ফারুক মেহেদী
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন ছিল দোকানমালিকদের ব্যবসা?
আজমল হোসেন বাবলু: করোনাকালে একটা জটিল সময় পার করেছি আমরা দোকানমালিকেরা। এ সময়ে আমাদের ব্যাপক ক্ষতি হলেও সরকারের কাছ থেকে প্রণোদনা বা কোনো সহায়তা পাইনি। এখন সবাই আত্মতুষ্টিতে ভুগছে যে করোনায় আমাদের সব মিলিয়ে ২ দশমিক ৮ বা ৭ শতাংশের মতো ক্ষতি হয়েছে। অথচ গত ১৮-১৯ মাসে আমাদের বেশির ভাগ ব্যবসায়ী তাঁদের পুঁজি হারিয়েছেন। এ সময়ে ব্যাংক থেকেও আমরা কোনো সহযোগিতা পাচ্ছি না।
আজকের পত্রিকা: সমিতির পক্ষ থেকে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে?
আজমল হোসেন বাবলু: সমিতির পক্ষ থেকে আমরা মানসিকভাবে হয়তো ব্যবসায়ীদের সান্ত্বনা দিচ্ছি, কিন্তু তাঁদের পুঁজি দিয়ে তো সহায়তা করার সক্ষমতা আমাদের নেই। তবে এই মহামারির সময়ে দোকান মালিক সমিতির সভাপতি ব্যক্তিগত পর্যায়েও ব্যবসায়ীদের সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। অন্তত ব্যবসায়ীদের পাশে থাকার চেষ্টা ছিল। তবে সংগঠনের পক্ষ থেকে বারবারই বিভিন্ন ফোরামে ব্যবসায়ীদের সংকটের কথা সরকারের উদ্দেশে তুলে ধরা হয়েছে। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে আজ পর্যন্ত আমরা কোনো আশ্বাস পাইনি।
আজকের পত্রিকা: ব্যবসায়ীদের মধ্যে কারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন?
আজমল হোসেন বাবলু: সবচেয়ে বড় সমস্যায় আছে দেশীয় পোশাক বিক্রেতারা। তাঁদের তৈরি পোশাকের ডিজাইন বাতিল হয়ে গেছে। এগুলো আর চলবে না। এসব আইটেমের আর বিক্রির উপযোগিতা নেই। আগামী বছর হয়তো এগুলো ৪০ বা ৫০ শতাংশ ছাড় দিয়ে বিক্রি করতে হবে। সুতরাং তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বেশি।
আজকের পত্রিকা: আপনাদের কসমেটিকস খাতের কী অবস্থা?
আজমল হোসেন বাবলু: আমরা যাঁরা কসমেটিকস ব্যবসা করি, তাঁদেরও পণ্যের মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে। করোনার কারণে ব্যবসা বন্ধ থাকায় আমার মোট মজুত পণ্যের অন্তত ৫০ শতাংশ এখন ফেলে দেওয়ার পর্যায়ে আছে। দেখা যাচ্ছে, আমার ২৭ লাখ টাকার একটা পণ্যের মজুত আছে, যার মেয়াদ আছে মাত্র আর তিন মাস। এখন তিন মাসে এ পণ্যটি বিক্রি করা যাবে না। এগুলো ফেলে দিতে হবে। কারণ, আমরা মেয়াদ না থাকলে তা বিক্রি করতে পারব না। কারণ, র্যাব নিয়মিতই আমাদের পণ্যের বিরুদ্ধে অভিযান চালায়। ব্যবসায়ীরা সারাক্ষণই আতঙ্কে থাকেন।
আজকের পত্রিকা: কসমেটিকস ব্যবসায় আপনারা বিভিন্ন সময়ে হয়রানির অভিযোগ করেন কেন?
আজমল হোসেন বাবলু: কসমেটিকস বাণিজ্যের প্রায় পুরোটাই আমদানির ওপর নির্ভরশীল। মুক্তবাণিজ্যের সুযোগে ১৫২টি দেশ থেকে পণ্য আমদানি করা যায়। সমস্যা হলো কাস্টমস শুল্ক রেখে পণ্য ছাড় করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অতি উৎসাহী কেউ কেউ হয়রানি করেন। তাঁরা মুক্তবাণিজ্য বুঝতে চান না। তাঁরা বলেন, এই ব্র্যান্ডের পণ্য আনতে পারবেন, ওই ব্র্যান্ডের পণ্য আনতে পারবেন না ইত্যাদি। এসব কারণেও আমাদের কসমেটিকস ব্যবসা এখন ঝুঁকিতে। এ অবস্থার পরিবর্তন হওয়া দরকার।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন ছিল দোকানমালিকদের ব্যবসা?
আজমল হোসেন বাবলু: করোনাকালে একটা জটিল সময় পার করেছি আমরা দোকানমালিকেরা। এ সময়ে আমাদের ব্যাপক ক্ষতি হলেও সরকারের কাছ থেকে প্রণোদনা বা কোনো সহায়তা পাইনি। এখন সবাই আত্মতুষ্টিতে ভুগছে যে করোনায় আমাদের সব মিলিয়ে ২ দশমিক ৮ বা ৭ শতাংশের মতো ক্ষতি হয়েছে। অথচ গত ১৮-১৯ মাসে আমাদের বেশির ভাগ ব্যবসায়ী তাঁদের পুঁজি হারিয়েছেন। এ সময়ে ব্যাংক থেকেও আমরা কোনো সহযোগিতা পাচ্ছি না।
আজকের পত্রিকা: সমিতির পক্ষ থেকে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে?
আজমল হোসেন বাবলু: সমিতির পক্ষ থেকে আমরা মানসিকভাবে হয়তো ব্যবসায়ীদের সান্ত্বনা দিচ্ছি, কিন্তু তাঁদের পুঁজি দিয়ে তো সহায়তা করার সক্ষমতা আমাদের নেই। তবে এই মহামারির সময়ে দোকান মালিক সমিতির সভাপতি ব্যক্তিগত পর্যায়েও ব্যবসায়ীদের সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। অন্তত ব্যবসায়ীদের পাশে থাকার চেষ্টা ছিল। তবে সংগঠনের পক্ষ থেকে বারবারই বিভিন্ন ফোরামে ব্যবসায়ীদের সংকটের কথা সরকারের উদ্দেশে তুলে ধরা হয়েছে। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে আজ পর্যন্ত আমরা কোনো আশ্বাস পাইনি।
আজকের পত্রিকা: ব্যবসায়ীদের মধ্যে কারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন?
আজমল হোসেন বাবলু: সবচেয়ে বড় সমস্যায় আছে দেশীয় পোশাক বিক্রেতারা। তাঁদের তৈরি পোশাকের ডিজাইন বাতিল হয়ে গেছে। এগুলো আর চলবে না। এসব আইটেমের আর বিক্রির উপযোগিতা নেই। আগামী বছর হয়তো এগুলো ৪০ বা ৫০ শতাংশ ছাড় দিয়ে বিক্রি করতে হবে। সুতরাং তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বেশি।
আজকের পত্রিকা: আপনাদের কসমেটিকস খাতের কী অবস্থা?
আজমল হোসেন বাবলু: আমরা যাঁরা কসমেটিকস ব্যবসা করি, তাঁদেরও পণ্যের মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে। করোনার কারণে ব্যবসা বন্ধ থাকায় আমার মোট মজুত পণ্যের অন্তত ৫০ শতাংশ এখন ফেলে দেওয়ার পর্যায়ে আছে। দেখা যাচ্ছে, আমার ২৭ লাখ টাকার একটা পণ্যের মজুত আছে, যার মেয়াদ আছে মাত্র আর তিন মাস। এখন তিন মাসে এ পণ্যটি বিক্রি করা যাবে না। এগুলো ফেলে দিতে হবে। কারণ, আমরা মেয়াদ না থাকলে তা বিক্রি করতে পারব না। কারণ, র্যাব নিয়মিতই আমাদের পণ্যের বিরুদ্ধে অভিযান চালায়। ব্যবসায়ীরা সারাক্ষণই আতঙ্কে থাকেন।
আজকের পত্রিকা: কসমেটিকস ব্যবসায় আপনারা বিভিন্ন সময়ে হয়রানির অভিযোগ করেন কেন?
আজমল হোসেন বাবলু: কসমেটিকস বাণিজ্যের প্রায় পুরোটাই আমদানির ওপর নির্ভরশীল। মুক্তবাণিজ্যের সুযোগে ১৫২টি দেশ থেকে পণ্য আমদানি করা যায়। সমস্যা হলো কাস্টমস শুল্ক রেখে পণ্য ছাড় করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অতি উৎসাহী কেউ কেউ হয়রানি করেন। তাঁরা মুক্তবাণিজ্য বুঝতে চান না। তাঁরা বলেন, এই ব্র্যান্ডের পণ্য আনতে পারবেন, ওই ব্র্যান্ডের পণ্য আনতে পারবেন না ইত্যাদি। এসব কারণেও আমাদের কসমেটিকস ব্যবসা এখন ঝুঁকিতে। এ অবস্থার পরিবর্তন হওয়া দরকার।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪