অনলাইন ডেস্ক
গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতির তৃতীয় দিনে আজ রোববার তৃতীয় দফায় জিম্মিদের ১৩ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তৃতীয় দফায় মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের মাঝে ছিলেন ২১ বছর বয়সী ইসরায়েলি তরুণী মায়া রিগেভ।
জিম্মি অবস্থা থেকে তৃতীয় দফায় মুক্তি দেওয়া ইসরায়েলিদের একাধিক ফুটেজ প্রকাশিত হয়েছে গণমাধ্যমসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে। এসব ভিডিওতে ক্রাচে ভর দিয়ে রেড ক্রসের গাড়ির দিকে এগিয়ে যাওয়া মায়া রিগেভ অনেকের দৃষ্টি কেড়েছেন। বিশেষ করে, মুক্তির সময়টিতে হামাস যোদ্ধাদের কাছ থেকে তাঁর বিদায় নেওয়ার মুহূর্তটি নিয়ে এখন অনেকেই আলোচনা করছেন।
ভিডিওতে দেখা যায়—ক্রাচে ভর দিয়ে এগিয়ে চলা মায়াকে রেড ক্রসের গাড়ির দিকে নিয়ে যাচ্ছেন কয়েকজন হামাস যোদ্ধা। গাড়িতে ওঠার পর হামাস যোদ্ধাদের কাছ থেকে খুবই আন্তরিকতার সঙ্গে বিদায় নেন মায়া। হামাস যোদ্ধাদের একজন তাঁকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘বিদায়, মায়া।’
জবাবে মায়া বলেন, ‘বিদায়, ধন্যবাদ আপনাকে।’
এদিকে মায়ার বিদায়ের মুহূর্তটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বিশেষ করে অ্যাক্সে (সাবেক টুইটার) নানা আলোচনার সূত্রপাত হয়েছে। এসব আলোচনায় অনেকে দাবি করেছেন, হামাস যোদ্ধাদের কাছেই থেকে যেতে চাইছিলেন মায়া। মুক্তির মুহূর্তে মায়ার একটি ছবি অ্যাক্সে পোস্ট করে খালিসি নামে এক নারী লিখেছেন—‘তিনি যেতে চাইছেন না।’
খালিসির ওই টুইটটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুমুল আলোচনার জন্ম দিয়েছে। আজ রোববার ১২ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে ওই পোস্টটি ১৬ লাখ মানুষ দেখেছেন। পোস্টটিতে লাভ রিয়েক্ট করেছেন ৩১ হাজারের বেশি মানুষ। সাড়ে ছয় হাজারের বেশি শেয়ারের পাশাপাশি এতে কমেন্ট করা মানুষের সংখ্যা এগারো শ ছাড়িয়ে গেছে। বেশির ভাগ মন্তব্য আদি-রসাত্মক। মায়ার আচরণে হামাস যোদ্ধাদের প্রতি ভালোবাসা দেখেছেন অনেকেই।
পোস্টটির নিচে একজন মন্তব্য করেছেন, ‘মনে হচ্ছে, তিনি প্রেমে পড়ে গেছেন।’
মরিয়ম নামে একজন লিখেছেন, ‘ফিলিস্তিনের মানুষেরা সত্যিই দারুণ।’
তবে আরেকজন মন্তব্য করেছেন—হামাসের যোদ্ধারা তাঁকে বোনের মতো যত্ন নিয়েছে।
জাদি আলী নামে একজন লিখেছেন, ‘বাজি ধরে বলতে পারি, যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর মুক্তি পাওয়া অনেক জিম্মি আবারও গাজায় আসবেন এখানকার মানুষদের দেখার জন্য। তারা গাজাবাসীর মানবাধিকারের দাবিতে সোচ্চার হবেন।’
এদিকে পোস্টটির সমালোচনা করেছেন ব্রাদার রশিদ নামে এক ব্যক্তি। তিনি কমেন্ট করেছেন, ‘হ্যাঁ অবশ্যই, তিনি বন্দী থাকতে চেয়েছিলেন। তিনি সেই সন্ত্রাসীদের ভালোবেসেছেন যারা তাকে অপহরণ করেছিল এবং স্বজনদের চোখের সামনে হত্যা করেছিল। তিনি তাদের ভালোবেসেছেন যারা তাকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বন্দুক ধরে পরিবার এবং বন্ধুদের কাছ থেকে দূরে নিয়ে গিয়েছিল।
‘কেন মিথ্যা বলছ? তার সাহায্যের প্রয়োজন ছিল—কারণ তিনি আহত ছিলেন। আর অনুমান করুন-কে তাকে আহত করেছে? সেই সন্ত্রাসীরাই!’
ইসরায়েলি গণমাধ্যমের বরাতে জানা গেছে, ২১ বছর বয়সী মায়াকে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের মরুভূমিতে অনুষ্ঠিত সুপারনোভা মিউজিক ফেস্টিভ্যাল থেকে অপহরণ করেছিল হামাস যোদ্ধারা। মুক্তির পরপরই পায়ে অস্ত্রোপচারের জন্য তাঁকে ইসরায়েলের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
আরও জানা গেছে, মায়াকে মুক্তি দেওয়া হলেও তাঁর ১৮ বছর বয়সী ছোট ভাই এখনো হামাস যোদ্ধাদের কাছে জিম্মি অবস্থায় আছেন। তাঁকে সুপারনোভা মিউজিক ফেস্টিভ্যাল থেকে অপহরণ করা হয়েছিল।
গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতির তৃতীয় দিনে আজ রোববার তৃতীয় দফায় জিম্মিদের ১৩ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তৃতীয় দফায় মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের মাঝে ছিলেন ২১ বছর বয়সী ইসরায়েলি তরুণী মায়া রিগেভ।
জিম্মি অবস্থা থেকে তৃতীয় দফায় মুক্তি দেওয়া ইসরায়েলিদের একাধিক ফুটেজ প্রকাশিত হয়েছে গণমাধ্যমসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে। এসব ভিডিওতে ক্রাচে ভর দিয়ে রেড ক্রসের গাড়ির দিকে এগিয়ে যাওয়া মায়া রিগেভ অনেকের দৃষ্টি কেড়েছেন। বিশেষ করে, মুক্তির সময়টিতে হামাস যোদ্ধাদের কাছ থেকে তাঁর বিদায় নেওয়ার মুহূর্তটি নিয়ে এখন অনেকেই আলোচনা করছেন।
ভিডিওতে দেখা যায়—ক্রাচে ভর দিয়ে এগিয়ে চলা মায়াকে রেড ক্রসের গাড়ির দিকে নিয়ে যাচ্ছেন কয়েকজন হামাস যোদ্ধা। গাড়িতে ওঠার পর হামাস যোদ্ধাদের কাছ থেকে খুবই আন্তরিকতার সঙ্গে বিদায় নেন মায়া। হামাস যোদ্ধাদের একজন তাঁকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘বিদায়, মায়া।’
জবাবে মায়া বলেন, ‘বিদায়, ধন্যবাদ আপনাকে।’
এদিকে মায়ার বিদায়ের মুহূর্তটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বিশেষ করে অ্যাক্সে (সাবেক টুইটার) নানা আলোচনার সূত্রপাত হয়েছে। এসব আলোচনায় অনেকে দাবি করেছেন, হামাস যোদ্ধাদের কাছেই থেকে যেতে চাইছিলেন মায়া। মুক্তির মুহূর্তে মায়ার একটি ছবি অ্যাক্সে পোস্ট করে খালিসি নামে এক নারী লিখেছেন—‘তিনি যেতে চাইছেন না।’
খালিসির ওই টুইটটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুমুল আলোচনার জন্ম দিয়েছে। আজ রোববার ১২ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে ওই পোস্টটি ১৬ লাখ মানুষ দেখেছেন। পোস্টটিতে লাভ রিয়েক্ট করেছেন ৩১ হাজারের বেশি মানুষ। সাড়ে ছয় হাজারের বেশি শেয়ারের পাশাপাশি এতে কমেন্ট করা মানুষের সংখ্যা এগারো শ ছাড়িয়ে গেছে। বেশির ভাগ মন্তব্য আদি-রসাত্মক। মায়ার আচরণে হামাস যোদ্ধাদের প্রতি ভালোবাসা দেখেছেন অনেকেই।
পোস্টটির নিচে একজন মন্তব্য করেছেন, ‘মনে হচ্ছে, তিনি প্রেমে পড়ে গেছেন।’
মরিয়ম নামে একজন লিখেছেন, ‘ফিলিস্তিনের মানুষেরা সত্যিই দারুণ।’
তবে আরেকজন মন্তব্য করেছেন—হামাসের যোদ্ধারা তাঁকে বোনের মতো যত্ন নিয়েছে।
জাদি আলী নামে একজন লিখেছেন, ‘বাজি ধরে বলতে পারি, যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর মুক্তি পাওয়া অনেক জিম্মি আবারও গাজায় আসবেন এখানকার মানুষদের দেখার জন্য। তারা গাজাবাসীর মানবাধিকারের দাবিতে সোচ্চার হবেন।’
এদিকে পোস্টটির সমালোচনা করেছেন ব্রাদার রশিদ নামে এক ব্যক্তি। তিনি কমেন্ট করেছেন, ‘হ্যাঁ অবশ্যই, তিনি বন্দী থাকতে চেয়েছিলেন। তিনি সেই সন্ত্রাসীদের ভালোবেসেছেন যারা তাকে অপহরণ করেছিল এবং স্বজনদের চোখের সামনে হত্যা করেছিল। তিনি তাদের ভালোবেসেছেন যারা তাকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বন্দুক ধরে পরিবার এবং বন্ধুদের কাছ থেকে দূরে নিয়ে গিয়েছিল।
‘কেন মিথ্যা বলছ? তার সাহায্যের প্রয়োজন ছিল—কারণ তিনি আহত ছিলেন। আর অনুমান করুন-কে তাকে আহত করেছে? সেই সন্ত্রাসীরাই!’
ইসরায়েলি গণমাধ্যমের বরাতে জানা গেছে, ২১ বছর বয়সী মায়াকে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের মরুভূমিতে অনুষ্ঠিত সুপারনোভা মিউজিক ফেস্টিভ্যাল থেকে অপহরণ করেছিল হামাস যোদ্ধারা। মুক্তির পরপরই পায়ে অস্ত্রোপচারের জন্য তাঁকে ইসরায়েলের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
আরও জানা গেছে, মায়াকে মুক্তি দেওয়া হলেও তাঁর ১৮ বছর বয়সী ছোট ভাই এখনো হামাস যোদ্ধাদের কাছে জিম্মি অবস্থায় আছেন। তাঁকে সুপারনোভা মিউজিক ফেস্টিভ্যাল থেকে অপহরণ করা হয়েছিল।
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
২ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা
৪ ঘণ্টা আগে