ফারুক মেহেদী
অর্থনৈতিক ক্ষতির পর্যালোচনা কতটা জরুরি? পুনরুদ্ধারে অর্থায়ন কীভাবে হবে? বিনিয়োগ বাড়ছে না কেন? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন গবেষণা সংস্থা সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) নির্বাহী পরিচালক ও অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: অর্থনৈতিক ক্ষতি পর্যালোচনায় কী পদক্ষেপ নেওয়া দরকার?
ড. সেলিম রায়হান: ক্ষতির একটা হিসাব-নিকাশ দরকার। শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতি নয়; সামাজিক ক্ষতি, বিশেষ করে দারিদ্র্য, শ্রমবাজারে অভিঘাত, কাজের অনিশ্চয়তার একটা পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব দরকার। না হলে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না। খাতভিত্তিক ক্ষতি বা সামাজিক ক্ষতির ব্যাপারে যথাযথ হিসাব না থাকলে সরকারি পদক্ষেপগুলো কার্যকরী হবে না। যেহেতু নীতিনির্ধারকেরা অর্থনৈতিক ক্ষতি পুনরুদ্ধারে বেশ আগ্রহী, সে ক্ষেত্রে এ রকম একটা হিসাব থাকলে নীতিগুলো নিতে সহজ হবে।
আজকের পত্রিকা: আপনারা কী কোনো গবেষণা বা জরিপ করছেন?
ড. সেলিম রায়হান: বিবিএস বা যেসব মন্ত্রণালয় আছে, তাদের উদ্যোগী হওয়ার কথা ছিল। সেটা দেখা যায়নি। এর বিকল্প হিসেবে কিছু গবেষণা সংস্থা কিছু একটা করেছে। আমরা সানেমের পক্ষ থেকে গত বছরের জুন থেকে প্রতি তিন মাস পরপর ১৫টি খাতের ৫০০টি প্রতিষ্ঠানের ওপর জরিপ করি। এর মধ্যে গার্মেন্টস থেকে শুরু করে সেবা খাতের বিভিন্ন উপখাত রয়েছে। সেখানে আমরা মোটামুটি খাতভিত্তিক ক্ষতির একটা ধারণা করতে পারছি। এর বাইরে আমরা কিছু হাউজহোল্ড জরিপও করেছি। সেখানেও দারিদ্র্য ও কর্মসংস্থানের ওপর কী প্রভাব পড়ছে, তা দেখার চেষ্টা করেছি।
আজকের পত্রিকা: সরকার তা আমলে নিচ্ছে কি না বা তারা কি কিছু করছে?
ড. সেলিম রায়হান: আমরা যে জরিপ করছি, তথ্য দিচ্ছি, সরকার এটাকে কতটা আমলে নিচ্ছে, সেটা হলো বড় বিষয়। বিবিএসের সক্ষমতা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন করেন। তবে আমার কাছে তাদের সক্ষমতার চেয়েও বড় বিষয় হলো উদ্যোগের ব্যাপারটা। উদ্যোগ নিলেই কিন্তু সক্ষমতার ঘাটতিটা খুঁজে বের করা যায়। কিন্তু আমরা সে রকম উদ্যোগই দেখিনি। নীতিনির্ধারকেরা যদি এত দিনে যেসব স্টাডি হয়েছে বা হচ্ছে, তা যদি আমলে নেন বা নিজেরাও যদি যুক্ত হন, তাহলেও তাঁরা লাভবান হবেন।
আজকের পত্রিকা: পুনরুদ্ধারটা কেমন হওয়া উচিত?
ড. সেলিম রায়হান: এর জন্য ক্ষতির মাত্রাটা জানা দরকার। প্রণোদনার দিক থেকে সরকার অবশ্য শুরু থেকেই পদক্ষেপ নিয়েছে। বড় অঙ্কের প্রণোদনা দিয়েছে। এখন নীতিনির্ধারকদের কাছে যদি পরিকল্পনা না থাকে, শুধু প্যাকেজ দিয়ে ফল পাওয়া যাবে না। কে কতটুকু পাচ্ছে, পেতে কী সমস্যা মোকাবিলা করছে–এ রকম একটি পর্যালোচনা না থাকে তাহলে বরাদ্দের অর্থে নানান সমস্যা দেখা দেবে। এরই মধ্যে জানা গেছে যে প্রণোদনার টাকা শেয়ারবাজারে যাচ্ছে। আর যারা পাওয়ার কথা তাদের অনেকে পাচ্ছে না।
আজকের পত্রিকা: বরাদ্দ দেওয়ার জন্য অর্থায়নটা কীভাবে হবে?
ড. সেলিম রায়হান: সামনেও হয়তো আরও প্যাকেজ দেওয়া হবে। বাজেটেরও একটা বড় চাপ আছে। স্বাস্থ্য ও সামাজিক সুরক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়াতে হয়েছে। পাশাপাশি রাজস্ব আদায়ে তেমন সাফল্য দেখছি না। করোনার কারণে বিভিন্ন ধরনের কর ছাড় দিতে হয়েছে। ফলে রাজস্ব আদায় স্বাভাবিকভাবেই কমবে। সরকারকে তা বিবেচনায় নিতে হবে। তাই অর্থের সংস্থান নিয়ে সরকারকে বিকল্প ভাবতে হবে। প্রয়োজনে বিদেশি ঋণ নিতে হবে। সাহায্যকারী সংস্থাগুলো ঋণ দিতে বেশ আগ্রহী এখন। এ ক্ষেত্রে সুবিধা হচ্ছে বাংলাদেশ অতীতে বড় অঙ্কের ঋণ করেনি। ঋণ ও জিডিপির হার এখনো কম। আর অপ্রয়োজনীয় খরচ কমাতে হবে।
আজকের পত্রিকা: বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগের ভবিষ্যৎ কী?
ড. সেলিম রায়হান: ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগে একটা স্থবিরতা আছে। জরিপে দেখা গেছে, করোনায় বিনিয়োগকারীরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেননি। আর বিদেশি বিনিয়োগও আকৃষ্ট করা যায়নি। ব্যবসার পরিবেশের অবনতি হয়েছে। এ ছাড়া দফায় দফায় লকডাউন পরিকল্পিত না হওয়ায় তাঁরা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিল। এ জন্য কোভিড ম্যানেজমেন্ট ও ভ্যাক্সিনেশন গুরুত্বপূর্ণ। আর্থিক খাতের যে দুর্বলতা আছে, সেগুলো গুরুত্বপূর্ণ। আমলাতন্ত্র বা প্রাতিষ্ঠানিক অদক্ষতা কাটাতে হবে। অতীতের সমস্যার পাশাপাশি নতুন সমস্যাগুলো, বিশেষ করে কোভিড ম্যানেজমেন্ট, ভ্যাক্সিনেশন, অনিশ্চয়তা এগুলোতে বিশেষ নজর দিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: উত্তরণে সামনে করণীয় কী?
ড. সেলিম রায়হান: উত্তরণের জন্য মহাপরিকল্পনা দরকার। পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা যেটা আছে, সেটা তো আছেই। তবে আমাদের যে ক্ষতি হয়েছে বা এখনো হচ্ছে, সে সময়ে কেমন অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কার্যক্রম নেওয়া দরকার খাতভিত্তিক বা সামগ্রিকভাবে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষতিগুলো কীভাবে পোষানো যায়, এ জন্য কার্যকর পরিকল্পনা এবং তা শুধু কাগজে-কলমে না রেখে বাস্তবায়ন করতে হবে।
অর্থনৈতিক ক্ষতির পর্যালোচনা কতটা জরুরি? পুনরুদ্ধারে অর্থায়ন কীভাবে হবে? বিনিয়োগ বাড়ছে না কেন? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন গবেষণা সংস্থা সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) নির্বাহী পরিচালক ও অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: অর্থনৈতিক ক্ষতি পর্যালোচনায় কী পদক্ষেপ নেওয়া দরকার?
ড. সেলিম রায়হান: ক্ষতির একটা হিসাব-নিকাশ দরকার। শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতি নয়; সামাজিক ক্ষতি, বিশেষ করে দারিদ্র্য, শ্রমবাজারে অভিঘাত, কাজের অনিশ্চয়তার একটা পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব দরকার। না হলে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না। খাতভিত্তিক ক্ষতি বা সামাজিক ক্ষতির ব্যাপারে যথাযথ হিসাব না থাকলে সরকারি পদক্ষেপগুলো কার্যকরী হবে না। যেহেতু নীতিনির্ধারকেরা অর্থনৈতিক ক্ষতি পুনরুদ্ধারে বেশ আগ্রহী, সে ক্ষেত্রে এ রকম একটা হিসাব থাকলে নীতিগুলো নিতে সহজ হবে।
আজকের পত্রিকা: আপনারা কী কোনো গবেষণা বা জরিপ করছেন?
ড. সেলিম রায়হান: বিবিএস বা যেসব মন্ত্রণালয় আছে, তাদের উদ্যোগী হওয়ার কথা ছিল। সেটা দেখা যায়নি। এর বিকল্প হিসেবে কিছু গবেষণা সংস্থা কিছু একটা করেছে। আমরা সানেমের পক্ষ থেকে গত বছরের জুন থেকে প্রতি তিন মাস পরপর ১৫টি খাতের ৫০০টি প্রতিষ্ঠানের ওপর জরিপ করি। এর মধ্যে গার্মেন্টস থেকে শুরু করে সেবা খাতের বিভিন্ন উপখাত রয়েছে। সেখানে আমরা মোটামুটি খাতভিত্তিক ক্ষতির একটা ধারণা করতে পারছি। এর বাইরে আমরা কিছু হাউজহোল্ড জরিপও করেছি। সেখানেও দারিদ্র্য ও কর্মসংস্থানের ওপর কী প্রভাব পড়ছে, তা দেখার চেষ্টা করেছি।
আজকের পত্রিকা: সরকার তা আমলে নিচ্ছে কি না বা তারা কি কিছু করছে?
ড. সেলিম রায়হান: আমরা যে জরিপ করছি, তথ্য দিচ্ছি, সরকার এটাকে কতটা আমলে নিচ্ছে, সেটা হলো বড় বিষয়। বিবিএসের সক্ষমতা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন করেন। তবে আমার কাছে তাদের সক্ষমতার চেয়েও বড় বিষয় হলো উদ্যোগের ব্যাপারটা। উদ্যোগ নিলেই কিন্তু সক্ষমতার ঘাটতিটা খুঁজে বের করা যায়। কিন্তু আমরা সে রকম উদ্যোগই দেখিনি। নীতিনির্ধারকেরা যদি এত দিনে যেসব স্টাডি হয়েছে বা হচ্ছে, তা যদি আমলে নেন বা নিজেরাও যদি যুক্ত হন, তাহলেও তাঁরা লাভবান হবেন।
আজকের পত্রিকা: পুনরুদ্ধারটা কেমন হওয়া উচিত?
ড. সেলিম রায়হান: এর জন্য ক্ষতির মাত্রাটা জানা দরকার। প্রণোদনার দিক থেকে সরকার অবশ্য শুরু থেকেই পদক্ষেপ নিয়েছে। বড় অঙ্কের প্রণোদনা দিয়েছে। এখন নীতিনির্ধারকদের কাছে যদি পরিকল্পনা না থাকে, শুধু প্যাকেজ দিয়ে ফল পাওয়া যাবে না। কে কতটুকু পাচ্ছে, পেতে কী সমস্যা মোকাবিলা করছে–এ রকম একটি পর্যালোচনা না থাকে তাহলে বরাদ্দের অর্থে নানান সমস্যা দেখা দেবে। এরই মধ্যে জানা গেছে যে প্রণোদনার টাকা শেয়ারবাজারে যাচ্ছে। আর যারা পাওয়ার কথা তাদের অনেকে পাচ্ছে না।
আজকের পত্রিকা: বরাদ্দ দেওয়ার জন্য অর্থায়নটা কীভাবে হবে?
ড. সেলিম রায়হান: সামনেও হয়তো আরও প্যাকেজ দেওয়া হবে। বাজেটেরও একটা বড় চাপ আছে। স্বাস্থ্য ও সামাজিক সুরক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়াতে হয়েছে। পাশাপাশি রাজস্ব আদায়ে তেমন সাফল্য দেখছি না। করোনার কারণে বিভিন্ন ধরনের কর ছাড় দিতে হয়েছে। ফলে রাজস্ব আদায় স্বাভাবিকভাবেই কমবে। সরকারকে তা বিবেচনায় নিতে হবে। তাই অর্থের সংস্থান নিয়ে সরকারকে বিকল্প ভাবতে হবে। প্রয়োজনে বিদেশি ঋণ নিতে হবে। সাহায্যকারী সংস্থাগুলো ঋণ দিতে বেশ আগ্রহী এখন। এ ক্ষেত্রে সুবিধা হচ্ছে বাংলাদেশ অতীতে বড় অঙ্কের ঋণ করেনি। ঋণ ও জিডিপির হার এখনো কম। আর অপ্রয়োজনীয় খরচ কমাতে হবে।
আজকের পত্রিকা: বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিনিয়োগের ভবিষ্যৎ কী?
ড. সেলিম রায়হান: ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগে একটা স্থবিরতা আছে। জরিপে দেখা গেছে, করোনায় বিনিয়োগকারীরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেননি। আর বিদেশি বিনিয়োগও আকৃষ্ট করা যায়নি। ব্যবসার পরিবেশের অবনতি হয়েছে। এ ছাড়া দফায় দফায় লকডাউন পরিকল্পিত না হওয়ায় তাঁরা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিল। এ জন্য কোভিড ম্যানেজমেন্ট ও ভ্যাক্সিনেশন গুরুত্বপূর্ণ। আর্থিক খাতের যে দুর্বলতা আছে, সেগুলো গুরুত্বপূর্ণ। আমলাতন্ত্র বা প্রাতিষ্ঠানিক অদক্ষতা কাটাতে হবে। অতীতের সমস্যার পাশাপাশি নতুন সমস্যাগুলো, বিশেষ করে কোভিড ম্যানেজমেন্ট, ভ্যাক্সিনেশন, অনিশ্চয়তা এগুলোতে বিশেষ নজর দিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: উত্তরণে সামনে করণীয় কী?
ড. সেলিম রায়হান: উত্তরণের জন্য মহাপরিকল্পনা দরকার। পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা যেটা আছে, সেটা তো আছেই। তবে আমাদের যে ক্ষতি হয়েছে বা এখনো হচ্ছে, সে সময়ে কেমন অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কার্যক্রম নেওয়া দরকার খাতভিত্তিক বা সামগ্রিকভাবে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষতিগুলো কীভাবে পোষানো যায়, এ জন্য কার্যকর পরিকল্পনা এবং তা শুধু কাগজে-কলমে না রেখে বাস্তবায়ন করতে হবে।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪