অনলাইন ডেস্ক
গত শনিবার সন্ধ্যায় ফ্রান্সের প্যারিসে অবতরণের সময় গ্রেপ্তার করা হয় রাশিয়ান বংশোদ্ভূত বিলিয়নিয়ার এবং টেলিগ্রাম মেসেজিং অ্যাপের প্রতিষ্ঠাতা পাভেল দুরভকে। তাঁর এই গ্রেপ্তার নিয়ে নানা ধরনের জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে বিশ্বজুড়ে। তবে এই গ্রেপ্তার নিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে রাশিয়ায়। দেশটির সংবাদমাধ্যম নেজাভিসিমায়া গেজেটা এই বিষয়ে শিরোনাম করেছে—রাশিয়ার জাকারবার্গ পাভেল দুরভের গ্রেপ্তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু রহস্যময় বৈশ্বিক সংবাদের একটি।’
ফরাসি পুলিশ দুরভকে কেন আটক করেছে? কী অভিযোগের মুখোমুখি হবেন তিনি? সম্প্রতি আজারবাইজান সফরের সঙ্গে কি এই গ্রেপ্তারের কোনো সম্পর্ক আছে? দুরভের বিষয়ে এসব প্রশ্নই এখন ঘুরছে রাশিয়ায়। আজারবাইজানে গিয়ে তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করেছেন বা করেননি—এমন কথাও ভেসে বেড়াচ্ছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রেপ্তারের পর গত দুই দিন ধরে তদন্তের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলোর বরাত দিয়ে সাংবাদিকেরা যতটুকু জেনেছেন, তার মর্মার্থ হলো—দুরভের বিরুদ্ধে মাদক পাচার থেকে শুরু করে জালিয়াতির অভিযোগও আনা হতে পারে। টেলিগ্রাম মেসেজিং অ্যাপের পক্ষ থেকেও এই গ্রেপ্তারের বিষয়ে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘দুরভের লুকানোর কিছু নেই।’
এদিকে সোমবার একজন ফরাসি পুলিশের মুখপাত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, দুরভকে টেলিগ্রামে প্ল্যাটফর্মে সংঘটিত অপরাধের জন্য জাতীয় সাইবার-ক্রাইম ইউনিট এবং জাতীয় জালিয়াতি অফিস তদন্তের মুখোমুখি করছে।
দুরভের গ্রেপ্তারের বিষয়ে মন্তব্য করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁও। তিনি বিস্তারিত কিছু না বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, তিনি দুরভের গ্রেপ্তারের পর ফ্রান্স সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দেখেছেন। দুরভের গ্রেপ্তার কোনোভাবেই রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নয় বলেও উল্লেখ করেন মাখোঁ। তিনি বলেন, ‘এটি বিচারকদের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে।’
দুরভের গ্রেপ্তার নিয়ে সতর্ক মস্কোও। পুতিনের দপ্তর ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সোমবার এই বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে প্রথমবারের মতো মন্তব্য করেছেন। দিমিত্রি বলেছেন, ‘আমরা এখনো জানি না দুরভের বিরুদ্ধে ঠিক কী অভিযোগ করা হয়েছে। আমরা কোনো অফিশিয়াল বিবৃতি শুনিনি। কিছু বলার আগে এই বিষয়ে আমাদের কিছুটা স্পষ্টতার প্রয়োজন।’
তবে ক্রেমলিনের কৌশলী অবস্থানের বাইরে রাশিয়ানদের মধ্যে দুরভের গ্রেপ্তার নিয়ে জোর আলোচনা শুরু হয়েছে। সোমবার দেশটির একটি টেলিভিশনে রাজনৈতিক টকশোতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে এই বিষয়টি। স্টুডিওর একজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেন, ‘দুরভের বিরুদ্ধে এই সব অভিযোগ অযৌক্তিক মনে হচ্ছে। তাঁর প্ল্যাটফর্মে সংঘটিত সব অপরাধের জন্য তাঁকে অভিযুক্ত করা ফ্রান্সে ঘটে যাওয়া যে কোনো অপরাধের জন্য মাখোঁকে অভিযুক্ত করার মতো। এটা একই যুক্তি।’
এই গ্রেপ্তার নিয়ে সবচেয়ে বেশি সরব হয়েছে রাশিয়ার সংবাদপত্রগুলো। বেশ কয়েকটি দৈনিক উদ্বেগ প্রকাশ করে মত দিয়েছে, পাভেল দুরভের গ্রেপ্তার রাশিয়ার জন্য মারাত্মক পরিণতি নিয়ে আসতে পারে। নেজাভিসিমায়া গেজেটা লিখেছে, টেলিগ্রামের এই আঘাতটি রাশিয়ার ওপর আঘাতের হুমকি। দুরভের গ্রেপ্তারের ফলে পশ্চিমা গোয়েন্দা পরিষেবাগুলো মেসেঞ্জারের এনক্রিপশন সূত্রগুলোর নাগাল পেতে পারে।
মস্কোভস্কি কমসোমোলেটস লিখেছে, ফরাসি গোয়েন্দারা দুরভকে বাধ্য করলে তাঁর টেলিগ্রাম প্ল্যাটফর্মটি ন্যাটোর একটি হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। টেলিগ্রাম চ্যাটে প্রচুর পরিমাণে গুরুত্বপূর্ণ এবং কৌশলগত তথ্য রয়েছে বলেও উল্লেখ করেছে পত্রিকাটি।
বর্তমানে টেলিগ্রাম মেসেজিং অ্যাপটির ওপর রুশ কর্মকর্তারা অনেকাংশে নির্ভরশীল। শুধু তাই নয়, দেশটির সেনাবাহিনী, বিশেষ করে ইউক্রেনে যুদ্ধরত সেনারাও এটি ব্যবহার করছে। এ অবস্থায় মস্কোভস্কি কমসোমোলেটস পত্রিকাটি একটি প্রশ্ন উত্থাপন করে লিখেছে, ‘যদি টেলিগ্রাম ক্র্যাশ করে তাহলে আমাদের সেনাবাহিনী যুদ্ধ কীভাবে করবে?’
আগস্টের শুরুতে আজারবাইজানের বাকুতে পুতিনের সঙ্গে দুরভের বৈঠকের তথ্যটিকে সোমবার গুজব আখ্যা দিয়েছে ক্রেমলিন।
৩৯ বছর বয়সী দুরভ রাশিয়ার জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কোম্পানি ভিকন্টাক্টে (VKontakte) প্রতিষ্ঠা করেছেন। ২০১৪ সালে বিরোধী মতকে বন্ধ করার জন্য সরকারের দাবি মেনে নিতে অস্বীকার করায় তাঁকে রাশিয়া ত্যাগ করতে হয়েছিল। এর এক বছর আগে ২০১৩ সালে তিনি টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই থেকে তিনি এই প্ল্যাটফর্মটি পরিচালনা করেন।
রাশিয়ায় জন্ম নেওয়া দুরভের সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ফ্রান্সের নাগরিকত্ব রয়েছে। তবে রাশিয়া বলেছে, তারা এখনো তাঁকে নিজেদের নাগরিক হিসাবে বিবেচনা করে।
গত শনিবার সন্ধ্যায় ফ্রান্সের প্যারিসে অবতরণের সময় গ্রেপ্তার করা হয় রাশিয়ান বংশোদ্ভূত বিলিয়নিয়ার এবং টেলিগ্রাম মেসেজিং অ্যাপের প্রতিষ্ঠাতা পাভেল দুরভকে। তাঁর এই গ্রেপ্তার নিয়ে নানা ধরনের জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে বিশ্বজুড়ে। তবে এই গ্রেপ্তার নিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে রাশিয়ায়। দেশটির সংবাদমাধ্যম নেজাভিসিমায়া গেজেটা এই বিষয়ে শিরোনাম করেছে—রাশিয়ার জাকারবার্গ পাভেল দুরভের গ্রেপ্তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু রহস্যময় বৈশ্বিক সংবাদের একটি।’
ফরাসি পুলিশ দুরভকে কেন আটক করেছে? কী অভিযোগের মুখোমুখি হবেন তিনি? সম্প্রতি আজারবাইজান সফরের সঙ্গে কি এই গ্রেপ্তারের কোনো সম্পর্ক আছে? দুরভের বিষয়ে এসব প্রশ্নই এখন ঘুরছে রাশিয়ায়। আজারবাইজানে গিয়ে তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করেছেন বা করেননি—এমন কথাও ভেসে বেড়াচ্ছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রেপ্তারের পর গত দুই দিন ধরে তদন্তের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলোর বরাত দিয়ে সাংবাদিকেরা যতটুকু জেনেছেন, তার মর্মার্থ হলো—দুরভের বিরুদ্ধে মাদক পাচার থেকে শুরু করে জালিয়াতির অভিযোগও আনা হতে পারে। টেলিগ্রাম মেসেজিং অ্যাপের পক্ষ থেকেও এই গ্রেপ্তারের বিষয়ে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ‘দুরভের লুকানোর কিছু নেই।’
এদিকে সোমবার একজন ফরাসি পুলিশের মুখপাত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, দুরভকে টেলিগ্রামে প্ল্যাটফর্মে সংঘটিত অপরাধের জন্য জাতীয় সাইবার-ক্রাইম ইউনিট এবং জাতীয় জালিয়াতি অফিস তদন্তের মুখোমুখি করছে।
দুরভের গ্রেপ্তারের বিষয়ে মন্তব্য করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁও। তিনি বিস্তারিত কিছু না বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছেন, তিনি দুরভের গ্রেপ্তারের পর ফ্রান্স সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য দেখেছেন। দুরভের গ্রেপ্তার কোনোভাবেই রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নয় বলেও উল্লেখ করেন মাখোঁ। তিনি বলেন, ‘এটি বিচারকদের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে।’
দুরভের গ্রেপ্তার নিয়ে সতর্ক মস্কোও। পুতিনের দপ্তর ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সোমবার এই বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে প্রথমবারের মতো মন্তব্য করেছেন। দিমিত্রি বলেছেন, ‘আমরা এখনো জানি না দুরভের বিরুদ্ধে ঠিক কী অভিযোগ করা হয়েছে। আমরা কোনো অফিশিয়াল বিবৃতি শুনিনি। কিছু বলার আগে এই বিষয়ে আমাদের কিছুটা স্পষ্টতার প্রয়োজন।’
তবে ক্রেমলিনের কৌশলী অবস্থানের বাইরে রাশিয়ানদের মধ্যে দুরভের গ্রেপ্তার নিয়ে জোর আলোচনা শুরু হয়েছে। সোমবার দেশটির একটি টেলিভিশনে রাজনৈতিক টকশোতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে এই বিষয়টি। স্টুডিওর একজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেন, ‘দুরভের বিরুদ্ধে এই সব অভিযোগ অযৌক্তিক মনে হচ্ছে। তাঁর প্ল্যাটফর্মে সংঘটিত সব অপরাধের জন্য তাঁকে অভিযুক্ত করা ফ্রান্সে ঘটে যাওয়া যে কোনো অপরাধের জন্য মাখোঁকে অভিযুক্ত করার মতো। এটা একই যুক্তি।’
এই গ্রেপ্তার নিয়ে সবচেয়ে বেশি সরব হয়েছে রাশিয়ার সংবাদপত্রগুলো। বেশ কয়েকটি দৈনিক উদ্বেগ প্রকাশ করে মত দিয়েছে, পাভেল দুরভের গ্রেপ্তার রাশিয়ার জন্য মারাত্মক পরিণতি নিয়ে আসতে পারে। নেজাভিসিমায়া গেজেটা লিখেছে, টেলিগ্রামের এই আঘাতটি রাশিয়ার ওপর আঘাতের হুমকি। দুরভের গ্রেপ্তারের ফলে পশ্চিমা গোয়েন্দা পরিষেবাগুলো মেসেঞ্জারের এনক্রিপশন সূত্রগুলোর নাগাল পেতে পারে।
মস্কোভস্কি কমসোমোলেটস লিখেছে, ফরাসি গোয়েন্দারা দুরভকে বাধ্য করলে তাঁর টেলিগ্রাম প্ল্যাটফর্মটি ন্যাটোর একটি হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। টেলিগ্রাম চ্যাটে প্রচুর পরিমাণে গুরুত্বপূর্ণ এবং কৌশলগত তথ্য রয়েছে বলেও উল্লেখ করেছে পত্রিকাটি।
বর্তমানে টেলিগ্রাম মেসেজিং অ্যাপটির ওপর রুশ কর্মকর্তারা অনেকাংশে নির্ভরশীল। শুধু তাই নয়, দেশটির সেনাবাহিনী, বিশেষ করে ইউক্রেনে যুদ্ধরত সেনারাও এটি ব্যবহার করছে। এ অবস্থায় মস্কোভস্কি কমসোমোলেটস পত্রিকাটি একটি প্রশ্ন উত্থাপন করে লিখেছে, ‘যদি টেলিগ্রাম ক্র্যাশ করে তাহলে আমাদের সেনাবাহিনী যুদ্ধ কীভাবে করবে?’
আগস্টের শুরুতে আজারবাইজানের বাকুতে পুতিনের সঙ্গে দুরভের বৈঠকের তথ্যটিকে সোমবার গুজব আখ্যা দিয়েছে ক্রেমলিন।
৩৯ বছর বয়সী দুরভ রাশিয়ার জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কোম্পানি ভিকন্টাক্টে (VKontakte) প্রতিষ্ঠা করেছেন। ২০১৪ সালে বিরোধী মতকে বন্ধ করার জন্য সরকারের দাবি মেনে নিতে অস্বীকার করায় তাঁকে রাশিয়া ত্যাগ করতে হয়েছিল। এর এক বছর আগে ২০১৩ সালে তিনি টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই থেকে তিনি এই প্ল্যাটফর্মটি পরিচালনা করেন।
রাশিয়ায় জন্ম নেওয়া দুরভের সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ফ্রান্সের নাগরিকত্ব রয়েছে। তবে রাশিয়া বলেছে, তারা এখনো তাঁকে নিজেদের নাগরিক হিসাবে বিবেচনা করে।
স্বাধীনতা যুদ্ধের পর এই প্রথম কোনো পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়েছে। গতকাল বুধবার পাকিস্তানের করাচি থেকে ছেড়ে আসা জাহাজটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়ে। নানা কারণেই পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজটির বাংলাদেশের বন্দরে ভেড়ার বিষয়টিকে ঐতিহাসিক বলা হচ্ছে। আর এই ঐতিহাসিক বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্
২৪ মিনিট আগেতুলসী গ্যাবার্ডকে মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড কে? নিয়োগ পেলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হওয়া প্রথম হিন্দু নারী। সাবেক এই মার্কিন সেনা একসময় রাজনীতি করেছ
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের এক দিন পর থেকেই আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, এবার মার্কিন আইনসভা কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণও যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে। শেষমেশ তা-ই হলো। গত বুধবার মার্কিন গণমাধ্যমগুলো নিশ্চিত করেছে, এই হাউসের নিয়ন্ত্রণও পেল নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের
৯ ঘণ্টা আগেহিজাব আইন অমান্যকারীদের মানসিক রোগী হিসেবে বিবেচনার ঘোষণা দিয়েছে ইরান। এমন নারীদের জন্য ‘মানসিক চিকিৎসা কেন্দ্র’ চালুর ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার। ইরানের নারী ও পরিবার বিভাগের নীতি ও অনৈতিকতা প্রতিরোধ দপ্তরের প্রধান মেহরি তালেবি দারেস্তানি গত মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেন।
১১ ঘণ্টা আগে