অনলাইন ডেস্ক
ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ ইস্যুকে তুরুপের তাস করেছিল। কিন্তু বিজেপির সেই কৌশল কাজে দেয়নি। রাজ্যটির সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলে আদিবাসী ভোটারদের সমর্থন অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে বিজেপির এই প্রচারণা। ফলে বিজেপির নেতৃত্বে জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট (এনডিএ) রাজ্যের ২৮টি তফসিলি সম্প্রদায়ের জন্য সংরক্ষিত আসনের মধ্যে ২৭ টিতেই হেরেছে।
সাঁওতাল পরগনা, কলহন, দক্ষিণ ছোটানাগপুর এবং পালামৌ অঞ্চলের ২৫টি আসনে বিজেপি প্রার্থী দিয়েছে। এর মধ্যে বিজেপি কেবল সেরাইকেলা আসনে জিতেছে,। এই আসনে ক্ষমতাসীন জনমুক্তি মোর্চা (জেএমএম) থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়া সাবেক মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সরেন বিজয়ী হয়েছেন। ২০১৯ সালের নির্বাচনে বিজেপি ৩টি আদিবাসী অধ্যুষিত আসনে জিতেছিল। এবারে দলটি খুন্তি ও টরপা আসন দুটিও হারিয়েছে।
রাজ্যের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলের বেশ কিছু আসন পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত লাগোয়া। এই অঞ্চলে বিজেপি বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’ প্রায় ৫২ শতাংশ ভোট পেয়েছে। যা নির্বাচনের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় সবচেয়ে বেশি। এ ছাড়া, এই ভোট ২০১৯ সালের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি। সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলে বিজেপি অন্যান্য সাধারণ আসনগুলোও হারিয়েছে। যেমন রাজমহল, সরথ, ও গোড্ডা।
রাজমহলে বিজেপির প্রার্থী অনন্ত কুমার ওঝা ২০০৯ সাল থেকে বিজয়ী হয়ে আসলেও এবারে তাঁকে জনমুক্তি মোর্চার প্রার্থী মোহাম্মদ তাজুদ্দিন ৪৩ হাজার ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছে। বিজেপি সরথেও জেএমএমের কাছে হেরেছে। গোড্ডা আসনে হেরেছে রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (আরজেডি) কাছে। এই দলটি দেওঘরেও বিজেপিকে পরাজিত করেছে। অথচ দেওঘর আসনটিতে বিজেপি ২০১৪ ও ২০১৯ সালে জিতেছিল।
সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলে জেএমএম-কংগ্রেস-আরজেডি জোট ১৮টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ১৭ টিতেই জয়লাভ করেছে। এই অঞ্চলে বিজেপি শুধু জামরুন্ডি আসনে জয়ী হয়েছে। এর আগে, কংগ্রেস ২০১৪ এবং ২০১৯ সালের নির্বাচনে এই আসনে জিতেছিল।
ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি তাদের প্রচারণায় ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ’ ইস্যুতে তুরুপের তাস করেছিল। বিজেপি এই সমস্যাকে তুলে ধরেছিল রাজ্যের আদিবাসী চেতনার হুমকি হিসেবে। কেবল তাই নয়, দলটি এই ইস্যুকে—জনমিতিক পরিবর্তনে, আদিবাসী নারীদের ওপর হামলা, ভূমি দখল এবং আদিবাসী সাংস্কৃতিক প্রথার ক্ষতি হওয়ার কারণ হিসেবে তুলে ধরেছিল। বিজেপি ‘রুটি, বেটি, মাটি রক্ষা করো’ এবং ‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’—এর মতো স্লোগান ব্যবহার করে ইন্ডিয়া ব্লকের মুসলিম ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের দীর্ঘমেয়াদি জোটকে চ্যালেঞ্জ করেছিল।
বিজেপির এই আগ্রাসী প্রচারণার প্রেক্ষাপটে জেএমএম তিন দিক থেকে বিষয়টি মোকাবিলা করে। প্রথমত, বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে ‘অনুপ্রবেশ’ নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে। দ্বিতীয়ত, বিজেপির আলোচিত নির্বাচনী প্রচারকদের ‘বহিরাগত’ হিসেবে চিহ্নিত করে। একই সঙ্গে, জেএমএম অভিযোগ করে—এসব নেতারা নিজ রাজ্যে আদিবাসীদের ওপর নির্যাতন রোধে ব্যর্থ। তৃতীয়ত, বিজেপি এমপিদের সাঁওতাল পরগনাকে ঝাড়খণ্ড থেকে আলাদা করার প্রস্তাবকে—বিজেপি রাজ্য ভাঙতে চায় প্রচারণা হিসেবে চিহ্নিত করে।
বিজেপি ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ’ ইস্যু প্রচারের জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক বিজ্ঞাপন ছড়িয়ে দেয়। পাশাপাশি, জাতীয় নাগরিক পঞ্জির প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিজেপি প্রচার ত্বরান্বিত করেছিল। বিপরীতে, জেলা পর্যায়ে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপগুলোর মাধ্যমে জনসংযোগ বাড়িয়ে ছিল জেএমএম।
অনুপ্রবেশ ইস্যুতে বিজেপির প্রচার আরও জোরালো হয়েছিল সরকারি কমিশনের মাধ্যমে অনুপ্রবেশ ইস্যুতে চালানো ‘তদন্তের’ ফলাফল প্রকাশের মাধ্যমে। যদিও নির্বাচনের আগে বিজেপি-নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার এবং জেএমএম-নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকার এই বিষয়ে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টে মুখোমুখি হয়।
মূলত, জনমুক্তির শীর্ষ নেতৃত্বদের মধ্যে চম্পাই সরেন ও লোবিন হেমব্রম বিজেপিতে যোগ দেওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে অনুপ্রবেশ ইস্যুর কথা প্রথম জনসমক্ষে উল্লেখ করেন। তারা এই বিষয়টিকে সাঁওতাল পরগণার আদিবাসী জীবনযাত্রার জন্য হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করেন। তবে লোবিন হেমব্রম নিজেই তাঁর আসন হারিয়েছেন।
সাঁওতাল পরগণার জামতারা আসনে বিজেপি ‘অনুপ্রবেশকারী’ ইস্যু তুলে কংগ্রেসের ইরফান আনসারির বিরুদ্ধে জেএমএমের প্রতিষ্ঠাতা শিবু সরেনের পুত্রবধূ সিতা মুর্মু সোরেনকে প্রার্থী হিসেবে দিয়েছিল। কিন্তু সিতা মুর্মু ৪৩ হাজার ভোটের ব্যবধানে হেরে যান।
দক্ষিণ ছোটনাগপুর অঞ্চলে আদিবাসী গ্রামগুলোতে বিজেপি ‘অনুপ্রবেশকারীদের’ ইস্যুটিকে এগিয়ে নিয়ে এখানে জাতীয় নাগরিক পঞ্জি বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দেয়। তবে তারপরও, এই অঞ্চলের ১১টি আদিবাসী সংরক্ষিত আসনের মধ্যে একটিতেও জিততে পারেনি।
ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচনে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ ইস্যুকে তুরুপের তাস করেছিল। কিন্তু বিজেপির সেই কৌশল কাজে দেয়নি। রাজ্যটির সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলে আদিবাসী ভোটারদের সমর্থন অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে বিজেপির এই প্রচারণা। ফলে বিজেপির নেতৃত্বে জাতীয় গণতান্ত্রিক জোট (এনডিএ) রাজ্যের ২৮টি তফসিলি সম্প্রদায়ের জন্য সংরক্ষিত আসনের মধ্যে ২৭ টিতেই হেরেছে।
সাঁওতাল পরগনা, কলহন, দক্ষিণ ছোটানাগপুর এবং পালামৌ অঞ্চলের ২৫টি আসনে বিজেপি প্রার্থী দিয়েছে। এর মধ্যে বিজেপি কেবল সেরাইকেলা আসনে জিতেছে,। এই আসনে ক্ষমতাসীন জনমুক্তি মোর্চা (জেএমএম) থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়া সাবেক মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সরেন বিজয়ী হয়েছেন। ২০১৯ সালের নির্বাচনে বিজেপি ৩টি আদিবাসী অধ্যুষিত আসনে জিতেছিল। এবারে দলটি খুন্তি ও টরপা আসন দুটিও হারিয়েছে।
রাজ্যের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলের বেশ কিছু আসন পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত লাগোয়া। এই অঞ্চলে বিজেপি বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’ প্রায় ৫২ শতাংশ ভোট পেয়েছে। যা নির্বাচনের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় সবচেয়ে বেশি। এ ছাড়া, এই ভোট ২০১৯ সালের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি। সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলে বিজেপি অন্যান্য সাধারণ আসনগুলোও হারিয়েছে। যেমন রাজমহল, সরথ, ও গোড্ডা।
রাজমহলে বিজেপির প্রার্থী অনন্ত কুমার ওঝা ২০০৯ সাল থেকে বিজয়ী হয়ে আসলেও এবারে তাঁকে জনমুক্তি মোর্চার প্রার্থী মোহাম্মদ তাজুদ্দিন ৪৩ হাজার ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছে। বিজেপি সরথেও জেএমএমের কাছে হেরেছে। গোড্ডা আসনে হেরেছে রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (আরজেডি) কাছে। এই দলটি দেওঘরেও বিজেপিকে পরাজিত করেছে। অথচ দেওঘর আসনটিতে বিজেপি ২০১৪ ও ২০১৯ সালে জিতেছিল।
সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলে জেএমএম-কংগ্রেস-আরজেডি জোট ১৮টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ১৭ টিতেই জয়লাভ করেছে। এই অঞ্চলে বিজেপি শুধু জামরুন্ডি আসনে জয়ী হয়েছে। এর আগে, কংগ্রেস ২০১৪ এবং ২০১৯ সালের নির্বাচনে এই আসনে জিতেছিল।
ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি তাদের প্রচারণায় ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ’ ইস্যুতে তুরুপের তাস করেছিল। বিজেপি এই সমস্যাকে তুলে ধরেছিল রাজ্যের আদিবাসী চেতনার হুমকি হিসেবে। কেবল তাই নয়, দলটি এই ইস্যুকে—জনমিতিক পরিবর্তনে, আদিবাসী নারীদের ওপর হামলা, ভূমি দখল এবং আদিবাসী সাংস্কৃতিক প্রথার ক্ষতি হওয়ার কারণ হিসেবে তুলে ধরেছিল। বিজেপি ‘রুটি, বেটি, মাটি রক্ষা করো’ এবং ‘এক হ্যায় তো সেফ হ্যায়’—এর মতো স্লোগান ব্যবহার করে ইন্ডিয়া ব্লকের মুসলিম ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের দীর্ঘমেয়াদি জোটকে চ্যালেঞ্জ করেছিল।
বিজেপির এই আগ্রাসী প্রচারণার প্রেক্ষাপটে জেএমএম তিন দিক থেকে বিষয়টি মোকাবিলা করে। প্রথমত, বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে ‘অনুপ্রবেশ’ নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগ এনে। দ্বিতীয়ত, বিজেপির আলোচিত নির্বাচনী প্রচারকদের ‘বহিরাগত’ হিসেবে চিহ্নিত করে। একই সঙ্গে, জেএমএম অভিযোগ করে—এসব নেতারা নিজ রাজ্যে আদিবাসীদের ওপর নির্যাতন রোধে ব্যর্থ। তৃতীয়ত, বিজেপি এমপিদের সাঁওতাল পরগনাকে ঝাড়খণ্ড থেকে আলাদা করার প্রস্তাবকে—বিজেপি রাজ্য ভাঙতে চায় প্রচারণা হিসেবে চিহ্নিত করে।
বিজেপি ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ’ ইস্যু প্রচারের জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক বিজ্ঞাপন ছড়িয়ে দেয়। পাশাপাশি, জাতীয় নাগরিক পঞ্জির প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিজেপি প্রচার ত্বরান্বিত করেছিল। বিপরীতে, জেলা পর্যায়ে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপগুলোর মাধ্যমে জনসংযোগ বাড়িয়ে ছিল জেএমএম।
অনুপ্রবেশ ইস্যুতে বিজেপির প্রচার আরও জোরালো হয়েছিল সরকারি কমিশনের মাধ্যমে অনুপ্রবেশ ইস্যুতে চালানো ‘তদন্তের’ ফলাফল প্রকাশের মাধ্যমে। যদিও নির্বাচনের আগে বিজেপি-নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার এবং জেএমএম-নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকার এই বিষয়ে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টে মুখোমুখি হয়।
মূলত, জনমুক্তির শীর্ষ নেতৃত্বদের মধ্যে চম্পাই সরেন ও লোবিন হেমব্রম বিজেপিতে যোগ দেওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে অনুপ্রবেশ ইস্যুর কথা প্রথম জনসমক্ষে উল্লেখ করেন। তারা এই বিষয়টিকে সাঁওতাল পরগণার আদিবাসী জীবনযাত্রার জন্য হুমকি হিসেবে চিহ্নিত করেন। তবে লোবিন হেমব্রম নিজেই তাঁর আসন হারিয়েছেন।
সাঁওতাল পরগণার জামতারা আসনে বিজেপি ‘অনুপ্রবেশকারী’ ইস্যু তুলে কংগ্রেসের ইরফান আনসারির বিরুদ্ধে জেএমএমের প্রতিষ্ঠাতা শিবু সরেনের পুত্রবধূ সিতা মুর্মু সোরেনকে প্রার্থী হিসেবে দিয়েছিল। কিন্তু সিতা মুর্মু ৪৩ হাজার ভোটের ব্যবধানে হেরে যান।
দক্ষিণ ছোটনাগপুর অঞ্চলে আদিবাসী গ্রামগুলোতে বিজেপি ‘অনুপ্রবেশকারীদের’ ইস্যুটিকে এগিয়ে নিয়ে এখানে জাতীয় নাগরিক পঞ্জি বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দেয়। তবে তারপরও, এই অঞ্চলের ১১টি আদিবাসী সংরক্ষিত আসনের মধ্যে একটিতেও জিততে পারেনি।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, যা আইসিসির ইতিহাসে একটি বিরল পদক্ষেপ।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি সামরিক ঘাঁটির ওপর রহস্যজনক ড্রোন দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। কিছু কিছু মহল এমনটাও বলছেন, অজানা উড়ন্ত বস্তুগুলো (ইউএফও) বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কিছু হতে পারে। এই ঘাঁটিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ব্যবহার করে। সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি এমন
৭ ঘণ্টা আগেএকজনের বাড়ি ইউক্রেন, একজন যুক্তরাষ্ট্রের, জার্মানিরও আছেন একজন, অন্য দুজন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের। বাইকের হ্যান্ডেল ধরে শুধু রাস্তাই নয়, নিজেদের জীবনকেও নতুন করে আবিষ্কার করেছেন এই পাঁচ নারী।
৮ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ১৬ বছর ধরে খোঁজাখুঁজির পর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনার মুখোমুখি হলেন ডিডি বোসওয়েল নামে এক মার্কিন নারী। সম্প্রতি তিনি প্রথমবারের মতো নিজের বাবার সঙ্গে দেখা হওয়ার একটি আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করেছেন।
১০ ঘণ্টা আগে