্গে হলে উৎপাদন খরচ যেমন কমবে, তেমনি উৎপাদিত পণ্য তদারকি ও নিরাপত্তা বাড়বে। এ ছাড়া ফসল উৎপাদনে আন্তর্জাতিক মান রক্ষায় এলাকা ভিত্তিক চাষাবাদ চালু, উৎপাদিত পণ্য পরীক্ষায় সমন্বিত আধুনিক ল্যাব স্থাপন করা জরুরি। এই খাতে আধুনিক যন্ত্রপাতি আমদানি এবং ভ্যাট ট্যাক্স কমানোও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশি পণ্যের প্রচার প্রয়োজন।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪