অনলাইন ডেস্ক
ইউরোপে শীত আসতে আর বেশি দেরি নেই। ঠান্ডার প্রকোপ থেকে বাঁচতে ইউরোপের ঘরে ঘরে হিটার জ্বালাতে হয়। আর রুম হিটার জ্বালাতে গিয়েই ইউরোপের দেশগুলোতে বেড়ে যায় গ্যাসের চাহিদা। একই অবস্থা ইউরোপের অন্যতম দেশ জার্মানির। কিন্তু আগামী শীত মৌসুম শুরুর আগেই জার্মানি তীব্র গ্যাস সংকটে পড়তে যাচ্ছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জার্মানির জ্বালানি নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফেডারেল নেটওয়ার্ক এজেন্সির প্রধান ক্লাউস মুলার বলেছেন, ‘আমাদের লক্ষ্য ছিল ১ অক্টোবরের মধ্যে গ্যাসের মজুত অন্তত ৮৫ শতাংশ পূর্ণ করা। তবে এটি এখন কোনোভাবেই সম্ভব নয়।’ আগামী নভেম্বরের মধ্যে দেশটির মোট গ্যাস চাহিদার বিপরীতে মজুত ৯৫ শতাংশ পূরণের যে পরিকল্পনা ছিল তাও ব্যর্থ হতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিন।
এর আগে, গ্যাস সংকট মোকাবিলায় গত মাসে একাধিক পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিলেন জার্মান অর্থমন্ত্রী রবার্ট হ্যাবেক। সেসময় দেশটির গ্যাসের মজুত ছিল সক্ষমতার প্রায় ৬৫ শতাংশ। গত সপ্তাহে তা ৭৫ শতাংশে পৌঁছেছে। অল্প সময়ের মধ্যে গ্যাসের মজুত ১০ শতাংশ বাড়ানো সম্ভব হলেও এর আর পরিকল্পনা অনুযায়ী আগানো সম্ভব হয়নি। এ জন্য কিছু গ্যাস মজুত ডিপোগুলোর শ্লথ কার্যক্রমকে দায়ী করেছেন মুলার।
দেশের গ্যাস মজুতের এই অবস্থায় গ্যাস ব্যবহারে সতর্ক হওয়া ছাড়া নাগরিকদের সামনে আর কোনো বিকল্প নেই জানিয়ে মুলার বলেছেন, ‘শুধু আসন্ন শীত নয়। পরবর্তী শীতেও আমাদের গ্যাস নিয়ে টানাটানি থাকবে। এ সময় পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে। তাই অন্তত এক বছরের গ্যাসসংকট মোকাবিলার পরিকল্পনা নিয়ে এখন থেকেই আমাদের গ্যাসের ব্যবহার কমাতে হবে।’
উল্লেখ্য, নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পর থেকে ইউরোপে গ্যাস, জ্বালানি তেলসহ বিভিন্ন রুশ পণ্যের রপ্তানি কমেছে। ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে জার্মানি সবচেয়ে বেশি রুশ গ্যাস ও জ্বালানি নির্ভর।
ইউরোপে শীত আসতে আর বেশি দেরি নেই। ঠান্ডার প্রকোপ থেকে বাঁচতে ইউরোপের ঘরে ঘরে হিটার জ্বালাতে হয়। আর রুম হিটার জ্বালাতে গিয়েই ইউরোপের দেশগুলোতে বেড়ে যায় গ্যাসের চাহিদা। একই অবস্থা ইউরোপের অন্যতম দেশ জার্মানির। কিন্তু আগামী শীত মৌসুম শুরুর আগেই জার্মানি তীব্র গ্যাস সংকটে পড়তে যাচ্ছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জার্মানির জ্বালানি নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফেডারেল নেটওয়ার্ক এজেন্সির প্রধান ক্লাউস মুলার বলেছেন, ‘আমাদের লক্ষ্য ছিল ১ অক্টোবরের মধ্যে গ্যাসের মজুত অন্তত ৮৫ শতাংশ পূর্ণ করা। তবে এটি এখন কোনোভাবেই সম্ভব নয়।’ আগামী নভেম্বরের মধ্যে দেশটির মোট গ্যাস চাহিদার বিপরীতে মজুত ৯৫ শতাংশ পূরণের যে পরিকল্পনা ছিল তাও ব্যর্থ হতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিন।
এর আগে, গ্যাস সংকট মোকাবিলায় গত মাসে একাধিক পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিলেন জার্মান অর্থমন্ত্রী রবার্ট হ্যাবেক। সেসময় দেশটির গ্যাসের মজুত ছিল সক্ষমতার প্রায় ৬৫ শতাংশ। গত সপ্তাহে তা ৭৫ শতাংশে পৌঁছেছে। অল্প সময়ের মধ্যে গ্যাসের মজুত ১০ শতাংশ বাড়ানো সম্ভব হলেও এর আর পরিকল্পনা অনুযায়ী আগানো সম্ভব হয়নি। এ জন্য কিছু গ্যাস মজুত ডিপোগুলোর শ্লথ কার্যক্রমকে দায়ী করেছেন মুলার।
দেশের গ্যাস মজুতের এই অবস্থায় গ্যাস ব্যবহারে সতর্ক হওয়া ছাড়া নাগরিকদের সামনে আর কোনো বিকল্প নেই জানিয়ে মুলার বলেছেন, ‘শুধু আসন্ন শীত নয়। পরবর্তী শীতেও আমাদের গ্যাস নিয়ে টানাটানি থাকবে। এ সময় পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে। তাই অন্তত এক বছরের গ্যাসসংকট মোকাবিলার পরিকল্পনা নিয়ে এখন থেকেই আমাদের গ্যাসের ব্যবহার কমাতে হবে।’
উল্লেখ্য, নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পর থেকে ইউরোপে গ্যাস, জ্বালানি তেলসহ বিভিন্ন রুশ পণ্যের রপ্তানি কমেছে। ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে জার্মানি সবচেয়ে বেশি রুশ গ্যাস ও জ্বালানি নির্ভর।
ওই প্রবাসীকে পাবলিক প্রসিকিউশনের কাছে পাঠিয়েছে কুয়েতি পুলিশ। ওই ব্যক্তির দাবি, ১৯৮৮ সালে এক কুয়েতি নারীর কাছ থেকে অর্থের বিনিময়ে তিনি নাগরিকত্ব নেন। তিনি নিজেকে কুড়িয়ে পাওয়া শিশু দাবি করেন এবং ওই নারী তাঁকে দত্তক নিতে চেয়েছিলেন বলে জানান। তিনি আরও জানান, ওই নারী এখন বেঁচে নেই।
১ ঘণ্টা আগেশনিবার রাত ১০টা নাগাদ অন্তত ১০-১২ জন প্রথম বর্ষের ছাত্রকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। দুই থেকে তিন ঘণ্টা ধরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। এরপর পরিচয় দিতে বলা হয়। অনিল দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধের চিত্র বদলে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। রাশিয়া এটিকে সরাসরি পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সংঘাত হিসেবে বিবেচনা করতে পারে, যা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি।
৫ ঘণ্টা আগেসুপারশপ তো বটেই রাস্তার পাশে ফুটপাতেও আমরা চাইলেই একটি কলা কিনতে পারি। এর জন্য পকেটে অন্তত ১০ টাকা থাকা প্রয়োজন। কিন্তু সেই একই কলা, শুধু দেওয়ালের মধ্যে একটি টেপ দিয়ে আটকানো—এর দাম নাকি ১০ লাখ ডলার ছাড়িয়ে যাবে!
১৬ ঘণ্টা আগে