ফারুক মেহেদী
যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপে বাংলাদেশি প্রবাসীদের ব্যবসা কেমন চলছে? করোনায় কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হলো রেস্টুরেন্ট ব্যবসা? দেশে বিনিয়োগের ব্যাপারে প্রবাসীদের মনোভাব কী? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন ইউরোপীয় বাংলাদেশ ফেডারেশন অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রেসিডেন্ট এবং সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চেয়ারম্যান ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: যুক্তরাজ্য ও ইউরোপে বাংলাদেশিদের ব্যবসা কেমন চলছে?
ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন: বর্তমানে বাংলাদেশি অনাবাসী ব্যবসায়ীদের ব্যবসা এখন নাজুক অবস্থায় আছে। বিশেষ করে হসপিটালিটি বা রেস্টুরেন্ট ব্যবসা। বলা যায়, এর প্রায় ৬০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখন টেকওয়ে বা অনলাইনের ওপর চলছে। বাসায় ডেলিভারি দিয়ে কোনো রকমে টিকিয়ে রেখেছে। যদিও যুক্তরাজ্য সরকার বেশ কিছু সহায়তা দিয়েছে। মালিক ও কর্মচারীরা বেতন-ভাতায় কিছু আর্থিক সুবিধা পেয়েছেন। সরকারিভাবে দেওয়া ৪০-৫০ শতাংশ সুবিধা বর্তমানেও আছে। পরে কী হবে এখনো তা বলা যাচ্ছে না। তবে সমস্যাটা তো শুধু যুক্তরাজ্যের নয়, সারা ইউরোপেই বাংলাদেশি মালিকানাধীন ব্যবসা ধুঁকছে।
আজকের পত্রিকা: লকডাউন তো শেষ। রেস্টুরেন্টগুলো এখন চলছে কীভাবে?
ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন: ব্রিটিশ সরকার পুরো হসপিটালিটি খাতকেই সহায়তা করার ব্যাপারে আন্তরিক আছে। আমাদের যাঁরা বাংলাদেশি ব্যবসায়ী আছেন, তাঁদের কী ধরনের ক্ষতি হয়েছে, কতটুকু হয়েছে, কী সহায়তা লাগবে–আমরা যখন এগুলো ভাবছিলাম, তখনই দ্বিতীয় দফা সংক্রমণ শুরু হলো। লকডাউন দেওয়া হলো। তবে এখন আবার সব খুলে দেওয়া হয়েছে। এখন আমরা সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যবসা চালু রেখেছি। বলা যায়, প্রায় ৫০ শতাংশ রেস্টুরেন্টের মালিক তাঁদের ব্যবসা পুনরায় চালুর চেষ্টা করছেন। বাকিরা কী করবেন, তাঁরা জানেন না। প্রথমত, পুঁজি হারিয়েছেন, দ্বিতীয়ত, তাঁদের কর্মচারীর সংকট। শুধু রেস্টুরেন্টেই নয়, বাংলাদেশি অন্য ব্যবসায়ও কর্মচারীর সংকট তীব্র।
আজকের পত্রিকা: অনলাইনভিত্তিক ব্যবসায় কতটা খাপ খাওয়ানো যাচ্ছে?
ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন: যাঁরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত, তাঁদের ভবিষ্যৎ কী হবে তা বলা যাচ্ছে না। তবে আমরা যাঁরা পুরোনো ব্যবসায়ী, তাঁদের অবস্থা বেশি খারাপ। তরুণ প্রজন্মরা প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে মার্জিতভাবে ব্যবসাটা ধরে রাখার চেষ্টা করছে। অর্থাৎ অনলাইনকে কাজে লাগিয়ে, কম অপশনের মাধ্যমে অর্ডার নেওয়া, খাবারের মেনু না বাড়িয়ে সুনির্দিষ্ট মেনু এবং বিশেষ উদ্ভাবনী উপায়ে দৈনন্দিন সেবা দিয়ে যাচ্ছে। এখন তো প্রায় ৯০ শতাংশই টেকওয়ে। যুক্তরাজ্যে প্রবাসীদের ৯০ শতাংশই রেস্টুরেন্ট ব্যবসায় জড়িত। অন্য শিল্প বা ব্যবসাও প্রায় অচল। যে টেইলারিং বা গার্মেন্টস আছে, সেগুলোও অনলাইনেই টিকে রয়েছে। কর্মচারী ছাঁটাই করেছে।
আজকের পত্রিকা: কর্মচারীর সংকট কাটাতে ভিসা পদ্ধতি নমনীয় করার সুযোগ আছে কি না?
ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন: কর্মচারীর সংকটের কারণে বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নেওয়া বা ভিসার ক্ষেত্রে একটা শিথিলতা আনতে পারে ব্রিটিশ সরকার। আমরাও তা চাইছি। তবে তা এখনই নয়। কারণ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান এখনো রেড লিস্টেড অবস্থায় আছে। যদি সামনে পরিস্থিতির উন্নতি হয়, তবে হয়তো সরকার বিষয়টি ইতিবাচকভাবে দেখবে। বিশেষ করে এখন যাঁরা যুক্তরাজ্যে অবৈধভাবে আছেন, তাঁদের হয়তো বৈধতা দেওয়া হবে। ইউরোপের প্রচুর লোক এখন যুক্তরাজ্যে চলে এসেছেন। তাঁদের তো সরকার সাহায্য করেছে। এ রকম হয়তো আমাদের জন্যও করবে। আমরাও চাই সরকার এ ব্যাপারে কিছু করুক।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশে বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ে যুক্তরাজ্যপ্রবাসীদের পর্যবেক্ষণ কী?
ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন: সরকার বিনিয়োগ চাইলে কী হবে, সেখানের দুর্নীতি তো কমছে না। এত এত দুর্নীতি। আপনি একটা ব্যবসা করবেন, আমরা সরকারের নানা কাজের সঙ্গে বিভিন্নভাবে যুক্ত থাকার পরও পেছন দিয়ে টাকা দেওয়া থেকে মুক্তি পাই না। উদ্যোক্তাদের ভোগান্তি কমাতে পারছে না। কিছু বিশেষ গ্রুপ আছে, তারাই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে। কাজ করতে গেলে ভুক্তভোগীরাই কেবল এটা বোঝেন। প্রবাসীরা অনেক কাজে যুক্ত হতে চাইলেও টাকা না দিলে কাজ পাওয়া যায় না। কেউ কেউ কিছু এন্টারপ্রাইজ করেছে, তাও আপস করে।
আজকের পত্রিকা: এ ক্ষেত্রে সরকারের কী করা উচিত?
ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন: প্রবাসী বিনিয়োগ নিতে হলে সততার সঙ্গে চিন্তা করতে হবে। দেশের স্বার্থ ভাবতে হবে। প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বচ্ছতা আনতে হবে। বিডা আছে, কিন্তু আমরা যখন চাই তখন তাদের অ্যাক্সেস পাচ্ছি না। আমাদের অনেকে বিনিয়োগের আশা নিয়ে দেশে যায়, পরে এসব দেখে আবার ফিরে আসে। এ জন্য প্রবাসীরা বিশেষ এখনকার যে নতুন প্রজন্ম তারা কোনো আগ্রহ পায় না দেশে বিনিয়োগের ব্যাপারে।
যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপে বাংলাদেশি প্রবাসীদের ব্যবসা কেমন চলছে? করোনায় কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হলো রেস্টুরেন্ট ব্যবসা? দেশে বিনিয়োগের ব্যাপারে প্রবাসীদের মনোভাব কী? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন ইউরোপীয় বাংলাদেশ ফেডারেশন অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রেসিডেন্ট এবং সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চেয়ারম্যান ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: যুক্তরাজ্য ও ইউরোপে বাংলাদেশিদের ব্যবসা কেমন চলছে?
ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন: বর্তমানে বাংলাদেশি অনাবাসী ব্যবসায়ীদের ব্যবসা এখন নাজুক অবস্থায় আছে। বিশেষ করে হসপিটালিটি বা রেস্টুরেন্ট ব্যবসা। বলা যায়, এর প্রায় ৬০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখন টেকওয়ে বা অনলাইনের ওপর চলছে। বাসায় ডেলিভারি দিয়ে কোনো রকমে টিকিয়ে রেখেছে। যদিও যুক্তরাজ্য সরকার বেশ কিছু সহায়তা দিয়েছে। মালিক ও কর্মচারীরা বেতন-ভাতায় কিছু আর্থিক সুবিধা পেয়েছেন। সরকারিভাবে দেওয়া ৪০-৫০ শতাংশ সুবিধা বর্তমানেও আছে। পরে কী হবে এখনো তা বলা যাচ্ছে না। তবে সমস্যাটা তো শুধু যুক্তরাজ্যের নয়, সারা ইউরোপেই বাংলাদেশি মালিকানাধীন ব্যবসা ধুঁকছে।
আজকের পত্রিকা: লকডাউন তো শেষ। রেস্টুরেন্টগুলো এখন চলছে কীভাবে?
ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন: ব্রিটিশ সরকার পুরো হসপিটালিটি খাতকেই সহায়তা করার ব্যাপারে আন্তরিক আছে। আমাদের যাঁরা বাংলাদেশি ব্যবসায়ী আছেন, তাঁদের কী ধরনের ক্ষতি হয়েছে, কতটুকু হয়েছে, কী সহায়তা লাগবে–আমরা যখন এগুলো ভাবছিলাম, তখনই দ্বিতীয় দফা সংক্রমণ শুরু হলো। লকডাউন দেওয়া হলো। তবে এখন আবার সব খুলে দেওয়া হয়েছে। এখন আমরা সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যবসা চালু রেখেছি। বলা যায়, প্রায় ৫০ শতাংশ রেস্টুরেন্টের মালিক তাঁদের ব্যবসা পুনরায় চালুর চেষ্টা করছেন। বাকিরা কী করবেন, তাঁরা জানেন না। প্রথমত, পুঁজি হারিয়েছেন, দ্বিতীয়ত, তাঁদের কর্মচারীর সংকট। শুধু রেস্টুরেন্টেই নয়, বাংলাদেশি অন্য ব্যবসায়ও কর্মচারীর সংকট তীব্র।
আজকের পত্রিকা: অনলাইনভিত্তিক ব্যবসায় কতটা খাপ খাওয়ানো যাচ্ছে?
ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন: যাঁরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত, তাঁদের ভবিষ্যৎ কী হবে তা বলা যাচ্ছে না। তবে আমরা যাঁরা পুরোনো ব্যবসায়ী, তাঁদের অবস্থা বেশি খারাপ। তরুণ প্রজন্মরা প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে মার্জিতভাবে ব্যবসাটা ধরে রাখার চেষ্টা করছে। অর্থাৎ অনলাইনকে কাজে লাগিয়ে, কম অপশনের মাধ্যমে অর্ডার নেওয়া, খাবারের মেনু না বাড়িয়ে সুনির্দিষ্ট মেনু এবং বিশেষ উদ্ভাবনী উপায়ে দৈনন্দিন সেবা দিয়ে যাচ্ছে। এখন তো প্রায় ৯০ শতাংশই টেকওয়ে। যুক্তরাজ্যে প্রবাসীদের ৯০ শতাংশই রেস্টুরেন্ট ব্যবসায় জড়িত। অন্য শিল্প বা ব্যবসাও প্রায় অচল। যে টেইলারিং বা গার্মেন্টস আছে, সেগুলোও অনলাইনেই টিকে রয়েছে। কর্মচারী ছাঁটাই করেছে।
আজকের পত্রিকা: কর্মচারীর সংকট কাটাতে ভিসা পদ্ধতি নমনীয় করার সুযোগ আছে কি না?
ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন: কর্মচারীর সংকটের কারণে বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নেওয়া বা ভিসার ক্ষেত্রে একটা শিথিলতা আনতে পারে ব্রিটিশ সরকার। আমরাও তা চাইছি। তবে তা এখনই নয়। কারণ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তান এখনো রেড লিস্টেড অবস্থায় আছে। যদি সামনে পরিস্থিতির উন্নতি হয়, তবে হয়তো সরকার বিষয়টি ইতিবাচকভাবে দেখবে। বিশেষ করে এখন যাঁরা যুক্তরাজ্যে অবৈধভাবে আছেন, তাঁদের হয়তো বৈধতা দেওয়া হবে। ইউরোপের প্রচুর লোক এখন যুক্তরাজ্যে চলে এসেছেন। তাঁদের তো সরকার সাহায্য করেছে। এ রকম হয়তো আমাদের জন্যও করবে। আমরাও চাই সরকার এ ব্যাপারে কিছু করুক।
আজকের পত্রিকা: বাংলাদেশে বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ে যুক্তরাজ্যপ্রবাসীদের পর্যবেক্ষণ কী?
ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন: সরকার বিনিয়োগ চাইলে কী হবে, সেখানের দুর্নীতি তো কমছে না। এত এত দুর্নীতি। আপনি একটা ব্যবসা করবেন, আমরা সরকারের নানা কাজের সঙ্গে বিভিন্নভাবে যুক্ত থাকার পরও পেছন দিয়ে টাকা দেওয়া থেকে মুক্তি পাই না। উদ্যোক্তাদের ভোগান্তি কমাতে পারছে না। কিছু বিশেষ গ্রুপ আছে, তারাই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে। কাজ করতে গেলে ভুক্তভোগীরাই কেবল এটা বোঝেন। প্রবাসীরা অনেক কাজে যুক্ত হতে চাইলেও টাকা না দিলে কাজ পাওয়া যায় না। কেউ কেউ কিছু এন্টারপ্রাইজ করেছে, তাও আপস করে।
আজকের পত্রিকা: এ ক্ষেত্রে সরকারের কী করা উচিত?
ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন: প্রবাসী বিনিয়োগ নিতে হলে সততার সঙ্গে চিন্তা করতে হবে। দেশের স্বার্থ ভাবতে হবে। প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বচ্ছতা আনতে হবে। বিডা আছে, কিন্তু আমরা যখন চাই তখন তাদের অ্যাক্সেস পাচ্ছি না। আমাদের অনেকে বিনিয়োগের আশা নিয়ে দেশে যায়, পরে এসব দেখে আবার ফিরে আসে। এ জন্য প্রবাসীরা বিশেষ এখনকার যে নতুন প্রজন্ম তারা কোনো আগ্রহ পায় না দেশে বিনিয়োগের ব্যাপারে।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪