অনলাইন ডেস্ক
যুদ্ধ, জ্বালানি ঘাটতি এবং ইসরায়েলি অভিযানের কারণে আজ রোববার গাজা উপত্যকার দ্বিতীয় বৃহত্তম চিকিৎসাকেন্দ্র নাসের হাসপাতাল সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালটিতে প্রায় ২০০ রোগী থাকলেও তাদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। স্থানীয় এবং জাতিসংঘের স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের বরাতে খবরটি দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান তেদ্রোস আধানোম গেব্রেয়াসুস বলেন, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) সপ্তাহব্যাপী অবরোধ এবং চলমান অভিযানের কারণে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের নাসের হাসপাতাল আর চিকিৎসা দিতে পারছে না। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ও বলেছে যে, গাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম হাসপাতালটির পক্ষে চিকিৎসা সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে ডব্লিউএইচও প্রধান বলেন, ‘গতকাল এবং আজ—দুই দিনই ডব্লিউএইচওর কর্মীদের নাসের হাসপাতালে প্রবেশ করে গুরুতর আহত রোগী এবং হাসপাতালের অবস্থা পর্যালোচনার অনুমতি দেওয়া হয়নি। কর্মীরা জ্বালানি সরবরাহের জন্য আসলেও তাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।’
গেব্রেয়াসুস আরও বলেন, হাসপাতালটিতে এখনো প্রায় ২০০ রোগী রয়েছে এবং তাদের মধ্যে কমপক্ষে ২০ জনকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অন্য হাসপাতালে পাঠানো দরকার। চিকিৎসা সুবিধা পাওয়া প্রতিটি রোগীর অধিকার। এই দেরির মূল্য রোগীদের জীবন দিয়ে পরিশোধ করতে হতে পারে। অবিলম্বে হাসপাতালে রোগীদের প্রবেশের ব্যবস্থা করতে হবে।’
গাজার সবচেয়ে বড় সক্রিয় চিকিৎসাকেন্দ্র ছিল নাসের হাসপাতাল। এ ছাড়া, ইসরায়েলের বানানো লক্ষ্যবস্তু হিসেবে কয়েক ডজন মেডিকেল কমপ্লেক্সের মধ্যে এটিই সর্বশেষ।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কুদরা রয়টার্সকে বলেছেন, দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালের ভেতরে বর্তমানে মাত্র চারজন চিকিৎসা কর্মী রোগীদের দেখাশোনা করছেন।
হাসপাতালগুলোতে হামাস সদস্যরা অস্ত্র ও জিম্মিদের লুকিয়ে রেখেছে, এমন কথা বলে চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েল। তবে আইডিএফের এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে হামাস। অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক আইন মেনে হাসপাতালগুলোকে রক্ষার কথা বলে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।
যুদ্ধ, জ্বালানি ঘাটতি এবং ইসরায়েলি অভিযানের কারণে আজ রোববার গাজা উপত্যকার দ্বিতীয় বৃহত্তম চিকিৎসাকেন্দ্র নাসের হাসপাতাল সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালটিতে প্রায় ২০০ রোগী থাকলেও তাদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। স্থানীয় এবং জাতিসংঘের স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের বরাতে খবরটি দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান তেদ্রোস আধানোম গেব্রেয়াসুস বলেন, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) সপ্তাহব্যাপী অবরোধ এবং চলমান অভিযানের কারণে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের নাসের হাসপাতাল আর চিকিৎসা দিতে পারছে না। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ও বলেছে যে, গাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম হাসপাতালটির পক্ষে চিকিৎসা সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে ডব্লিউএইচও প্রধান বলেন, ‘গতকাল এবং আজ—দুই দিনই ডব্লিউএইচওর কর্মীদের নাসের হাসপাতালে প্রবেশ করে গুরুতর আহত রোগী এবং হাসপাতালের অবস্থা পর্যালোচনার অনুমতি দেওয়া হয়নি। কর্মীরা জ্বালানি সরবরাহের জন্য আসলেও তাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।’
গেব্রেয়াসুস আরও বলেন, হাসপাতালটিতে এখনো প্রায় ২০০ রোগী রয়েছে এবং তাদের মধ্যে কমপক্ষে ২০ জনকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য জরুরি ভিত্তিতে অন্য হাসপাতালে পাঠানো দরকার। চিকিৎসা সুবিধা পাওয়া প্রতিটি রোগীর অধিকার। এই দেরির মূল্য রোগীদের জীবন দিয়ে পরিশোধ করতে হতে পারে। অবিলম্বে হাসপাতালে রোগীদের প্রবেশের ব্যবস্থা করতে হবে।’
গাজার সবচেয়ে বড় সক্রিয় চিকিৎসাকেন্দ্র ছিল নাসের হাসপাতাল। এ ছাড়া, ইসরায়েলের বানানো লক্ষ্যবস্তু হিসেবে কয়েক ডজন মেডিকেল কমপ্লেক্সের মধ্যে এটিই সর্বশেষ।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কুদরা রয়টার্সকে বলেছেন, দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালের ভেতরে বর্তমানে মাত্র চারজন চিকিৎসা কর্মী রোগীদের দেখাশোনা করছেন।
হাসপাতালগুলোতে হামাস সদস্যরা অস্ত্র ও জিম্মিদের লুকিয়ে রেখেছে, এমন কথা বলে চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েল। তবে আইডিএফের এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে হামাস। অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক আইন মেনে হাসপাতালগুলোকে রক্ষার কথা বলে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।
ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২৫ মিনিট আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগে