অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়া এবং তা এখনো চলতে থাকার পেছনে পশ্চিমের দিকেই অভিযোগের তির তাক করেছেন পোপ ফ্রান্সিস। তিনি বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ হয় ইচ্ছে করেই শুরু করা হয়েছে নয়তো ইচ্ছে করেই তা থামানো হয়নি। মঙ্গলবার ইতালির সংবাদপত্র লা স্তাম্পাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পোপ ফ্রান্সিস এ কথা বলেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য বলা হয়েছে পোপ ফ্রান্সিস বলেন, ‘এই যুদ্ধে আমরা যা দেখছি তা হলো রাশিয়ার সৈন্য এবং ভাড়াটে যোদ্ধাদের নির্মমতা এবং নৃশংসতা।’ এর আগেও পোপ একাধিকবার অভিযোগ করেছেন, রাশিয়া চেচনিয়া এবং সিরিয়া থেকে আসা ভাড়াটেদের যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠিয়ে যুদ্ধ করাচ্ছে।
পোপ বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি তা হলো—নারকীয় ধ্বংসযজ্ঞ। কিন্তু এই যুদ্ধের পেছনে যে নাটক চলছে তা আমরা দেখতে পারছি না। যুদ্ধ হয় ইচ্ছে করেই শুরু করা হয়েছে, না হয় ইচ্ছা করেই তা বন্ধ করা হচ্ছে না। এবং আমি দেখতে পারছি, এই সময় বিভিন্ন অস্ত্রের পরীক্ষা এবং বিক্রি বেড়ে চলেছে। এটি খুবই দুঃখজনক।’
পোপ সাক্ষাৎকারে আরও বলেন, তিনি পুতিনের পক্ষে নন। বরং তিনি সব ধরনের জটিলতা পরিহার করে ভালো এবং মন্দের স্পষ্ট পার্থক্য টানার পক্ষে। তিনি বলেন, ‘আমরা হয়তো এখন রাশিয়ার সেনাদের নির্মমতা দেখছি কিন্তু সমস্যা সমাধানে তাদেরও সঙ্গে নিতে হবে।’
পোপ ফ্রান্সিস একজন রাষ্ট্রপ্রধানের কথা ইঙ্গিত করে বলেন, রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করার আগে তিনি ‘একজন রাষ্ট্রপ্রধানের’ সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন যিনি ‘ন্যাটো যেভাবে রাশিয়ার দিকে এগিয়ে চলেছে—তা নিয়ে খুব চিন্তিত ছিলেন।
পোপ বলেন, ‘আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তিনি চিন্তিত কেন। তিনি আমাকে জবাব দিয়েছিলেন—তারা (ন্যাটো) রাশিয়ার দোরগোড়ায় গিয়ে ঘেউ ঘেউ করছে। তারা ভুলে গেছে যে—রাশিয়া এখনো সাম্রাজ্যবাদী চরিত্র ধারণ করে এবং কোনোভাবেই বিদেশি শক্তিকে তাঁদের কাছে ঘেঁষতে দেবে না।’
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়া এবং তা এখনো চলতে থাকার পেছনে পশ্চিমের দিকেই অভিযোগের তির তাক করেছেন পোপ ফ্রান্সিস। তিনি বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ হয় ইচ্ছে করেই শুরু করা হয়েছে নয়তো ইচ্ছে করেই তা থামানো হয়নি। মঙ্গলবার ইতালির সংবাদপত্র লা স্তাম্পাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পোপ ফ্রান্সিস এ কথা বলেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য বলা হয়েছে পোপ ফ্রান্সিস বলেন, ‘এই যুদ্ধে আমরা যা দেখছি তা হলো রাশিয়ার সৈন্য এবং ভাড়াটে যোদ্ধাদের নির্মমতা এবং নৃশংসতা।’ এর আগেও পোপ একাধিকবার অভিযোগ করেছেন, রাশিয়া চেচনিয়া এবং সিরিয়া থেকে আসা ভাড়াটেদের যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠিয়ে যুদ্ধ করাচ্ছে।
পোপ বলেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি তা হলো—নারকীয় ধ্বংসযজ্ঞ। কিন্তু এই যুদ্ধের পেছনে যে নাটক চলছে তা আমরা দেখতে পারছি না। যুদ্ধ হয় ইচ্ছে করেই শুরু করা হয়েছে, না হয় ইচ্ছা করেই তা বন্ধ করা হচ্ছে না। এবং আমি দেখতে পারছি, এই সময় বিভিন্ন অস্ত্রের পরীক্ষা এবং বিক্রি বেড়ে চলেছে। এটি খুবই দুঃখজনক।’
পোপ সাক্ষাৎকারে আরও বলেন, তিনি পুতিনের পক্ষে নন। বরং তিনি সব ধরনের জটিলতা পরিহার করে ভালো এবং মন্দের স্পষ্ট পার্থক্য টানার পক্ষে। তিনি বলেন, ‘আমরা হয়তো এখন রাশিয়ার সেনাদের নির্মমতা দেখছি কিন্তু সমস্যা সমাধানে তাদেরও সঙ্গে নিতে হবে।’
পোপ ফ্রান্সিস একজন রাষ্ট্রপ্রধানের কথা ইঙ্গিত করে বলেন, রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করার আগে তিনি ‘একজন রাষ্ট্রপ্রধানের’ সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন যিনি ‘ন্যাটো যেভাবে রাশিয়ার দিকে এগিয়ে চলেছে—তা নিয়ে খুব চিন্তিত ছিলেন।
পোপ বলেন, ‘আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম তিনি চিন্তিত কেন। তিনি আমাকে জবাব দিয়েছিলেন—তারা (ন্যাটো) রাশিয়ার দোরগোড়ায় গিয়ে ঘেউ ঘেউ করছে। তারা ভুলে গেছে যে—রাশিয়া এখনো সাম্রাজ্যবাদী চরিত্র ধারণ করে এবং কোনোভাবেই বিদেশি শক্তিকে তাঁদের কাছে ঘেঁষতে দেবে না।’
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
২ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে