অনলাইন ডেস্ক
সুইডেনের স্টকহোমে সম্প্রতি কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় কর্তৃপক্ষের নজরদারিতে এক ইরাকি শরণার্থী। সেই ব্যক্তির রেসিডেন্সি পারমিট পুনর্বিবেচনা করবে বলে জানিয়েছে সুইডিশ অভিবাসন কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনা বিশ্বজুড়ে মুসলিমদের বিক্ষুব্ধ করে তুলেছে। যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশ এ ধরনের কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছে।
সুইডেনের অভিবাসন সংস্থা বলেছে, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে স্টকহোমে কোরআন অবমাননার বেশ কয়েকটি ঘটনার পেছনে থাকা ইরাকি শরণার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
সালওয়ান মোমিকা নামে ওই ইরাকি শরণার্থী ঈদুল আজহার (২৮ জুন) দিন স্টকহোমের কেন্দ্রীয় মসজিদের বাইরে কোরআনের একটি কপি পুড়িয়ে ফেলেন। এ ছাড়া চলতি মাসের শুরুর দিকে ইরাকি দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভও দেখান তিনি। সেখানেও কোরআন পোড়ানোর হুমকি দেন।
অভিবাসন সংস্থা শুক্রবার (২৮ জুলাই) বলেছে, সুইডিশ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তথ্য পাওয়ার পরে তারা অভিযুক্ত ব্যক্তির অভিবাসনের অনুমতি পুনর্বিবেচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সুইডেনে তাঁর রেসিডেন্সি পারমিট প্রত্যাহার করা হবে কি না সেটি পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।
সংস্থাটির একজন মুখপাত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘এটি একটি সংবিধিবদ্ধ ব্যবস্থা যে, সুইডিশ অভিবাসন সংস্থা যখন এই ধরনের তথ্য পায় তখন ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ঘটনার ফলাফল সম্পর্কে এখনই কিছু বলা সম্ভব নয়।’ গোপনীয়তার স্বার্থে এ বিষয়ে তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
সুইডিশ বার্তা সংস্থা টিটি-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই ব্যক্তি সুইডেনে অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি পেয়েছেন। ২০২৪ সালে অনুমতির মেয়াদ শেষ হবে।
কোরআন পোড়ানোর ঘটনার পর সম্প্রতি সুইডেন আন্তর্জাতিক মহল থেকে বেশ চাপের মুখে রয়েছে।
গত সপ্তাহে সুইডেন এবং ডেনমার্কে কোরআন অবমাননার ঘটনায় তুরস্কসহ বহু মুসলিম দেশ বিক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। যেখানে ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পরিপ্রেক্ষিতে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার জন্য সুইডেনের পক্ষে তুরস্কের সমর্থন জরুরি।
এর মধ্যে স্টকহোম পুলিশ কোরআন পোড়ানোর প্রতিবাদে অন্যান্য ধর্মীয় পুস্তক পোড়ানোর অনুমতি চেয়ে আবেদন পেয়েছে। এতে বিশ্বের অন্যান্য মানুষও সুইডেনের সমালোচনা করতে শুরু করেছেন।
এদিকে সুইডিশ আদালত রায় দিয়েছে, পুলিশ পবিত্র ধর্মগ্রন্থ পোড়ানোর স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করতে পারে না। তবে সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসনের সরকার চলতি জুলাইয়ের শুরুতে বলেছিল, কোরআন পোড়ানো বন্ধে পুলিশের এখতিয়ার রাখার জন্য জনশৃঙ্খলা আইন পরিবর্তন করার সুযোগ আছে কি না তা তাঁরা খতিয়ে দেখবেন।
সুইডিশ নিরাপত্তা সংস্থা গত বুধবার বলেছে, সম্প্রতি কোরআন পোড়ানোর ঘটনার পর মুসলিম দেশগুলোতে সুইডেনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। সেই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।
এ নিয়ে সৃষ্ট সংকট নিরসনে বিরোধী সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির অনুরোধে পররাষ্ট্রমন্ত্রী টোবিয়াস বিলস্ট্রোম এবং নিরাপত্তা সংস্থার প্রতিনিধিরা গত বৃহস্পতিবার সুইডিশ পার্লামেন্টের পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির কাছে আলোচনার প্রস্তাব নিয়ে গিয়েছিলেন।
সুইডেন ও ডেনমার্কে কোরআন পোড়ানোর বিষয়ে আলোচনার জন্য অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি) আগামী ৩১ জুলাই মন্ত্রী পর্যায়ে একটি জরুরি বৈঠক ডেকেছে।
সুইডেনের স্টকহোমে সম্প্রতি কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় কর্তৃপক্ষের নজরদারিতে এক ইরাকি শরণার্থী। সেই ব্যক্তির রেসিডেন্সি পারমিট পুনর্বিবেচনা করবে বলে জানিয়েছে সুইডিশ অভিবাসন কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনা বিশ্বজুড়ে মুসলিমদের বিক্ষুব্ধ করে তুলেছে। যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়াসহ বেশ কয়েকটি দেশ এ ধরনের কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছে।
সুইডেনের অভিবাসন সংস্থা বলেছে, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে স্টকহোমে কোরআন অবমাননার বেশ কয়েকটি ঘটনার পেছনে থাকা ইরাকি শরণার্থীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
সালওয়ান মোমিকা নামে ওই ইরাকি শরণার্থী ঈদুল আজহার (২৮ জুন) দিন স্টকহোমের কেন্দ্রীয় মসজিদের বাইরে কোরআনের একটি কপি পুড়িয়ে ফেলেন। এ ছাড়া চলতি মাসের শুরুর দিকে ইরাকি দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভও দেখান তিনি। সেখানেও কোরআন পোড়ানোর হুমকি দেন।
অভিবাসন সংস্থা শুক্রবার (২৮ জুলাই) বলেছে, সুইডিশ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তথ্য পাওয়ার পরে তারা অভিযুক্ত ব্যক্তির অভিবাসনের অনুমতি পুনর্বিবেচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সুইডেনে তাঁর রেসিডেন্সি পারমিট প্রত্যাহার করা হবে কি না সেটি পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।
সংস্থাটির একজন মুখপাত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘এটি একটি সংবিধিবদ্ধ ব্যবস্থা যে, সুইডিশ অভিবাসন সংস্থা যখন এই ধরনের তথ্য পায় তখন ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ঘটনার ফলাফল সম্পর্কে এখনই কিছু বলা সম্ভব নয়।’ গোপনীয়তার স্বার্থে এ বিষয়ে তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
সুইডিশ বার্তা সংস্থা টিটি-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই ব্যক্তি সুইডেনে অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি পেয়েছেন। ২০২৪ সালে অনুমতির মেয়াদ শেষ হবে।
কোরআন পোড়ানোর ঘটনার পর সম্প্রতি সুইডেন আন্তর্জাতিক মহল থেকে বেশ চাপের মুখে রয়েছে।
গত সপ্তাহে সুইডেন এবং ডেনমার্কে কোরআন অবমাননার ঘটনায় তুরস্কসহ বহু মুসলিম দেশ বিক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। যেখানে ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পরিপ্রেক্ষিতে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার জন্য সুইডেনের পক্ষে তুরস্কের সমর্থন জরুরি।
এর মধ্যে স্টকহোম পুলিশ কোরআন পোড়ানোর প্রতিবাদে অন্যান্য ধর্মীয় পুস্তক পোড়ানোর অনুমতি চেয়ে আবেদন পেয়েছে। এতে বিশ্বের অন্যান্য মানুষও সুইডেনের সমালোচনা করতে শুরু করেছেন।
এদিকে সুইডিশ আদালত রায় দিয়েছে, পুলিশ পবিত্র ধর্মগ্রন্থ পোড়ানোর স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করতে পারে না। তবে সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসনের সরকার চলতি জুলাইয়ের শুরুতে বলেছিল, কোরআন পোড়ানো বন্ধে পুলিশের এখতিয়ার রাখার জন্য জনশৃঙ্খলা আইন পরিবর্তন করার সুযোগ আছে কি না তা তাঁরা খতিয়ে দেখবেন।
সুইডিশ নিরাপত্তা সংস্থা গত বুধবার বলেছে, সম্প্রতি কোরআন পোড়ানোর ঘটনার পর মুসলিম দেশগুলোতে সুইডেনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। সেই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।
এ নিয়ে সৃষ্ট সংকট নিরসনে বিরোধী সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির অনুরোধে পররাষ্ট্রমন্ত্রী টোবিয়াস বিলস্ট্রোম এবং নিরাপত্তা সংস্থার প্রতিনিধিরা গত বৃহস্পতিবার সুইডিশ পার্লামেন্টের পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির কাছে আলোচনার প্রস্তাব নিয়ে গিয়েছিলেন।
সুইডেন ও ডেনমার্কে কোরআন পোড়ানোর বিষয়ে আলোচনার জন্য অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি) আগামী ৩১ জুলাই মন্ত্রী পর্যায়ে একটি জরুরি বৈঠক ডেকেছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি রবার্ট এফ. কেনেডি জুনিয়রকে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রণালয়ের (এইচএইচএস) প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেবেন। তিনি বলেছেন, সাবেক এই ডেমোক্র্যাট নেতা (কেনেডি জুনিয়র) এই পদে থেকে ‘ক্ষতিকর রাসায়নিক ও দূষণ থেকে সবার সুরক্ষা নিশ্চিত ক
১ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতা যুদ্ধের পর এই প্রথম কোনো পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়েছে। গতকাল বুধবার পাকিস্তানের করাচি থেকে ছেড়ে আসা জাহাজটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়ে। নানা কারণেই পাকিস্তানি মালবাহী জাহাজটির বাংলাদেশের বন্দরে ভেড়ার বিষয়টিকে ঐতিহাসিক বলা হচ্ছে। আর এই ঐতিহাসিক বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্
১ ঘণ্টা আগেতুলসী গ্যাবার্ডকে মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড কে? নিয়োগ পেলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হওয়া প্রথম হিন্দু নারী। সাবেক এই মার্কিন সেনা একসময় রাজনীতি করেছ
১০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের এক দিন পর থেকেই আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, এবার মার্কিন আইনসভা কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণও যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে। শেষমেশ তা-ই হলো। গত বুধবার মার্কিন গণমাধ্যমগুলো নিশ্চিত করেছে, এই হাউসের নিয়ন্ত্রণও পেল নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের
১০ ঘণ্টা আগে