অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের ৫৩ তম মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উদ্যাপন করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় শাখা। এ উপলক্ষে গতকাল শনিবার সকাল থেকে সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় সদর দপ্তর কলকাতার ফোর্ট উইলিয়ামে ছিল নানা অনুষ্ঠান। ‘দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
বিজয় দিবসের দিন বিশেষ অতিথি হয়ে ফোর্ট উইলিয়ামে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ থেকে আগত মুক্তিযোদ্ধা, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য এবং তাদের পরিজন মিলিয়ে ৭১ জনের একটি প্রতিনিধি দল। উপস্থিত ছিলেন ভারতের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় শাখার শীর্ষ কর্মকর্তারাও।
এদিন সকালে ফোর্ট উইলিয়ামের মূল ফটকের কাছে অবস্থিত বিজয় স্মারক স্মৃতিস্তম্ভে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন এয়ার ভাইস মার্শাল রাহুল ভাসিন, নেভাল অফিসার-ইনচার্জ (পশ্চিমবঙ্গ) পি সশী কুমার, কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল, (আইপিএস), ভারতের সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল (অব.) অরূপ রাহা, ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল শংকর রায় চৌধুরী, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল মো. হোসেন আলী মুর্শেদ, মুক্তিযোদ্ধা মো. মোমেন উল্লাহ পাটওয়ারী বিপি (অব.) প্রমুখ।
এরপর সেনাবাহিনীর মাঠে আয়োজিত একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক একটি প্রদর্শনী ঘুরে দেখে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলটি। সেদিনকার সেই স্মৃতিবিজড়িত দৃশ্য দেখে অনেকেই আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন।
পরে গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বাংলাদেশ থেকে আগত মুক্তিযোদ্ধা, ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদস্য এবং গণমাধ্যমকর্মীদের উষ্ণ অভিনন্দন জানান পূর্বাঞ্চলীয় সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল প্রতাপ রানা কলিতা। তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর কীভাবে এই সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়েছিল তা আপনারা সবাই জানেন। এরপর ১৪ দিন ধরে সেই সর্বাত্মক যুদ্ধ চলেছিল এবং তাতে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে সহায়তা দিয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধারা। এই যুদ্ধে প্রায় ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনা আত্মসমর্পণ করে। এই জয়ের ফলে কেবল বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্মই হয়নি, বরং দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক পরিবর্তন হয়েছে। ১৯৭১ এর যুদ্ধে একদম সামনের সারিতে ছিল ভারতীয় সেনাবাহিনী, আর সেই কারণে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইতিহাসে বিজয় দিবস গর্বের জায়গা করে নিয়েছে।’
মুক্তিযোদ্ধা মো. মোমেন উল্লাহ পাটওয়ারী বিপি (অব.) বলেন, ‘একাত্তরের যুদ্ধে আমরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছি। সেই যুদ্ধে বহু মুক্তিযোদ্ধা এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদস্য নিহত হয়েছেন। উভয়ের রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। সেই যুদ্ধে ভারতের উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানকে পরাজিত করা আর আমাদের উদ্দেশ্য ছিল স্বাধীনতা অর্জন। আমাদের মনে হয়, আমরা উভয় দেশই নিজেদের জায়গা থেকে জয়লাভ করেছি।’
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অজিত আপ্তে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘‘১৯৭১ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর কলকাতায় অভ্যন্তরীণ গোলযোগের আগে আমাকে মোতায়েন করা হয়েছিল। আমার মনে আছে, খুলনায় ১০৭ নম্বর পদাতিক ব্রিগেডের পাকিস্তানি অফিসারেরা আত্মসমর্পণ করার পর আমি কীভাবে ১৯৭১ সালের ১৮ ডিসেম্বর খুলনায় ২১ তম জন্মদিন উদ্যাপন করেছি। খুলনায় শত্রুপক্ষের কিছু পদক্ষেপ ছিল এবং আমরা প্রতিরোধের সম্মুখীন হই। আমি পাকিস্তানের দিকে প্রবেশ করলাম এবং বাঙ্কারের একটিতে আমি একটি ব্রিফকেস পেলাম, যা পাকিস্তানি লেফটেন্যান্ট খুরবান রাজার ছিল। ব্রিফকেসে তাঁর ছবি ছিল এবং করাচিতে থেকে পাঠানো তাঁর প্রেমিকার বেশ কিছু প্রেমপত্রও ছিল।
‘‘২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ তারিখের একটি চিঠিতে তাঁর প্রেমিকা ‘ধ্বংস করো ভারত’ লিখেছিলেন। আমি সেই চিঠি ল্যামিনেট করেছি এবং এখনো আছে। মজার ব্যাপার হল, খুলনায় আত্মসমর্পণের পর আমি পরে রাজার সঙ্গে দেখা করি এবং জানতে পারি সে আমার স্কুলেরই (লখনউয়ের সেন্ট ফ্রান্সিস স্কুল) ছাত্র ছিল। তাঁর বাবা-মা ১৯৫৫ সালে পাকিস্তানে চলে যান।’’
এদিন যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে কলকাতার বাংলাদেশ উপ হাইকমিশনেও। এ উপলক্ষে দিনভর নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরু হয় সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে। পতাকা উত্তোলন করেন উপ-হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস। পরে উপ-হাইকমিশন প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর ‘মুজিব চিরঞ্জীব’ ভাস্কর্যে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়। এরপরে বাংলাদেশ গ্যালারিতে শুরু হয় বাণী পাঠ ও আলোচনা অনুষ্ঠান।
বাংলাদেশের ৫৩ তম মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উদ্যাপন করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় শাখা। এ উপলক্ষে গতকাল শনিবার সকাল থেকে সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় সদর দপ্তর কলকাতার ফোর্ট উইলিয়ামে ছিল নানা অনুষ্ঠান। ‘দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
বিজয় দিবসের দিন বিশেষ অতিথি হয়ে ফোর্ট উইলিয়ামে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ থেকে আগত মুক্তিযোদ্ধা, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য এবং তাদের পরিজন মিলিয়ে ৭১ জনের একটি প্রতিনিধি দল। উপস্থিত ছিলেন ভারতের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় শাখার শীর্ষ কর্মকর্তারাও।
এদিন সকালে ফোর্ট উইলিয়ামের মূল ফটকের কাছে অবস্থিত বিজয় স্মারক স্মৃতিস্তম্ভে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন এয়ার ভাইস মার্শাল রাহুল ভাসিন, নেভাল অফিসার-ইনচার্জ (পশ্চিমবঙ্গ) পি সশী কুমার, কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল, (আইপিএস), ভারতের সাবেক বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল (অব.) অরূপ রাহা, ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল শংকর রায় চৌধুরী, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর জেনারেল মো. হোসেন আলী মুর্শেদ, মুক্তিযোদ্ধা মো. মোমেন উল্লাহ পাটওয়ারী বিপি (অব.) প্রমুখ।
এরপর সেনাবাহিনীর মাঠে আয়োজিত একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক একটি প্রদর্শনী ঘুরে দেখে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলটি। সেদিনকার সেই স্মৃতিবিজড়িত দৃশ্য দেখে অনেকেই আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন।
পরে গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বাংলাদেশ থেকে আগত মুক্তিযোদ্ধা, ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদস্য এবং গণমাধ্যমকর্মীদের উষ্ণ অভিনন্দন জানান পূর্বাঞ্চলীয় সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল প্রতাপ রানা কলিতা। তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর কীভাবে এই সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়েছিল তা আপনারা সবাই জানেন। এরপর ১৪ দিন ধরে সেই সর্বাত্মক যুদ্ধ চলেছিল এবং তাতে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে সহায়তা দিয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধারা। এই যুদ্ধে প্রায় ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনা আত্মসমর্পণ করে। এই জয়ের ফলে কেবল বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্মই হয়নি, বরং দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনৈতিক পরিবর্তন হয়েছে। ১৯৭১ এর যুদ্ধে একদম সামনের সারিতে ছিল ভারতীয় সেনাবাহিনী, আর সেই কারণে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইতিহাসে বিজয় দিবস গর্বের জায়গা করে নিয়েছে।’
মুক্তিযোদ্ধা মো. মোমেন উল্লাহ পাটওয়ারী বিপি (অব.) বলেন, ‘একাত্তরের যুদ্ধে আমরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছি। সেই যুদ্ধে বহু মুক্তিযোদ্ধা এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদস্য নিহত হয়েছেন। উভয়ের রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। সেই যুদ্ধে ভারতের উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানকে পরাজিত করা আর আমাদের উদ্দেশ্য ছিল স্বাধীনতা অর্জন। আমাদের মনে হয়, আমরা উভয় দেশই নিজেদের জায়গা থেকে জয়লাভ করেছি।’
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অজিত আপ্তে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘‘১৯৭১ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর কলকাতায় অভ্যন্তরীণ গোলযোগের আগে আমাকে মোতায়েন করা হয়েছিল। আমার মনে আছে, খুলনায় ১০৭ নম্বর পদাতিক ব্রিগেডের পাকিস্তানি অফিসারেরা আত্মসমর্পণ করার পর আমি কীভাবে ১৯৭১ সালের ১৮ ডিসেম্বর খুলনায় ২১ তম জন্মদিন উদ্যাপন করেছি। খুলনায় শত্রুপক্ষের কিছু পদক্ষেপ ছিল এবং আমরা প্রতিরোধের সম্মুখীন হই। আমি পাকিস্তানের দিকে প্রবেশ করলাম এবং বাঙ্কারের একটিতে আমি একটি ব্রিফকেস পেলাম, যা পাকিস্তানি লেফটেন্যান্ট খুরবান রাজার ছিল। ব্রিফকেসে তাঁর ছবি ছিল এবং করাচিতে থেকে পাঠানো তাঁর প্রেমিকার বেশ কিছু প্রেমপত্রও ছিল।
‘‘২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ তারিখের একটি চিঠিতে তাঁর প্রেমিকা ‘ধ্বংস করো ভারত’ লিখেছিলেন। আমি সেই চিঠি ল্যামিনেট করেছি এবং এখনো আছে। মজার ব্যাপার হল, খুলনায় আত্মসমর্পণের পর আমি পরে রাজার সঙ্গে দেখা করি এবং জানতে পারি সে আমার স্কুলেরই (লখনউয়ের সেন্ট ফ্রান্সিস স্কুল) ছাত্র ছিল। তাঁর বাবা-মা ১৯৫৫ সালে পাকিস্তানে চলে যান।’’
এদিন যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদ্যাপিত হয়েছে কলকাতার বাংলাদেশ উপ হাইকমিশনেও। এ উপলক্ষে দিনভর নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরু হয় সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে। পতাকা উত্তোলন করেন উপ-হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস। পরে উপ-হাইকমিশন প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর ‘মুজিব চিরঞ্জীব’ ভাস্কর্যে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়। এরপরে বাংলাদেশ গ্যালারিতে শুরু হয় বাণী পাঠ ও আলোচনা অনুষ্ঠান।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
৭ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগে