দুই বাংলাদেশি ও তাদের ভারতীয় দোসরকে গ্রেপ্তার করেছে ভারতের আর্থিক তদন্ত সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। অনুপ্রবেশ ও মানবপাচারে সহায়তার অভিযোগে কলকাতা থেকে এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিয়ের প্রতিশ্রুতি বা প্রলোভনে শারীরিক সম্পর্ক চালিয়ে যাওয়ার পর, কখনো সম্পর্ক ছিন্ন হলে সাধারণত ধর্ষণ মামলা করে থাকেন ভুক্তভোগী। মামলার অভিযোগে ‘বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ’ কথাটি লেখা থাকে। বাংলাদেশ ও ভারত উভয় দেশেই এমন আইন রয়েছে। তবে কলকাতা হাইকোর্ট মত দিয়েছেন, এমন ক্ষেত্রে প্রমাণ ছাড়া প্রাপ্তবয়স্ক নারীর
চলতি বছরের জুলাই থেকে বাংলাদেশি পর্যটকদের অভাবে বড় ধরনের লোকসান গুনছে কলকাতার বিভিন্ন হোটেল ও খুচরা দোকানের ব্যবসায়ীরা। অনেকে বলছেন, করোনা মহামারির পর এমন দশায় আর কখনো পড়তে হয়নি তাদের।
ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অমর একুশে বইমেলাসহ কয়েকটি বইমেলা ঘিরে দেশের প্রকাশকদের কর্মতৎপরতা অনেক বেড়ে যায়। এ সময়ের মধ্যে কেউ কেউ দেশের বাইরে কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা এবং কলকাতার বাংলাদেশ বইমেলায়ও অংশ নেন।
বাংলাদেশ সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারকে চাপ দিয়েছে ভারতের কেন্দ্র সরকার। এ লক্ষ্যে অধিগৃহীত জমি দ্রুত কেন্দ্র সরকারের হাতে হস্তান্তর করারও অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্র সরকার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ
বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারে অভিযুক্ত পি. কে হালদারের তিন সহযোগীর জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন কলকাতার আদালত। সহযোগীরা হলেন—পি কে হালদারের ভাই প্রাণেশ হালদার, ইমন হালদার ওরফে ইমাম হোসেন এবং শর্মী হালদার ওরফে আমানা সুলতানা।
ভিসার আবেদন করা ২০ হাজার বাংলাদেশির পাসপোর্ট ফেরত দিয়েছে ঢাকার ভারতীয় দূতাবাস। হুমকিসহ তীব্র ভাষায় প্রতিবাদ জানিয়ে পাঠানো ই-মেইলের কারণে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতীয় দূতাবাস। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য প্রিন্টের প্রতিবেদন থেকে এ
ভারতে ইলিশ রপ্তানির পরিমাণ কমিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভারতের ৩ হাজার টন নয় বরং ২ হাজার ৪০০ টন ইলিশ রপ্তানি করা হবে। আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত এই ইলিশ রপ্তানি চলবে
নারী চিকিৎসককে দলবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনা নিয়ে আলোচনায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের আর জি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এ নিয়ে বেশ কয়েক দিন ধরে উত্তাল কলকাতা। ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করতে গিয়ে বেরিয়ে আসছে সেই হাসপাতালের আর্থিক অনিয়মের ঘটনাও।
শুক্রবারও রাজ্যের স্বাস্থ্য ভবনের সামনে জড়ো হন আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকেরা। এ সময় ধর্ষণ-খুনের বিচার দাবির পাশাপাশি তাঁদের আন্দোলনকে রাজনৈতিক রং না দিতে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপির প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় আরজি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্ন চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা এখনো সামলে উঠতে পারলেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা তাঁর সঙ্গে আলোচনা চেয়েছেন, তা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এদিকে বেসরকারি হাসপাতালগুলোর সঙ্গে যে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল,
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে কলকাতায় আর জি কর মেডিকেল কলেজে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর ওপর আবারও চাপ বাড়ছে। এ হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবিতে গতকাল রোববার আবারও পথে নামলেন চিকিৎসকেরা। এন আর এস মেডিকেল কলেজ থেকে ওই মহামিছিল যায় ধর্মতলার উদ্দেশে। মিছিলে ছিলেন নির্যাতিতার মা-বাবাও
সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে বাংলাদেশিদের অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে (বিজিবি) অনুরোধ জানিয়েছে বিএসএফ। গতকাল শুক্রবার ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ বিষয়টি জানিয়েছে। বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের এক মাসের মাথায় বিএসএফের
কলকাতার আর জি কর হাসপাতালে এক নারী চিকিৎসককে দলবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার তিন সপ্তাহ পার হলেও এখনো উন্মোচিত হয়নি পুরো ঘটনার রহস্য। ভুক্তভোগীর মায়ের প্রশ্ন, সেদিনের পুরো ঘটনা কবে স্পষ্ট হবে? তাঁর এমন সংশয়ের মধ্যেই পুলিশের কাছ থেকে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা সিবিআইয়ের হাতে গেছে এ মামলার তদন্তকাজ
মোদিকে সতর্ক করে দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গে আগুন দিলে তা সেভেন সিস্টার্স এবং ভারতের অন্যান্য রাজ্যেও ছড়াবে। একই সঙ্গে তিনি মোদির গদি টালমাটাল করে দেওয়ারও হুমকি
আরজি কর ইস্যুতে পশ্চিমবঙ্গে ছাত্রসমাজের নবান্ন অভিযানে পুলিশি নির্যাতনের প্রতিবাদে ১২ ঘণ্টার ধর্মঘট ডেকেছে বিজেপি। আজ বুধবার (২৮ আগস্ট) সকাল থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ধর্মঘটের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। ট্রেন, বাস চলছে না অনেক জায়গায়। কাজে বেরিয়ে বিপাকে পড়েছে নিত্যযাত্রীরা।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের রাজধানী কলকাতা বিক্ষোভ-সহিংসতায় উত্তাল হয়ে উঠেছে। আরজি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার চিকিৎসকের ধর্ষণ-মৃত্যুর বিচারের দাবিতে রাজ্য সচিবালয় ‘নবান্ন’ অভিমুখে বিক্ষোভকারীদের যাত্রার সময় পুলিশ জলকামান ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করেছে। এ সময় বিক্ষোভকারীদের পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল