তরুণ চক্রবর্তী, কলকাতা
ভারতে বাম বা অতিবাম রাজনীতি এখন অস্তীত্ব সঙ্কটে ভুগছে । এক সময়ে পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা ও কেরালায় বামেদের নিজেদের সরকার ছিল। অন্যান্য রাজ্যেও উড়তো লাল পতাকা। কেরালায় এখনও সরকার টিকে থাকলেও পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরায় গভীর সঙ্কটে বাম রাজনীতি। এক সময়ে অতি-বাম রাজনীতির সমর্থকরা তো অনেকেই এখন রাম-রাজনীতি (সাম্প্দায়িক বিজেপি)-র সঙ্গে সরাসরি যুক্ত। নিজেদের অস্তীত্ব টিকিয়ে রাখতে বামেরাও এবার পশ্চিমবঙ্গে ইন্ডিয়ান সেকুল ফ্রন্ট নামে একটি মুসলিম সংগঠনের সঙ্গে মোর্চা গড়েছে। এক সময়ে তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ কংগ্রেস এখন ঘোষিত মিত্র। বামেদের সাবেক শক্ত ঘাঁটি পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতার ধারে-কাছে যাওয়ারও সম্ভাবনা আপাতত আর নেই।
ভারতের বামপন্থী দলগুলোর বেশিরভাগই কতটা 'বামপন্থী' তা নিয়ে তর্ক হতেই পারে। সংসদীয় রাজনীতিতে টিকে থাকতে মধ্যপন্থাতেই তাদের ভরসা। সাতের দশকে ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী বামপন্থী দল সিপিএম তৈরিই হয় উগ্র কংগ্রেস বিরোধিতার হাত ধরে। ১৯৭৭ সালের ২১ জুন জ্যোতি বসুর নেতৃত্বে প্রথমবারের মতো পশ্চিমবঙ্গে গঠিত হয় বামপন্থী সরকার। টানা ৩৪ বছর দাপটের সঙ্গে ক্ষমতায় থাকার পর ২০১১ সালে তৃমমূলের কাছে হেরে যায় বামেরা। রাজ্যের ২৯৪টি আসনের মধ্যে প্রথমবার তারা পেয়েছিল ২৩১টি আসন। আর শেষবার ক্ষমতায় আসার সময় ২০০৬ সালে সেই রেকর্ড ভেঙে বামেরা জেতে ২৩৫ আসনে। ৫০ শতাংশেরও বেশি মানুষ বামপন্থীদের ভোট দিয়েছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের মতো ত্রিপুরাতেও বামদের শাসন দীর্ঘস্থায়ী ছিল। ২০১১ সালে পশ্চিমবঙ্গ থেকে সিপিএমের নেতৃত্বে বামেরা ক্ষমতা থেকে বিদায় নিলেও ত্রিপুরায় ২০১৮ সাল পর্যন্ত টিকে ছিল বামফ্রন্ট সরকার। টানা ২০ বছর মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন মানিক সরকার। এখন সেখানেও জায়গা হারাচ্ছে বামেরা।
২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে ৪২টির মধ্যে বামেরা মাত্র একটি আসনে নিজেদের জামানত রক্ষা করতে পেরেছিল, জেতা তো দুরের কথা। মোট ভোট পেয়েছেন মাত্র ৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ। পশ্চিমবঙ্গে বামভোট ও আসন মারাত্মক ভাবে কমছে। একটা কথা প্রচলিত আছে, ভারতীয় রাজনীতিতে কংগ্রেস হেরে গেলেও ফিনিক্স পাখির মতো ঘুরে দাঁড়াতে জানে। কিন্তু বামেরা হারলে আর ফিরতে পারেনা। কেরালা অবশ্যই ব্যতিক্রম। ত্রিপুরাতেও অবশ্য ১৯৮৮ সালে হারের পর ১৯৯৩ সালে ফিরে এসেছিল বামেরা। কিন্তু তার পিছনে ছিল কংগ্রেসের প্রচ্ছন্ন মদদ। নিজেদের সরকার ফেলে দিয়ে বামেদের আসার রাস্তা পরিস্কার করে দিয়েছিল দিল্লির কংগ্রেস নেতৃত্ব। পশ্চিমবঙ্গে গতবার, ২০১৬ সালে বিধানসভা নির্বাচনে বামেরা ভোট পেয়েছিল ২৬ শতাংশ। জিতেছিল ২৯৪টির মধ্যে মাত্র ৩২টিতে। তাও আবার ৩ বিধায়ক দলবদল করে অন্য দলে চলে যান। ২০১১ সালে ক্ষমতা হারালেও সেবার বামেরা পশ্চিবঙ্গে ভোট পেয়েছিল ৪১ শতাংশ। আসন পায় ৬২টি। আর ২০০৬ সালে ৫০.২ শতাংশ ভোট পেয়ে ২৩৫টি আসন জয়ের সর্বকালের সেরা রেকর্ড গড়েছিল তারা। তারপর থেকেই গ্রাফ নিম্নমুখী।
তাদের এই অধঃপতন নিয়ে নানা মুনির নানা মত। সবচেয়ে প্রতিষ্ঠিত মতটি হলো সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারাই এর জন্য দায়ি। এক সময়ে অন্ধ কংগ্রেস বিরোধিতা করতে গিয়ে সাম্প্রদায়িক শক্তির সঙ্গেও আপোষ করেছে বাম নেতারা। এখন বিজেপি বিরোধিতা করলেও অটলবিহারী বাজপেয়ীকে নিয়ে এসে কলকাতার ঐতিহাসিক ব্রিগেডের মাঠে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে এক সময়ে সভাও করেছে তারা। আমেরিকার বিরুদ্ধে নিজেদের ক্ষোভ ব্যক্ত করতে গিয়ে কেন্দ্রে কংগ্রেস সরকারকে ফেলে দিতেও কার্পণ্য করেনি তারা। আবার সেই কংগ্রেসের সঙ্গেই হাত মিলিয়েছেন নিজেদের অস্তীত্ব টিকিয়ে রাখতে। দীর্ঘকাল ক্ষমতায় থাকার ফলে ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গে বুর্জোয়া দলগুলির মত বাম নেতাদের মধ্যেও ঔদ্ধত্য ও অন্যান্য বুর্জোয়া উপসর্গ প্রকট হয়। তরুণ প্রজন্মকে সামনের সারিতে আসতে দেওয়া হয়নি। এমনকী, সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লড়তেও দেখা গিয়েছে সন্দেহজনক আচরণ। ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলকে হারাতে বহু জায়গায় বামেরা নিজেদের ভোট উপহার দিয়েছে বিজেপিকে। এবারের নির্বাচনেও একই ধারা বজায় থাকতে পারে বিভিন্ন কেন্দ্রে। ফলে বামেদের সহজে ঘুরে দাঁড়ানোর রাস্তা বেশ কঠিন। মানুষের তাদের প্রতি আস্থায় ফাটল ধরেছে। কেরালায় প্রতি ৫ বছর অন্তর সরকার পরিবর্তনের ধারা চালু থাকায় সেখানে বামপন্থীরা কিছুটা উদার। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরায় দীর্ঘদিনের ক্ষমতাভোগ তাদের আন্দোলন বিমুখ, আমলাতান্ত্রিক ভোগ বিলাসি করে তুলছে। ফলে অতি-বামদের মত বামেরাও আজ জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। তিন রাজ্যের বাইরে এক সময়ে কিছু প্রভাব বিস্তৃত হলেও আজ সর্বত্রই সিপিমের নেতৃত্বে বাম আন্দোলন অস্তমিত সূর্য। এবারের বিধানসভা ভোটের পর সেটা আরও প্রকট হবে।
ভারতে বাম বা অতিবাম রাজনীতি এখন অস্তীত্ব সঙ্কটে ভুগছে । এক সময়ে পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা ও কেরালায় বামেদের নিজেদের সরকার ছিল। অন্যান্য রাজ্যেও উড়তো লাল পতাকা। কেরালায় এখনও সরকার টিকে থাকলেও পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরায় গভীর সঙ্কটে বাম রাজনীতি। এক সময়ে অতি-বাম রাজনীতির সমর্থকরা তো অনেকেই এখন রাম-রাজনীতি (সাম্প্দায়িক বিজেপি)-র সঙ্গে সরাসরি যুক্ত। নিজেদের অস্তীত্ব টিকিয়ে রাখতে বামেরাও এবার পশ্চিমবঙ্গে ইন্ডিয়ান সেকুল ফ্রন্ট নামে একটি মুসলিম সংগঠনের সঙ্গে মোর্চা গড়েছে। এক সময়ে তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ কংগ্রেস এখন ঘোষিত মিত্র। বামেদের সাবেক শক্ত ঘাঁটি পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতার ধারে-কাছে যাওয়ারও সম্ভাবনা আপাতত আর নেই।
ভারতের বামপন্থী দলগুলোর বেশিরভাগই কতটা 'বামপন্থী' তা নিয়ে তর্ক হতেই পারে। সংসদীয় রাজনীতিতে টিকে থাকতে মধ্যপন্থাতেই তাদের ভরসা। সাতের দশকে ভারতের সবচেয়ে শক্তিশালী বামপন্থী দল সিপিএম তৈরিই হয় উগ্র কংগ্রেস বিরোধিতার হাত ধরে। ১৯৭৭ সালের ২১ জুন জ্যোতি বসুর নেতৃত্বে প্রথমবারের মতো পশ্চিমবঙ্গে গঠিত হয় বামপন্থী সরকার। টানা ৩৪ বছর দাপটের সঙ্গে ক্ষমতায় থাকার পর ২০১১ সালে তৃমমূলের কাছে হেরে যায় বামেরা। রাজ্যের ২৯৪টি আসনের মধ্যে প্রথমবার তারা পেয়েছিল ২৩১টি আসন। আর শেষবার ক্ষমতায় আসার সময় ২০০৬ সালে সেই রেকর্ড ভেঙে বামেরা জেতে ২৩৫ আসনে। ৫০ শতাংশেরও বেশি মানুষ বামপন্থীদের ভোট দিয়েছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের মতো ত্রিপুরাতেও বামদের শাসন দীর্ঘস্থায়ী ছিল। ২০১১ সালে পশ্চিমবঙ্গ থেকে সিপিএমের নেতৃত্বে বামেরা ক্ষমতা থেকে বিদায় নিলেও ত্রিপুরায় ২০১৮ সাল পর্যন্ত টিকে ছিল বামফ্রন্ট সরকার। টানা ২০ বছর মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন মানিক সরকার। এখন সেখানেও জায়গা হারাচ্ছে বামেরা।
২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে ৪২টির মধ্যে বামেরা মাত্র একটি আসনে নিজেদের জামানত রক্ষা করতে পেরেছিল, জেতা তো দুরের কথা। মোট ভোট পেয়েছেন মাত্র ৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ। পশ্চিমবঙ্গে বামভোট ও আসন মারাত্মক ভাবে কমছে। একটা কথা প্রচলিত আছে, ভারতীয় রাজনীতিতে কংগ্রেস হেরে গেলেও ফিনিক্স পাখির মতো ঘুরে দাঁড়াতে জানে। কিন্তু বামেরা হারলে আর ফিরতে পারেনা। কেরালা অবশ্যই ব্যতিক্রম। ত্রিপুরাতেও অবশ্য ১৯৮৮ সালে হারের পর ১৯৯৩ সালে ফিরে এসেছিল বামেরা। কিন্তু তার পিছনে ছিল কংগ্রেসের প্রচ্ছন্ন মদদ। নিজেদের সরকার ফেলে দিয়ে বামেদের আসার রাস্তা পরিস্কার করে দিয়েছিল দিল্লির কংগ্রেস নেতৃত্ব। পশ্চিমবঙ্গে গতবার, ২০১৬ সালে বিধানসভা নির্বাচনে বামেরা ভোট পেয়েছিল ২৬ শতাংশ। জিতেছিল ২৯৪টির মধ্যে মাত্র ৩২টিতে। তাও আবার ৩ বিধায়ক দলবদল করে অন্য দলে চলে যান। ২০১১ সালে ক্ষমতা হারালেও সেবার বামেরা পশ্চিবঙ্গে ভোট পেয়েছিল ৪১ শতাংশ। আসন পায় ৬২টি। আর ২০০৬ সালে ৫০.২ শতাংশ ভোট পেয়ে ২৩৫টি আসন জয়ের সর্বকালের সেরা রেকর্ড গড়েছিল তারা। তারপর থেকেই গ্রাফ নিম্নমুখী।
তাদের এই অধঃপতন নিয়ে নানা মুনির নানা মত। সবচেয়ে প্রতিষ্ঠিত মতটি হলো সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারাই এর জন্য দায়ি। এক সময়ে অন্ধ কংগ্রেস বিরোধিতা করতে গিয়ে সাম্প্রদায়িক শক্তির সঙ্গেও আপোষ করেছে বাম নেতারা। এখন বিজেপি বিরোধিতা করলেও অটলবিহারী বাজপেয়ীকে নিয়ে এসে কলকাতার ঐতিহাসিক ব্রিগেডের মাঠে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে এক সময়ে সভাও করেছে তারা। আমেরিকার বিরুদ্ধে নিজেদের ক্ষোভ ব্যক্ত করতে গিয়ে কেন্দ্রে কংগ্রেস সরকারকে ফেলে দিতেও কার্পণ্য করেনি তারা। আবার সেই কংগ্রেসের সঙ্গেই হাত মিলিয়েছেন নিজেদের অস্তীত্ব টিকিয়ে রাখতে। দীর্ঘকাল ক্ষমতায় থাকার ফলে ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গে বুর্জোয়া দলগুলির মত বাম নেতাদের মধ্যেও ঔদ্ধত্য ও অন্যান্য বুর্জোয়া উপসর্গ প্রকট হয়। তরুণ প্রজন্মকে সামনের সারিতে আসতে দেওয়া হয়নি। এমনকী, সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লড়তেও দেখা গিয়েছে সন্দেহজনক আচরণ। ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলকে হারাতে বহু জায়গায় বামেরা নিজেদের ভোট উপহার দিয়েছে বিজেপিকে। এবারের নির্বাচনেও একই ধারা বজায় থাকতে পারে বিভিন্ন কেন্দ্রে। ফলে বামেদের সহজে ঘুরে দাঁড়ানোর রাস্তা বেশ কঠিন। মানুষের তাদের প্রতি আস্থায় ফাটল ধরেছে। কেরালায় প্রতি ৫ বছর অন্তর সরকার পরিবর্তনের ধারা চালু থাকায় সেখানে বামপন্থীরা কিছুটা উদার। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরায় দীর্ঘদিনের ক্ষমতাভোগ তাদের আন্দোলন বিমুখ, আমলাতান্ত্রিক ভোগ বিলাসি করে তুলছে। ফলে অতি-বামদের মত বামেরাও আজ জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। তিন রাজ্যের বাইরে এক সময়ে কিছু প্রভাব বিস্তৃত হলেও আজ সর্বত্রই সিপিমের নেতৃত্বে বাম আন্দোলন অস্তমিত সূর্য। এবারের বিধানসভা ভোটের পর সেটা আরও প্রকট হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে