ফারুক মেহেদী
বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল শিল্পায়নে কীভাবে সহায়তা করবে? সিরাজগঞ্জ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগে কেমন সাড়া আছে? বিদেশি বিনিয়োগে বাধা কী কী? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন সিরাজগঞ্জ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের উদ্যোক্তা পরিচালক শেখ মনোয়ার হোসেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের বিশেষত্ব কী?
শেখ মনোয়ার হোসেন: বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ শিল্পের বিকাশের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল একটি অত্যন্ত যুগোপযোগী ধারণা। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে একটি পরিকল্পিত শিল্পাঞ্চল, যা আগামী দিনে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে বড় ভূমিকা রাখবে। বিচ্ছিন্নভাবে শিল্পায়ন হলে কর্মসংস্থান হয়, কিন্তু ব্যবসা সহজীকরণের যে বিষয়টি আছে, সেটি আর হয় না। এ জন্য বেজা যে কাজটি করছে, সেটা একই সঙ্গে কর্মসংস্থান বাড়াবে আবার ব্যবসা সহজীকরণেও ভূমিকা রাখবে। সব দিক থেকে একটি কমপ্লায়েন্ট শিল্পায়নের কথা বলছি আমরা। এই রকম একটি শিল্পের আয়োজনই হচ্ছে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল। এখানে কেন্দ্রীয়ভাবে সরকার যাবতীয় লজিস্টিক সহায়তা দিচ্ছে। যেমন গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি এগুলো একটি কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ করবে। এর ফলে জমিসহ উপকরণের অপচয় রোধ হবে। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে আগামী দিনের সর্বোত্তম শিল্পায়ন ব্যবস্থা।
আজকের পত্রিকা: বিশেষ কী সুযোগ-সুবিধা থাকবে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে?
শেখ মনোয়ার হোসেন: বাইরে শিল্পায়ন হয়, তখন কর্মীরা তার পরিবার ছেড়ে শহরমুখী হয়। সেদিক থেকে নতুন ধারণাটি হচ্ছে শিল্পের কাছে মানুষ নয়; বরং শিল্পই যাবে মানুষের কাছে। সে ঘরে বা বাড়িতে থেকে কাজটি করতে পারবে। এটা অনেকটা প্রধানমন্ত্রীর আমার গ্রাম আমার শহরের ধারণার মতোই। কারণ একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘিরে ৩০ বা ৪০টি গ্রামের আর্থসামাজিক, শিক্ষা, চিকিৎসার ব্যবস্থা গড়ে উঠতে পারে। যাকে বলে সুপরিকল্পিত শিল্পায়ন। এত দিন এটি হয়নি বলেই আজকের ঢাকা কিন্তু মৃত ঢাকায় পরিণত হয়েছে। সবাই মনে করে, বেঁচে থাকার জন্য চাকরি দরকার। এ জন্য ঢাকায় যেতে হবে। সেটাকে ‘না’ বলতে হবে। আর ‘না’ বলাটাকে যদি ‘হ্যাঁ’ বলাতে হয়, তাহলে এমন একটি শিল্পায়ন হতে হবে, যা তাকে ওই সব সুযোগ-সুবিধা দেবে। আর সেটাই হবে টেকসই শিল্পায়ন।
আজকের পত্রিকা: সিরাজগঞ্জ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগকারীর সাড়া কেমন?
শেখ মনোয়ার হোসেন: সিরাজগঞ্জে আমরা বিনিয়োগকারীদের শতভাগ সাড়া পাচ্ছি। বর্তমানে আমরা জায়গা লিজ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছি। বিনিয়োগের দিক থেকে আমাদের অঞ্চলটি খুবই উপযুক্ত জায়গা। কারণ আমদানি-রপ্তানি, কর্মীর নিশ্চয়তা রয়েছে। উত্তরবঙ্গ থেকে বিপুলসংখ্যক মানুষ ঢাকামুখী হয়। তাদের যাতে আর ঢাকায় না যাওয়া লাগে, তাদের জন্য উপযুক্ত জায়গা আমরা তৈরি করে ফেলেছি। রেলপথ, সড়কপথ, নদীপথ, গ্যাস, বিদ্যুৎ—সবই আছে পর্যাপ্ত। রাজধানী থেকে দূরে সবুজের মধ্যে শিল্পাঞ্চল। একজন বিনিয়োগকারী তো এসবই চায়। আমাদের পরিকল্পনা হলো, এর অন্তত ৩০ কিলোমিটারের ভেতরের মানুষ তাদের বাড়ি থেকে এসে কাজ করতে পারবে। তাদের যাতায়াতের সব ব্যবস্থা করা হবে। তাদের জন্য যখন সব সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে, ফলে তাদের কর্মদক্ষতাও বাড়বে। আমাদের স্লোগান হলো, মানুষের কাছে শিল্প যাবে, ঘরে বসে কর্ম হবে।
আজকের পত্রিকা: বিদেশিরা কেন এখানে বিনিয়োগ করবেন?
শেখ মনোয়ার হোসেন: বিনিয়োগ আকর্ষণের সংস্কৃতি রাষ্ট্রকে তৈরি করতে হবে। আমি তো অর্থনৈতিক অঞ্চল করলাম। এখানে শিল্প স্থাপনের পর সে ঠান্ডা মাথায় কাজ করতে পারবে। কিন্তু এ অঞ্চলের বাইরে বহু বিষয় রয়েছে, সেখানে রাজনীতি, আমলাতন্ত্র, বিভিন্ন ব্যবস্থাপনা থাকতে পারে। আছে কাস্টমস, বন্দর আরও কত-কী। এ সবকিছু রাষ্ট্রকে ব্যবস্থা করে দিতে হবে। যাতে একজন বিদেশি বিনিয়োগকারী অন্য প্রতিযোগী দেশের চেয়ে নিরাপদ মনে করতে পারে। তার উৎপাদন ও মুনাফার নিশ্চয়তা দিতে হবে। মোটকথা, রাষ্ট্রের সব অর্গানকে পুরো বিষয়টি ইতিবাচকভাবে নিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: বিনিয়োগে প্রতিবন্ধকতাগুলো কী কী?
শেখ মনোয়ার হোসেন: একটু ভালো একটু খারাপ করলে হবে না। পুরোটাই ভালো করতে হবে। এক ছাতার নিচে সব সেবা দিলেন ঠিক আছে। কিন্তু পণ্য নিয়ে বাইরে গেলেই তাকে ধরলেন। তার জাহাজ চলে গেল, পণ্য পাঠানো গেল না। এটা যেন না হয়। যখন যে সরকারে থাকে, তাদের কিছু লোকজন অনেক সময় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এটি খেয়াল রাখতে হবে। সরকারকে দ্ব্যর্থহীনভাবে বলে দিতে হবে যে তোমার কাজ এটি। এর বাইরে আর কিছুতে তুমি হস্তক্ষেপ করবে না। পণ্যের জাহাজীকরণ পর্যন্ত এখানে কোনো রাজনৈতিক গ্রুপ মাতবরি করতে পারবে না। তাহলেই পুরো বিষয়টি পূর্ণতা পাবে।
বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল শিল্পায়নে কীভাবে সহায়তা করবে? সিরাজগঞ্জ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগে কেমন সাড়া আছে? বিদেশি বিনিয়োগে বাধা কী কী? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন সিরাজগঞ্জ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের উদ্যোক্তা পরিচালক শেখ মনোয়ার হোসেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের বিশেষত্ব কী?
শেখ মনোয়ার হোসেন: বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ শিল্পের বিকাশের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল একটি অত্যন্ত যুগোপযোগী ধারণা। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে একটি পরিকল্পিত শিল্পাঞ্চল, যা আগামী দিনে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে বড় ভূমিকা রাখবে। বিচ্ছিন্নভাবে শিল্পায়ন হলে কর্মসংস্থান হয়, কিন্তু ব্যবসা সহজীকরণের যে বিষয়টি আছে, সেটি আর হয় না। এ জন্য বেজা যে কাজটি করছে, সেটা একই সঙ্গে কর্মসংস্থান বাড়াবে আবার ব্যবসা সহজীকরণেও ভূমিকা রাখবে। সব দিক থেকে একটি কমপ্লায়েন্ট শিল্পায়নের কথা বলছি আমরা। এই রকম একটি শিল্পের আয়োজনই হচ্ছে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল। এখানে কেন্দ্রীয়ভাবে সরকার যাবতীয় লজিস্টিক সহায়তা দিচ্ছে। যেমন গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি এগুলো একটি কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ করবে। এর ফলে জমিসহ উপকরণের অপচয় রোধ হবে। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে আগামী দিনের সর্বোত্তম শিল্পায়ন ব্যবস্থা।
আজকের পত্রিকা: বিশেষ কী সুযোগ-সুবিধা থাকবে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে?
শেখ মনোয়ার হোসেন: বাইরে শিল্পায়ন হয়, তখন কর্মীরা তার পরিবার ছেড়ে শহরমুখী হয়। সেদিক থেকে নতুন ধারণাটি হচ্ছে শিল্পের কাছে মানুষ নয়; বরং শিল্পই যাবে মানুষের কাছে। সে ঘরে বা বাড়িতে থেকে কাজটি করতে পারবে। এটা অনেকটা প্রধানমন্ত্রীর আমার গ্রাম আমার শহরের ধারণার মতোই। কারণ একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘিরে ৩০ বা ৪০টি গ্রামের আর্থসামাজিক, শিক্ষা, চিকিৎসার ব্যবস্থা গড়ে উঠতে পারে। যাকে বলে সুপরিকল্পিত শিল্পায়ন। এত দিন এটি হয়নি বলেই আজকের ঢাকা কিন্তু মৃত ঢাকায় পরিণত হয়েছে। সবাই মনে করে, বেঁচে থাকার জন্য চাকরি দরকার। এ জন্য ঢাকায় যেতে হবে। সেটাকে ‘না’ বলতে হবে। আর ‘না’ বলাটাকে যদি ‘হ্যাঁ’ বলাতে হয়, তাহলে এমন একটি শিল্পায়ন হতে হবে, যা তাকে ওই সব সুযোগ-সুবিধা দেবে। আর সেটাই হবে টেকসই শিল্পায়ন।
আজকের পত্রিকা: সিরাজগঞ্জ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগকারীর সাড়া কেমন?
শেখ মনোয়ার হোসেন: সিরাজগঞ্জে আমরা বিনিয়োগকারীদের শতভাগ সাড়া পাচ্ছি। বর্তমানে আমরা জায়গা লিজ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছি। বিনিয়োগের দিক থেকে আমাদের অঞ্চলটি খুবই উপযুক্ত জায়গা। কারণ আমদানি-রপ্তানি, কর্মীর নিশ্চয়তা রয়েছে। উত্তরবঙ্গ থেকে বিপুলসংখ্যক মানুষ ঢাকামুখী হয়। তাদের যাতে আর ঢাকায় না যাওয়া লাগে, তাদের জন্য উপযুক্ত জায়গা আমরা তৈরি করে ফেলেছি। রেলপথ, সড়কপথ, নদীপথ, গ্যাস, বিদ্যুৎ—সবই আছে পর্যাপ্ত। রাজধানী থেকে দূরে সবুজের মধ্যে শিল্পাঞ্চল। একজন বিনিয়োগকারী তো এসবই চায়। আমাদের পরিকল্পনা হলো, এর অন্তত ৩০ কিলোমিটারের ভেতরের মানুষ তাদের বাড়ি থেকে এসে কাজ করতে পারবে। তাদের যাতায়াতের সব ব্যবস্থা করা হবে। তাদের জন্য যখন সব সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে, ফলে তাদের কর্মদক্ষতাও বাড়বে। আমাদের স্লোগান হলো, মানুষের কাছে শিল্প যাবে, ঘরে বসে কর্ম হবে।
আজকের পত্রিকা: বিদেশিরা কেন এখানে বিনিয়োগ করবেন?
শেখ মনোয়ার হোসেন: বিনিয়োগ আকর্ষণের সংস্কৃতি রাষ্ট্রকে তৈরি করতে হবে। আমি তো অর্থনৈতিক অঞ্চল করলাম। এখানে শিল্প স্থাপনের পর সে ঠান্ডা মাথায় কাজ করতে পারবে। কিন্তু এ অঞ্চলের বাইরে বহু বিষয় রয়েছে, সেখানে রাজনীতি, আমলাতন্ত্র, বিভিন্ন ব্যবস্থাপনা থাকতে পারে। আছে কাস্টমস, বন্দর আরও কত-কী। এ সবকিছু রাষ্ট্রকে ব্যবস্থা করে দিতে হবে। যাতে একজন বিদেশি বিনিয়োগকারী অন্য প্রতিযোগী দেশের চেয়ে নিরাপদ মনে করতে পারে। তার উৎপাদন ও মুনাফার নিশ্চয়তা দিতে হবে। মোটকথা, রাষ্ট্রের সব অর্গানকে পুরো বিষয়টি ইতিবাচকভাবে নিতে হবে।
আজকের পত্রিকা: বিনিয়োগে প্রতিবন্ধকতাগুলো কী কী?
শেখ মনোয়ার হোসেন: একটু ভালো একটু খারাপ করলে হবে না। পুরোটাই ভালো করতে হবে। এক ছাতার নিচে সব সেবা দিলেন ঠিক আছে। কিন্তু পণ্য নিয়ে বাইরে গেলেই তাকে ধরলেন। তার জাহাজ চলে গেল, পণ্য পাঠানো গেল না। এটা যেন না হয়। যখন যে সরকারে থাকে, তাদের কিছু লোকজন অনেক সময় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এটি খেয়াল রাখতে হবে। সরকারকে দ্ব্যর্থহীনভাবে বলে দিতে হবে যে তোমার কাজ এটি। এর বাইরে আর কিছুতে তুমি হস্তক্ষেপ করবে না। পণ্যের জাহাজীকরণ পর্যন্ত এখানে কোনো রাজনৈতিক গ্রুপ মাতবরি করতে পারবে না। তাহলেই পুরো বিষয়টি পূর্ণতা পাবে।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪