কলকাতা প্রতিনিধি
দলকে চাঙা করতে বিজেপির বিরুদ্ধে বিভেদের রাজনীতির অভিযোগ তুলে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’য় নেমেছেন কংগ্রেসের সাবেক প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধী। গতকাল বৃহস্পতিবার সেই পদযাত্রায় শামিল হন কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধী। প্রিয়াঙ্কা গান্ধীও অংশ নেবেন বলে দলীয় সূত্রে খবর পাওয়া গেছে। তবে এরই মধ্যে দলীয় রাজনীতিতে এই কর্মসূচি নিয়ে দেখা দিয়েছে বিভেদ।
বাম শাসিত কেরালার পর ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ এখন বিজেপি শাসিত কর্ণাটকে। সামনের বছর দক্ষিণ ভারতের গুরুত্বপূর্ণ এই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। গত নির্বাচনে কংগ্রেস হারলেও হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছিল। এবার বিজেপির পক্ষ থেকেও কঠিন লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে কর্ণাটকে। তাই প্রচারে বাড়তি শক্তি প্রয়োগ করতে চায় কংগ্রেস। কিন্তু রাজ্যের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়ার সঙ্গে রাজ্য প্রদেশের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডিকে শিবশঙ্করের বিরোধ মেটাতে না পারলে কংগ্রেসের জয়ের সম্ভাবনা নেই বলেই মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। কিন্তু বিরোধ মেটানোর কোনো চেষ্টাই চোখে পড়ছে না। ঘরের বিবাদের পাশাপাশি রয়েছে বিরোধী ঐক্যের প্রশ্ন। ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়ার দল জেডিএস কর্ণাটকে বেশ শক্তিশালী। কংগ্রেসের সঙ্গে জেডিএসের জোট হবে কি না, তাও এখনো স্পষ্ট নয়।
কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশের দাবি, ভারত জোড়ো আন্দোলন ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। তাই বিজেপি অপপ্রচার চালাচ্ছে। অন্যদিকে কর্ণাটকের বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই কংগ্রেসের পদযাত্রাকে আমল দিতেই নারাজ। তাঁর দাবি, রাহুল-সোনিয়ার প্রচার বিন্দুমাত্র দাগ কাটতে পারেনি।
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। আগামী বছরের মে মাসে এই রাজ্যের নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে বলে বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে। ২২৪ সদস্যের কর্ণাটক বিধানসভায় বর্তমানে বিজেপির সদস্য রয়েছেন ১২০ জন। কংগ্রেসের ৬৯ এবং জেডিএসের ৩০ জন বিধায়ক রয়েছেন। তবে ভোটে বিজেপি ১০৪, কংগ্রেস ৮০ এবং জেডিএস ৩৭ আসনে জয়ী হয়েছিল। দলবদলে দুই বিরোধী দলেরই শক্তি ক্ষয় হয়।
বিরোধীদের অনৈক্য বিজেপিকে সুবিধা করে দিয়েছে। এবারও বিরোধী ঐক্য তো দূরের কথা, এখনো কংগ্রেসের নিজেদের দলীয় সংহতি অথৈ জলে। ভারত জুড়তে নামলেও রাহুল যে নিজের দলকে জুড়তে পারেননি, সেটা রাজ্যে রাজ্যে দলের বিরোধ থেকেই স্পষ্ট। দলের সভাপতি নির্বাচনের আগে ভারত জোড়ো যাত্রায়ও দলীয় কোন্দল আড়াল করতে ব্যর্থ রাহুল।
এই অবস্থায় তরুণ প্রজন্মকে নিয়ে দলকে নতুন করে গড়ে তোলার স্বপ্ন ফেরি করছেন কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী শশী থারুর। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী মল্লিকার্জুন খাড়গে অবশ্য গান্ধী পরিবারের ভজনা করে ভোটে জেতার বিষয়ে আশাবাদী। এখন দেখার বিষয় আগামী ১৭ অক্টোবর নির্বাচন ঘিরে নতুন কোনো চমক মঞ্চস্থ হয় কি না।
দলকে চাঙা করতে বিজেপির বিরুদ্ধে বিভেদের রাজনীতির অভিযোগ তুলে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’য় নেমেছেন কংগ্রেসের সাবেক প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধী। গতকাল বৃহস্পতিবার সেই পদযাত্রায় শামিল হন কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধী। প্রিয়াঙ্কা গান্ধীও অংশ নেবেন বলে দলীয় সূত্রে খবর পাওয়া গেছে। তবে এরই মধ্যে দলীয় রাজনীতিতে এই কর্মসূচি নিয়ে দেখা দিয়েছে বিভেদ।
বাম শাসিত কেরালার পর ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ এখন বিজেপি শাসিত কর্ণাটকে। সামনের বছর দক্ষিণ ভারতের গুরুত্বপূর্ণ এই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। গত নির্বাচনে কংগ্রেস হারলেও হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছিল। এবার বিজেপির পক্ষ থেকেও কঠিন লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে কর্ণাটকে। তাই প্রচারে বাড়তি শক্তি প্রয়োগ করতে চায় কংগ্রেস। কিন্তু রাজ্যের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়ার সঙ্গে রাজ্য প্রদেশের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডিকে শিবশঙ্করের বিরোধ মেটাতে না পারলে কংগ্রেসের জয়ের সম্ভাবনা নেই বলেই মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। কিন্তু বিরোধ মেটানোর কোনো চেষ্টাই চোখে পড়ছে না। ঘরের বিবাদের পাশাপাশি রয়েছে বিরোধী ঐক্যের প্রশ্ন। ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়ার দল জেডিএস কর্ণাটকে বেশ শক্তিশালী। কংগ্রেসের সঙ্গে জেডিএসের জোট হবে কি না, তাও এখনো স্পষ্ট নয়।
কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশের দাবি, ভারত জোড়ো আন্দোলন ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। তাই বিজেপি অপপ্রচার চালাচ্ছে। অন্যদিকে কর্ণাটকের বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই কংগ্রেসের পদযাত্রাকে আমল দিতেই নারাজ। তাঁর দাবি, রাহুল-সোনিয়ার প্রচার বিন্দুমাত্র দাগ কাটতে পারেনি।
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। আগামী বছরের মে মাসে এই রাজ্যের নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে বলে বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে। ২২৪ সদস্যের কর্ণাটক বিধানসভায় বর্তমানে বিজেপির সদস্য রয়েছেন ১২০ জন। কংগ্রেসের ৬৯ এবং জেডিএসের ৩০ জন বিধায়ক রয়েছেন। তবে ভোটে বিজেপি ১০৪, কংগ্রেস ৮০ এবং জেডিএস ৩৭ আসনে জয়ী হয়েছিল। দলবদলে দুই বিরোধী দলেরই শক্তি ক্ষয় হয়।
বিরোধীদের অনৈক্য বিজেপিকে সুবিধা করে দিয়েছে। এবারও বিরোধী ঐক্য তো দূরের কথা, এখনো কংগ্রেসের নিজেদের দলীয় সংহতি অথৈ জলে। ভারত জুড়তে নামলেও রাহুল যে নিজের দলকে জুড়তে পারেননি, সেটা রাজ্যে রাজ্যে দলের বিরোধ থেকেই স্পষ্ট। দলের সভাপতি নির্বাচনের আগে ভারত জোড়ো যাত্রায়ও দলীয় কোন্দল আড়াল করতে ব্যর্থ রাহুল।
এই অবস্থায় তরুণ প্রজন্মকে নিয়ে দলকে নতুন করে গড়ে তোলার স্বপ্ন ফেরি করছেন কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী শশী থারুর। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী মল্লিকার্জুন খাড়গে অবশ্য গান্ধী পরিবারের ভজনা করে ভোটে জেতার বিষয়ে আশাবাদী। এখন দেখার বিষয় আগামী ১৭ অক্টোবর নির্বাচন ঘিরে নতুন কোনো চমক মঞ্চস্থ হয় কি না।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
৩১ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে