অনলাইন ডেস্ক
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের শান রাজ্যের মোট ১০টি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বিদ্রোহীদের যৌথ বাহিনী। গত ২৭ অক্টোবর থেকে আরাকান আর্মি (এএ), মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ) এবং তাআং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) যৌথভাবে দেশটির জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান চালানো শুরু করে।
থাইল্যান্ডে নির্বাসিত মিয়ানমারের সাংবাদিকদের পরিচালিত সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর প্রতিবেদন অনুসারে, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মানতং শহরের নিয়ন্ত্রণ নেয় টিএনএলএ। এর মাধ্যমে দলটি উত্তর শান রাজ্যের পালাউং স্বশাসিত অঞ্চলের দখল সম্পন্ন করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন টিএনএলএ কর্মকর্তারা।
জাতিগত পালাউং বিদ্রোহী গোষ্ঠী টিএনএলএ মানতংয়ে অবস্থিত জান্তার ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন ১৩০-কে বিতাড়িত করার পরে শহরটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। এর আগে টিএনএলএ ওই অঞ্চলে নামখান ও নামসান শহর থেকে সেনাবাহিনীকে বিতাড়িত করে। ২০০৮ সালে সংবিধান অনুসারে আনুষ্ঠানিকভাবেই নামসান ও মানতং শহর মিলে একটি অঞ্চল ঘোষণা করা হয়।
অপারেশন ১০২৭-এর অংশ হিসেবে টিএনএলএ ও যৌথ বাহিনী মানতং নিয়ন্ত্রণে নিতে লড়াই শুরু করে। মানতং শহরটি নামতু শহরের ঐতিহাসিক বাদিন খনি থেকে ২৫ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত। পার্বত্য শহরটি স্বশাসিত কোকাংসংলগ্ন শেলি নদীর পূর্বে।
গত শনিবার টিএনএলএ কর্মকর্তারা নিশ্চিত করে বলেন, আগের সন্ধ্যাতেই শহরটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়া হয়েছে। টিএনএলএয়ের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করার জন্য জান্তা বিমানবাহিনী ১৯ থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত মানতং শহরে ১৮০ বার বোমা হামলা করে।
২১ ডিসেম্বর এক বিবৃতিতে টিএনএলএ বলে, মানতং শহরের বাস্তুহারা ও লালকান গ্রামের বেসামরিক নাগরিকদের জন্য তৈরি শরণার্থীশিবিরে বোমা হামলা চালিয়েছে জান্তা বাহিনী। এ বিমান হামলায় এক নারী আহত হয়েছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া হামলায় আশ্রমসহ অন্তত ১৫টি ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়েছে।
টিএনএলএ কর্মকর্তারা বলছেন, প্রাণে বাঁচতে শহর ছেড়ে পালিয়েছেন হাজার হাজার বাসিন্দা। আশপাশের গ্রামে আশ্রয় নেওয়া এই বাসিন্দারা শহরে ফিরে আসতে চাইছেন না।
তিনটি বিদ্রোহী সংগঠনের এ জোট মিয়ানমার সেনাবাহিনীর কাছ থেকে এ নিয়ে ১০টি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ফেলেছে। এ জোটের আক্রমণের কারণে জান্তার অন্য বিরোধী সংগঠনগুলোও নড়েচড়ে বসেছে এবং মিয়ানমারের পূর্ব ও পশ্চিমে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়েছে। জাতিসংঘ বলছে, এ সংঘর্ষের কারণে পাঁচ লাখেরও বেশি মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে।
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের শান রাজ্যের মোট ১০টি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বিদ্রোহীদের যৌথ বাহিনী। গত ২৭ অক্টোবর থেকে আরাকান আর্মি (এএ), মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ) এবং তাআং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) যৌথভাবে দেশটির জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান চালানো শুরু করে।
থাইল্যান্ডে নির্বাসিত মিয়ানমারের সাংবাদিকদের পরিচালিত সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর প্রতিবেদন অনুসারে, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় মানতং শহরের নিয়ন্ত্রণ নেয় টিএনএলএ। এর মাধ্যমে দলটি উত্তর শান রাজ্যের পালাউং স্বশাসিত অঞ্চলের দখল সম্পন্ন করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন টিএনএলএ কর্মকর্তারা।
জাতিগত পালাউং বিদ্রোহী গোষ্ঠী টিএনএলএ মানতংয়ে অবস্থিত জান্তার ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন ১৩০-কে বিতাড়িত করার পরে শহরটির নিয়ন্ত্রণ নেয়। এর আগে টিএনএলএ ওই অঞ্চলে নামখান ও নামসান শহর থেকে সেনাবাহিনীকে বিতাড়িত করে। ২০০৮ সালে সংবিধান অনুসারে আনুষ্ঠানিকভাবেই নামসান ও মানতং শহর মিলে একটি অঞ্চল ঘোষণা করা হয়।
অপারেশন ১০২৭-এর অংশ হিসেবে টিএনএলএ ও যৌথ বাহিনী মানতং নিয়ন্ত্রণে নিতে লড়াই শুরু করে। মানতং শহরটি নামতু শহরের ঐতিহাসিক বাদিন খনি থেকে ২৫ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত। পার্বত্য শহরটি স্বশাসিত কোকাংসংলগ্ন শেলি নদীর পূর্বে।
গত শনিবার টিএনএলএ কর্মকর্তারা নিশ্চিত করে বলেন, আগের সন্ধ্যাতেই শহরটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়া হয়েছে। টিএনএলএয়ের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করার জন্য জান্তা বিমানবাহিনী ১৯ থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত মানতং শহরে ১৮০ বার বোমা হামলা করে।
২১ ডিসেম্বর এক বিবৃতিতে টিএনএলএ বলে, মানতং শহরের বাস্তুহারা ও লালকান গ্রামের বেসামরিক নাগরিকদের জন্য তৈরি শরণার্থীশিবিরে বোমা হামলা চালিয়েছে জান্তা বাহিনী। এ বিমান হামলায় এক নারী আহত হয়েছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া হামলায় আশ্রমসহ অন্তত ১৫টি ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়েছে।
টিএনএলএ কর্মকর্তারা বলছেন, প্রাণে বাঁচতে শহর ছেড়ে পালিয়েছেন হাজার হাজার বাসিন্দা। আশপাশের গ্রামে আশ্রয় নেওয়া এই বাসিন্দারা শহরে ফিরে আসতে চাইছেন না।
তিনটি বিদ্রোহী সংগঠনের এ জোট মিয়ানমার সেনাবাহিনীর কাছ থেকে এ নিয়ে ১০টি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ফেলেছে। এ জোটের আক্রমণের কারণে জান্তার অন্য বিরোধী সংগঠনগুলোও নড়েচড়ে বসেছে এবং মিয়ানমারের পূর্ব ও পশ্চিমে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়েছে। জাতিসংঘ বলছে, এ সংঘর্ষের কারণে পাঁচ লাখেরও বেশি মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে।
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী হলেও সম্মতির ভিত্তিতে তাঁর সঙ্গে যৌনসঙ্গম ধর্ষণ হিসেবে গণ্য হবে বলে রায় দিয়েছে মুম্বাই হাইকোর্ট। আইন অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে সম্মতিকে বৈধতার জন্য যুক্তি হিসেবে প্রদর্শন গ্রহণযোগ্য হবে না।
২ ঘণ্টা আগেএখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে। অতিরিক্ত ভিড় থেকে মসজিদের কার্যক্রম বিঘ্ন হওয়া ঠেকাতে এবং ঐতিহাসিক স্থাপত্য সংরক্ষণের এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেকোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকারের সদস্যদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন প্রায় ৯০ জন ডেমোক্র্যাট আইনপ্রণেতা। অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনবিরোধী সহিংসতার অভিযোগে গতকাল বৃহস্পতিবার এক চিঠিতে তাঁরা এ আহ্বান জানান। বার্তা
৫ ঘণ্টা আগে