সাজ্জাদ মাহমুদ খান
আজকের পত্রিকা:
পোলট্রি ফিড শিল্পের বর্তমান অবস্থা কী?
এহতেশাম বি শাহজাহান: পোলট্রি ফিড তৈরির কাঁচামালের দাম প্রতিদিনই বাড়ছে। গত তিন মাসে দেশে ও আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়েছে ৩৪ শতাংশ। এখন আমরা যদি ফিডের দাম সেই অনুপাতে বাড়িয়ে দিই, তাহলে খাতটাই ধ্বংস হয়ে যাবে। খামারিরা বিপদে পড়বে। তাই আমরা দাম বাড়িয়েছি। কিন্তু সেটা খুবই কম। যাতে খামারিরা টিকে থাকেন। কারণ, খামারিরা টিকে না থাকলে ফিড কোম্পানিও টিকবে না।
আজকের পত্রিকা:
খামারিরা কিছু ক্ষেত্রে নিম্নমানের ফিডের কথা বলে থাকেন।
এহতেশাম: ফিড অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যসংখ্যা ৯০টি। কিছু প্রতিষ্ঠান আমাদের সনদ নিতে এসে মানোত্তীর্ণ না হওয়ায় সদস্যপদ দেওয়া হয়নি। সরকারের সনদ নেওয়া সদস্যসংখ্যা তিন শতাধিক। আমাদের অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের নিয়মিত মান পরীক্ষা করানো হয়। সনদ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মান নিয়ন্ত্রণে সরকারের কাজ করার কথা। দেশের অধিকাংশ ফিড মানসম্পন্নভাবে তৈরি হয়। তবে কিছু নিম্নমানের প্রতিষ্ঠানের কারণে আমাদের বদনাম হয়।
আজকের পত্রিকা:
প্রতিষ্ঠানগুলো বিএসটিআই অনুমোদন নিচ্ছে না কেন?
এহতেশাম: আমরা মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন নিয়েছি। একটি কারখানাকে দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে মান নিয়ন্ত্রণের অনুমোদন নেওয়ার আইন নাই। বিএসটিআই কিংবা মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ যেকোনো একটির অনুমোদন নেব। এটাই উচ্চ আদালতও বলেছেন। বিএসটিআই থেকে অনুমোদন নিতে ৭৫ লাখ টাকা লাগবে। বিএসটিআইয়ের পয়সা নেওয়ার জন্য এগুলো করছে। প্রতিষ্ঠানগুলো লোকসান দিয়ে বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। হুজুগে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইয়ের সনদ নিয়েছে।
আজকের পত্রিকা:
সংগঠনের সদস্যপদ দেওয়ার জন্য কী কী ধরনের যোগ্যতার পরীক্ষা করেন?
এহতেশাম: একটি বিশেষজ্ঞ দল কারখানা পরিদর্শন করে। মানসম্পন্ন ল্যাব থাকতে হয়। সরকারি অনুমোদন আছে কি না, সেটা দেখা হয়। সব পরীক্ষার পর অ্যাসোসিয়েশনের মিটিংয়ে প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। সব ঠিকঠাক থাকলে তাদের সদস্যপদ দেওয়া হয়। সদস্যপদ পাওয়ার পরও নিয়মিত কারখানাগুলোর পণ্যের মান পরীক্ষা করা হয়।
আজকের পত্রিকা:
মানসম্পন্ন ফিড খামারিদের হাতে পৌঁছে দিতে সরকারের কী করার আছে?
এহতেশাম: সরকারকে আমরা বলেছি এই সেক্টরটাকে একটা পদ্ধতির মধ্যে আনেন। কিছু প্রতিষ্ঠানের কারণে আমাদের বদনাম হচ্ছে। গালিগালাজ আমাদের শুনতে হবে।
আজকের পত্রিকা:
কাঁচামালের দাম বাড়ার প্রভাব এই সেক্টরে কতটুকু পড়েছে?
এহতেশাম: কাঁচামাল যে অনুপাতে বাড়ছে, সেই অনুপাতে যদি আমরা দাম বাড়াই তাহলে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারব। আমাদের কারখানা শেষ হয়ে যাবে। বড় বড় ৫০টি ফিড মিল কয়েক মাসের মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। ৩০ বছরে ফিড প্রতিষ্ঠানগুলো এমন ভয়ংকর পরিস্থিতি দেখে নাই। এর মধ্যে মড়ার উপর খাঁড়ার খা হচ্ছে আমাদের দু-তিনটা সয়াবিন মিল ভারতে কাঁচামাল রপ্তানি করছে। আর আমরা উচ্চ মূল্যে বিদেশ থেকে একই কাঁচামাল আমদানি করছি। ফলে আমাদের কাঁচামালের দাম আরও বেড়ে যাচ্ছে।
আজকের পত্রিকা:
পোলট্রি ফিড শিল্পের বর্তমান অবস্থা কী?
এহতেশাম বি শাহজাহান: পোলট্রি ফিড তৈরির কাঁচামালের দাম প্রতিদিনই বাড়ছে। গত তিন মাসে দেশে ও আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়েছে ৩৪ শতাংশ। এখন আমরা যদি ফিডের দাম সেই অনুপাতে বাড়িয়ে দিই, তাহলে খাতটাই ধ্বংস হয়ে যাবে। খামারিরা বিপদে পড়বে। তাই আমরা দাম বাড়িয়েছি। কিন্তু সেটা খুবই কম। যাতে খামারিরা টিকে থাকেন। কারণ, খামারিরা টিকে না থাকলে ফিড কোম্পানিও টিকবে না।
আজকের পত্রিকা:
খামারিরা কিছু ক্ষেত্রে নিম্নমানের ফিডের কথা বলে থাকেন।
এহতেশাম: ফিড অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যসংখ্যা ৯০টি। কিছু প্রতিষ্ঠান আমাদের সনদ নিতে এসে মানোত্তীর্ণ না হওয়ায় সদস্যপদ দেওয়া হয়নি। সরকারের সনদ নেওয়া সদস্যসংখ্যা তিন শতাধিক। আমাদের অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের নিয়মিত মান পরীক্ষা করানো হয়। সনদ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মান নিয়ন্ত্রণে সরকারের কাজ করার কথা। দেশের অধিকাংশ ফিড মানসম্পন্নভাবে তৈরি হয়। তবে কিছু নিম্নমানের প্রতিষ্ঠানের কারণে আমাদের বদনাম হয়।
আজকের পত্রিকা:
প্রতিষ্ঠানগুলো বিএসটিআই অনুমোদন নিচ্ছে না কেন?
এহতেশাম: আমরা মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন নিয়েছি। একটি কারখানাকে দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে মান নিয়ন্ত্রণের অনুমোদন নেওয়ার আইন নাই। বিএসটিআই কিংবা মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ যেকোনো একটির অনুমোদন নেব। এটাই উচ্চ আদালতও বলেছেন। বিএসটিআই থেকে অনুমোদন নিতে ৭৫ লাখ টাকা লাগবে। বিএসটিআইয়ের পয়সা নেওয়ার জন্য এগুলো করছে। প্রতিষ্ঠানগুলো লোকসান দিয়ে বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। হুজুগে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইয়ের সনদ নিয়েছে।
আজকের পত্রিকা:
সংগঠনের সদস্যপদ দেওয়ার জন্য কী কী ধরনের যোগ্যতার পরীক্ষা করেন?
এহতেশাম: একটি বিশেষজ্ঞ দল কারখানা পরিদর্শন করে। মানসম্পন্ন ল্যাব থাকতে হয়। সরকারি অনুমোদন আছে কি না, সেটা দেখা হয়। সব পরীক্ষার পর অ্যাসোসিয়েশনের মিটিংয়ে প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। সব ঠিকঠাক থাকলে তাদের সদস্যপদ দেওয়া হয়। সদস্যপদ পাওয়ার পরও নিয়মিত কারখানাগুলোর পণ্যের মান পরীক্ষা করা হয়।
আজকের পত্রিকা:
মানসম্পন্ন ফিড খামারিদের হাতে পৌঁছে দিতে সরকারের কী করার আছে?
এহতেশাম: সরকারকে আমরা বলেছি এই সেক্টরটাকে একটা পদ্ধতির মধ্যে আনেন। কিছু প্রতিষ্ঠানের কারণে আমাদের বদনাম হচ্ছে। গালিগালাজ আমাদের শুনতে হবে।
আজকের পত্রিকা:
কাঁচামালের দাম বাড়ার প্রভাব এই সেক্টরে কতটুকু পড়েছে?
এহতেশাম: কাঁচামাল যে অনুপাতে বাড়ছে, সেই অনুপাতে যদি আমরা দাম বাড়াই তাহলে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারব। আমাদের কারখানা শেষ হয়ে যাবে। বড় বড় ৫০টি ফিড মিল কয়েক মাসের মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। ৩০ বছরে ফিড প্রতিষ্ঠানগুলো এমন ভয়ংকর পরিস্থিতি দেখে নাই। এর মধ্যে মড়ার উপর খাঁড়ার খা হচ্ছে আমাদের দু-তিনটা সয়াবিন মিল ভারতে কাঁচামাল রপ্তানি করছে। আর আমরা উচ্চ মূল্যে বিদেশ থেকে একই কাঁচামাল আমদানি করছি। ফলে আমাদের কাঁচামালের দাম আরও বেড়ে যাচ্ছে।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪