অনলাইন ডেস্ক
ভারতের হিমাচল রাজ্যে প্রায় ২৪ ঘণ্টার টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এতে মোট ২১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে সিমলাতে একটি মন্দির ধসে নিহত হয়েছেন ৯ জন এবং ৭ জন বন্যার পনিতে ভেসে গেছেন। ভারতের এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু মান্ডি জেলার সাম্বল গ্রাম থেকে একটি ভিডিও ক্লিপ টুইটারে শেয়ার করে বলেছেন, এই ভয়ংকর পরিস্থিতি মোকাবিলায় উদ্ধারকাজ, অনুসন্ধান এবং ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চলছে। এ পার্বত্য রাজ্যে গত দুই দিনে ২১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
তিনি টুইটারে আরও বলেছেন, ‘মান্ডি জেলার সম্ভল ও পান্ডোহ থেকে ভয়াবহ বন্যার চিত্র আমাদের কাছে এসেছে। রিপোর্ট অনুসারে, সেখানে সাতজন আজ সোমবার বন্যায় ভেসে গেছেন।
এর আগে ভারী বর্ষণে পৃথক দুটি ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে সোলান জেলায় বজ্রপাতে ৭ জন মারা গেছেন। অপরদিকে শিমলা শহরের ‘সামার হিল’ এলাকায় একটি শিব মন্দিরে ভূমিধসে নয়জন মারা গেছে।
এদিকে সিমলার ডেপুটি কমিশনার আদিত্য নেগি সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, শিমলা শহরে দুটি ভূমিধসে ১৫ থেকে ২০ জন লোক চাপা পড়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অন্য সাইটটি ফাগলি এলাকায়, যেখানে বেশ কিছু বাড়ি মাটির নিচে চাপা পড়েছে।
রাজ্যর মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু জনগণকে বাড়ির ভেতরে থাকার এবং ড্রেন বা নদীর ধারে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এনডিটিভির সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জনগণকে ভূমিধস প্রবণ এলাকাগুলি থেকে দূরে সরে যেতে বলেছেন। পাশাপাশি এই সংকটের সময় পর্যটকদের রাজ্যে না যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন।
সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, সোলানের কান্দাঘাট মহকুমার মামলিগ গ্রামে বজ্রপাতের পর ৬ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। দুটি বাড়ি এবং একটি গোয়ালঘর ভেসে গেছে।
হিমাচলের জরুরি অপারেশন সেন্টারের মতে, বিপর্যয়ের কারণে রাজ্যে ৭৫২টি রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ আজ সোমবার জানিয়েছে, হিমাচলের পাশের রাজ্য উত্তরাখণ্ডেও পশ্চিমা বায়ুর প্রভাবে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে।
গতকাল রোববার হিমাচলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বন্যা ও ভূমিধসে ভারতে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে হিমাচল। এর পরিমাণ ৭ লাখ ২০ হাজার কোটি রুপি।
ভারতের হিমাচল রাজ্যে প্রায় ২৪ ঘণ্টার টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এতে মোট ২১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে সিমলাতে একটি মন্দির ধসে নিহত হয়েছেন ৯ জন এবং ৭ জন বন্যার পনিতে ভেসে গেছেন। ভারতের এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু মান্ডি জেলার সাম্বল গ্রাম থেকে একটি ভিডিও ক্লিপ টুইটারে শেয়ার করে বলেছেন, এই ভয়ংকর পরিস্থিতি মোকাবিলায় উদ্ধারকাজ, অনুসন্ধান এবং ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চলছে। এ পার্বত্য রাজ্যে গত দুই দিনে ২১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
তিনি টুইটারে আরও বলেছেন, ‘মান্ডি জেলার সম্ভল ও পান্ডোহ থেকে ভয়াবহ বন্যার চিত্র আমাদের কাছে এসেছে। রিপোর্ট অনুসারে, সেখানে সাতজন আজ সোমবার বন্যায় ভেসে গেছেন।
এর আগে ভারী বর্ষণে পৃথক দুটি ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে সোলান জেলায় বজ্রপাতে ৭ জন মারা গেছেন। অপরদিকে শিমলা শহরের ‘সামার হিল’ এলাকায় একটি শিব মন্দিরে ভূমিধসে নয়জন মারা গেছে।
এদিকে সিমলার ডেপুটি কমিশনার আদিত্য নেগি সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, শিমলা শহরে দুটি ভূমিধসে ১৫ থেকে ২০ জন লোক চাপা পড়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অন্য সাইটটি ফাগলি এলাকায়, যেখানে বেশ কিছু বাড়ি মাটির নিচে চাপা পড়েছে।
রাজ্যর মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু জনগণকে বাড়ির ভেতরে থাকার এবং ড্রেন বা নদীর ধারে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এনডিটিভির সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জনগণকে ভূমিধস প্রবণ এলাকাগুলি থেকে দূরে সরে যেতে বলেছেন। পাশাপাশি এই সংকটের সময় পর্যটকদের রাজ্যে না যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন।
সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, সোলানের কান্দাঘাট মহকুমার মামলিগ গ্রামে বজ্রপাতের পর ৬ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। দুটি বাড়ি এবং একটি গোয়ালঘর ভেসে গেছে।
হিমাচলের জরুরি অপারেশন সেন্টারের মতে, বিপর্যয়ের কারণে রাজ্যে ৭৫২টি রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ আজ সোমবার জানিয়েছে, হিমাচলের পাশের রাজ্য উত্তরাখণ্ডেও পশ্চিমা বায়ুর প্রভাবে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে।
গতকাল রোববার হিমাচলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বন্যা ও ভূমিধসে ভারতে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে হিমাচল। এর পরিমাণ ৭ লাখ ২০ হাজার কোটি রুপি।
এখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
২৯ মিনিট আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা
২ ঘণ্টা আগেশ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিসানায়েকের নেতৃত্বে বামপন্থী দল ন্যাশনাল পিপল পাওয়ার (এনপিপি) আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে। এই জয়ের মার্ক্সবাদী প্রেসিডেন্ট দিসানায়েকে কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতি শিথিল করার জন্য ম্যান্ডেট পেয়েছেন
৩ ঘণ্টা আগে