অনলাইন ডেস্ক
ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) জাতীয় পরিষদ থেকে পদত্যাগ করার বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি বলে জানিয়েছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মাহমুদ কোরেশি। দলের আরেক সহকর্মী ফাওয়াদ চৌধুরীর দাবিকে অস্বীকার করে কোরেশি এ মন্তব্য করেন। পাকিস্তানি গণমাধ্যম ডনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গতকাল পিটিআইয়ের জ্যেষ্ঠ নেতা ও প্রাক্তন তথ্যমন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী বলেছিলেন, ‘সোমবার তাঁর দল জাতীয় পরিষদ থেকে একযোগে পদত্যাগ করবেন।’ তাঁর এ বক্তব্যের কয়েক ঘণ্টা পরই টেলিভিশন চ্যানেল এআরওয়াই নিউজ শোতে উপস্থিত হয়ে শাহ মাহমুদ কোরেশি জানান, পদত্যাগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
শাহ মাহমুদ কোরেশি বলেন, দলের চেয়ারম্যান ইমরান খানের সঙ্গে তাঁদের একটি বৈঠক হয়েছে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে শাহবাজ শরিফের বিপরীতে পিটিআইয়ের প্রার্থী হিসেবে তাঁর নাম (শাহ মাহমদু কোরেশি) চূড়ান্ত করার পাশাপাশি বর্তমান পরিস্থিতিতে দলটির জাতীয় পরিষদে থাকা উচিত কি না এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে জাতীয় পরিষদ থেকে পদত্যাগের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
আজ সোমবার দুপুর ১২টায় দলের সংসদীয় কমিটির সঙ্গে ইমরান খান আবার বৈঠকে বসবেন বলে জানিয়েছেন শাহ মাহমুদ কোরেশি। তিনি বলেন, ‘এই দুঃসময়ে যারা ইমরান খানের পাশে দাঁড়িয়েছেন তাঁদের মতামত জানতে চাওয়া হবে। তারপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
পদত্যাগ বিষয়ে দলের প্রভাবশালীদের মতামত কী, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে কোরেশি বলেন, ‘ইমরান খান যা চাইবেন তাই হবে। তিনি যে সিদ্ধান্ত নেবেন, দলের সবাই তা মেনে নেবেন।’
পিটিআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেনে, ‘আমাদের দলটি গণতান্ত্রিক। ইমরান খান সবার মতামত শোনেন, তারপর সিদ্ধান্ত নেন। আমার ব্যক্তিগত মতামত হচ্ছে, জাতীয় পরিষদের ভেতরে থেকেই আমাদের প্রতিবাদ করা উচিত এবং একই সঙ্গে জনগণের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখা উচিত।’
ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) জাতীয় পরিষদ থেকে পদত্যাগ করার বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি বলে জানিয়েছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মাহমুদ কোরেশি। দলের আরেক সহকর্মী ফাওয়াদ চৌধুরীর দাবিকে অস্বীকার করে কোরেশি এ মন্তব্য করেন। পাকিস্তানি গণমাধ্যম ডনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গতকাল পিটিআইয়ের জ্যেষ্ঠ নেতা ও প্রাক্তন তথ্যমন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী বলেছিলেন, ‘সোমবার তাঁর দল জাতীয় পরিষদ থেকে একযোগে পদত্যাগ করবেন।’ তাঁর এ বক্তব্যের কয়েক ঘণ্টা পরই টেলিভিশন চ্যানেল এআরওয়াই নিউজ শোতে উপস্থিত হয়ে শাহ মাহমুদ কোরেশি জানান, পদত্যাগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
শাহ মাহমুদ কোরেশি বলেন, দলের চেয়ারম্যান ইমরান খানের সঙ্গে তাঁদের একটি বৈঠক হয়েছে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে শাহবাজ শরিফের বিপরীতে পিটিআইয়ের প্রার্থী হিসেবে তাঁর নাম (শাহ মাহমদু কোরেশি) চূড়ান্ত করার পাশাপাশি বর্তমান পরিস্থিতিতে দলটির জাতীয় পরিষদে থাকা উচিত কি না এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে জাতীয় পরিষদ থেকে পদত্যাগের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
আজ সোমবার দুপুর ১২টায় দলের সংসদীয় কমিটির সঙ্গে ইমরান খান আবার বৈঠকে বসবেন বলে জানিয়েছেন শাহ মাহমুদ কোরেশি। তিনি বলেন, ‘এই দুঃসময়ে যারা ইমরান খানের পাশে দাঁড়িয়েছেন তাঁদের মতামত জানতে চাওয়া হবে। তারপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
পদত্যাগ বিষয়ে দলের প্রভাবশালীদের মতামত কী, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে কোরেশি বলেন, ‘ইমরান খান যা চাইবেন তাই হবে। তিনি যে সিদ্ধান্ত নেবেন, দলের সবাই তা মেনে নেবেন।’
পিটিআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান আরও বলেনে, ‘আমাদের দলটি গণতান্ত্রিক। ইমরান খান সবার মতামত শোনেন, তারপর সিদ্ধান্ত নেন। আমার ব্যক্তিগত মতামত হচ্ছে, জাতীয় পরিষদের ভেতরে থেকেই আমাদের প্রতিবাদ করা উচিত এবং একই সঙ্গে জনগণের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখা উচিত।’
গত আগস্টে ছাত্র–জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে এখনো বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি অস্থির অবস্থায় রয়েছে। যার প্রেক্ষিতে সব কর্মীদের দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশে ভারতীয় হাই কমিশন। সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া। এর প্রভাবে ভারতের চিকিৎসা পর্যটন খাতে নেমেছে
১০ মিনিট আগেওই প্রবাসীকে পাবলিক প্রসিকিউশনের কাছে পাঠিয়েছে কুয়েতি পুলিশ। ওই ব্যক্তির দাবি, ১৯৮৮ সালে এক কুয়েতি নারীর কাছ থেকে অর্থের বিনিময়ে তিনি নাগরিকত্ব নেন। তিনি নিজেকে কুড়িয়ে পাওয়া শিশু দাবি করেন এবং ওই নারী তাঁকে দত্তক নিতে চেয়েছিলেন বলে জানান। তিনি আরও জানান, ওই নারী এখন বেঁচে নেই।
২ ঘণ্টা আগেশনিবার রাত ১০টা নাগাদ অন্তত ১০-১২ জন প্রথম বর্ষের ছাত্রকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। দুই থেকে তিন ঘণ্টা ধরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। এরপর পরিচয় দিতে বলা হয়। অনিল দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধের চিত্র বদলে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। রাশিয়া এটিকে সরাসরি পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সংঘাত হিসেবে বিবেচনা করতে পারে, যা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি।
৬ ঘণ্টা আগে