অনলাইন ডেস্ক
স্কটল্যান্ডের ডাম্বারটনের ওভারটাউন ব্রিজ। স্থানটিতে গেলেই উন্মত্ত হয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে পোষা প্রাণীরা। তবে এ নিয়ে স্থানীয় ও বিশেষজ্ঞদের ভিন্ন মত রয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, স্কটল্যান্ডের এই সেতু ‘ডগ স্যুইসাইড ব্রিজ’ হিসেবে পরিচিত। স্থানীয়দের কেউ দাবি করেন, ১৯৫০ সাল থেকে তিন শতাধিক পোষা প্রাণী এই ব্রিজ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। কেউ কেউ আবার দাবি করেন, সংখ্যাটা দ্বিগুণ, অর্থাৎ প্রায় ৬০০ পোষা প্রাণী ব্রিজ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে, যার মধ্যে কিছু পোষা প্রাণীর মৃত্যুও হয়েছে।
ওভারটাউন ব্রিজের নিচে একটি নদী রয়েছে, কিন্তু তা বছরের বেশির ভাগ সময়ই শুকনো থাকে। নদীর নিচের অংশে মাটির বদলে রয়েছে পাথর। সেখানেই ঝাঁপ দেয় প্রাণীগুলো। এভাবে প্রচুর পোষা প্রাণীর মৃত্যু হয়েছে। যারা বেঁচে গিয়েছে, তাদের মধ্যে অনেকে নাকি ফের আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে।
২০১৪ সালে নিজের পোষ্যকে নিয়ে ওভারটাউন ব্রিজে গিয়েছিলেন এলিস ট্রাভেরো। তাঁর দাবি, ব্রিজে ওঠার পর থেকেই তাঁর শান্ত পোষা কুকুর বিচলিত হয়ে ওঠে। কিছুক্ষণ আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকার পর সোজা নিচে ঝাঁপ দেয়। একই ঘটনা ঘটে কেনিথ মেকল নামের আরেক ব্যক্তির ক্ষেত্রেও।
কিন্তু কেন এমন কাজ করছে পোষা প্রাণীরা?
স্থানীয়দের কেউ কেউ দাবি করেন, ব্রিজটি অভিশপ্ত। ব্রিজের পাশেই রয়েছে ওভারটাউন হাউজ। সেখানকার মালিকের স্ত্রী তাঁর স্বামীর মৃত্যুর পর তাঁর শোকে একা এখানে ৩০ বছর কাটিয়েছেন। পরে ১৯৩৮ সালে তিনি মারা যান। তাঁর অতৃপ্ত আত্মার প্রভাবেই নাকি এ ঘটনা ঘটে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা এই তত্ত্ব মানতে নারাজ। তাঁদের মতে, ব্রিজের পাশে সিমেন্টের চওড়া পাঁচিল রয়েছে। হয়তো সেই কারণেই পাঁচিল ও রাস্তার পার্থক্য বুঝতে পারে না।
স্কটল্যান্ডের ডাম্বারটনের ওভারটাউন ব্রিজ। স্থানটিতে গেলেই উন্মত্ত হয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে পোষা প্রাণীরা। তবে এ নিয়ে স্থানীয় ও বিশেষজ্ঞদের ভিন্ন মত রয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, স্কটল্যান্ডের এই সেতু ‘ডগ স্যুইসাইড ব্রিজ’ হিসেবে পরিচিত। স্থানীয়দের কেউ দাবি করেন, ১৯৫০ সাল থেকে তিন শতাধিক পোষা প্রাণী এই ব্রিজ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। কেউ কেউ আবার দাবি করেন, সংখ্যাটা দ্বিগুণ, অর্থাৎ প্রায় ৬০০ পোষা প্রাণী ব্রিজ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে, যার মধ্যে কিছু পোষা প্রাণীর মৃত্যুও হয়েছে।
ওভারটাউন ব্রিজের নিচে একটি নদী রয়েছে, কিন্তু তা বছরের বেশির ভাগ সময়ই শুকনো থাকে। নদীর নিচের অংশে মাটির বদলে রয়েছে পাথর। সেখানেই ঝাঁপ দেয় প্রাণীগুলো। এভাবে প্রচুর পোষা প্রাণীর মৃত্যু হয়েছে। যারা বেঁচে গিয়েছে, তাদের মধ্যে অনেকে নাকি ফের আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে।
২০১৪ সালে নিজের পোষ্যকে নিয়ে ওভারটাউন ব্রিজে গিয়েছিলেন এলিস ট্রাভেরো। তাঁর দাবি, ব্রিজে ওঠার পর থেকেই তাঁর শান্ত পোষা কুকুর বিচলিত হয়ে ওঠে। কিছুক্ষণ আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকার পর সোজা নিচে ঝাঁপ দেয়। একই ঘটনা ঘটে কেনিথ মেকল নামের আরেক ব্যক্তির ক্ষেত্রেও।
কিন্তু কেন এমন কাজ করছে পোষা প্রাণীরা?
স্থানীয়দের কেউ কেউ দাবি করেন, ব্রিজটি অভিশপ্ত। ব্রিজের পাশেই রয়েছে ওভারটাউন হাউজ। সেখানকার মালিকের স্ত্রী তাঁর স্বামীর মৃত্যুর পর তাঁর শোকে একা এখানে ৩০ বছর কাটিয়েছেন। পরে ১৯৩৮ সালে তিনি মারা যান। তাঁর অতৃপ্ত আত্মার প্রভাবেই নাকি এ ঘটনা ঘটে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা এই তত্ত্ব মানতে নারাজ। তাঁদের মতে, ব্রিজের পাশে সিমেন্টের চওড়া পাঁচিল রয়েছে। হয়তো সেই কারণেই পাঁচিল ও রাস্তার পার্থক্য বুঝতে পারে না।
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
৩ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা
৫ ঘণ্টা আগে