ফারুক মেহেদী
প্রণোদনা কার্যক্রম কেমন ছিল? এখন কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত? ক্ষয়ক্ষতির হিসাবটা কীভাবে করা যায়? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন বিশ্বব্যাংক গ্রুপের সাবেক সিনিয়র অর্থনীতিবিদ ও বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান ড. এম মশরুর রিয়াজ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: সরকারের প্রণোদনা কার্যক্রম নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?
এম মশরুর রিয়াজ: গত বছর অর্থনৈতিক কার্যক্রমে গতি ফেরাতে যে প্রণোদনা প্যাকেজ দেয় সরকার, তা সময়োপযোগী এবং খুবই ইতিবাচক ছিল। তবে ঘোষণার ১৫ মাস পরে এসে এটা সীমিত প্রভাব ফেলতে পেরেছে বলে মনে হচ্ছে। চলতি বছরের এপ্রিল ও জুলাইয়ে করোনার দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ঢেউ আঘাত হানায় সংক্রমণ এবং বিধিনিষেধ বেড়েছে। এর আগপর্যন্ত অর্থনীতি কিছুটা ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বলে মনে হচ্ছিল। বিশেষত রপ্তানি ও শক্তিশালী রেমিট্যান্স প্রবাহের কারণে এটা সম্ভব হচ্ছিল। কিন্তু অভ্যন্তরীণ চাহিদা, ক্ষুদ্র ব্যবসা এবং বিনিয়োগের দিকে তাকালে, অর্থনীতি কোনো অর্থেই প্রাণ ফিরে পেয়েছে বলা যাবে না।
আজকের পত্রিকা: খাতগুলোর গতি ফেরাতে কী করা উচিত?
এম মশরুর রিয়াজ: বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি রেকর্ড নিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। প্রচুর মানুষ চাকরি হারিয়েছেন, অনেকের আয় কমেছে, ফলে মানুষের ব্যয় কমেছে। তা ছাড়া, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ঘোষিত প্রণোদনার কোনো সুবিধা পাননি। তাই প্রণোদনার চেয়ে এখন এ ধরনের বিষয়গুলোতে বেশি মনোযোগ দেওয়া দরকার। প্রধানত ঋণভিত্তিক তারল্য সহায়তার দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। দক্ষতার সঙ্গে সুবিধাভোগীদের কাছে প্রয়োজনীয় প্রণোদনা পৌঁছানো গেলেই উদ্দেশ্য সফল হবে। এর মাধ্যমে কর্মীরা যদি ছাঁটাই থেকে রক্ষা পান, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়, ক্ষুদ্র ব্যবসাগুলো আর্থিক সহায়তা পায় এবং ভ্যাট বা কর সুবিধা দেওয়া হয়, তাহলেই প্রণোদনা প্যাকেজ সফল হতে পারে।
আজকের পত্রিকা: এ ক্ষেত্রে সরকারের অগ্রাধিকার কাজগুলো কী কী?
এম মশরুর রিয়াজ: বর্তমান অবস্থায় অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে সরকারকে যা করতে হবে, তা বেশ জটিল। গত বছরের প্রণোদনা থেকে যেসব সুফল পাওয়া গিয়েছিল, নতুন ঢেউ ও বিধিনিষেধের কারণে তা ইতিমধ্যে ভন্ডুল হয়ে গেছে। তাই সুনির্দিষ্টভাবে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত খাতগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে সরকারকে নতুন সহায়তা কর্মসূচি হাতে নিতে হবে। তা ছাড়া, ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত উপযুক্ত ক্ষুদ্র ব্যবসাগুলোকেও সরাসরি অনুদান দিতে হবে। যাঁরা চাকরি হারিয়ে বেকার হয়েছেন, তাঁদের নগদ অর্থ দিতে হবে, এতে অর্থনীতি চাঙা হবে। কর্মসংস্থান বাড়াতে সরকারি খাতে ব্যয় বাড়াতে হবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের অন্তর্ভুক্ত করে নতুন পরিকল্পনা হাতে নিতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা, ভোক্তা ব্যয় বাড়ানোর নানা উদ্যোগ নিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: অর্থনৈতিক ক্ষতির হিসাবটা কীভাবে করা যেতে পারে?
এম মশরুর রিয়াজ: এ ক্ষেত্রে মূল কাজটা সরকারকেই করতে হবে। কিন্তু বেসরকারি খাত এবং বিভিন্ন এনজিওকেও এসব কাজে যুক্ত করতে হবে। তাহলে অনানুষ্ঠানিক খাতে কী পরিমাণ মানুষ চাকরি হারিয়েছেন, তার একটা পূর্ণাঙ্গ চিত্র পাওয়া যাবে। তবে ক্ষতির পরিমাণ হিসাব করতে জাতীয় পর্যায়ে এ রকম কোনো সমন্বিত উদ্যোগ বা কৌশল এখনো চোখে পড়ছে না। থিংকট্যাংক, গবেষণা প্রতিষ্ঠান বা কোনো কোনো উন্নয়ন-সহযোগীদের মূল্যায়ন বা জরিপ থেকে ক্ষতির যেসব তথ্য-উপাত্ত আসছে, তা বেশ বড়।
আজকের পত্রিকা: এটা তো বেশ জটিল। কীভাবে করলে তা যথাযথ হবে?
এম মশরুর রিয়াজ: সমস্যা হলো, সবাই আলাদা আলাদাভাবে কাজ করছে। যেকোনো মূল্যায়নের জন্য সুনির্দিষ্ট কৌশল প্রয়োজন, অর্থনীতির কোন কোন বিষয়কে গুরুত্ব দেওয়া হবে, তা চিহ্নিত করা দরকার। বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং শ্রমিক বা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলা, তথ্য বিশ্লেষণ এবং নীতি বাস্তবায়নের কৌশল প্রণয়ন জরুরি।
আজকের পত্রিকা: ব্যবসা-বিনিয়োগে গতি ফেরাতে কী ধরনের সংস্কার প্রয়োজন?
এম মশরুর রিয়াজ: ব্যবসা চালু রাখতে এবং পুনরুদ্ধার কার্যক্রম সচল রাখতে সবার আগে সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। অন্তত ৭০ শতাংশ মানুষকে, সুনির্দিষ্টভাবে বয়স্ক মানুষের বড় অংশকে টিকার আওতায় আনা না গেলে সংক্রমণের ঢেউ, লকডাউনের মতো বিপর্যয়কর পরিস্থিতি কার্যকরভাবে থামানো সম্ভব নয়। তাই প্রয়োজনীয় টিকা সংগ্রহ এবং অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টার্গেট গ্রুপকে টিকা দেওয়া এ মুহূর্তে সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতি হওয়া দরকার। চলমান সংকটের কারণে ব্যবসা এবং বিনিয়োগসংক্রান্ত অনেক সংস্কার ঝুলে আছে। যেগুলোর মধ্যে শুল্ক সংস্কার, প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ, তৈরি পোশাকবহির্ভূত রপ্তানি খাতের জন্য সমান বন্ড সুবিধা, নতুন বন্দর অন্যতম।
প্রণোদনা কার্যক্রম কেমন ছিল? এখন কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত? ক্ষয়ক্ষতির হিসাবটা কীভাবে করা যায়? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন বিশ্বব্যাংক গ্রুপের সাবেক সিনিয়র অর্থনীতিবিদ ও বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান ড. এম মশরুর রিয়াজ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: সরকারের প্রণোদনা কার্যক্রম নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?
এম মশরুর রিয়াজ: গত বছর অর্থনৈতিক কার্যক্রমে গতি ফেরাতে যে প্রণোদনা প্যাকেজ দেয় সরকার, তা সময়োপযোগী এবং খুবই ইতিবাচক ছিল। তবে ঘোষণার ১৫ মাস পরে এসে এটা সীমিত প্রভাব ফেলতে পেরেছে বলে মনে হচ্ছে। চলতি বছরের এপ্রিল ও জুলাইয়ে করোনার দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ঢেউ আঘাত হানায় সংক্রমণ এবং বিধিনিষেধ বেড়েছে। এর আগপর্যন্ত অর্থনীতি কিছুটা ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বলে মনে হচ্ছিল। বিশেষত রপ্তানি ও শক্তিশালী রেমিট্যান্স প্রবাহের কারণে এটা সম্ভব হচ্ছিল। কিন্তু অভ্যন্তরীণ চাহিদা, ক্ষুদ্র ব্যবসা এবং বিনিয়োগের দিকে তাকালে, অর্থনীতি কোনো অর্থেই প্রাণ ফিরে পেয়েছে বলা যাবে না।
আজকের পত্রিকা: খাতগুলোর গতি ফেরাতে কী করা উচিত?
এম মশরুর রিয়াজ: বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি রেকর্ড নিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। প্রচুর মানুষ চাকরি হারিয়েছেন, অনেকের আয় কমেছে, ফলে মানুষের ব্যয় কমেছে। তা ছাড়া, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ঘোষিত প্রণোদনার কোনো সুবিধা পাননি। তাই প্রণোদনার চেয়ে এখন এ ধরনের বিষয়গুলোতে বেশি মনোযোগ দেওয়া দরকার। প্রধানত ঋণভিত্তিক তারল্য সহায়তার দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। দক্ষতার সঙ্গে সুবিধাভোগীদের কাছে প্রয়োজনীয় প্রণোদনা পৌঁছানো গেলেই উদ্দেশ্য সফল হবে। এর মাধ্যমে কর্মীরা যদি ছাঁটাই থেকে রক্ষা পান, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়, ক্ষুদ্র ব্যবসাগুলো আর্থিক সহায়তা পায় এবং ভ্যাট বা কর সুবিধা দেওয়া হয়, তাহলেই প্রণোদনা প্যাকেজ সফল হতে পারে।
আজকের পত্রিকা: এ ক্ষেত্রে সরকারের অগ্রাধিকার কাজগুলো কী কী?
এম মশরুর রিয়াজ: বর্তমান অবস্থায় অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে সরকারকে যা করতে হবে, তা বেশ জটিল। গত বছরের প্রণোদনা থেকে যেসব সুফল পাওয়া গিয়েছিল, নতুন ঢেউ ও বিধিনিষেধের কারণে তা ইতিমধ্যে ভন্ডুল হয়ে গেছে। তাই সুনির্দিষ্টভাবে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত খাতগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে সরকারকে নতুন সহায়তা কর্মসূচি হাতে নিতে হবে। তা ছাড়া, ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত উপযুক্ত ক্ষুদ্র ব্যবসাগুলোকেও সরাসরি অনুদান দিতে হবে। যাঁরা চাকরি হারিয়ে বেকার হয়েছেন, তাঁদের নগদ অর্থ দিতে হবে, এতে অর্থনীতি চাঙা হবে। কর্মসংস্থান বাড়াতে সরকারি খাতে ব্যয় বাড়াতে হবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের অন্তর্ভুক্ত করে নতুন পরিকল্পনা হাতে নিতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা, ভোক্তা ব্যয় বাড়ানোর নানা উদ্যোগ নিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: অর্থনৈতিক ক্ষতির হিসাবটা কীভাবে করা যেতে পারে?
এম মশরুর রিয়াজ: এ ক্ষেত্রে মূল কাজটা সরকারকেই করতে হবে। কিন্তু বেসরকারি খাত এবং বিভিন্ন এনজিওকেও এসব কাজে যুক্ত করতে হবে। তাহলে অনানুষ্ঠানিক খাতে কী পরিমাণ মানুষ চাকরি হারিয়েছেন, তার একটা পূর্ণাঙ্গ চিত্র পাওয়া যাবে। তবে ক্ষতির পরিমাণ হিসাব করতে জাতীয় পর্যায়ে এ রকম কোনো সমন্বিত উদ্যোগ বা কৌশল এখনো চোখে পড়ছে না। থিংকট্যাংক, গবেষণা প্রতিষ্ঠান বা কোনো কোনো উন্নয়ন-সহযোগীদের মূল্যায়ন বা জরিপ থেকে ক্ষতির যেসব তথ্য-উপাত্ত আসছে, তা বেশ বড়।
আজকের পত্রিকা: এটা তো বেশ জটিল। কীভাবে করলে তা যথাযথ হবে?
এম মশরুর রিয়াজ: সমস্যা হলো, সবাই আলাদা আলাদাভাবে কাজ করছে। যেকোনো মূল্যায়নের জন্য সুনির্দিষ্ট কৌশল প্রয়োজন, অর্থনীতির কোন কোন বিষয়কে গুরুত্ব দেওয়া হবে, তা চিহ্নিত করা দরকার। বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং শ্রমিক বা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলা, তথ্য বিশ্লেষণ এবং নীতি বাস্তবায়নের কৌশল প্রণয়ন জরুরি।
আজকের পত্রিকা: ব্যবসা-বিনিয়োগে গতি ফেরাতে কী ধরনের সংস্কার প্রয়োজন?
এম মশরুর রিয়াজ: ব্যবসা চালু রাখতে এবং পুনরুদ্ধার কার্যক্রম সচল রাখতে সবার আগে সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। অন্তত ৭০ শতাংশ মানুষকে, সুনির্দিষ্টভাবে বয়স্ক মানুষের বড় অংশকে টিকার আওতায় আনা না গেলে সংক্রমণের ঢেউ, লকডাউনের মতো বিপর্যয়কর পরিস্থিতি কার্যকরভাবে থামানো সম্ভব নয়। তাই প্রয়োজনীয় টিকা সংগ্রহ এবং অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টার্গেট গ্রুপকে টিকা দেওয়া এ মুহূর্তে সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতি হওয়া দরকার। চলমান সংকটের কারণে ব্যবসা এবং বিনিয়োগসংক্রান্ত অনেক সংস্কার ঝুলে আছে। যেগুলোর মধ্যে শুল্ক সংস্কার, প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ, তৈরি পোশাকবহির্ভূত রপ্তানি খাতের জন্য সমান বন্ড সুবিধা, নতুন বন্দর অন্যতম।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪