অনলাইন ডেস্ক
দেশীয় প্রতিরক্ষা শিল্পকে এগিয়ে নিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কর্তৃক গৃহীত ‘মেইক ইন ইন্ডিয়া’ নীতির কারণে অস্ত্র সংকটে পড়তে পারে ভারত। এ কারণে পাকিস্তান ও চীনের বিপরীতে দেশটির অবস্থান ক্রমশ নাজুক হতে পারে। এমনটাই আশঙ্কা করেছেন সংশ্লিষ্ট সূত্র। স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মোদি গৃহীত নীতির কারণে দেশটির বিমান, সেনা এবং নৌবাহিনী বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র আমদানি করতে পারবে না। ফলে, দেশটির সশস্ত্র বাহিনীতে বিদ্যমান পুরোনো হয়ে যাওয়া অস্ত্রও নতুন অস্ত্র দিয়ে প্রতিস্থাপন করা সম্ভব হবে না। এর ফলে, ভারত ২০২৬ সাল নাগাদ হেলিকপ্টার এবং ২০৩০ সাল নাগাদ যুদ্ধবিমানের ঘাটতিতে পড়বে।
তবে এই বিষয়ে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেনি।
২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর মোদি তাঁর ‘মেইক ইন ইন্ডিয়া’ নীতি চালু করেন। এই নীতির আওতায় ভারতের সব ধরনের শিল্প—মোবাইল থেকে শুরু করে যুদ্ধবিমান—নিজ দেশে তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ ছাড়া, বিদেশে অর্থপ্রবাহ বন্ধ, নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিরও লক্ষ্য ছিল এই নীতিতে। তবে, সেই নীতি ঘোষণার পর ৮ বছরে পেরিয়ে গেলেও যথেষ্ট পরিমাণ সমরাস্ত্র উৎপাদন করতে করতে পারেনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় সমরাস্ত্র আমদানিকারক দেশটি। মোদি ঘোষিত নীতি অনুসারে দেশটির সশস্ত্রবাহিনীতে অন্তত ৩০ থেকে ৬০ শতাংশ উপাদান সংগ্রহ করতে হবে দেশীয় শিল্প থেকে। তবে এই লক্ষ্যমাত্রাও অর্জিত হয়নি।
এই অবস্থায় ভারত পাকিস্তান ও চীনের তরফ থেকে নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়তে পারে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের। যেখানে নিয়মিতই দেশ দুটির সঙ্গে মুখোমুখি সাংঘর্ষিক অবস্থানে থাকতে হয় সেখানে এই অস্ত্র স্বল্পতা দেশটিকে বেকায়দায় ফেলতে পারে।
তবে, এরই মধ্যে ভারতের সশস্ত্রবাহিনী স্থানীয় সমরাস্ত্র উৎপাদনকারীদের কাছ থেকে বেশ কয়েক ধরনের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কিনেছে এবং নিয়মিতই কিনছে। তবে দেশটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা উপাদান—ডিজেল ইলেকট্রিক সাবমেরিন, দুই ইঞ্জিনবিশিষ্ট যুদ্ধবিমান ইত্যাদি এখনো নিজ দেশে তৈরি করতে পারেনি।
দেশীয় প্রতিরক্ষা শিল্পকে এগিয়ে নিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কর্তৃক গৃহীত ‘মেইক ইন ইন্ডিয়া’ নীতির কারণে অস্ত্র সংকটে পড়তে পারে ভারত। এ কারণে পাকিস্তান ও চীনের বিপরীতে দেশটির অবস্থান ক্রমশ নাজুক হতে পারে। এমনটাই আশঙ্কা করেছেন সংশ্লিষ্ট সূত্র। স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মোদি গৃহীত নীতির কারণে দেশটির বিমান, সেনা এবং নৌবাহিনী বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র আমদানি করতে পারবে না। ফলে, দেশটির সশস্ত্র বাহিনীতে বিদ্যমান পুরোনো হয়ে যাওয়া অস্ত্রও নতুন অস্ত্র দিয়ে প্রতিস্থাপন করা সম্ভব হবে না। এর ফলে, ভারত ২০২৬ সাল নাগাদ হেলিকপ্টার এবং ২০৩০ সাল নাগাদ যুদ্ধবিমানের ঘাটতিতে পড়বে।
তবে এই বিষয়ে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেনি।
২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর মোদি তাঁর ‘মেইক ইন ইন্ডিয়া’ নীতি চালু করেন। এই নীতির আওতায় ভারতের সব ধরনের শিল্প—মোবাইল থেকে শুরু করে যুদ্ধবিমান—নিজ দেশে তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ ছাড়া, বিদেশে অর্থপ্রবাহ বন্ধ, নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিরও লক্ষ্য ছিল এই নীতিতে। তবে, সেই নীতি ঘোষণার পর ৮ বছরে পেরিয়ে গেলেও যথেষ্ট পরিমাণ সমরাস্ত্র উৎপাদন করতে করতে পারেনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় সমরাস্ত্র আমদানিকারক দেশটি। মোদি ঘোষিত নীতি অনুসারে দেশটির সশস্ত্রবাহিনীতে অন্তত ৩০ থেকে ৬০ শতাংশ উপাদান সংগ্রহ করতে হবে দেশীয় শিল্প থেকে। তবে এই লক্ষ্যমাত্রাও অর্জিত হয়নি।
এই অবস্থায় ভারত পাকিস্তান ও চীনের তরফ থেকে নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়তে পারে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের। যেখানে নিয়মিতই দেশ দুটির সঙ্গে মুখোমুখি সাংঘর্ষিক অবস্থানে থাকতে হয় সেখানে এই অস্ত্র স্বল্পতা দেশটিকে বেকায়দায় ফেলতে পারে।
তবে, এরই মধ্যে ভারতের সশস্ত্রবাহিনী স্থানীয় সমরাস্ত্র উৎপাদনকারীদের কাছ থেকে বেশ কয়েক ধরনের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কিনেছে এবং নিয়মিতই কিনছে। তবে দেশটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা উপাদান—ডিজেল ইলেকট্রিক সাবমেরিন, দুই ইঞ্জিনবিশিষ্ট যুদ্ধবিমান ইত্যাদি এখনো নিজ দেশে তৈরি করতে পারেনি।
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
২ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা
৪ ঘণ্টা আগে