অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ার দখল করা ভূমি ফেরত না নেওয়া পর্যন্ত লড়াই থামাবে না ইউক্রেন। চলতি সপ্তাহে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এ কথা বলেন। তিনি জানান, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে সহায়তা না দিলেও রাশিয়ার সঙ্গে লড়াইয়ের ক্ষেত্রে কিয়েভের নীতির কোনো পরিবর্তন হবে না। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জেলেনস্কিকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, যদি ২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতায় আসেন, সে ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির পরিবর্তন নিয়ে তিনি চিন্তিত কি না? জবাবে তিনি বলেন, ‘ওয়াশিংটন কিয়েভকে সামরিক ও আর্থিক সহায়তা বন্ধ করে দিলেও ইউক্রেন তার ওপর চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধ অবশ্যই চালিয়ে যাবে।’
ট্রাম্প একাধিকবার বলেছেন, তিনি ২০২৪ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে একটি শান্তি চুক্তি করাবেন। তবে রয়টার্সের সঙ্গে কথা বলার সময় জেলেনস্কি ট্রাম্পের এই মন্তব্যকে নির্বাচন জয়ের প্রতিশ্রুতি হিসেবে উল্লেখ করে বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেন। এ সময় তিনি জানান, নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য ইউক্রেনকে অবশ্যই মূল্য চোকাতে হবে।
জেলেনস্কি আগামী নির্বাচনের পর মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিতে সম্ভাব্য পরিবর্তনের বিষয়ে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘এটি যদি আপনাদের পররাষ্ট্রনীতিতে পরিবর্তন আনে, তাহলে আমার কী বলার আছে? তাহলে আমরা আপনাদের ছাড়াই যুদ্ধ করব।’ জেলেনস্কি এ সময় বলেন, ‘এটি সম্ভবত ইউক্রেনীয় জনগণেরও ইচ্ছা এবং ইউক্রেনের কাছ থেকে দখল করা অঞ্চল থেকে রুশ বাহিনী পিছু হটাই যুদ্ধ বন্ধ করার একমাত্র ও আসল উপায়।’
সাক্ষাৎকারে জেলেনস্কি আরও বলেন, ‘যুদ্ধের কারণে ইউক্রেনের কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং কী ধরনে চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে তা জানলে যেকোনো মার্কিন প্রেসিডেন্টই সহায়তা দেবেন।’
এর আগে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জেলেনস্কি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ইউক্রেন সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন।
রাশিয়ার দখল করা ভূমি ফেরত না নেওয়া পর্যন্ত লড়াই থামাবে না ইউক্রেন। চলতি সপ্তাহে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এ কথা বলেন। তিনি জানান, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে সহায়তা না দিলেও রাশিয়ার সঙ্গে লড়াইয়ের ক্ষেত্রে কিয়েভের নীতির কোনো পরিবর্তন হবে না। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জেলেনস্কিকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, যদি ২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতায় আসেন, সে ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির পরিবর্তন নিয়ে তিনি চিন্তিত কি না? জবাবে তিনি বলেন, ‘ওয়াশিংটন কিয়েভকে সামরিক ও আর্থিক সহায়তা বন্ধ করে দিলেও ইউক্রেন তার ওপর চাপিয়ে দেওয়া যুদ্ধ অবশ্যই চালিয়ে যাবে।’
ট্রাম্প একাধিকবার বলেছেন, তিনি ২০২৪ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে একটি শান্তি চুক্তি করাবেন। তবে রয়টার্সের সঙ্গে কথা বলার সময় জেলেনস্কি ট্রাম্পের এই মন্তব্যকে নির্বাচন জয়ের প্রতিশ্রুতি হিসেবে উল্লেখ করে বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেন। এ সময় তিনি জানান, নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য ইউক্রেনকে অবশ্যই মূল্য চোকাতে হবে।
জেলেনস্কি আগামী নির্বাচনের পর মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিতে সম্ভাব্য পরিবর্তনের বিষয়ে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘এটি যদি আপনাদের পররাষ্ট্রনীতিতে পরিবর্তন আনে, তাহলে আমার কী বলার আছে? তাহলে আমরা আপনাদের ছাড়াই যুদ্ধ করব।’ জেলেনস্কি এ সময় বলেন, ‘এটি সম্ভবত ইউক্রেনীয় জনগণেরও ইচ্ছা এবং ইউক্রেনের কাছ থেকে দখল করা অঞ্চল থেকে রুশ বাহিনী পিছু হটাই যুদ্ধ বন্ধ করার একমাত্র ও আসল উপায়।’
সাক্ষাৎকারে জেলেনস্কি আরও বলেন, ‘যুদ্ধের কারণে ইউক্রেনের কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং কী ধরনে চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে তা জানলে যেকোনো মার্কিন প্রেসিডেন্টই সহায়তা দেবেন।’
এর আগে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জেলেনস্কি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ইউক্রেন সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন।
স্পেনের একটি বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অন্তত ১০ নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তপক্ষ। আজ শুক্রবার স্পেনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এল পেইসের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে আল-জাজিরা।
৩৫ মিনিট আগেঅপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
৪ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
৬ ঘণ্টা আগে