আজকের পত্রিকা
আলহাজ এইচ এম মুজিবুল হক শুক্কুর। অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশের (আটাব) সাবেক কেন্দ্রীয় ডেপুটি সচিব তিনি। বর্তমানে আটাব গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের সদস্য সচিব। তাঁর মতে, করোনায় ট্রাভেল খাতে ক্ষতি ৫ হাজার কোটি টাকা। বেকার হয়েছেন ৫০ হাজার। এসব বিষয়ে বিস্তারিত বলেছেন আজকের পত্রিকাকে।
প্রশ্ন: করোনায় তো বিমান চলাচল প্রায় বন্ধ, ট্রাভেল এজেন্সি ব্যবসা কী ধরনের ক্ষতির মুখে?
মুজিবুল: করোনায় এক বছরে আর্থিক লোকসানের পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা। শুধু চট্টগ্রাম অঞ্চলে এটা ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার মতো, যা পোষানো কষ্টসাধ্য ব্যাপার। বর্তমান পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ। ইতিমধ্যে অনেক এজেন্সি বন্ধ হওয়ার পথে। কারণ বৈশ্বিক বিমান যোগাযোগ অনেকটা বন্ধই বলা যায়। তার ওপর করোনার কারণে গত বছরের ফেব্রুয়ারি ২০ থেকে ওমরা হজ বন্ধ। ২০২০-২১ পবিত্র হজের কার্যক্রম বন্ধ। যেসব এজেন্সি হজ ও ওমরাহনির্ভর, তাদের অবস্থা সবচেয়ে খারাপ।
প্রশ্ন: আপনাদের কী পরিমাণ কর্মী ক্ষতিগ্রস্ত?
মুজিবুল: চট্টগ্রাম অঞ্চলে আটাবের সদস্যসংখ্যা প্রায় ৪০০। সারা দেশে ৪ হাজারের বেশি। এ ছাড়া কয়েক হাজার ব্রোকার টাইপের এজেন্সিও আছে। তাদের প্রায় ৫০ হাজার কর্মী আছে দেশব্যাপী। করোনায় অনেকে অফিস বন্ধ রেখেছে। কর্মী ছাঁটাই করতে বাধ্য হয়েছে সব প্রতিষ্ঠান। কেউ কেউ অন্য পেশায় যোগ দিয়েছেন। এখন প্রত্যেকে পরিবার–পরিজন নিয়ে আর্থিক কষ্টে আছেন।
প্রশ্ন: এ মুহূর্তে বড় চ্যালেঞ্জ কী দেখছেন?
মুজিবুল: আসলে কবে যে বৈশ্বিক যোগাযোগ, হজ, পর্যটন এসব স্বাভাবিক হবে আমরা বলতে পারছি না। তাই হতাশা ছাড়া কিছুই দেখছি না। এখন একটি চ্যালেঞ্জ আরও বড় হয়ে দেখা দিয়েছে, সেটা ব্যাংক লোন। সহজ শর্তে বিনা জামানতে লোনের ব্যবস্থা করা না হলে ট্রাভেল ট্রেড রক্ষা করা কঠিন হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: সরকারের কাছে আপনাদের দাবি কী থাকবে? প্রণোদনা পেয়েছেন?
মুজিবুল: না, প্রণোদনা পাইনি আমরা। কোভিডে যে কয়টি খাত বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তার একটি ট্রাভেল ও ট্যুর ব্যবসা। তাই সরকারের প্রতি অনুরোধ এটা রক্ষায় বিশেষ প্রণোদনা ঘোষণা করার। যেহেতু আমরা ব্যবসাই করতে পারিনি, অন্তত আমাদের এই মেয়াদে সিভিল অ্যাভিয়েশনের লাইসেন্স নবায়ন ফি মওকুফ করা। আপাতত ট্রাভেল ব্যবসায়ীদের ইনকাম ট্যাক্সের আওতামুক্ত রাখা হোক।
আলহাজ এইচ এম মুজিবুল হক শুক্কুর। অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশের (আটাব) সাবেক কেন্দ্রীয় ডেপুটি সচিব তিনি। বর্তমানে আটাব গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের সদস্য সচিব। তাঁর মতে, করোনায় ট্রাভেল খাতে ক্ষতি ৫ হাজার কোটি টাকা। বেকার হয়েছেন ৫০ হাজার। এসব বিষয়ে বিস্তারিত বলেছেন আজকের পত্রিকাকে।
প্রশ্ন: করোনায় তো বিমান চলাচল প্রায় বন্ধ, ট্রাভেল এজেন্সি ব্যবসা কী ধরনের ক্ষতির মুখে?
মুজিবুল: করোনায় এক বছরে আর্থিক লোকসানের পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা। শুধু চট্টগ্রাম অঞ্চলে এটা ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার মতো, যা পোষানো কষ্টসাধ্য ব্যাপার। বর্তমান পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ। ইতিমধ্যে অনেক এজেন্সি বন্ধ হওয়ার পথে। কারণ বৈশ্বিক বিমান যোগাযোগ অনেকটা বন্ধই বলা যায়। তার ওপর করোনার কারণে গত বছরের ফেব্রুয়ারি ২০ থেকে ওমরা হজ বন্ধ। ২০২০-২১ পবিত্র হজের কার্যক্রম বন্ধ। যেসব এজেন্সি হজ ও ওমরাহনির্ভর, তাদের অবস্থা সবচেয়ে খারাপ।
প্রশ্ন: আপনাদের কী পরিমাণ কর্মী ক্ষতিগ্রস্ত?
মুজিবুল: চট্টগ্রাম অঞ্চলে আটাবের সদস্যসংখ্যা প্রায় ৪০০। সারা দেশে ৪ হাজারের বেশি। এ ছাড়া কয়েক হাজার ব্রোকার টাইপের এজেন্সিও আছে। তাদের প্রায় ৫০ হাজার কর্মী আছে দেশব্যাপী। করোনায় অনেকে অফিস বন্ধ রেখেছে। কর্মী ছাঁটাই করতে বাধ্য হয়েছে সব প্রতিষ্ঠান। কেউ কেউ অন্য পেশায় যোগ দিয়েছেন। এখন প্রত্যেকে পরিবার–পরিজন নিয়ে আর্থিক কষ্টে আছেন।
প্রশ্ন: এ মুহূর্তে বড় চ্যালেঞ্জ কী দেখছেন?
মুজিবুল: আসলে কবে যে বৈশ্বিক যোগাযোগ, হজ, পর্যটন এসব স্বাভাবিক হবে আমরা বলতে পারছি না। তাই হতাশা ছাড়া কিছুই দেখছি না। এখন একটি চ্যালেঞ্জ আরও বড় হয়ে দেখা দিয়েছে, সেটা ব্যাংক লোন। সহজ শর্তে বিনা জামানতে লোনের ব্যবস্থা করা না হলে ট্রাভেল ট্রেড রক্ষা করা কঠিন হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: সরকারের কাছে আপনাদের দাবি কী থাকবে? প্রণোদনা পেয়েছেন?
মুজিবুল: না, প্রণোদনা পাইনি আমরা। কোভিডে যে কয়টি খাত বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তার একটি ট্রাভেল ও ট্যুর ব্যবসা। তাই সরকারের প্রতি অনুরোধ এটা রক্ষায় বিশেষ প্রণোদনা ঘোষণা করার। যেহেতু আমরা ব্যবসাই করতে পারিনি, অন্তত আমাদের এই মেয়াদে সিভিল অ্যাভিয়েশনের লাইসেন্স নবায়ন ফি মওকুফ করা। আপাতত ট্রাভেল ব্যবসায়ীদের ইনকাম ট্যাক্সের আওতামুক্ত রাখা হোক।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪