অনলাইন ডেস্ক
আন্ডারওয়ার্ল্ডের ডন দাউদ ইব্রাহিমের চারটি পৈতৃক সম্পত্তির নিলাম হয়েছে আজ শুক্রবার। এগুলোর মধ্যে দুটি জমির জন্য কেউ দাম হাঁকেনি। বাকি দুটির মধ্যে সবচেয়ে ছোট ১৭০ বর্গমিটারের যে জমির ন্যূনতম মূল্য ধরা হয়েছিল ১৫ হাজার ৪৪০ রুপি, সেই জমি ২ কোটি ১০ লাখ রুপিতে কিনে নিয়েছেন এক ব্যক্তি।
এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দাউদ ইব্রাহিম ভারতের কাছে মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসী। ধারণা করা হয়, পাকিস্তানের করাচিতে বর্তমানে আত্মগোপন করে আছেন তিনি। যিনি বিপুল অর্থ খরচ করে তাঁর প্লটটি কিনেছেন, তিনি ভারতের উগ্রপন্থী সংগঠন শিবসেনার সাবেক নেতা অজয় শ্রীবাস্তব।
মহারাষ্ট্রের রত্নগিরি জেলার মুম্বাকে গ্রামে অবস্থিত দাউদের পৈতৃক চারটি সম্পত্তির সম্মিলিত ন্যূনতম মূল্য ধরা হয়েছিল ১৯ লাখ ২২ হাজার রুপি। তবে ওই চারটি জমির মধ্যে সবচেয়ে বড় দুটি জমির জন্য কেউ নিলামে অংশগ্রহণ করেনি।
১৭০ বর্গমিটারের জমিটি ২ কোটি ১০ লাখ রুপিতে বিক্রি হলেও ১ হাজার ৭৩০ বর্গমিটারের আরেকটি জমি বিক্রি হয়েছে ৩ লাখ ২৮ হাজার রুপিতে। ওই জমির ন্যূনতম মূল্য ধরা হয়েছিল ১ লাখ ৫৬ হাজার টাকা।
সবচেয়ে ছোট জমিটি বিপুল দামে কিনে নেওয়া অজয় শ্রীবাস্তব এর আগে একই গ্রামে দাউদের শৈশবের বাড়িসহ আরও তিনটি সম্পত্তি কিনেছিলেন। তবে কোটি টাকা দিয়ে ছোট্ট কৃষিজমি কেনার কারণ জিজ্ঞেস করলে অজয় বলেন, ‘আমি একজন সনাতনী হিন্দু এবং আমরা আমাদের পণ্ডিতজিকে অনুসরণ করি। জরিপ নম্বর (প্লট) এবং রাশির একটি পরিসংখ্যান আছে, যা সংখ্যাতত্ত্ব অনুসারে আমার পক্ষে যায়। এটি প্লটে রূপান্তরিত হওয়ার পর আমি একটি সনাতন স্কুল চালু করব।’
অজয় আরও বলেন, ‘আমি ২০২০ সালে দাউদ ইব্রাহিমের বাংলোর জন্য বিড করেছিলাম। সেখানে একটি সনাতন ধর্ম পাঠশালা ট্রাস্ট স্থাপন করা হয়েছে।’
দাউদের সম্পত্তির প্রথম নিলাম ২০০০ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সে সময় সম্ভবত তাঁর ভয়ে কেউ বিড করতে আসেনি। পরে ২০০১ সালের মার্চ মাসে আরেকটি নিলামে অজয় শ্রীবাস্তব একমাত্র দরদাতা ছিলেন। সে সময় তিনি দাউদের মালিকানাধীন দুটি দোকান কিনেছিলেন। তবে ওই দোকান দুটি এখনো তিনি দখলে নিতে পারেননি। ২০১১ সালে মুম্বাইয়ের একটি আদালত তাঁর পক্ষে রায় দিলেও দোকান দুটি দখলের জন্য এখনো লড়াই করতে হচ্ছে তাঁকে। কারণ, মুম্বাইয়ের আদালতের আদেশটিকে বোম্বে হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ করেছেন দাউদের বোন হাসিনা পারকারের সন্তানেরা।
এদিকে ২০২০ সালে দাউদের শৈশবের বাড়িটি কিনে সেখানে ধর্ম পাঠশালা নির্মাণ করলেও সরকারি নথিতে কিছু অসংগতির জন্য এটির দলিলও এখনো হাতে পাননি অজয়। তবে ভুলগুলো সংশোধন করা হয়েছে এবং তিনি শিগগির দলিল পাওয়ার আশা করছেন।
আন্ডারওয়ার্ল্ডের ডন দাউদ ইব্রাহিমের চারটি পৈতৃক সম্পত্তির নিলাম হয়েছে আজ শুক্রবার। এগুলোর মধ্যে দুটি জমির জন্য কেউ দাম হাঁকেনি। বাকি দুটির মধ্যে সবচেয়ে ছোট ১৭০ বর্গমিটারের যে জমির ন্যূনতম মূল্য ধরা হয়েছিল ১৫ হাজার ৪৪০ রুপি, সেই জমি ২ কোটি ১০ লাখ রুপিতে কিনে নিয়েছেন এক ব্যক্তি।
এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দাউদ ইব্রাহিম ভারতের কাছে মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসী। ধারণা করা হয়, পাকিস্তানের করাচিতে বর্তমানে আত্মগোপন করে আছেন তিনি। যিনি বিপুল অর্থ খরচ করে তাঁর প্লটটি কিনেছেন, তিনি ভারতের উগ্রপন্থী সংগঠন শিবসেনার সাবেক নেতা অজয় শ্রীবাস্তব।
মহারাষ্ট্রের রত্নগিরি জেলার মুম্বাকে গ্রামে অবস্থিত দাউদের পৈতৃক চারটি সম্পত্তির সম্মিলিত ন্যূনতম মূল্য ধরা হয়েছিল ১৯ লাখ ২২ হাজার রুপি। তবে ওই চারটি জমির মধ্যে সবচেয়ে বড় দুটি জমির জন্য কেউ নিলামে অংশগ্রহণ করেনি।
১৭০ বর্গমিটারের জমিটি ২ কোটি ১০ লাখ রুপিতে বিক্রি হলেও ১ হাজার ৭৩০ বর্গমিটারের আরেকটি জমি বিক্রি হয়েছে ৩ লাখ ২৮ হাজার রুপিতে। ওই জমির ন্যূনতম মূল্য ধরা হয়েছিল ১ লাখ ৫৬ হাজার টাকা।
সবচেয়ে ছোট জমিটি বিপুল দামে কিনে নেওয়া অজয় শ্রীবাস্তব এর আগে একই গ্রামে দাউদের শৈশবের বাড়িসহ আরও তিনটি সম্পত্তি কিনেছিলেন। তবে কোটি টাকা দিয়ে ছোট্ট কৃষিজমি কেনার কারণ জিজ্ঞেস করলে অজয় বলেন, ‘আমি একজন সনাতনী হিন্দু এবং আমরা আমাদের পণ্ডিতজিকে অনুসরণ করি। জরিপ নম্বর (প্লট) এবং রাশির একটি পরিসংখ্যান আছে, যা সংখ্যাতত্ত্ব অনুসারে আমার পক্ষে যায়। এটি প্লটে রূপান্তরিত হওয়ার পর আমি একটি সনাতন স্কুল চালু করব।’
অজয় আরও বলেন, ‘আমি ২০২০ সালে দাউদ ইব্রাহিমের বাংলোর জন্য বিড করেছিলাম। সেখানে একটি সনাতন ধর্ম পাঠশালা ট্রাস্ট স্থাপন করা হয়েছে।’
দাউদের সম্পত্তির প্রথম নিলাম ২০০০ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সে সময় সম্ভবত তাঁর ভয়ে কেউ বিড করতে আসেনি। পরে ২০০১ সালের মার্চ মাসে আরেকটি নিলামে অজয় শ্রীবাস্তব একমাত্র দরদাতা ছিলেন। সে সময় তিনি দাউদের মালিকানাধীন দুটি দোকান কিনেছিলেন। তবে ওই দোকান দুটি এখনো তিনি দখলে নিতে পারেননি। ২০১১ সালে মুম্বাইয়ের একটি আদালত তাঁর পক্ষে রায় দিলেও দোকান দুটি দখলের জন্য এখনো লড়াই করতে হচ্ছে তাঁকে। কারণ, মুম্বাইয়ের আদালতের আদেশটিকে বোম্বে হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ করেছেন দাউদের বোন হাসিনা পারকারের সন্তানেরা।
এদিকে ২০২০ সালে দাউদের শৈশবের বাড়িটি কিনে সেখানে ধর্ম পাঠশালা নির্মাণ করলেও সরকারি নথিতে কিছু অসংগতির জন্য এটির দলিলও এখনো হাতে পাননি অজয়। তবে ভুলগুলো সংশোধন করা হয়েছে এবং তিনি শিগগির দলিল পাওয়ার আশা করছেন।
চিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
১৪ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩৭ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রে কুখ্যাত ৯ / ১১ এর মতো আরেকটি ঘটনা ঘটানোর পরিকল্পনা করছিল এক মার্কিন যুবক। পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগ গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টনের বাসিন্দা আনাস সাইদের (২৮) বিরুদ্ধে ইসলামিক স্টেট (আইএসআইএস) সন্ত্রাসীদের
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
৩ ঘণ্টা আগে