অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে পাগল ও আহাম্মক বলে আখ্যা দিয়েছেন রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ। এর আগেও তিনি বাইডেনকে যুক্তরাষ্ট্রের কলঙ্ক বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। সম্প্রতি বাইডেন ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্য সংকটকে গুলিয়ে ফেলেছেন—এই বিষয়টিকে তাঁর দুর্বল মানসিক অবস্থার পরিচায়ক বলে আখ্যা দিয়েছেন মেদভেদেভ।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এমএসএনবিসির সাংবাদিক জোনাথন কেপহার্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গাজায় ইসরায়েলি অভিযানকে ইঙ্গিত করে বাইডেন বলেন, পশ্চিম জেরুসালেমের (ইসরায়েলের বর্তমান রাজধানী) উচিত নয় সেসব ভুলের পুনরাবৃত্তি করা, যেগুলো যুক্তরাষ্ট্র ২০০১ সালের সেপ্টেম্বরে সন্ত্রাসী হামলার পর করেছিল।
সেই সাক্ষাৎকারে বাইডেন আরও বলেন, ‘আমেরিকা ভুল করেছে। আমরা ওসামা বিন লাদেনকে না পাওয়া পর্যন্ত তার পেছনে লেগে ছিলাম, কিন্তু আমাদের ইউক্রেনে যাওয়া উচিত হয়নি।’ মূলত বাইডেন ইরাক ও আফগানিস্তানে মার্কিন অভিযানের বিষয়টি বোঝাতে চেয়েছিলেন।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে বাইডেনের এই ভুলের একটি ক্লিপ শেয়ার করে মেদভেদেভ সেটির ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘পাগল ও আহাম্মকেরাই সত্য কথা বলে।’
এর আগে অপর এক টুইটের মেদভেদেভ বলেছিলেন, ‘স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন ভাষণে বাইডেন নিজেকে ফ্রাঙ্কলিন ডিলানো রুজভেল্টের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। এটি স্রেফ একটি তুলনাই, কোনো ভিত্তি নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রথমত, রুজভেল্ট হুইলচেয়ারে চলাফেরা করা একজন দুর্বল মানুষ হলেও তিনি আমেরিকাকে মন্দা থেকে উদ্ধার করেছিলেন করেছিলেন। অন্যদিকে বাইডেন একজন পাগল, মানসিকভাবে অক্ষম ব্যক্তি যিনি মানবতাকে নরকে টেনে নিয়ে যাওয়ার জন্য মনস্থির করেছেন।’
মেদভেদেভ আরও বলেন, ‘দ্বিতীয়ত, রুজভেল্ট সোভিয়েত ইউনিয়নসহ মিত্রদের শান্তি নিশ্চিতে লড়াই করছিলেন। তবে বাইডেন সক্রিয়ভাবে ও অবিরামভাবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করার চেষ্টা করছেন। তৃতীয়ত, রুজভেল্ট ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে লড়াই করছিলেন কিন্তু বাইডেন তাদের জন্য লড়াই করছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কলঙ্ক!’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে পাগল ও আহাম্মক বলে আখ্যা দিয়েছেন রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ। এর আগেও তিনি বাইডেনকে যুক্তরাষ্ট্রের কলঙ্ক বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। সম্প্রতি বাইডেন ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্য সংকটকে গুলিয়ে ফেলেছেন—এই বিষয়টিকে তাঁর দুর্বল মানসিক অবস্থার পরিচায়ক বলে আখ্যা দিয়েছেন মেদভেদেভ।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এমএসএনবিসির সাংবাদিক জোনাথন কেপহার্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গাজায় ইসরায়েলি অভিযানকে ইঙ্গিত করে বাইডেন বলেন, পশ্চিম জেরুসালেমের (ইসরায়েলের বর্তমান রাজধানী) উচিত নয় সেসব ভুলের পুনরাবৃত্তি করা, যেগুলো যুক্তরাষ্ট্র ২০০১ সালের সেপ্টেম্বরে সন্ত্রাসী হামলার পর করেছিল।
সেই সাক্ষাৎকারে বাইডেন আরও বলেন, ‘আমেরিকা ভুল করেছে। আমরা ওসামা বিন লাদেনকে না পাওয়া পর্যন্ত তার পেছনে লেগে ছিলাম, কিন্তু আমাদের ইউক্রেনে যাওয়া উচিত হয়নি।’ মূলত বাইডেন ইরাক ও আফগানিস্তানে মার্কিন অভিযানের বিষয়টি বোঝাতে চেয়েছিলেন।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে বাইডেনের এই ভুলের একটি ক্লিপ শেয়ার করে মেদভেদেভ সেটির ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘পাগল ও আহাম্মকেরাই সত্য কথা বলে।’
এর আগে অপর এক টুইটের মেদভেদেভ বলেছিলেন, ‘স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন ভাষণে বাইডেন নিজেকে ফ্রাঙ্কলিন ডিলানো রুজভেল্টের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। এটি স্রেফ একটি তুলনাই, কোনো ভিত্তি নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রথমত, রুজভেল্ট হুইলচেয়ারে চলাফেরা করা একজন দুর্বল মানুষ হলেও তিনি আমেরিকাকে মন্দা থেকে উদ্ধার করেছিলেন করেছিলেন। অন্যদিকে বাইডেন একজন পাগল, মানসিকভাবে অক্ষম ব্যক্তি যিনি মানবতাকে নরকে টেনে নিয়ে যাওয়ার জন্য মনস্থির করেছেন।’
মেদভেদেভ আরও বলেন, ‘দ্বিতীয়ত, রুজভেল্ট সোভিয়েত ইউনিয়নসহ মিত্রদের শান্তি নিশ্চিতে লড়াই করছিলেন। তবে বাইডেন সক্রিয়ভাবে ও অবিরামভাবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করার চেষ্টা করছেন। তৃতীয়ত, রুজভেল্ট ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে লড়াই করছিলেন কিন্তু বাইডেন তাদের জন্য লড়াই করছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কলঙ্ক!’
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১২ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
২ ঘণ্টা আগে