অনলাইন ডেস্ক
ভারতে লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী এপ্রিল ও মে মাসে। সেই নির্বাচনের আগে আবারও বিতর্ক উসকে দিল ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। গতকাল সোমবার টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) কার্যকর করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে গতকাল এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
প্রায় চার বছর আগে এই আইন পাস করেছিল ভারত সরকার। ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর বিতর্কিত এই আইন পাস হয়। এরপর সেই আইনে সম্মতিও দেন দেশটির রাষ্ট্রপতি। তবে বিভিন্ন সময়ে এই আইন কার্যকরের ঘোষণা দিয়ে তা থেকে পিছিয়ে আসে বিজেপি সরকার। গত ফেব্রুয়ারিতে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, লোকসভা নির্বাচনের আগেই সিএএ কার্যকরের ঘোষণা দেওয়া হবে। সেটাই ঘটল।
ভারতে এখন লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী এপ্রিলে লোকসভার ভোট গ্রহণ শুরু হবে। এর আগে সিএএ কার্যকর করল ভারত। এই আইন অনুসারে, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে যেসব হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন ও পার্সিধর্মীয় সংখ্যালঘু সাম্প্রদায়িক নির্যাতন ও নিপীড়নের কারণে ভারতে এসেছেন, এই আইনে তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।
এই আইন কার্যকরের ঘোষণা দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কেউ ভারতের নাগরিকত্ব চাইলে কীভাবে আবেদন করতে হবে এবং এই আবেদনের জন্য কী কী লাগবে। এই আইনে এটা উল্লেখ করা হয়নি, ভারতে যাওয়া মুসলমানেরা নাগরিকত্ব পাবেন কি না। ফলে আইনটি পাসের পরপরই সমালোচনা শুরু হয় এটা বলে যে মুসলিমদের বিতাড়িত করতেই এই আইন করা হয়েছে।
এই আইন কার্যকরের ঘোষণা দেওয়ার পরপরই এরই মধ্যে সমালোচনা শুরু হয়েছে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গতকাল রাজ্যের সচিবালয় নবান্নে স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, এই আইনের কারণে যদি একটি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যায়, তবে তিনি এর বিরোধিতা করবেন।
বিরোধী দল কংগ্রেসও এই আইনের বিরোধিতা করছে। দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আসছে লোকসভা নির্বাচনে মেরুকরণ করতেই এই আইন কার্যকর করল বিজেপি সরকার।
ভারতে লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী এপ্রিল ও মে মাসে। সেই নির্বাচনের আগে আবারও বিতর্ক উসকে দিল ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। গতকাল সোমবার টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) কার্যকর করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে গতকাল এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
প্রায় চার বছর আগে এই আইন পাস করেছিল ভারত সরকার। ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর বিতর্কিত এই আইন পাস হয়। এরপর সেই আইনে সম্মতিও দেন দেশটির রাষ্ট্রপতি। তবে বিভিন্ন সময়ে এই আইন কার্যকরের ঘোষণা দিয়ে তা থেকে পিছিয়ে আসে বিজেপি সরকার। গত ফেব্রুয়ারিতে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, লোকসভা নির্বাচনের আগেই সিএএ কার্যকরের ঘোষণা দেওয়া হবে। সেটাই ঘটল।
ভারতে এখন লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী এপ্রিলে লোকসভার ভোট গ্রহণ শুরু হবে। এর আগে সিএএ কার্যকর করল ভারত। এই আইন অনুসারে, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে যেসব হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন ও পার্সিধর্মীয় সংখ্যালঘু সাম্প্রদায়িক নির্যাতন ও নিপীড়নের কারণে ভারতে এসেছেন, এই আইনে তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।
এই আইন কার্যকরের ঘোষণা দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কেউ ভারতের নাগরিকত্ব চাইলে কীভাবে আবেদন করতে হবে এবং এই আবেদনের জন্য কী কী লাগবে। এই আইনে এটা উল্লেখ করা হয়নি, ভারতে যাওয়া মুসলমানেরা নাগরিকত্ব পাবেন কি না। ফলে আইনটি পাসের পরপরই সমালোচনা শুরু হয় এটা বলে যে মুসলিমদের বিতাড়িত করতেই এই আইন করা হয়েছে।
এই আইন কার্যকরের ঘোষণা দেওয়ার পরপরই এরই মধ্যে সমালোচনা শুরু হয়েছে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গতকাল রাজ্যের সচিবালয় নবান্নে স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, এই আইনের কারণে যদি একটি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যায়, তবে তিনি এর বিরোধিতা করবেন।
বিরোধী দল কংগ্রেসও এই আইনের বিরোধিতা করছে। দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আসছে লোকসভা নির্বাচনে মেরুকরণ করতেই এই আইন কার্যকর করল বিজেপি সরকার।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১২ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগে