অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সম্প্রতি টেলিফোনে আলাপ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই ফোনালাপে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ আলোচিত হয়েছিল বলে জানিয়েছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। কিন্তু মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এই ফোনালাপের বিষয়ে কোনো কথাই বলা হয়নি।
২৬ আগস্ট প্রকাশিত হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রেসিডেন্ট জোসেফ আর বাইডেন আজ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক পোল্যান্ড ও ইউক্রেন সফরের পাশাপাশি সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠক নিয়ে তাঁরা কথা বলেছেন। প্রেসিডেন্ট পোল্যান্ড ও ইউক্রেনে তাঁর (মোদির) ঐতিহাসিক সফরের জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করেন—যেটি কয়েক দশকের মধ্যে ভারতীয় কোনো প্রধানমন্ত্রীর প্রথম সফর।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এই দুই নেতা জাতিসংঘ সনদের ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য তাঁদের অব্যাহত সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দেন। তাঁরা দুজন ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখার জন্য কোয়াডের মতো আঞ্চলিক গোষ্ঠীর মাধ্যমে একসঙ্গে কাজ করার জন্য তাঁদের অব্যাহত প্রতিশ্রুতির ওপরও জোর দিয়েছেন।’
তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়, মোদি ও বাইডেন বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেছেন এবং স্বাভাবিক অবস্থার দ্রুত পুনঃপ্রতিষ্ঠা সংখ্যালঘু বিশেষ করে হিন্দুদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন।
তবে সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, এই দুই নেতার মধ্যে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সরকারি সূত্রগুলো বলছে, ‘আমরা প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর আলোচনার বিষয়ে আমাদের প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ কয়েকটি মন্তব্য দেখেছি। এগুলো সম্পূর্ণ ভুল। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের পরিস্থিতিসহ আমাদের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি কথোপকথনের একটি সঠিক প্রতিফলন।’
সূত্র বলেছেন, ‘আলোচনার পর আলাদা সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ একটি সাধারণ বিষয়। যেখানে আলোচিত সব বিষয় প্রতিফলিত হতেও পারে, না–ও করতে পারে। কেবল যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি বা যৌথ বিবৃতির ক্ষেত্রে উভয় পক্ষই একই রকম তথ্য প্রকাশ করে।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সম্প্রতি টেলিফোনে আলাপ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই ফোনালাপে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ আলোচিত হয়েছিল বলে জানিয়েছিল ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। কিন্তু মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এই ফোনালাপের বিষয়ে কোনো কথাই বলা হয়নি।
২৬ আগস্ট প্রকাশিত হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘প্রেসিডেন্ট জোসেফ আর বাইডেন আজ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক পোল্যান্ড ও ইউক্রেন সফরের পাশাপাশি সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠক নিয়ে তাঁরা কথা বলেছেন। প্রেসিডেন্ট পোল্যান্ড ও ইউক্রেনে তাঁর (মোদির) ঐতিহাসিক সফরের জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করেন—যেটি কয়েক দশকের মধ্যে ভারতীয় কোনো প্রধানমন্ত্রীর প্রথম সফর।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এই দুই নেতা জাতিসংঘ সনদের ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য তাঁদের অব্যাহত সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দেন। তাঁরা দুজন ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখার জন্য কোয়াডের মতো আঞ্চলিক গোষ্ঠীর মাধ্যমে একসঙ্গে কাজ করার জন্য তাঁদের অব্যাহত প্রতিশ্রুতির ওপরও জোর দিয়েছেন।’
তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়, মোদি ও বাইডেন বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেছেন এবং স্বাভাবিক অবস্থার দ্রুত পুনঃপ্রতিষ্ঠা সংখ্যালঘু বিশেষ করে হিন্দুদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন।
তবে সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, এই দুই নেতার মধ্যে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সরকারি সূত্রগুলো বলছে, ‘আমরা প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর আলোচনার বিষয়ে আমাদের প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ কয়েকটি মন্তব্য দেখেছি। এগুলো সম্পূর্ণ ভুল। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের পরিস্থিতিসহ আমাদের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি কথোপকথনের একটি সঠিক প্রতিফলন।’
সূত্র বলেছেন, ‘আলোচনার পর আলাদা সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ একটি সাধারণ বিষয়। যেখানে আলোচিত সব বিষয় প্রতিফলিত হতেও পারে, না–ও করতে পারে। কেবল যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি বা যৌথ বিবৃতির ক্ষেত্রে উভয় পক্ষই একই রকম তথ্য প্রকাশ করে।’
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১৪ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগে