আজকের পত্রিকা
চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এহসান উল্লাহ জাহেদী। তিনি বলেছেন, লকডাউনে ক্রেতাসংকটে থাকলেও লকডাউন তুলে দেওয়ায় খাতুনগঞ্জের পাইকারি ব্যবসায়ীরা খুশি। এসব বিষয়ে বিস্তারিত বলেছেন আজকের পত্রিকাকে।
প্রশ্ন: লকডাউনে ব্যবসায় কী প্রভাব পড়েছে?
এহসান উল্লাহ জাহেদী: ভোগ্যপণ্য লকডাউনের আওতামুক্ত ছিল। কিন্তু চাহিদা কম থাকায় পাইকারি বিক্রি হয়নি। পণ্য পরিবহনে গাড়ি ভাড়া দ্বিগুণ ছিল। যার প্রভাব পড়েছে বেচা–বিক্রিতে। তাই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা খাতুনগঞ্জে আসেনি। ফলে এখানের আড়তে মালামাল পড়ে আছে দীর্ঘদিন থেকে। তবে এখন লকডাউন উঠে যাওয়া ক্রেতা বেড়েছে।
প্রশ্ন: কোরবানির ঈদে ব্যবসা কেমন ছিল?
এহসান উল্লাহ জাহেদী: এবার কোরবানির ঈদে ব্যবসা হয়নি বললেই চলে। কোরবানির সময় প্রতিবছর ভালো ব্যবসা হতো। এবার আমরা চরম ক্ষতিগ্রস্ত। বিশেষ করে আমদানিকারকেরা ঈদকে ঘিরে মসলা, আদা, রসুন, পেঁয়াজ আমদানি করেছে প্রচুর। এখন সব গুদামে। দাম কমে গিয়ে অনেক আমদানিকারক এখন লোকসানে। গুদামে এসব পণ্য নষ্টও হচ্ছে। করোনার কারণে কোরবানি কম হওয়ায় এ অবস্থা।
প্রশ্ন: ভোগ্যপণ্যতো সব সময় প্রয়োজন। ব্যবসা এত কমার কারণ কি?
এহসান উল্লাহ জাহেদী: বিয়ে, সামাজিক অনুষ্ঠান, বেড়ানো, রেস্টুরেন্ট, পর্যটনকেন্দ্র সবই বন্ধ। মসলাসহ এসব পণ্যের বিক্রি বলা চলে এখানেই অর্ধেক কমে গেছে। তা ছাড়া মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমেছে। ফলে সাধারণ মানুষ কেনাকাটা কমিয়ে ফেলেছে ৫০ শতাংশ। সব মিলিয়ে প্রভাবও পড়েছে পাইকারিতে। এখন ভোগ্যপণ্যের সংকট নেই, উল্টো মজুত বেশি। এ ছাড়া সরকারি টিসিবি গাড়ির বিক্রির প্রভাব পড়েছে। সাধারণ মানুষ নিত্য পণ্য যেমন তেল, পেঁয়াজ, চিনি, ডাল কম দামে কিনতে পারছেন।
প্রশ্ন: লকডাউন উঠে যাওয়ায় দোকান মালিক–শ্রমিকদের ওপর কী প্রভাব পড়বে?
এহসান উল্লাহ জাহেদী: চাক্তাই খাতুনগঞ্জের সব ব্যবসায়ী–শ্রমিক খুশি। দোকানে ক্রেতা বেড়েছে। শ্রমিকদের কাজ বেড়েছে। লকডাউনে অস্থায়ী শ্রমিকেরা বেকার ছিল। সরকারি–বেসরকারি কোনো ধরনের প্রণোদনাও পাননি তাঁরা।
প্রশ্ন: সরকারের কাছে কোনো দাবি আছে?
এহসান উল্লাহ জাহেদী: চাক্তাই–খাতুনগঞ্জে ৫ হাজার দোকান ও ৫০ হাজার শ্রমিক। লকডাউনে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত। পণ্য বিক্রি না হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা। এ ক্ষতি পোষানোর জন্য সরকারি প্রণোদনার আওতায় আনতে হবে। যেসব ব্যবসায়ীরা কাঁচা পণ্য আমদানি করেছেন তারা এখন পুঁজিও হারিয়েছেন। তাই তাঁদের জন্য সরকারি প্রণোদনায় ঋণ দেওয়ার জন্য আকুল আবেদন জানাচ্ছি।
চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এহসান উল্লাহ জাহেদী। তিনি বলেছেন, লকডাউনে ক্রেতাসংকটে থাকলেও লকডাউন তুলে দেওয়ায় খাতুনগঞ্জের পাইকারি ব্যবসায়ীরা খুশি। এসব বিষয়ে বিস্তারিত বলেছেন আজকের পত্রিকাকে।
প্রশ্ন: লকডাউনে ব্যবসায় কী প্রভাব পড়েছে?
এহসান উল্লাহ জাহেদী: ভোগ্যপণ্য লকডাউনের আওতামুক্ত ছিল। কিন্তু চাহিদা কম থাকায় পাইকারি বিক্রি হয়নি। পণ্য পরিবহনে গাড়ি ভাড়া দ্বিগুণ ছিল। যার প্রভাব পড়েছে বেচা–বিক্রিতে। তাই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা খাতুনগঞ্জে আসেনি। ফলে এখানের আড়তে মালামাল পড়ে আছে দীর্ঘদিন থেকে। তবে এখন লকডাউন উঠে যাওয়া ক্রেতা বেড়েছে।
প্রশ্ন: কোরবানির ঈদে ব্যবসা কেমন ছিল?
এহসান উল্লাহ জাহেদী: এবার কোরবানির ঈদে ব্যবসা হয়নি বললেই চলে। কোরবানির সময় প্রতিবছর ভালো ব্যবসা হতো। এবার আমরা চরম ক্ষতিগ্রস্ত। বিশেষ করে আমদানিকারকেরা ঈদকে ঘিরে মসলা, আদা, রসুন, পেঁয়াজ আমদানি করেছে প্রচুর। এখন সব গুদামে। দাম কমে গিয়ে অনেক আমদানিকারক এখন লোকসানে। গুদামে এসব পণ্য নষ্টও হচ্ছে। করোনার কারণে কোরবানি কম হওয়ায় এ অবস্থা।
প্রশ্ন: ভোগ্যপণ্যতো সব সময় প্রয়োজন। ব্যবসা এত কমার কারণ কি?
এহসান উল্লাহ জাহেদী: বিয়ে, সামাজিক অনুষ্ঠান, বেড়ানো, রেস্টুরেন্ট, পর্যটনকেন্দ্র সবই বন্ধ। মসলাসহ এসব পণ্যের বিক্রি বলা চলে এখানেই অর্ধেক কমে গেছে। তা ছাড়া মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমেছে। ফলে সাধারণ মানুষ কেনাকাটা কমিয়ে ফেলেছে ৫০ শতাংশ। সব মিলিয়ে প্রভাবও পড়েছে পাইকারিতে। এখন ভোগ্যপণ্যের সংকট নেই, উল্টো মজুত বেশি। এ ছাড়া সরকারি টিসিবি গাড়ির বিক্রির প্রভাব পড়েছে। সাধারণ মানুষ নিত্য পণ্য যেমন তেল, পেঁয়াজ, চিনি, ডাল কম দামে কিনতে পারছেন।
প্রশ্ন: লকডাউন উঠে যাওয়ায় দোকান মালিক–শ্রমিকদের ওপর কী প্রভাব পড়বে?
এহসান উল্লাহ জাহেদী: চাক্তাই খাতুনগঞ্জের সব ব্যবসায়ী–শ্রমিক খুশি। দোকানে ক্রেতা বেড়েছে। শ্রমিকদের কাজ বেড়েছে। লকডাউনে অস্থায়ী শ্রমিকেরা বেকার ছিল। সরকারি–বেসরকারি কোনো ধরনের প্রণোদনাও পাননি তাঁরা।
প্রশ্ন: সরকারের কাছে কোনো দাবি আছে?
এহসান উল্লাহ জাহেদী: চাক্তাই–খাতুনগঞ্জে ৫ হাজার দোকান ও ৫০ হাজার শ্রমিক। লকডাউনে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত। পণ্য বিক্রি না হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা। এ ক্ষতি পোষানোর জন্য সরকারি প্রণোদনার আওতায় আনতে হবে। যেসব ব্যবসায়ীরা কাঁচা পণ্য আমদানি করেছেন তারা এখন পুঁজিও হারিয়েছেন। তাই তাঁদের জন্য সরকারি প্রণোদনায় ঋণ দেওয়ার জন্য আকুল আবেদন জানাচ্ছি।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪