অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেনে জেতার জন্য তাঁর দেশকে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে হবে না। রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক ফোরামের বৈঠকে এক প্ল্যানারি সেশনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। রাশিয়া ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে—এমন আশঙ্কার বিপরীতে এই মন্তব্যের মাধ্যমে বিষয়টির তীব্র বিরোধিতা করলেন তিনি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক ফোরামের পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে মডারেটর ও প্রভাবশালী রাশিয়ান বিশ্লেষক সের্গেই কারাগানভ পুতিনের কাছে জানতে চান, ইউক্রেন ইস্যুতে পশ্চিমা বিশ্বের দিকে পারমাণবিক অস্ত্র তাক করা উচিত কি না। জবাবে পুতিন বলেন, তিনি পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে হবে এমন শর্ত হাজির দেখেন না।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেন, ‘একটি ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে (পারমাণবিক অস্ত্রের) ব্যবহার করা সম্ভব। যেমন—দেশের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার জন্য হুমকি তৈরি হলে। তবে আমি মনে করি না যে এ ধরনের শর্ত উপস্থিত হয়েছে। এমন কোনো (পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের) প্রয়োজন নেই।’
এর আগে, সেন্ট পিটার্সবার্গেই পুতিন সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রায় একই ধরনের কথা বলেছিলেন। গত বুধবার পুতিন বলেছিলেন, রাশিয়ার সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়লে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পিছপা হবে না দেশটি। পশ্চিমা বিশ্বকে ইঙ্গিত করে এমন হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
সেদিন সংবাদ সম্মেলনে ইউক্রেনে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সম্ভাবনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে পুতিন জানান, ‘এটি প্রশ্নাতীত নয়।’ অর্থাৎ প্রয়োজনে রাশিয়া বিষয়টি বিবেচনা করবে। রাশিয়ার ২০২০ সালের পারমাণবিক মতবাদ তথা নিউক্লিয়ার ডকট্রিনের প্রতি ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘কিছু কারণে পশ্চিমারা বিশ্বাস করেন যে, রাশিয়া কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে না।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘তবে বাস্তবতা হলো, এই মতবাদ রাশিয়াকে বিকল্প হিসেবে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিষয়টি ভাবার প্রতি অনুমতি দেয়। বিশেষ করে কেউ যদি দেশের (রাশিয়ার) বিরুদ্ধে গণবিধ্বংসী অস্ত্র ব্যবহার করে বা রাষ্ট্রের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে।’
পুতিন বলেন, ‘আমাদের একটি পারমাণবিক মতবাদ আছে। দেখুন এটি কী বলে! যদি কারও কাজ আমাদের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে হুমকির মুখে ফেলে, তাহলে আমরা সব উপায় ব্যবহার করতে পারব। এটিকে হালকাভাবে বা ভাসাভাসাভাবে নেওয়ার সুযোগ নাই।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেনে জেতার জন্য তাঁর দেশকে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে হবে না। রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক ফোরামের বৈঠকে এক প্ল্যানারি সেশনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। রাশিয়া ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে—এমন আশঙ্কার বিপরীতে এই মন্তব্যের মাধ্যমে বিষয়টির তীব্র বিরোধিতা করলেন তিনি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক ফোরামের পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে মডারেটর ও প্রভাবশালী রাশিয়ান বিশ্লেষক সের্গেই কারাগানভ পুতিনের কাছে জানতে চান, ইউক্রেন ইস্যুতে পশ্চিমা বিশ্বের দিকে পারমাণবিক অস্ত্র তাক করা উচিত কি না। জবাবে পুতিন বলেন, তিনি পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে হবে এমন শর্ত হাজির দেখেন না।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেন, ‘একটি ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে (পারমাণবিক অস্ত্রের) ব্যবহার করা সম্ভব। যেমন—দেশের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতার জন্য হুমকি তৈরি হলে। তবে আমি মনে করি না যে এ ধরনের শর্ত উপস্থিত হয়েছে। এমন কোনো (পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের) প্রয়োজন নেই।’
এর আগে, সেন্ট পিটার্সবার্গেই পুতিন সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রায় একই ধরনের কথা বলেছিলেন। গত বুধবার পুতিন বলেছিলেন, রাশিয়ার সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়লে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পিছপা হবে না দেশটি। পশ্চিমা বিশ্বকে ইঙ্গিত করে এমন হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
সেদিন সংবাদ সম্মেলনে ইউক্রেনে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সম্ভাবনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে পুতিন জানান, ‘এটি প্রশ্নাতীত নয়।’ অর্থাৎ প্রয়োজনে রাশিয়া বিষয়টি বিবেচনা করবে। রাশিয়ার ২০২০ সালের পারমাণবিক মতবাদ তথা নিউক্লিয়ার ডকট্রিনের প্রতি ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘কিছু কারণে পশ্চিমারা বিশ্বাস করেন যে, রাশিয়া কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে না।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘তবে বাস্তবতা হলো, এই মতবাদ রাশিয়াকে বিকল্প হিসেবে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের বিষয়টি ভাবার প্রতি অনুমতি দেয়। বিশেষ করে কেউ যদি দেশের (রাশিয়ার) বিরুদ্ধে গণবিধ্বংসী অস্ত্র ব্যবহার করে বা রাষ্ট্রের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে।’
পুতিন বলেন, ‘আমাদের একটি পারমাণবিক মতবাদ আছে। দেখুন এটি কী বলে! যদি কারও কাজ আমাদের সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে হুমকির মুখে ফেলে, তাহলে আমরা সব উপায় ব্যবহার করতে পারব। এটিকে হালকাভাবে বা ভাসাভাসাভাবে নেওয়ার সুযোগ নাই।’
শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিসানায়েকের নেতৃত্বে বামপন্থী দল ন্যাশনাল পিপল পাওয়ার (এনপিপি) আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে। এই জয়ের মার্ক্সবাদী প্রেসিডেন্ট দিসানায়েকে কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতি শিথিল করার জন্য ম্যান্ডেট পেয়েছেন
৩৬ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
৩ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
৪ ঘণ্টা আগে