আজকের পত্রিকা ডেস্ক
টিকা নেওয়ার পরও আমরা করোনায় অনেক মানুষের মৃত্যু দেখছি। এরপরও টিকা নেওয়া জরুরি কি না, সেটি আপনি কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন?
লিয়ানা ওয়েন: আমাদের বিজ্ঞান এবং গবেষণা যা বলছে তা দিয়েই শুরু করতে হবে। করোনার টিকা অসুস্থতা বিশেষ করে মারাত্মক রোগ প্রতিরোধে দারুণ কার্যকরী। মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের (সিডিসি) সাম্প্রতিক তথ্য বলছে, টিকা নিলে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ছয়গুণ এবং মৃত্যুর ঝুঁকি ১১ গুণ কমে যায়।
অর্থাৎ, আপনি যদি টিকা নেন তাহলে টিকা না নেওয়া ব্যক্তির তুলনায় আপনার করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ছয় গুণ এবং মৃত্যু ঝুঁকি ১১ গুন কম, যা আসলেই ভালো সংবাদ। যদিও করোনার টিকা আপনাকে শতভাগ সুরক্ষা দেবে না, কোনো টিকাই সেই নিশ্চয়তা দেয় না। তবে এর অর্থ এই নয় যে টিকা কাজ করে না কিংবা আপনার এটি নেওয়া উচিত নয়।
টিকা নেওয়া সত্ত্বেও কি করোনায় আক্রান্ত কিছু মানুষের অবস্থা গুরুতর হতে পারে?
লিয়ানা ওয়েন: হ্যাঁ, সেটি হতে পারে। আমাদের বিভিন্ন গবেষণার ওপর ভিত্তি করে বলা যায়, জেনারেল কলিন পাওয়েলও সেই শ্রেণিতেই পড়েছিলেন। আমরা জানি যে বয়স্ক ব্যক্তি এবং যাদের অন্য কোনো গুরুতর রোগ রয়েছে তাদের করোনায় মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি। এটি করোনা টিকার বুস্টার ডোজ সুপারিশ করার অন্যতম কারণ। আর এ জন্যই গত আগস্টে স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা, যারা মাঝারি বা গুরুতর অসুস্থতায় ভুগছেন এবং ফাইজার বা মডার্নার টিকা নিয়েছেন, তাদের টিকার তৃতীয় ডোজ দেওয়ার কথা বলেছিলেন। এ ছাড়া টিকার তৃতীয় ডোজ নেওয়ার পরও এ ধরনের রোগীদের অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত বলেও সতর্ক করা হয়েছিল।
আপনি আগে বলেছিলেন যে সবাই যখন টিকা নেয় তখন সেটি ভালো কাজ করে, এটি সঠিক কি না?
লিয়ানা ওয়েন: ঠিক। করোনার টিকাকে আপনি ভালো একটি রেইনকোট মনে করতে পারেন, যা আপনাকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি থেকে রক্ষা করার জন্য খুব ভালো কাজ করবে। কিন্তু যদি আপনি একটি ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যে পড়েন তখন ওই রেইনকোট দিয়ে নিজেকে রক্ষা করার সুযোগ খুব কম। তার মানে এই নয় যে আপনার রেইনকোটটি ত্রুটিপূর্ণ। এর মানে হলো আপনি চরম খারাপ আবহাওয়ার মধ্যে আছেন এবং শুধুমাত্র রেইনকোট আপনাকে রক্ষা করতে পারবে না। ঠিক তেমনই করোনার ভিন্ন ভিন্ন ধরন যখন আপনার চারপাশে ছড়িয়ে রয়েছে, তখন আপনার সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। তাই সরাসরি বলা যায় না যে টিকার কার্যকারিতা নেই বা কম।
এ কারণেই যত বেশি সম্ভব মানুষকে টিকা দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এটি সংক্রমণের সামগ্রিক হার কমিয়ে আনে এবং সবাইকে সুরক্ষা প্রদান করে। আর এটি ভুলে যাওয়া ঠিক নয় যে আমরা আমাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকাদের জন্যও টিকা নিচ্ছি। অর্থাৎ আমাদের মাধ্যমে যেন আর কেউ আক্রান্ত না হন, সেটিও জরুরি।
ছয় মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ১৩টি রাজ্য নিয়ে করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, সেখানে করোনায় আক্রান্তদের মধ্যে মাত্র ৪ শতাংশ রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে। সিডিসির গবেষণা বলছে, দুই ডোজ টিকা নেওয়া প্রাপ্ত বয়স্কদের তুলনায় টিকা না নেওয়াদের করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ঝুঁকি ১৭ গুণ বেশি।
যারা ভ্যাকসিন কার্যকর বলে বিশ্বাস করেন না তাদের উদ্দেশে আপনি কী বলবেন?
লিয়ানা ওয়েন: আমি তাদের ওষুধের অন্য দিকগুলো নিয়ে ভাবতে বলব। ধরা যাক, কারও হৃদ্রোগ আছে। হৃদ্রোগের চিকিৎসার জন্য অনেক ওষুধ আছে, কিন্তু সেগুলো কিন্তু শতভাগ কার্যকর নয়, কোনো চিকিৎসাই নয়। কোনো রোগে আক্রান্ত হয়ে কেউ হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার অর্থ এই নয় যে তাঁর ওষুধগুলো অকার্যকর ছিল। অথবা ধরা যাক যে কেউ স্বাস্থ্যকর খাবার খায় এবং নিয়মিত ব্যায়াম করেন, এরপরও তাঁর উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস রয়েছে। এর অর্থ এই নয় যে স্বাস্থ্যকর খাবার এবং ব্যায়াম খারাপ কিছু। এর মানে হলো আপনি রোগ প্রতিরোধে সব সঠিক পদক্ষেপ নিলেও তা আপনাকে কোনো রোগে আক্রান্ত না হওয়ার নিশ্চয়তা দেয় না।
মূল কথা হলো করোনার টিকা কাজ করে এবং তা রোগে আক্রান্ত হওয়া ও গুরুতর অসুস্থ হয়ে মারা যাওয়ার ঝুঁকি কমায়, তবে শতভাগ নয়।
টিকা কি এই শীতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধি রোধ করতে পারবে?
লিয়ানা ওয়েন: হ্যাঁ, এটা আশাব্যঞ্জক যে টিকাদান কার্যক্রমের গতি বাড়ানোর পর তা যুক্তরাষ্ট্রকে এই গ্রীষ্মে করোনার ডেলটা ধরন থেকে অনেকটাই রক্ষা করেছে। তবে সংক্রমণের আরেকটি ঢেউ আসাও অসম্ভব নয়, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে। কারণ এখানে মোট জনসংখ্যার মাত্র ৫৭ শতাংশ পূর্ণ ডোজ টিকা নিয়েছেন। আমি ডা. অ্যান্থনি ফাউসির সঙ্গে একমত, যিনি সম্প্রতি বলেছেন ‘এটি (সংক্রমণের নতুন ঢেউ) ঘটতে না দেওয়া আমাদের সামর্থ্যের মধ্যে আছে। তবে তা নির্ভর করবে আমরা কত দ্রুত আরও বেশি সংখ্যক মানুষকে টিকার আওতায় আনতে পারি তার ওপর।’
শেষ পর্যন্ত, করোনা থেকে সবাইকে রক্ষা করা এবং এই মহামারি শেষ করার জন্য আমাদের বড় অস্ত্রই টিকা। এই টিকাই আমাদের এবং আমাদের আশপাশের মানুষকে রক্ষা করতে পারে।
টিকা নেওয়ার পরও আমরা করোনায় অনেক মানুষের মৃত্যু দেখছি। এরপরও টিকা নেওয়া জরুরি কি না, সেটি আপনি কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন?
লিয়ানা ওয়েন: আমাদের বিজ্ঞান এবং গবেষণা যা বলছে তা দিয়েই শুরু করতে হবে। করোনার টিকা অসুস্থতা বিশেষ করে মারাত্মক রোগ প্রতিরোধে দারুণ কার্যকরী। মার্কিন রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের (সিডিসি) সাম্প্রতিক তথ্য বলছে, টিকা নিলে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ছয়গুণ এবং মৃত্যুর ঝুঁকি ১১ গুণ কমে যায়।
অর্থাৎ, আপনি যদি টিকা নেন তাহলে টিকা না নেওয়া ব্যক্তির তুলনায় আপনার করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ছয় গুণ এবং মৃত্যু ঝুঁকি ১১ গুন কম, যা আসলেই ভালো সংবাদ। যদিও করোনার টিকা আপনাকে শতভাগ সুরক্ষা দেবে না, কোনো টিকাই সেই নিশ্চয়তা দেয় না। তবে এর অর্থ এই নয় যে টিকা কাজ করে না কিংবা আপনার এটি নেওয়া উচিত নয়।
টিকা নেওয়া সত্ত্বেও কি করোনায় আক্রান্ত কিছু মানুষের অবস্থা গুরুতর হতে পারে?
লিয়ানা ওয়েন: হ্যাঁ, সেটি হতে পারে। আমাদের বিভিন্ন গবেষণার ওপর ভিত্তি করে বলা যায়, জেনারেল কলিন পাওয়েলও সেই শ্রেণিতেই পড়েছিলেন। আমরা জানি যে বয়স্ক ব্যক্তি এবং যাদের অন্য কোনো গুরুতর রোগ রয়েছে তাদের করোনায় মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি। এটি করোনা টিকার বুস্টার ডোজ সুপারিশ করার অন্যতম কারণ। আর এ জন্যই গত আগস্টে স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা, যারা মাঝারি বা গুরুতর অসুস্থতায় ভুগছেন এবং ফাইজার বা মডার্নার টিকা নিয়েছেন, তাদের টিকার তৃতীয় ডোজ দেওয়ার কথা বলেছিলেন। এ ছাড়া টিকার তৃতীয় ডোজ নেওয়ার পরও এ ধরনের রোগীদের অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত বলেও সতর্ক করা হয়েছিল।
আপনি আগে বলেছিলেন যে সবাই যখন টিকা নেয় তখন সেটি ভালো কাজ করে, এটি সঠিক কি না?
লিয়ানা ওয়েন: ঠিক। করোনার টিকাকে আপনি ভালো একটি রেইনকোট মনে করতে পারেন, যা আপনাকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি থেকে রক্ষা করার জন্য খুব ভালো কাজ করবে। কিন্তু যদি আপনি একটি ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যে পড়েন তখন ওই রেইনকোট দিয়ে নিজেকে রক্ষা করার সুযোগ খুব কম। তার মানে এই নয় যে আপনার রেইনকোটটি ত্রুটিপূর্ণ। এর মানে হলো আপনি চরম খারাপ আবহাওয়ার মধ্যে আছেন এবং শুধুমাত্র রেইনকোট আপনাকে রক্ষা করতে পারবে না। ঠিক তেমনই করোনার ভিন্ন ভিন্ন ধরন যখন আপনার চারপাশে ছড়িয়ে রয়েছে, তখন আপনার সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। তাই সরাসরি বলা যায় না যে টিকার কার্যকারিতা নেই বা কম।
এ কারণেই যত বেশি সম্ভব মানুষকে টিকা দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এটি সংক্রমণের সামগ্রিক হার কমিয়ে আনে এবং সবাইকে সুরক্ষা প্রদান করে। আর এটি ভুলে যাওয়া ঠিক নয় যে আমরা আমাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকাদের জন্যও টিকা নিচ্ছি। অর্থাৎ আমাদের মাধ্যমে যেন আর কেউ আক্রান্ত না হন, সেটিও জরুরি।
ছয় মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ১৩টি রাজ্য নিয়ে করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, সেখানে করোনায় আক্রান্তদের মধ্যে মাত্র ৪ শতাংশ রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে। সিডিসির গবেষণা বলছে, দুই ডোজ টিকা নেওয়া প্রাপ্ত বয়স্কদের তুলনায় টিকা না নেওয়াদের করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ঝুঁকি ১৭ গুণ বেশি।
যারা ভ্যাকসিন কার্যকর বলে বিশ্বাস করেন না তাদের উদ্দেশে আপনি কী বলবেন?
লিয়ানা ওয়েন: আমি তাদের ওষুধের অন্য দিকগুলো নিয়ে ভাবতে বলব। ধরা যাক, কারও হৃদ্রোগ আছে। হৃদ্রোগের চিকিৎসার জন্য অনেক ওষুধ আছে, কিন্তু সেগুলো কিন্তু শতভাগ কার্যকর নয়, কোনো চিকিৎসাই নয়। কোনো রোগে আক্রান্ত হয়ে কেউ হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার অর্থ এই নয় যে তাঁর ওষুধগুলো অকার্যকর ছিল। অথবা ধরা যাক যে কেউ স্বাস্থ্যকর খাবার খায় এবং নিয়মিত ব্যায়াম করেন, এরপরও তাঁর উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস রয়েছে। এর অর্থ এই নয় যে স্বাস্থ্যকর খাবার এবং ব্যায়াম খারাপ কিছু। এর মানে হলো আপনি রোগ প্রতিরোধে সব সঠিক পদক্ষেপ নিলেও তা আপনাকে কোনো রোগে আক্রান্ত না হওয়ার নিশ্চয়তা দেয় না।
মূল কথা হলো করোনার টিকা কাজ করে এবং তা রোগে আক্রান্ত হওয়া ও গুরুতর অসুস্থ হয়ে মারা যাওয়ার ঝুঁকি কমায়, তবে শতভাগ নয়।
টিকা কি এই শীতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধি রোধ করতে পারবে?
লিয়ানা ওয়েন: হ্যাঁ, এটা আশাব্যঞ্জক যে টিকাদান কার্যক্রমের গতি বাড়ানোর পর তা যুক্তরাষ্ট্রকে এই গ্রীষ্মে করোনার ডেলটা ধরন থেকে অনেকটাই রক্ষা করেছে। তবে সংক্রমণের আরেকটি ঢেউ আসাও অসম্ভব নয়, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে। কারণ এখানে মোট জনসংখ্যার মাত্র ৫৭ শতাংশ পূর্ণ ডোজ টিকা নিয়েছেন। আমি ডা. অ্যান্থনি ফাউসির সঙ্গে একমত, যিনি সম্প্রতি বলেছেন ‘এটি (সংক্রমণের নতুন ঢেউ) ঘটতে না দেওয়া আমাদের সামর্থ্যের মধ্যে আছে। তবে তা নির্ভর করবে আমরা কত দ্রুত আরও বেশি সংখ্যক মানুষকে টিকার আওতায় আনতে পারি তার ওপর।’
শেষ পর্যন্ত, করোনা থেকে সবাইকে রক্ষা করা এবং এই মহামারি শেষ করার জন্য আমাদের বড় অস্ত্রই টিকা। এই টিকাই আমাদের এবং আমাদের আশপাশের মানুষকে রক্ষা করতে পারে।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪