অনলাইন ডেস্ক
এক সময় গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নরেন্দ্র মোদি। এবার তিনি টানা তৃতীয়বারের মতো ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন। মোদি ছাড়াও সাবেক মুখ্যমন্ত্রীদের মধ্যে আরও ৬ জন দেশটির কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ নিয়েছেন।
মোদি ছাড়া অন্য ৬ মুখ্যমন্ত্রী হলেন—মুখ্যমন্ত্রী হলেন মধ্যপ্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান, উত্তরপ্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী রাজনাথ সিং, হরিয়ানা রাজ্যের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর, আসামের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল, কর্ণাটকের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামী এবং বিহারের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী জিতন রাম মাঝি।
সাবেক মুখ্যমন্ত্রীদের মধ্যে শিবরাজ সিং চৌহান কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। মনোহর লাল খট্টর পেয়েছেন আবাসন ও নগর উন্নয়ন এবং বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়। এইচডি কুমারস্বামী পেয়েছেন ভারী ও ইস্পাত শিল্প মন্ত্রণালয়। জিতন রাম মাঝি পেয়েছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ মন্ত্রণালয়। সর্বানন্দ সোনোয়াল পেয়েছেন বন্দর, নৌপরিবহন ও জলপথ মন্ত্রণালয়। রাজনাথ সিংকে করা হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী।
এবার অন্যান্য মন্ত্রীদের মধ্যে পূর্ণমন্ত্রী হিসেবে গতবারের মতো এবারও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অমিত শাহকে। জগৎ প্রকাশ নাড্ডা পেয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি তিনি রাসায়নিক ও সার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করবেন। নিতিন গড়করী পেয়েছেন সড়ক পরিবহন ও জাতীয় সড়ক মন্ত্রণালয়। এস জয়শঙ্কর তাঁর পুরোনো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ই ফিরে পেয়েছেন। আর নির্মলা সীতারামণ পেয়েছেন তাঁর পুরোনো অর্থ মন্ত্রণালয়।
বিজেপির শরিক দল তেলেগু দেশম পার্টির তরুণ নেতা কিঞ্জারাপু রামমোহন নাইডু পেয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়। ঝাড়খন্ডের বিজেপি নেত্রী অন্নপূর্ণা দেবী পেয়েছেন নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রণালয়। মুম্বাইয়ের সাংসদ পীযূষ গোয়েলকে দেওয়া হয়েছে তাঁর পুরোনো বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়।
ওডিশার মুখ্যমন্ত্রী হবেন এমন জল্পনা থাকলেও শেষ পর্যন্ত ধর্মেন্দ্র প্রধানকে তাঁর পুরোনো শিক্ষা মন্ত্রণালয়ই দেওয়া হয়েছে। বীরেন্দ্র কুমারকে করা হয়েছে সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন মন্ত্রী। ওডিশার সুন্দরগড় থেকে আসা জুয়াল ওরাম পেয়েছেন আদিবাসী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়।
একসঙ্গে তিনটি মন্ত্রণালয় সামলাবেন প্রহ্লাদ জোশি। তাঁর অধীনে গেছে ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রণালয়, খাদ্য ও গণবণ্টন মন্ত্রণালয় এবং নতুন ও পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি মন্ত্রণালয়।
গত বারের মতো এবারও রেল মন্ত্রণালয় পেয়েছেন অশ্বিনী বৈষ্ণো। এর সঙ্গে এবার যোগ হয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ও। বস্ত্রমন্ত্রী করা হয়েছে গিরিরাজ সিংহকে। কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে দেওয়া হয়েছে উত্তরপূর্ব উন্নয়ন মন্ত্রণালয়। হরদীপ সিংহ পুরি পেয়েছেন তাঁর পুরোনো পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রণালয়।
জলবায়ু পরিবর্তন ও জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন-সহ একাধিক আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করা ভূপেন্দ্র যাদবকে তাঁর পুরোনো পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ই দেওয়া হয়েছে। যোধপুর থেকে সোয়া এক লাখ ভোটে জেতা গজেন্দ্রকে জল-শক্তি মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে করা হয়েছে সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রী।
দীর্ঘ এক দশক ধরে বিজেপির উত্তর-পূর্ব ভারতের মুখ কিরেন রিজিজুকে সংসদ-বিষয়ক মন্ত্রী করা হয়েছে। গুজরাটের মনসুখ মাণ্ডব্যকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে শ্রম ও কর্ম নিয়োগ মন্ত্রণালয় দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ক্রীড়া ও যুবকল্যাণ মন্ত্রকের দায়িত্বও পেয়েছেন মনসুখ। ক্যাবিনেটে জায়গা পাননি আগের ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।
জি কিষাণ রেড্ডিকে সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে কয়লা ও খনি মন্ত্রণালয়। রামবিলাস পাসোয়ানের ছেলে চিরাগ পাসোয়ান এবার হাজিপুর থেকে জিতে এনডিএর অন্যতম জোটসঙ্গী। খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রণালয় পেয়েছেন তিনি। জল-শক্তি মন্ত্রণালয় পেয়েছেন চন্দ্রকান্ত (সি আর) পাটিল।
এক সময় গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নরেন্দ্র মোদি। এবার তিনি টানা তৃতীয়বারের মতো ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন। মোদি ছাড়াও সাবেক মুখ্যমন্ত্রীদের মধ্যে আরও ৬ জন দেশটির কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ নিয়েছেন।
মোদি ছাড়া অন্য ৬ মুখ্যমন্ত্রী হলেন—মুখ্যমন্ত্রী হলেন মধ্যপ্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান, উত্তরপ্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী রাজনাথ সিং, হরিয়ানা রাজ্যের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর, আসামের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল, কর্ণাটকের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামী এবং বিহারের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী জিতন রাম মাঝি।
সাবেক মুখ্যমন্ত্রীদের মধ্যে শিবরাজ সিং চৌহান কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। মনোহর লাল খট্টর পেয়েছেন আবাসন ও নগর উন্নয়ন এবং বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়। এইচডি কুমারস্বামী পেয়েছেন ভারী ও ইস্পাত শিল্প মন্ত্রণালয়। জিতন রাম মাঝি পেয়েছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ মন্ত্রণালয়। সর্বানন্দ সোনোয়াল পেয়েছেন বন্দর, নৌপরিবহন ও জলপথ মন্ত্রণালয়। রাজনাথ সিংকে করা হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী।
এবার অন্যান্য মন্ত্রীদের মধ্যে পূর্ণমন্ত্রী হিসেবে গতবারের মতো এবারও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অমিত শাহকে। জগৎ প্রকাশ নাড্ডা পেয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি তিনি রাসায়নিক ও সার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করবেন। নিতিন গড়করী পেয়েছেন সড়ক পরিবহন ও জাতীয় সড়ক মন্ত্রণালয়। এস জয়শঙ্কর তাঁর পুরোনো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ই ফিরে পেয়েছেন। আর নির্মলা সীতারামণ পেয়েছেন তাঁর পুরোনো অর্থ মন্ত্রণালয়।
বিজেপির শরিক দল তেলেগু দেশম পার্টির তরুণ নেতা কিঞ্জারাপু রামমোহন নাইডু পেয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়। ঝাড়খন্ডের বিজেপি নেত্রী অন্নপূর্ণা দেবী পেয়েছেন নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রণালয়। মুম্বাইয়ের সাংসদ পীযূষ গোয়েলকে দেওয়া হয়েছে তাঁর পুরোনো বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়।
ওডিশার মুখ্যমন্ত্রী হবেন এমন জল্পনা থাকলেও শেষ পর্যন্ত ধর্মেন্দ্র প্রধানকে তাঁর পুরোনো শিক্ষা মন্ত্রণালয়ই দেওয়া হয়েছে। বীরেন্দ্র কুমারকে করা হয়েছে সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন মন্ত্রী। ওডিশার সুন্দরগড় থেকে আসা জুয়াল ওরাম পেয়েছেন আদিবাসী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়।
একসঙ্গে তিনটি মন্ত্রণালয় সামলাবেন প্রহ্লাদ জোশি। তাঁর অধীনে গেছে ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রণালয়, খাদ্য ও গণবণ্টন মন্ত্রণালয় এবং নতুন ও পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি মন্ত্রণালয়।
গত বারের মতো এবারও রেল মন্ত্রণালয় পেয়েছেন অশ্বিনী বৈষ্ণো। এর সঙ্গে এবার যোগ হয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ও। বস্ত্রমন্ত্রী করা হয়েছে গিরিরাজ সিংহকে। কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে দেওয়া হয়েছে উত্তরপূর্ব উন্নয়ন মন্ত্রণালয়। হরদীপ সিংহ পুরি পেয়েছেন তাঁর পুরোনো পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রণালয়।
জলবায়ু পরিবর্তন ও জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন-সহ একাধিক আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করা ভূপেন্দ্র যাদবকে তাঁর পুরোনো পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ই দেওয়া হয়েছে। যোধপুর থেকে সোয়া এক লাখ ভোটে জেতা গজেন্দ্রকে জল-শক্তি মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে করা হয়েছে সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রী।
দীর্ঘ এক দশক ধরে বিজেপির উত্তর-পূর্ব ভারতের মুখ কিরেন রিজিজুকে সংসদ-বিষয়ক মন্ত্রী করা হয়েছে। গুজরাটের মনসুখ মাণ্ডব্যকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে শ্রম ও কর্ম নিয়োগ মন্ত্রণালয় দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ক্রীড়া ও যুবকল্যাণ মন্ত্রকের দায়িত্বও পেয়েছেন মনসুখ। ক্যাবিনেটে জায়গা পাননি আগের ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।
জি কিষাণ রেড্ডিকে সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে কয়লা ও খনি মন্ত্রণালয়। রামবিলাস পাসোয়ানের ছেলে চিরাগ পাসোয়ান এবার হাজিপুর থেকে জিতে এনডিএর অন্যতম জোটসঙ্গী। খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রণালয় পেয়েছেন তিনি। জল-শক্তি মন্ত্রণালয় পেয়েছেন চন্দ্রকান্ত (সি আর) পাটিল।
উত্তর-পূর্ব লেবাননের একটি জরুরি প্রতিক্রিয়া কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন উদ্ধারকর্মী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার এ হামলার ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার লেবাননের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এনএনএ বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি
৩ ঘণ্টা আগেস্পেনের একটি বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত ১০ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তপক্ষ। আজ শুক্রবার স্পেনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এল পেইসের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে আল-জাজিরা।
৫ ঘণ্টা আগেঅপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
৮ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে