অনলাইন ডেস্ক
ক্ষমতা হারানোর জন্য বিদেশি ষড়যন্ত্রকে আবারও দায়ী করলেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তাঁর দাবি, অনাস্থা ভোটের প্রস্তাবের ম্যাচটি ফিক্সড ছিল। আর এটি তিনি জানতেন। গতকাল শনিবার করাচিতে এক র্যালিতে অংশ নিয়ে ইমরান খান এসব কথা বলেন।
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর দেশজুড়ে ধারাবাহিক জনসভার কর্মসূচি শুরু করেছেন পাকিস্তানের সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। এরই অংশ হিসেবে গতকাল শনিবার দেশটির পেশোয়ার শহরে বিশাল একটি জনসমাবেশের আয়োজন করা হয়। ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
র্যালিতে ইমরান খান বলেন, ‘করাচির বাসিন্দারা, আমি কিছু বিশেষ বিষয় নিয়ে কথা বলতে এসেছি। কারণ সমস্যাটি আপনার এবং আপনার সন্তানদের ভবিষ্যতের। আমাদের দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আমি চাই আপনারা মনোযোগসহকারে শুনুন।’
তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমি জাতিকে বলতে চাই, আমি কখনো কোনো দেশের বিরুদ্ধে ছিলাম না। আমি ভারত, ইউরোপ বা মার্কিনবিরোধী নই। আমি বিশ্বের মানবতার সঙ্গে আছি। আমি কোনো জাতির বিরুদ্ধে নই। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই, কিন্তু কারও দাসত্ব চাই না।’
ইমরান দাবি করেন, যারা তাঁর দল ছেড়েছেন, তাঁরা গত তিন-চার মাস ধরে ষড়যন্ত্র করছেন। সেই সঙ্গে কিছু সাংবাদিক মার্কিন দূতাবাসে বৈঠক করেছেন।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একজন সাংবাদিক জানিয়েছেন যে তাঁদের পেছনে অনেক টাকা খরচ হচ্ছে। এইভাবে ষড়যন্ত্রটি চলছিল এবং তারপর আমাদের মার্কিন রাষ্ট্রদূত দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।’
ক্রিকেটের পরিভাষা ব্যবহার করে ইমরান বলেন, ‘আমি জানতাম অনাস্থা ভোটের ম্যাচ ফিক্সড ছিল। মধ্যরাতে আদালত খোলার বিষয়টি আমাকে সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়েছিল।’
ভাষণের শেষে ইমরান খান তাঁর উত্তরসূরি শাহবাজ শরিফের সমালোচনা করে বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি ব্যুরো ও ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সিতে বেশ কয়েকটি দুর্নীতির মামলা রয়েছে।
ক্ষমতা হারানোর জন্য বিদেশি ষড়যন্ত্রকে আবারও দায়ী করলেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তাঁর দাবি, অনাস্থা ভোটের প্রস্তাবের ম্যাচটি ফিক্সড ছিল। আর এটি তিনি জানতেন। গতকাল শনিবার করাচিতে এক র্যালিতে অংশ নিয়ে ইমরান খান এসব কথা বলেন।
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর দেশজুড়ে ধারাবাহিক জনসভার কর্মসূচি শুরু করেছেন পাকিস্তানের সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। এরই অংশ হিসেবে গতকাল শনিবার দেশটির পেশোয়ার শহরে বিশাল একটি জনসমাবেশের আয়োজন করা হয়। ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
র্যালিতে ইমরান খান বলেন, ‘করাচির বাসিন্দারা, আমি কিছু বিশেষ বিষয় নিয়ে কথা বলতে এসেছি। কারণ সমস্যাটি আপনার এবং আপনার সন্তানদের ভবিষ্যতের। আমাদের দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আমি চাই আপনারা মনোযোগসহকারে শুনুন।’
তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমি জাতিকে বলতে চাই, আমি কখনো কোনো দেশের বিরুদ্ধে ছিলাম না। আমি ভারত, ইউরোপ বা মার্কিনবিরোধী নই। আমি বিশ্বের মানবতার সঙ্গে আছি। আমি কোনো জাতির বিরুদ্ধে নই। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই, কিন্তু কারও দাসত্ব চাই না।’
ইমরান দাবি করেন, যারা তাঁর দল ছেড়েছেন, তাঁরা গত তিন-চার মাস ধরে ষড়যন্ত্র করছেন। সেই সঙ্গে কিছু সাংবাদিক মার্কিন দূতাবাসে বৈঠক করেছেন।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একজন সাংবাদিক জানিয়েছেন যে তাঁদের পেছনে অনেক টাকা খরচ হচ্ছে। এইভাবে ষড়যন্ত্রটি চলছিল এবং তারপর আমাদের মার্কিন রাষ্ট্রদূত দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।’
ক্রিকেটের পরিভাষা ব্যবহার করে ইমরান বলেন, ‘আমি জানতাম অনাস্থা ভোটের ম্যাচ ফিক্সড ছিল। মধ্যরাতে আদালত খোলার বিষয়টি আমাকে সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়েছিল।’
ভাষণের শেষে ইমরান খান তাঁর উত্তরসূরি শাহবাজ শরিফের সমালোচনা করে বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি ব্যুরো ও ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সিতে বেশ কয়েকটি দুর্নীতির মামলা রয়েছে।
ওই প্রবাসীকে পাবলিক প্রসিকিউশনের কাছে পাঠিয়েছে কুয়েতি পুলিশ। ওই ব্যক্তির দাবি, ১৯৮৮ সালে এক কুয়েতি নারীর কাছ থেকে অর্থের বিনিময়ে তিনি নাগরিকত্ব নেন। তিনি নিজেকে কুড়িয়ে পাওয়া শিশু দাবি করেন এবং ওই নারী তাঁকে দত্তক নিতে চেয়েছিলেন বলে জানান। তিনি আরও জানান, ওই নারী এখন বেঁচে নেই।
৯ মিনিট আগেশনিবার রাত ১০টা নাগাদ অন্তত ১০-১২ জন প্রথম বর্ষের ছাত্রকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। দুই থেকে তিন ঘণ্টা ধরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। এরপর পরিচয় দিতে বলা হয়। অনিল দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধের চিত্র বদলে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। রাশিয়া এটিকে সরাসরি পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সংঘাত হিসেবে বিবেচনা করতে পারে, যা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি।
৪ ঘণ্টা আগেসুপারশপ তো বটেই রাস্তার পাশে ফুটপাতেও আমরা চাইলেই একটি কলা কিনতে পারি। এর জন্য পকেটে অন্তত ১০ টাকা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু সেই একই কলা, শুধু দেওয়ালের মধ্যে একটি টেপ দিয়ে আটকানো—এর দাম নাকি ১০ লাখ ডলার ছাড়িয়ে যাবে!
১৫ ঘণ্টা আগে