কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট নেতাদের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ব্যক্তিগত সুসম্পর্ক স্পষ্ট। অন্যদিকে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। এই অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রকে বৈদেশিক সম্পর্কের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার গণ্য করছে সরকার। তবে মার্কিন নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের ভরাডুবি ও রিপাবলিকানদের বিজয়ে ক্ষমতার পালাবদলে বাংলাদেশের দুশ্চিন্তার কিছু নেই বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁরা বলছেন, এই পালাবদল বাংলাদেশের জন্য একটি স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণের সুযোগ এনে দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট, সিনেট ও প্রতিনিধি পরিষদের প্রতিটিতেই রিপাবলিকান দলের বিজয় গতকাল বুধবার স্পষ্ট হয়। ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে রিপাবলিকানদের বিজয়ের পর গতকালই তাঁকে অভিনন্দন জানান ড. ইউনূস। অভিনন্দনবার্তায় তিনি বলেন, দুই দেশের অংশীদারত্বের ক্ষেত্রে নতুন পথ তৈরির যে সুযোগ এসেছে, তার সদ্ব্যবহার করতে ট্রাম্পের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করতে তিনি অপেক্ষায় আছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির মনে করেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসুক, এটা ট্রাম্প প্রশাসন চাইতে পারে। এ ক্ষেত্রে এখানে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া যদি জোরালো হয়, প্রতিষ্ঠানগুলোকে যদি শক্তিশালী করা যায়, তাহলে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ শক্তি সংহত হলে বহির্বিশ্বেও নিজেদের অবস্থান মজবুত করার সুযোগ আছে।
গবেষণাপ্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট হুমায়ুন কবির আরও বলেন, ট্রাম্প প্রশাসন অভিবাসনের বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিলে এবং দেশটিতে বর্ণবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে সেখানে যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের কিছু সমস্যা হতে পারে। এর বাইরে বাংলাদেশের জন্য রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে ঝুঁকি তেমন একটা আসার কথা নয়। তিনি বলেন, চীনের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের দিকগুলো বাংলাদেশ কতটা বিবেচনায় নেয়, তার মাধ্যমে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের গতিপ্রকৃতি প্রভাবিত হতে পারে।
অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যও মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের ফলাফলে বাংলাদেশের জন্য খুব বেশি দুশ্চিন্তার কিছু নেই। ঢাকায় গতকাল যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের আয়োজনে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
দেবপ্রিয় দেশের অর্থনীতির অবস্থা নিয়ে শ্বেতপত্র তৈরির জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিটির প্রধান। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক শুধু একটি দলের ওপর নির্ভর করে না। এই সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক, কৌশলগত, ভূরাজনৈতিকসহ অনেক বিষয় আছে। শুধু প্রেসিডেন্ট পরিবর্তন হয়ে গেলেই দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক বদল হয়ে যায় না।
মার্কিন নির্বাচন থেকে অনেক শিক্ষণীয় আছে উল্লেখ করে দেবপ্রিয় বলেন, বাংলাদেশের মানুষ বহুদিন বিভিন্ন কারণে ভোট দিতে পারেনি। এ কারণে নিজেদের জন্য বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্য দেশের ভোটের অভিজ্ঞতা সহায়ক হতে পারে। নির্বাচনের ফল পাওয়ার পর মানুষ কীভাবে এটাকে গ্রহণ করে, সেসব বিষয়ে শিক্ষণীয় আছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোলডিন অনুষ্ঠানে দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী প্রক্রিয়া গণতন্ত্রের জীবন্ত উদাহরণ। এ নির্বাচন বাংলাদেশের ভবিষ্যতের নেতা-নেত্রীদের এখানকার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নিজেদের অবস্থান মূল্যায়নের জন্য অনুপ্রাণিত করবে।
ওয়াশিংটনভিত্তিক দ্য উইলসন সেন্টারের সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউটের পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যান এক এক্স পোস্টে বলেন, ভোটের ফলাফলের কারণে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে খুব একটা হেরফের হবে না। যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়াকে ইন্দোপ্যাসিফিক নীতিমালার আলোকে দেখে।
যুক্তরাষ্ট্রে ভোটের দুদিন আগে নেত্র নিউজে ইংরেজিতে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে কুগেলম্যান উল্লেখ করেন, ড. ইউনূস ২০১৬ সালে ট্রাম্পের বিজয়কে ‘সূর্যগ্রহণের’ সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। কিন্তু এবার ভিন্ন পরিচয়ে এমন এক ট্রাম্পকে তাঁর মোকাবিলা করতে হবে, যাঁর (ট্রাম্প) সময় বৈদেশিক সম্পর্ক মূলত লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে চলে। ঘনিষ্ঠ মিত্রদেশ না হলে সাহায্য দিয়ে বৈদেশিক সম্পর্ক রক্ষার পথে ট্রাম্প হাঁটবেন না।
স্থানীয় একজন কূটনৈতিক বিশ্লেষক বলেন, শেখ হাসিনার টানা ১৫ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি ভারতনির্ভর ছিল। আবার ড. ইউনূসের সঙ্গে ডেমোক্র্যাটদের সুসম্পর্কের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতার ঝুঁকি তৈরি হয়েছিল। সেখানে এবারের ভোটে রিপাবলিকানদের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হওয়া বাংলাদেশের জন্য নিজেদের মতো করে একটি স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণের সুযোগ এনে দিয়েছে। তিনি মনে করেন, আত্মমর্যাদা ও সমতার ভিত্তিতে স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণের এই সুযোগ কাজে লাগাতে হলে জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণমূলক এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরিয়ে আনা ও স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করার কোনো বিকল্প নেই।
পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাট নেতাদের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ব্যক্তিগত সুসম্পর্ক স্পষ্ট। অন্যদিকে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে শেখ হাসিনা ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। এই অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রকে বৈদেশিক সম্পর্কের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার গণ্য করছে সরকার। তবে মার্কিন নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের ভরাডুবি ও রিপাবলিকানদের বিজয়ে ক্ষমতার পালাবদলে বাংলাদেশের দুশ্চিন্তার কিছু নেই বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁরা বলছেন, এই পালাবদল বাংলাদেশের জন্য একটি স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণের সুযোগ এনে দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট, সিনেট ও প্রতিনিধি পরিষদের প্রতিটিতেই রিপাবলিকান দলের বিজয় গতকাল বুধবার স্পষ্ট হয়। ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে রিপাবলিকানদের বিজয়ের পর গতকালই তাঁকে অভিনন্দন জানান ড. ইউনূস। অভিনন্দনবার্তায় তিনি বলেন, দুই দেশের অংশীদারত্বের ক্ষেত্রে নতুন পথ তৈরির যে সুযোগ এসেছে, তার সদ্ব্যবহার করতে ট্রাম্পের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করতে তিনি অপেক্ষায় আছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির মনে করেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসুক, এটা ট্রাম্প প্রশাসন চাইতে পারে। এ ক্ষেত্রে এখানে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া যদি জোরালো হয়, প্রতিষ্ঠানগুলোকে যদি শক্তিশালী করা যায়, তাহলে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ শক্তি সংহত হলে বহির্বিশ্বেও নিজেদের অবস্থান মজবুত করার সুযোগ আছে।
গবেষণাপ্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট হুমায়ুন কবির আরও বলেন, ট্রাম্প প্রশাসন অভিবাসনের বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিলে এবং দেশটিতে বর্ণবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে সেখানে যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের কিছু সমস্যা হতে পারে। এর বাইরে বাংলাদেশের জন্য রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে ঝুঁকি তেমন একটা আসার কথা নয়। তিনি বলেন, চীনের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের দিকগুলো বাংলাদেশ কতটা বিবেচনায় নেয়, তার মাধ্যমে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের গতিপ্রকৃতি প্রভাবিত হতে পারে।
অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যও মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের ফলাফলে বাংলাদেশের জন্য খুব বেশি দুশ্চিন্তার কিছু নেই। ঢাকায় গতকাল যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের আয়োজনে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
দেবপ্রিয় দেশের অর্থনীতির অবস্থা নিয়ে শ্বেতপত্র তৈরির জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিটির প্রধান। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক শুধু একটি দলের ওপর নির্ভর করে না। এই সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক, কৌশলগত, ভূরাজনৈতিকসহ অনেক বিষয় আছে। শুধু প্রেসিডেন্ট পরিবর্তন হয়ে গেলেই দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক বদল হয়ে যায় না।
মার্কিন নির্বাচন থেকে অনেক শিক্ষণীয় আছে উল্লেখ করে দেবপ্রিয় বলেন, বাংলাদেশের মানুষ বহুদিন বিভিন্ন কারণে ভোট দিতে পারেনি। এ কারণে নিজেদের জন্য বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্য দেশের ভোটের অভিজ্ঞতা সহায়ক হতে পারে। নির্বাচনের ফল পাওয়ার পর মানুষ কীভাবে এটাকে গ্রহণ করে, সেসব বিষয়ে শিক্ষণীয় আছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোলডিন অনুষ্ঠানে দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী প্রক্রিয়া গণতন্ত্রের জীবন্ত উদাহরণ। এ নির্বাচন বাংলাদেশের ভবিষ্যতের নেতা-নেত্রীদের এখানকার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নিজেদের অবস্থান মূল্যায়নের জন্য অনুপ্রাণিত করবে।
ওয়াশিংটনভিত্তিক দ্য উইলসন সেন্টারের সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউটের পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যান এক এক্স পোস্টে বলেন, ভোটের ফলাফলের কারণে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে খুব একটা হেরফের হবে না। যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়াকে ইন্দোপ্যাসিফিক নীতিমালার আলোকে দেখে।
যুক্তরাষ্ট্রে ভোটের দুদিন আগে নেত্র নিউজে ইংরেজিতে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে কুগেলম্যান উল্লেখ করেন, ড. ইউনূস ২০১৬ সালে ট্রাম্পের বিজয়কে ‘সূর্যগ্রহণের’ সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। কিন্তু এবার ভিন্ন পরিচয়ে এমন এক ট্রাম্পকে তাঁর মোকাবিলা করতে হবে, যাঁর (ট্রাম্প) সময় বৈদেশিক সম্পর্ক মূলত লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে চলে। ঘনিষ্ঠ মিত্রদেশ না হলে সাহায্য দিয়ে বৈদেশিক সম্পর্ক রক্ষার পথে ট্রাম্প হাঁটবেন না।
স্থানীয় একজন কূটনৈতিক বিশ্লেষক বলেন, শেখ হাসিনার টানা ১৫ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি ভারতনির্ভর ছিল। আবার ড. ইউনূসের সঙ্গে ডেমোক্র্যাটদের সুসম্পর্কের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতার ঝুঁকি তৈরি হয়েছিল। সেখানে এবারের ভোটে রিপাবলিকানদের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হওয়া বাংলাদেশের জন্য নিজেদের মতো করে একটি স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণের সুযোগ এনে দিয়েছে। তিনি মনে করেন, আত্মমর্যাদা ও সমতার ভিত্তিতে স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণের এই সুযোগ কাজে লাগাতে হলে জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণমূলক এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরিয়ে আনা ও স্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করার কোনো বিকল্প নেই।
তুলসী গ্যাবার্ডকে মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড কে? নিয়োগ পেলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হওয়া প্রথম হিন্দু নারী। সাবেক এই মার্কিন সেনা একসময় রাজনীতি করেছ
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের এক দিন পর থেকেই আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, এবার মার্কিন আইনসভা কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণও যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে। শেষমেশ তা-ই হলো। গত বুধবার মার্কিন গণমাধ্যমগুলো নিশ্চিত করেছে, এই হাউসের নিয়ন্ত্রণও পেল নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের
৯ ঘণ্টা আগেহিজাব আইন অমান্যকারীদের মানসিক রোগী হিসেবে বিবেচনার ঘোষণা দিয়েছে ইরান। এমন নারীদের জন্য ‘মানসিক চিকিৎসা কেন্দ্র’ চালুর ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার। ইরানের নারী ও পরিবার বিভাগের নীতি ও অনৈতিকতা প্রতিরোধ দপ্তরের প্রধান মেহরি তালেবি দারেস্তানি গত মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেন।
১১ ঘণ্টা আগেজনগণের ভোটাধিকার হরণ, অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার ও সংবিধানের ২৬তম সংশোধনী পাসের প্রতিবাদে ২৪ নভেম্বর (বুধবার) দেশব্যাপী ‘চূড়ান্ত’ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন কারান্তরীণ পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তাঁর দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) তাঁর মুক্তি ও নির্বাচনে কথিত কারচুপির বিরুদ্ধে বিক্ষ
১৩ ঘণ্টা আগে