অনলাইন ডেস্ক
কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে সম্মত হয়েছে দুই আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ইরান ও সৌদি আরব। দেশ দুটি পুনরায় দূতাবাস চালুর বিষয়েও ঐকমত্য পোষণ করেছে।
ইরান ও সৌদির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাতে আজ শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, আগামী দুই মাসের মধ্যে দূতাবাস চালু হবে। চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে বৈঠকের পর দেশ দুটি এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছায়।
শুক্রবার ইরানের নিউজ এজেন্সি ইরনা জানায়, বৈঠকের পর ইরান ও সৌদি কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে ঐকমত্য পোষণ করেছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে দূতাবাসও চালু হবে।
ইরানের আরেকটি সংবাদমাধ্যমের বরাতে আল জাজিরা জানায়, চীনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ইরানের সুপ্রিম ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের সেক্রেটারি আলি শামখানি ও সৌদির একজন কর্মকর্তা অংশ নেন। এছাড়া চীনের একজন কর্মকর্তাও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তাঁর নাম ওয়াং ইয়ি।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন বলছে, বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হয়েছে সেটি বাস্তবায়নের পর উভয় দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রদূত বিনিময়ের বিষয়ে বৈঠক করবেন।
দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের বিষয়ে সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি এক বিবৃতিতে বলেছে, রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব ও একে অপরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে ইরান ও সৌদি। ২০০১ সালে স্বাক্ষরিত নিরাপত্তা চুক্তিটি সচল করতেও উভয় দেশ বৈঠকে ঐকমত্য পোষণ করেছে।
উল্লেখ্য, মধ্যপ্রাচ্যে প্রভাব বিস্তার নিয়ে সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে বিরোধ দীর্ঘ দিনের। ২০১৬ সালে ইরানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেছিল সৌদি। আঞ্চলিক নানা ইস্যুতে দেশ দুটির মধ্যে এতদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। তেহরান ও রিয়াদের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন ফলে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে এর প্রভাব পড়বে বলে আল জাজিরার প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে সম্মত হয়েছে দুই আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ইরান ও সৌদি আরব। দেশ দুটি পুনরায় দূতাবাস চালুর বিষয়েও ঐকমত্য পোষণ করেছে।
ইরান ও সৌদির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাতে আজ শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, আগামী দুই মাসের মধ্যে দূতাবাস চালু হবে। চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে বৈঠকের পর দেশ দুটি এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছায়।
শুক্রবার ইরানের নিউজ এজেন্সি ইরনা জানায়, বৈঠকের পর ইরান ও সৌদি কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে ঐকমত্য পোষণ করেছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে দূতাবাসও চালু হবে।
ইরানের আরেকটি সংবাদমাধ্যমের বরাতে আল জাজিরা জানায়, চীনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ইরানের সুপ্রিম ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের সেক্রেটারি আলি শামখানি ও সৌদির একজন কর্মকর্তা অংশ নেন। এছাড়া চীনের একজন কর্মকর্তাও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তাঁর নাম ওয়াং ইয়ি।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন বলছে, বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হয়েছে সেটি বাস্তবায়নের পর উভয় দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রদূত বিনিময়ের বিষয়ে বৈঠক করবেন।
দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের বিষয়ে সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি এক বিবৃতিতে বলেছে, রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব ও একে অপরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে ইরান ও সৌদি। ২০০১ সালে স্বাক্ষরিত নিরাপত্তা চুক্তিটি সচল করতেও উভয় দেশ বৈঠকে ঐকমত্য পোষণ করেছে।
উল্লেখ্য, মধ্যপ্রাচ্যে প্রভাব বিস্তার নিয়ে সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে বিরোধ দীর্ঘ দিনের। ২০১৬ সালে ইরানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেছিল সৌদি। আঞ্চলিক নানা ইস্যুতে দেশ দুটির মধ্যে এতদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। তেহরান ও রিয়াদের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন ফলে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে এর প্রভাব পড়বে বলে আল জাজিরার প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.) এর রওজা শরীফ যিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
১০ মিনিট আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা
২ ঘণ্টা আগেশ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিসানায়েকের নেতৃত্বে বামপন্থী দল ন্যাশনাল পিপল পাওয়ার (এনপিপি) আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে। এই জয়ের মার্ক্সবাদী প্রেসিডেন্ট দিসানায়েকে কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতি শিথিল করার জন্য ম্যান্ডেট পেয়েছেন
৩ ঘণ্টা আগে