ফারুক মেহেদী
আজকের পত্রিকা: করোনায় রাজস্ব খাতের পথচলাটা কেমন?
ড. সৈয়দ মো. আমিনুল করিম: গত অর্থবছরে রাজস্ব খাতে আয়করে একটা ভালো অবদান রেখেছে অপ্রদর্শিত আয়। আর বকেয়া রাজস্ব আদায়েও বেশ ভালো প্রচেষ্টা ছিল। সরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানের কাছে এনবিআরের একটা বড় অংশ রাজস্ব বকেয়া রয়েছে। কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত উদ্যোগের কারণে এর একটি অংশ আদায় করা গেছে। আর করোনায়ও রাজস্ব খাত বেশ কার্যকর ছিল। তা ছাড়া, কর্মকর্তাদের মধ্যে উদ্যম ও উদ্দীপনা ছিল। এরই প্রতিফলন ছিল রাজস্ব আয়ে।
আজকের পত্রিকা: করোনার মধ্যেই কেমন হতে পারে চলতি অর্থবছরের রাজস্ব আয়?
ড. সৈয়দ মো. আমিনুল করিম: এই অর্থবছর নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন। আমার উদ্বেগ এ কারণে যে, অপ্রদর্শিত আয় দেখানোর উন্মুক্ত সুযোগটি এবার ওই ভাবে নেই। আর চলতি অর্থবছরে বকেয়াও ঠিকমতো আদায় হবে কি না, সন্দেহ রয়েছে। রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি কমে ৩ শতাংশের কাছাকাছি। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও গতিশীল নয় বরং দুরবস্থার মধ্যে আছে। বিশেষ করে এসএমই খাত। উচিত হবে এসএমই খাতটাকে আরও উজ্জীবিত করা।
আজকের পত্রিকা: বড় করদাতারা কী ঠিকমতো রাজস্ব দিতে পারবে?
ড. সৈয়দ মো. আমিনুল করিম: কিছু বড় খাত বা শিল্পগ্রুপ করোনায়ও যথেষ্ট কার্যকর ছিল, এখনো আছে। এর প্রতিফলনটা রাজস্বে হয়তো দেখা যাবে। মূলত বড়রাই বৃহৎ অংশে রাজস্ব দিয়ে থাকে। তাই যারা ভালো করছে, তাদের রাজস্ব হয়তো স্বাভাবিক থাকবে। তবে অপ্রদর্শিত আয় ঘোষণার সুযোগ কঠিন করে দেওয়ায় রাজস্বে এর একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাই এদিকে করহার আরও কমানো বা বিকল্প কিছু করা যায় কি না, সেটা সরকার ভেবে দেখতে পারে।
আজকের পত্রিকা: বকেয়া রাজস্ব আদায়ে এনবিআর পিছিয়ে কেন?
ড. সৈয়দ মো. আমিনুল করিম: বকেয়া রাজস্ব আদায়ে প্রথম থেকেই বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি বা এডিআর বেশ কার্যকরী ছিল। বর্তমানে এডিআর কার্যক্রম প্রায় অচল। এর মাধ্যমে যে রাজস্ব আদায় হতো সেটা এখন প্রায় বন্ধ। আমার মনে হয়, এটাকে গতিশীল করা দরকার। এখানে আইনি পরিবর্তন প্রয়োজন ছিল, সেটা করা হয়নি। যদিও এ সুযোগ এখনো আছে।
আজকের পত্রিকা: করমেলার বিকল্প কী হতে পারে? নতুন করদাতা বাড়ানোর উপায় কী?
ড. সৈয়দ মো. আমিনুল করিম: করোনার কারণে হয়তো বড় পরিসরে আয়কর মেলা সম্ভব হবে না। তবে তা কর অঞ্চল পর্যায়ে করা যায়। আর নতুন করদাতা বাড়াতে গ্রামগঞ্জের গ্রোথ সেন্টারে তৎপরতা বাড়াতে হবে। মাঠপর্যায়ে একজন কর্মকর্তা তিনটা বা চারটা সার্কেলের দায়িত্বে। ফলে সে ঠিকমতো কাজ করতে পারেন না। তাই কাঙ্ক্ষিত রাজস্বও আসে না। মাঠপর্যায়ের সম্ভাবনাময় করদাতাদের আয় কমেনি, বরং বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদেরও কাজে লাগানো যেতে পারে।
আজকের পত্রিকা: করোনায় রাজস্ব খাতের পথচলাটা কেমন?
ড. সৈয়দ মো. আমিনুল করিম: গত অর্থবছরে রাজস্ব খাতে আয়করে একটা ভালো অবদান রেখেছে অপ্রদর্শিত আয়। আর বকেয়া রাজস্ব আদায়েও বেশ ভালো প্রচেষ্টা ছিল। সরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানের কাছে এনবিআরের একটা বড় অংশ রাজস্ব বকেয়া রয়েছে। কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত উদ্যোগের কারণে এর একটি অংশ আদায় করা গেছে। আর করোনায়ও রাজস্ব খাত বেশ কার্যকর ছিল। তা ছাড়া, কর্মকর্তাদের মধ্যে উদ্যম ও উদ্দীপনা ছিল। এরই প্রতিফলন ছিল রাজস্ব আয়ে।
আজকের পত্রিকা: করোনার মধ্যেই কেমন হতে পারে চলতি অর্থবছরের রাজস্ব আয়?
ড. সৈয়দ মো. আমিনুল করিম: এই অর্থবছর নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন। আমার উদ্বেগ এ কারণে যে, অপ্রদর্শিত আয় দেখানোর উন্মুক্ত সুযোগটি এবার ওই ভাবে নেই। আর চলতি অর্থবছরে বকেয়াও ঠিকমতো আদায় হবে কি না, সন্দেহ রয়েছে। রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি কমে ৩ শতাংশের কাছাকাছি। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও গতিশীল নয় বরং দুরবস্থার মধ্যে আছে। বিশেষ করে এসএমই খাত। উচিত হবে এসএমই খাতটাকে আরও উজ্জীবিত করা।
আজকের পত্রিকা: বড় করদাতারা কী ঠিকমতো রাজস্ব দিতে পারবে?
ড. সৈয়দ মো. আমিনুল করিম: কিছু বড় খাত বা শিল্পগ্রুপ করোনায়ও যথেষ্ট কার্যকর ছিল, এখনো আছে। এর প্রতিফলনটা রাজস্বে হয়তো দেখা যাবে। মূলত বড়রাই বৃহৎ অংশে রাজস্ব দিয়ে থাকে। তাই যারা ভালো করছে, তাদের রাজস্ব হয়তো স্বাভাবিক থাকবে। তবে অপ্রদর্শিত আয় ঘোষণার সুযোগ কঠিন করে দেওয়ায় রাজস্বে এর একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাই এদিকে করহার আরও কমানো বা বিকল্প কিছু করা যায় কি না, সেটা সরকার ভেবে দেখতে পারে।
আজকের পত্রিকা: বকেয়া রাজস্ব আদায়ে এনবিআর পিছিয়ে কেন?
ড. সৈয়দ মো. আমিনুল করিম: বকেয়া রাজস্ব আদায়ে প্রথম থেকেই বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি বা এডিআর বেশ কার্যকরী ছিল। বর্তমানে এডিআর কার্যক্রম প্রায় অচল। এর মাধ্যমে যে রাজস্ব আদায় হতো সেটা এখন প্রায় বন্ধ। আমার মনে হয়, এটাকে গতিশীল করা দরকার। এখানে আইনি পরিবর্তন প্রয়োজন ছিল, সেটা করা হয়নি। যদিও এ সুযোগ এখনো আছে।
আজকের পত্রিকা: করমেলার বিকল্প কী হতে পারে? নতুন করদাতা বাড়ানোর উপায় কী?
ড. সৈয়দ মো. আমিনুল করিম: করোনার কারণে হয়তো বড় পরিসরে আয়কর মেলা সম্ভব হবে না। তবে তা কর অঞ্চল পর্যায়ে করা যায়। আর নতুন করদাতা বাড়াতে গ্রামগঞ্জের গ্রোথ সেন্টারে তৎপরতা বাড়াতে হবে। মাঠপর্যায়ে একজন কর্মকর্তা তিনটা বা চারটা সার্কেলের দায়িত্বে। ফলে সে ঠিকমতো কাজ করতে পারেন না। তাই কাঙ্ক্ষিত রাজস্বও আসে না। মাঠপর্যায়ের সম্ভাবনাময় করদাতাদের আয় কমেনি, বরং বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদেরও কাজে লাগানো যেতে পারে।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪