অনলাইন ডেস্ক
চলতি মাসেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করতে মস্কো সফরে যাচ্ছেন উত্তর কোরিয়ার প্রধান কিম জং উন। এ সাক্ষাতে ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে অস্ত্র সহায়তা দেওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এক কর্মকর্তা বিবিসির যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগী গণমাধ্যম সিবিএসকে এ তথ্য দিয়েছেন। তবে, এ আলোচনা কোথায় হবে তা বলা হয়নি।
ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে সফর বিষয়ক প্রতিবেদনগুলো নিয়ে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। উত্তর কোরিয়াও তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেনি।
এক সূত্রের বরাতে নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিম জং উন সম্ভবত অস্ত্রসজ্জিত ট্রেনে ভ্রমণ করেন। তিনি অবশ্য বরাবর তা–ই করেন। এর আগে চীন সফরের সময়ও তিনি ট্রেনে ভ্রমণ করেছিলেন।
রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে অস্ত্র চুক্তির আলোচনা চলছে—এমন তথ্য আছে, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এ কথা বলার পরই এ সম্ভাব্য সাক্ষাতের খবর এল।
জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি বলেন, রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু গত জুলাইয়ে এক সফরে উত্তর কোরিয়াকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ বিক্রিতে রাজি করানোর চেষ্টা করেছেন।
শোইগুর সে সফরে প্রদর্শিত অস্ত্রের মধ্যে ছিল হুয়াসং আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম)। ধারণা করা হয়, এটি উত্তর কোরিয়ার প্রথম আইসিবিএম, যেটিতে কঠিন জ্বালানি ব্যবহার করা হয়। করোনা মহামারির পর এই প্রথম উত্তর কোরিয়া কোনো বিদেশি অতিথিকে আমন্ত্রণ জানায়।
জন কিরবি বলেন, ‘পুতিন ও কিম তখন থেকেই “দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে” চিঠি বিনিময় করেছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা উত্তর কোরিয়াকে “রাশিয়াকে অস্ত্র সরবরাহ না করার” প্রতিশ্রুতি মেনে চলার আহ্বান জানাচ্ছি।’
উত্তর কোরিয়া রাশিয়াকে অস্ত্র সরবরাহ করলে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞাসহ কঠোর পদক্ষেপ নেবে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
উত্তর কোরিয়ার এ পদক্ষেপ নিয়ে যুক্তরাজ্য ও দক্ষিণ কোরিয়া উদ্বেগ জানিয়েছে। এই দুই দেশের আশঙ্কা, এ চুক্তি বাস্তবায়ন হলে এশিয়ার এ দুই দেশের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা বেড়ে যাবে।
গতকাল সোমবার দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থার বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী শোইগু যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের মতো রাশিয়া, চীন ও উত্তর কোরিয়াকেও সম্মিলিত নৌ মহড়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
আরেকটি শঙ্কার বিষয় হলো, চুক্তি হলে পিয়ংইয়ংয়ের প্রয়োজনের সময় রাশিয়াও অস্ত্র সরবরাহ করতে পারে। কিম জং উন পারমাণবিক অস্ত্র প্রকল্পে সফল হওয়ার জন্য উন্নত অস্ত্র প্রযুক্তি বা জ্ঞান সরবরাহের জন্য পুতিনকে অনুরোধ জানাতে পারেন।
এ চুক্তি কৌশলের চেয়ে লেনদেন–ভিত্তিক হবে বেশি। এ মুহূর্তে রাশিয়ার প্রয়োজন অস্ত্র, আর নিষেধাজ্ঞা জর্জরিত উত্তর কোরিয়ার প্রয়োজন অর্থ ও খাদ্য।
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে, কিম ও পুতিনের বৈঠকটি হতে পারে রাশিয়ার পূর্ব উপকূলের বন্দর শহর ভ্লাদিভস্তকে। গত মাসে উত্তর কোরিয়ার কর্মকর্তারা ভ্লাদিভস্তক ও মস্কো সফরে গিয়েছিলেন। তাঁদের সঙ্গে সরকার প্রধানের সফরে নিরাপত্তার ব্যবস্থা তদারক করেন রাশিয়ার এমন নিরাপত্তা কর্মকর্তারাও ছিলেন। এ থেকে কিমের সফরের স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যায়।
চলতি মাসেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করতে মস্কো সফরে যাচ্ছেন উত্তর কোরিয়ার প্রধান কিম জং উন। এ সাক্ষাতে ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে অস্ত্র সহায়তা দেওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এক কর্মকর্তা বিবিসির যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগী গণমাধ্যম সিবিএসকে এ তথ্য দিয়েছেন। তবে, এ আলোচনা কোথায় হবে তা বলা হয়নি।
ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে সফর বিষয়ক প্রতিবেদনগুলো নিয়ে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। উত্তর কোরিয়াও তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেনি।
এক সূত্রের বরাতে নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিম জং উন সম্ভবত অস্ত্রসজ্জিত ট্রেনে ভ্রমণ করেন। তিনি অবশ্য বরাবর তা–ই করেন। এর আগে চীন সফরের সময়ও তিনি ট্রেনে ভ্রমণ করেছিলেন।
রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে অস্ত্র চুক্তির আলোচনা চলছে—এমন তথ্য আছে, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এ কথা বলার পরই এ সম্ভাব্য সাক্ষাতের খবর এল।
জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি বলেন, রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু গত জুলাইয়ে এক সফরে উত্তর কোরিয়াকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ বিক্রিতে রাজি করানোর চেষ্টা করেছেন।
শোইগুর সে সফরে প্রদর্শিত অস্ত্রের মধ্যে ছিল হুয়াসং আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম)। ধারণা করা হয়, এটি উত্তর কোরিয়ার প্রথম আইসিবিএম, যেটিতে কঠিন জ্বালানি ব্যবহার করা হয়। করোনা মহামারির পর এই প্রথম উত্তর কোরিয়া কোনো বিদেশি অতিথিকে আমন্ত্রণ জানায়।
জন কিরবি বলেন, ‘পুতিন ও কিম তখন থেকেই “দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে” চিঠি বিনিময় করেছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা উত্তর কোরিয়াকে “রাশিয়াকে অস্ত্র সরবরাহ না করার” প্রতিশ্রুতি মেনে চলার আহ্বান জানাচ্ছি।’
উত্তর কোরিয়া রাশিয়াকে অস্ত্র সরবরাহ করলে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞাসহ কঠোর পদক্ষেপ নেবে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
উত্তর কোরিয়ার এ পদক্ষেপ নিয়ে যুক্তরাজ্য ও দক্ষিণ কোরিয়া উদ্বেগ জানিয়েছে। এই দুই দেশের আশঙ্কা, এ চুক্তি বাস্তবায়ন হলে এশিয়ার এ দুই দেশের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা বেড়ে যাবে।
গতকাল সোমবার দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থার বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী শোইগু যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের মতো রাশিয়া, চীন ও উত্তর কোরিয়াকেও সম্মিলিত নৌ মহড়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
আরেকটি শঙ্কার বিষয় হলো, চুক্তি হলে পিয়ংইয়ংয়ের প্রয়োজনের সময় রাশিয়াও অস্ত্র সরবরাহ করতে পারে। কিম জং উন পারমাণবিক অস্ত্র প্রকল্পে সফল হওয়ার জন্য উন্নত অস্ত্র প্রযুক্তি বা জ্ঞান সরবরাহের জন্য পুতিনকে অনুরোধ জানাতে পারেন।
এ চুক্তি কৌশলের চেয়ে লেনদেন–ভিত্তিক হবে বেশি। এ মুহূর্তে রাশিয়ার প্রয়োজন অস্ত্র, আর নিষেধাজ্ঞা জর্জরিত উত্তর কোরিয়ার প্রয়োজন অর্থ ও খাদ্য।
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে, কিম ও পুতিনের বৈঠকটি হতে পারে রাশিয়ার পূর্ব উপকূলের বন্দর শহর ভ্লাদিভস্তকে। গত মাসে উত্তর কোরিয়ার কর্মকর্তারা ভ্লাদিভস্তক ও মস্কো সফরে গিয়েছিলেন। তাঁদের সঙ্গে সরকার প্রধানের সফরে নিরাপত্তার ব্যবস্থা তদারক করেন রাশিয়ার এমন নিরাপত্তা কর্মকর্তারাও ছিলেন। এ থেকে কিমের সফরের স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যায়।
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
১ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা
৪ ঘণ্টা আগে