অনলাইন ডেস্ক
দলীয় ব্যানারে নির্বাচন না করায় পাকিস্তানের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে সংরক্ষিত আসন লাভের ক্ষেত্রে বিপদে পড়তে পারেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) পার্টি সমর্থিত বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এই বিষয়টি এড়াতেই অন্য দলকে সমর্থন বা সাময়িকভাবে অন্য কোনো দলের সঙ্গে একীভূত হয়ে যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটির শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা।
গতকাল রোববার পিটিআই প্রধান ব্যারিস্টার গহার আলী খান পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি জানিয়েছে। পিটিআইয়ের এই নেতা জানিয়েছেন, তাঁর দল সম্ভাব্য সবগুলো উপায় বা সুযোগ খতিয়ে দেখছেন। তবে পিটিআই নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) বা বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির দল পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) সঙ্গে জোট বাঁধবে না।
এ বিষয়ে গহার আলী খান বলেন, ‘আমরা তাদের উভয়ের সঙ্গেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি না। তাদের সঙ্গে সরকার গঠনের জন্য কোনো আলোচনা হবে না। (তাদের নিয়ে) সরকার গঠন করার চেয়ে বিরোধী দলে বসা ভালো। কিন্তু আমরা মনে করি আমাদের (সরকার গঠনের মতো) সংখ্যাগরিষ্ঠতা আছে।’
গহার আলী খান এ সময় জোর দিয়ে বলেন, জাতীয় পরিষদে যদি তাদের দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা গ্রহণ না করা হয় তবে পিটিআই একটি শক্তিশালী বিরোধী দল গঠন করবে। তবে সরকার গঠনের ক্ষেত্রে পিটিআই দলীয় ব্যানারে নির্বাচন করতে না পারায় সংখ্যানুপাতে সংরক্ষিত আসন পাওয়ার ক্ষেত্রে বিপদ হতে পারে। আর এই আসনগুলো না পেলে পিটিআইয়ের জন্য সরকার গঠন করা আরও কঠিন হয়ে যাবে।
এ ক্ষেত্রে পিটিআই অন্য কোনো দলকে সমর্থন দিয়ে অথবা দলটির নির্বাচিত এমএনএ-রা অন্য কোনো দলে যোগ দিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের চেষ্টা চালাতে পারে। এ ক্ষেত্রে পিটিআইয়ের জন্য একটি দারুণ বিকল্প হতে পারে পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামী। খাইবার পাখতুনখাওয়ার প্রাদেশিক পরিষদে দলটির ৩ জন সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এই দুটি দলের আগেও জোট বেঁধে কাজ করার ইতিহাস আছে।
পিটিআইয়ের জন্য অপর বিকল্প হতে পারে মজলিশ-ই-ওয়াহাদাতুল মুসলেমিন। এ সময় এই দলটি পিটিআইয়ের সঙ্গে জোট বেঁধে রাজনীতি করেছে। পরে অবশ্য ইমরান খানের সঙ্গ ছেড়ে দেয় দলটি।
সব মিলিয়ে আপাতত মনে হচ্ছে, পিটিআইয়ের জন্য অন্য দলকে সমর্থন দেওয়া কিংবা অন্য কোনো দলের ব্যানারে নিজেদের ঐক্যবদ্ধ করাই সহজ পথ। এ ক্ষেত্রে অবশ্য বেশ কিছু বিড়ম্বনা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে অন্য দলের সঙ্গে মিশে গেলে পিটিআইয়ের ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়ে।
এ ছাড়া সরকার গঠন সম্ভব হলে, প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, ইমরান খানের মামলার কী হবে এবং সবচেয়ে বড় কথা সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক কেমন হবে সে বিষয়টি নিয়ে ভাবনার অবকাশ আছে। তবে গহার আলী খান এরই মধ্যে বলেছেন, তাঁরা সরকার গঠন করলে সব রাজবন্দীর মুক্তির বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করবে।
দলীয় ব্যানারে নির্বাচন না করায় পাকিস্তানের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে সংরক্ষিত আসন লাভের ক্ষেত্রে বিপদে পড়তে পারেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) পার্টি সমর্থিত বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এই বিষয়টি এড়াতেই অন্য দলকে সমর্থন বা সাময়িকভাবে অন্য কোনো দলের সঙ্গে একীভূত হয়ে যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটির শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা।
গতকাল রোববার পিটিআই প্রধান ব্যারিস্টার গহার আলী খান পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি জানিয়েছে। পিটিআইয়ের এই নেতা জানিয়েছেন, তাঁর দল সম্ভাব্য সবগুলো উপায় বা সুযোগ খতিয়ে দেখছেন। তবে পিটিআই নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) বা বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির দল পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) সঙ্গে জোট বাঁধবে না।
এ বিষয়ে গহার আলী খান বলেন, ‘আমরা তাদের উভয়ের সঙ্গেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি না। তাদের সঙ্গে সরকার গঠনের জন্য কোনো আলোচনা হবে না। (তাদের নিয়ে) সরকার গঠন করার চেয়ে বিরোধী দলে বসা ভালো। কিন্তু আমরা মনে করি আমাদের (সরকার গঠনের মতো) সংখ্যাগরিষ্ঠতা আছে।’
গহার আলী খান এ সময় জোর দিয়ে বলেন, জাতীয় পরিষদে যদি তাদের দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা গ্রহণ না করা হয় তবে পিটিআই একটি শক্তিশালী বিরোধী দল গঠন করবে। তবে সরকার গঠনের ক্ষেত্রে পিটিআই দলীয় ব্যানারে নির্বাচন করতে না পারায় সংখ্যানুপাতে সংরক্ষিত আসন পাওয়ার ক্ষেত্রে বিপদ হতে পারে। আর এই আসনগুলো না পেলে পিটিআইয়ের জন্য সরকার গঠন করা আরও কঠিন হয়ে যাবে।
এ ক্ষেত্রে পিটিআই অন্য কোনো দলকে সমর্থন দিয়ে অথবা দলটির নির্বাচিত এমএনএ-রা অন্য কোনো দলে যোগ দিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের চেষ্টা চালাতে পারে। এ ক্ষেত্রে পিটিআইয়ের জন্য একটি দারুণ বিকল্প হতে পারে পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামী। খাইবার পাখতুনখাওয়ার প্রাদেশিক পরিষদে দলটির ৩ জন সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এই দুটি দলের আগেও জোট বেঁধে কাজ করার ইতিহাস আছে।
পিটিআইয়ের জন্য অপর বিকল্প হতে পারে মজলিশ-ই-ওয়াহাদাতুল মুসলেমিন। এ সময় এই দলটি পিটিআইয়ের সঙ্গে জোট বেঁধে রাজনীতি করেছে। পরে অবশ্য ইমরান খানের সঙ্গ ছেড়ে দেয় দলটি।
সব মিলিয়ে আপাতত মনে হচ্ছে, পিটিআইয়ের জন্য অন্য দলকে সমর্থন দেওয়া কিংবা অন্য কোনো দলের ব্যানারে নিজেদের ঐক্যবদ্ধ করাই সহজ পথ। এ ক্ষেত্রে অবশ্য বেশ কিছু বিড়ম্বনা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে অন্য দলের সঙ্গে মিশে গেলে পিটিআইয়ের ভবিষ্যৎ কী হবে তা নিয়ে।
এ ছাড়া সরকার গঠন সম্ভব হলে, প্রধানমন্ত্রী কে হবেন, ইমরান খানের মামলার কী হবে এবং সবচেয়ে বড় কথা সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক কেমন হবে সে বিষয়টি নিয়ে ভাবনার অবকাশ আছে। তবে গহার আলী খান এরই মধ্যে বলেছেন, তাঁরা সরকার গঠন করলে সব রাজবন্দীর মুক্তির বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করবে।
কোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
১৬ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা
১ ঘণ্টা আগেশ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিসানায়েকের নেতৃত্বে বামপন্থী দল ন্যাশনাল পিপল পাওয়ার (এনপিপি) আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে। এই জয়ের মার্ক্সবাদী প্রেসিডেন্ট দিসানায়েকে কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতি শিথিল করার জন্য ম্যান্ডেট পেয়েছেন
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে