অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যের সাবেক নার্স লুসি লেটবিকে আরও এক শিশুকে হত্যাচেষ্টার জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। হত্যাচেষ্টার শিকার ওই কন্যাশিশুটিকে ‘বেবি-কে’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার আদালতে লুসিকে দোষী সাব্যস্ত করার পর বেবি কে-এর পরিবার একটি বিবৃতিতে বলেছে, ‘আজ ন্যায়বিচার হয়েছে। কিন্তু এর মাধ্যমে চরম আঘাত, ক্রোধ এবং যন্ত্রণা দূর হবে না, যা আমরা সবাই অনুভব করেছি।’
গত আগস্টে লুসি লেটবিকে ২০১৫ সালের জুন থেকে ২০১৬ সালের জুনের মধ্যে ইংল্যান্ডের কাউন্টেস অব চেস্টার হাসপাতালের নবজাতক ইউনিটে ৭টি শিশুকে হত্যা এবং আরও ৬ শিশুকে হত্যাচেষ্টার জন্য দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন আদালত।
মঙ্গলবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, এবার বেবি-কে নাম উল্লেখিত কন্যা শিশুটিকে হত্যাচেষ্টায় দোষী সাব্যস্ত হলেও বিচারকেরা এখনো এই মামলার রায় ঘোষণা করেননি। ২০১৬ সালের ১৭ জানুয়ারি ওই অকাল-শিশুটির শ্বাস-প্রশ্বাসের নল বিচ্ছিন্ন করে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিলেন লুসি। এ ঘটনায় মারাত্মক ক্ষতির শিকার ওই শিশুটিকে অন্য একটি হাসপাতালে স্থানান্তর করেও শেষ পর্যন্ত বাঁচানো যায়নি।
বেবি কে-এর অকাল জন্মের পর তাকে ডেলিভারি কক্ষ থেকে অকাল-শিশু ওয়ার্ডে নিয়ে নিয়ে যাওয়ার পর লুসি কীভাবে তাঁকে লক্ষ্যবস্তু করেছিলেন, তা বিস্তারিত পড়ে শোনান বিচারকদের ফোরম্যান। শিশু লুসি লেটবিকে যখন দোষী সাব্যস্ত করা হয় তখন বেবি কে-এর বাবা-মা কেঁদে ওঠেন। তবে কাঠগড়ায় দাঁড়ানো লুসির মধ্যে এ সময় কোনো আবেগ দেখা যায়নি।
শ্বাস-প্রশ্বাসের নল বিচ্ছিন্ন করে শিশুটির পাশে দাঁড়িয়ে তার শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাওয়া দেখছিলেন লুসি। তবে হাসপাতালের শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. রবি জয়রাম রাত পৌনে চারটার দিকে ওই ইউনিটে প্রবেশ করে শিশুটির পাশেই লুসিকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেছিলেন। এ সময় শিশুটির অবস্থা খুব নাজুক হয়ে পড়লেও লুসিকে এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখেননি ওই চিকিৎসক।
এ বিষয়ে ছয় নারী ও ছয় পুরুষ বিচারকের সমন্বয়ে গঠিত ওই আদালতকে লুসি বলেছেন, এই ধরনের কোনো ঘটনার কথা তাঁর মনে নেই। শিশুটিকে ক্ষতিকর কিছু করার কথাও তিনি অস্বীকার করেছেন। নিজেকে নির্দোষও দাবি করেন তিনি।
গত বছরের আগস্টে সাত শিশুকে হত্যার জন্য দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত। বর্তমানে ৩৪ বছর বয়সী ওই নারী ইচ্ছাকৃতভাবে শিশুদের ইনজেকশনে বাতাস ঢুকিয়ে দিতেন এবং জোর করে অন্যের দুধ পান করানো ছাড়াও অন্তত দুই নবজাতকের শরীরে ইনসুলিনের মাধ্যমে বিষ প্রয়োগ করেছিলেন।
সে সময় বিবিসি জানিয়েছিল, ২০২২ সালের অক্টোবরে লুসি লেটবির বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। সে সময় প্রসিকিউশন তাঁকে ‘বিপথগামী’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেছিল, নিজের হত্যাচেষ্টাগুলোকে গোপন করার জন্য লুসি সহকর্মীদের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করেছিলেন।
এর আগে কাউন্টেস অব চেস্টার হাসপাতালে শিশুদের অকাল মৃত্যু উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়ার বিষয়ে দুই বছরের তদন্তের পর পুলিশ লুসিকে অভিযুক্ত করেছিল।
সিনিয়র ক্রাউন প্রসিকিউটর প্যাস্কেল জোনস বলেছিলেন, ‘নার্স (লুসি) তাঁর অপরাধ গোপন করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন।’
লুসির এ ধরনের অপরাধের সম্ভাব্য কিছু কারণের কথা উল্লেখ করেছিলেন আইনজীবীরা। এর মধ্যে এক চিকিৎসকের প্রতি তাঁর দুর্বলতা ও গোপন সম্পর্কের কথাও প্রকাশ্যে এনেছিলেন তাঁরা।
শুনানিতে আইনজীবীরা দাবি করেছিলেন, হাসপাতালটিতে কোনো শিশুর অবস্থা গুরুতর হলেই ওই চিকিৎসককে চিকিৎসার জন্য ডাকা হতো। তাই লুসি হয়তো শিশুদের ওপর হামলা করে গুরুতর অসুস্থ বানিয়ে ওই চিকিৎসককে কাছে পেতে চাইতেন।
আদালতের নথিতে উল্লেখ আছে, লুসি এবং সেই চিকিৎসক হাসপাতালের বাইরেও বেশ কয়েকবার দেখা করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে হওয়া কথোপকথনগুলো ভালোবাসার ইমোজিতে ভরা। তবে চিকিৎসকের সঙ্গে গোপন সম্পর্কের বিষয়টিকে অস্বীকার করেছেন লুসি লেটবি।
আইনজীবীরা দাবি করেছিলেন, মানসিকভাবে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিলেন লুসি। শিশুদের ক্ষতি করে তিনি হয়তো নিজেকে সৃষ্টিকর্তার মতো শক্তিমান কিছু ভাবতেন। যা ঘটছিল তা থেকে পৈশাচিক আনন্দ পেতেন। আর আঘাতের পর কী ঘটতে যাচ্ছে—তা অনুমান এবং মিলিয়ে দেখতেন তিনি।
জানা গেছে, লুসি লেটবিকে দুইবার গ্রেপ্তার করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। ২০২০ সালে তৃতীয়বার গ্রেপ্তারের পর তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযুক্ত করা হয়। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে হাসপাতালের কিছু কাগজপত্র ও হাতে লেখা একটি চিরকুটও পায় পুলিশ। চিরকুটে লেখা ছিল--‘আমি খুব খারাপ, আমি এটা করেছি।’
এ ছাড়াও লুসি লেটবির লেখা কিছু কাগজপত্রও সে সময় আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছিল। একটি কাগজে লেখা ছিল, ‘আমি তাদের হত্যা করেছি; কারণ তাদের পরিচর্যার কাজে আমি অতটা ভালো নই।’
আরেকটি কাগজে তিনি লিখেছিলেন, ‘আমি কখনোই সন্তান নেব না, বিয়েও করব না। পরিবার কেমন, তা আমি কখনোই জানতে পারব না।’
যুক্তরাজ্যের সাবেক নার্স লুসি লেটবিকে আরও এক শিশুকে হত্যাচেষ্টার জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। হত্যাচেষ্টার শিকার ওই কন্যাশিশুটিকে ‘বেবি-কে’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার আদালতে লুসিকে দোষী সাব্যস্ত করার পর বেবি কে-এর পরিবার একটি বিবৃতিতে বলেছে, ‘আজ ন্যায়বিচার হয়েছে। কিন্তু এর মাধ্যমে চরম আঘাত, ক্রোধ এবং যন্ত্রণা দূর হবে না, যা আমরা সবাই অনুভব করেছি।’
গত আগস্টে লুসি লেটবিকে ২০১৫ সালের জুন থেকে ২০১৬ সালের জুনের মধ্যে ইংল্যান্ডের কাউন্টেস অব চেস্টার হাসপাতালের নবজাতক ইউনিটে ৭টি শিশুকে হত্যা এবং আরও ৬ শিশুকে হত্যাচেষ্টার জন্য দোষী সাব্যস্ত করেছিলেন আদালত।
মঙ্গলবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, এবার বেবি-কে নাম উল্লেখিত কন্যা শিশুটিকে হত্যাচেষ্টায় দোষী সাব্যস্ত হলেও বিচারকেরা এখনো এই মামলার রায় ঘোষণা করেননি। ২০১৬ সালের ১৭ জানুয়ারি ওই অকাল-শিশুটির শ্বাস-প্রশ্বাসের নল বিচ্ছিন্ন করে মেরে ফেলার চেষ্টা করেছিলেন লুসি। এ ঘটনায় মারাত্মক ক্ষতির শিকার ওই শিশুটিকে অন্য একটি হাসপাতালে স্থানান্তর করেও শেষ পর্যন্ত বাঁচানো যায়নি।
বেবি কে-এর অকাল জন্মের পর তাকে ডেলিভারি কক্ষ থেকে অকাল-শিশু ওয়ার্ডে নিয়ে নিয়ে যাওয়ার পর লুসি কীভাবে তাঁকে লক্ষ্যবস্তু করেছিলেন, তা বিস্তারিত পড়ে শোনান বিচারকদের ফোরম্যান। শিশু লুসি লেটবিকে যখন দোষী সাব্যস্ত করা হয় তখন বেবি কে-এর বাবা-মা কেঁদে ওঠেন। তবে কাঠগড়ায় দাঁড়ানো লুসির মধ্যে এ সময় কোনো আবেগ দেখা যায়নি।
শ্বাস-প্রশ্বাসের নল বিচ্ছিন্ন করে শিশুটির পাশে দাঁড়িয়ে তার শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাওয়া দেখছিলেন লুসি। তবে হাসপাতালের শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. রবি জয়রাম রাত পৌনে চারটার দিকে ওই ইউনিটে প্রবেশ করে শিশুটির পাশেই লুসিকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেছিলেন। এ সময় শিশুটির অবস্থা খুব নাজুক হয়ে পড়লেও লুসিকে এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখেননি ওই চিকিৎসক।
এ বিষয়ে ছয় নারী ও ছয় পুরুষ বিচারকের সমন্বয়ে গঠিত ওই আদালতকে লুসি বলেছেন, এই ধরনের কোনো ঘটনার কথা তাঁর মনে নেই। শিশুটিকে ক্ষতিকর কিছু করার কথাও তিনি অস্বীকার করেছেন। নিজেকে নির্দোষও দাবি করেন তিনি।
গত বছরের আগস্টে সাত শিশুকে হত্যার জন্য দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত। বর্তমানে ৩৪ বছর বয়সী ওই নারী ইচ্ছাকৃতভাবে শিশুদের ইনজেকশনে বাতাস ঢুকিয়ে দিতেন এবং জোর করে অন্যের দুধ পান করানো ছাড়াও অন্তত দুই নবজাতকের শরীরে ইনসুলিনের মাধ্যমে বিষ প্রয়োগ করেছিলেন।
সে সময় বিবিসি জানিয়েছিল, ২০২২ সালের অক্টোবরে লুসি লেটবির বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। সে সময় প্রসিকিউশন তাঁকে ‘বিপথগামী’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেছিল, নিজের হত্যাচেষ্টাগুলোকে গোপন করার জন্য লুসি সহকর্মীদের ওপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করেছিলেন।
এর আগে কাউন্টেস অব চেস্টার হাসপাতালে শিশুদের অকাল মৃত্যু উদ্বেগজনক হারে বেড়ে যাওয়ার বিষয়ে দুই বছরের তদন্তের পর পুলিশ লুসিকে অভিযুক্ত করেছিল।
সিনিয়র ক্রাউন প্রসিকিউটর প্যাস্কেল জোনস বলেছিলেন, ‘নার্স (লুসি) তাঁর অপরাধ গোপন করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন।’
লুসির এ ধরনের অপরাধের সম্ভাব্য কিছু কারণের কথা উল্লেখ করেছিলেন আইনজীবীরা। এর মধ্যে এক চিকিৎসকের প্রতি তাঁর দুর্বলতা ও গোপন সম্পর্কের কথাও প্রকাশ্যে এনেছিলেন তাঁরা।
শুনানিতে আইনজীবীরা দাবি করেছিলেন, হাসপাতালটিতে কোনো শিশুর অবস্থা গুরুতর হলেই ওই চিকিৎসককে চিকিৎসার জন্য ডাকা হতো। তাই লুসি হয়তো শিশুদের ওপর হামলা করে গুরুতর অসুস্থ বানিয়ে ওই চিকিৎসককে কাছে পেতে চাইতেন।
আদালতের নথিতে উল্লেখ আছে, লুসি এবং সেই চিকিৎসক হাসপাতালের বাইরেও বেশ কয়েকবার দেখা করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে হওয়া কথোপকথনগুলো ভালোবাসার ইমোজিতে ভরা। তবে চিকিৎসকের সঙ্গে গোপন সম্পর্কের বিষয়টিকে অস্বীকার করেছেন লুসি লেটবি।
আইনজীবীরা দাবি করেছিলেন, মানসিকভাবে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিলেন লুসি। শিশুদের ক্ষতি করে তিনি হয়তো নিজেকে সৃষ্টিকর্তার মতো শক্তিমান কিছু ভাবতেন। যা ঘটছিল তা থেকে পৈশাচিক আনন্দ পেতেন। আর আঘাতের পর কী ঘটতে যাচ্ছে—তা অনুমান এবং মিলিয়ে দেখতেন তিনি।
জানা গেছে, লুসি লেটবিকে দুইবার গ্রেপ্তার করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। ২০২০ সালে তৃতীয়বার গ্রেপ্তারের পর তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযুক্ত করা হয়। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে হাসপাতালের কিছু কাগজপত্র ও হাতে লেখা একটি চিরকুটও পায় পুলিশ। চিরকুটে লেখা ছিল--‘আমি খুব খারাপ, আমি এটা করেছি।’
এ ছাড়াও লুসি লেটবির লেখা কিছু কাগজপত্রও সে সময় আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছিল। একটি কাগজে লেখা ছিল, ‘আমি তাদের হত্যা করেছি; কারণ তাদের পরিচর্যার কাজে আমি অতটা ভালো নই।’
আরেকটি কাগজে তিনি লিখেছিলেন, ‘আমি কখনোই সন্তান নেব না, বিয়েও করব না। পরিবার কেমন, তা আমি কখনোই জানতে পারব না।’
তুলসী গ্যাবার্ডকে মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড কে? নিয়োগ পেলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হওয়া প্রথম হিন্দু নারী। সাবেক এই মার্কিন সেনা একসময় রাজনীতি করেছ
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের এক দিন পর থেকেই আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, এবার মার্কিন আইনসভা কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণও যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে। শেষমেশ তা-ই হলো। গত বুধবার মার্কিন গণমাধ্যমগুলো নিশ্চিত করেছে, এই হাউসের নিয়ন্ত্রণও পেল নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের
৯ ঘণ্টা আগেহিজাব আইন অমান্যকারীদের মানসিক রোগী হিসেবে বিবেচনার ঘোষণা দিয়েছে ইরান। এমন নারীদের জন্য ‘মানসিক চিকিৎসা কেন্দ্র’ চালুর ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার। ইরানের নারী ও পরিবার বিভাগের নীতি ও অনৈতিকতা প্রতিরোধ দপ্তরের প্রধান মেহরি তালেবি দারেস্তানি গত মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেন।
১১ ঘণ্টা আগেজনগণের ভোটাধিকার হরণ, অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার ও সংবিধানের ২৬তম সংশোধনী পাসের প্রতিবাদে ২৪ নভেম্বর (বুধবার) দেশব্যাপী ‘চূড়ান্ত’ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন কারান্তরীণ পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তাঁর দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) তাঁর মুক্তি ও নির্বাচনে কথিত কারচুপির বিরুদ্ধে বিক্ষ
১৩ ঘণ্টা আগে