অনলাইন ডেস্ক
পূর্ব এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়া ইন্টারনেট জগৎ ডিপফেক পর্নোগ্রাফি দিয়ে ভেসে যাচ্ছে। দেশটির তরুণী-যুবতীদের ডিপফেক পর্নের বিষয়টি যেন এরই মধ্যে মহামারি আকার ধারণ করেছে। এই অবস্থায় দেশটির প্রেসিডেন্ট সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এই সমস্যার ‘মূলোৎপাটন’ করতে আরও কাজ করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার কর্তৃপক্ষ, সাংবাদিক ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা সম্প্রতি বিপুলসংখ্যক চ্যাট গ্রুপ চিহ্নিত করেছেন যেখানে ব্যবহারকারী যৌনতাপূর্ণ ‘ডিপফেক’ ছবি তৈরি এবং শেয়ার করছে। এমনকি তারা অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদেরও ডিপফেক পর্ন তৈরি করছে।
সাধারণত, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করেই ডিপফেক পর্ন ছবি বা ভিডিও তৈরি করা হয়। এসব ক্ষেত্রে প্রায়শ একটি নকল শরীরে একজন আসল ব্যক্তির মুখচ্ছবিকে যুক্ত করে দেওয়া হয়। বিষয়টি সামনে আসার পরপরই দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ একটি জরুরি বৈঠক করছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল গতকাল মঙ্গলবার এই ডিজিটাল যৌন অপরাধ নির্মূল করার জন্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত ও সমাধান করতে নির্দেশ দিয়েছেন। দেশটির মন্ত্রিসভার বৈঠকে তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি অনির্দিষ্টসংখ্যক মানুষকে লক্ষ্য করে তৈরি করা ডিপফেক ভিডিওগুলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত প্রচারিত পাচ্ছে। ভুক্তভোগীদের বেশির ভাগই অপ্রাপ্তবয়স্ক ও অপরাধীরাও বেশির ভাগই কিশোর।’
দক্ষিণ কোরিয়ার ডিজিটাল যৌন অপরাধের একটি অন্ধকার ইতিহাস আছে। ২০১৯ সালে এমন একটি বিষয় প্রকাশ পায়। যেখানে পুরুষেরা একটি টেলিগ্রাম চ্যাট রুম ব্যবহার করে কয়েক ডজন তরুণীকে যৌনক্রিয়া করার জন্য ব্ল্যাকমেল করেছে। পরে ওই গ্রুপের প্রধান চো জু-বিনকে ৪২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
তবে কঠিন শাস্তির পরও বিষয়টি বন্ধ হয়নি। এরপরও দেশটিতে ডিপফেক যৌন অপরাধ বেড়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশ জানিয়েছে চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে মোট ২৯৭টি মামলা করা হয়েছে এই বিষয়ে। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ১৮০ টি,২০২১ সালে ছিল ১৬০টি। পুলিশ আরও জানিয়েছে, গত তিন বছরে যেসব ডিপফেক অপরাধ সংঘটিত হয়েছে তার দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি অপরাধী কিশোর-কিশোরী।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধান বিরোধী দল ডেমোক্রেটিক পার্টির সাবেক নেতা ও নারী অধিকার কর্মী পার্ক জি-হিউন বলেছেন, দক্ষিণ কোরিয়ার ডিপফেক পর্ন সমস্যার প্রতিক্রিয়া হিসেবে সরকারকে এই বিষয়ে একটি ‘জাতীয় জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা করতে হবে।
পূর্ব এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়া ইন্টারনেট জগৎ ডিপফেক পর্নোগ্রাফি দিয়ে ভেসে যাচ্ছে। দেশটির তরুণী-যুবতীদের ডিপফেক পর্নের বিষয়টি যেন এরই মধ্যে মহামারি আকার ধারণ করেছে। এই অবস্থায় দেশটির প্রেসিডেন্ট সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এই সমস্যার ‘মূলোৎপাটন’ করতে আরও কাজ করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ার কর্তৃপক্ষ, সাংবাদিক ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা সম্প্রতি বিপুলসংখ্যক চ্যাট গ্রুপ চিহ্নিত করেছেন যেখানে ব্যবহারকারী যৌনতাপূর্ণ ‘ডিপফেক’ ছবি তৈরি এবং শেয়ার করছে। এমনকি তারা অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদেরও ডিপফেক পর্ন তৈরি করছে।
সাধারণত, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করেই ডিপফেক পর্ন ছবি বা ভিডিও তৈরি করা হয়। এসব ক্ষেত্রে প্রায়শ একটি নকল শরীরে একজন আসল ব্যক্তির মুখচ্ছবিকে যুক্ত করে দেওয়া হয়। বিষয়টি সামনে আসার পরপরই দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ একটি জরুরি বৈঠক করছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল গতকাল মঙ্গলবার এই ডিজিটাল যৌন অপরাধ নির্মূল করার জন্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত ও সমাধান করতে নির্দেশ দিয়েছেন। দেশটির মন্ত্রিসভার বৈঠকে তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি অনির্দিষ্টসংখ্যক মানুষকে লক্ষ্য করে তৈরি করা ডিপফেক ভিডিওগুলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দ্রুত প্রচারিত পাচ্ছে। ভুক্তভোগীদের বেশির ভাগই অপ্রাপ্তবয়স্ক ও অপরাধীরাও বেশির ভাগই কিশোর।’
দক্ষিণ কোরিয়ার ডিজিটাল যৌন অপরাধের একটি অন্ধকার ইতিহাস আছে। ২০১৯ সালে এমন একটি বিষয় প্রকাশ পায়। যেখানে পুরুষেরা একটি টেলিগ্রাম চ্যাট রুম ব্যবহার করে কয়েক ডজন তরুণীকে যৌনক্রিয়া করার জন্য ব্ল্যাকমেল করেছে। পরে ওই গ্রুপের প্রধান চো জু-বিনকে ৪২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
তবে কঠিন শাস্তির পরও বিষয়টি বন্ধ হয়নি। এরপরও দেশটিতে ডিপফেক যৌন অপরাধ বেড়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশ জানিয়েছে চলতি বছরের প্রথম সাত মাসে মোট ২৯৭টি মামলা করা হয়েছে এই বিষয়ে। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ১৮০ টি,২০২১ সালে ছিল ১৬০টি। পুলিশ আরও জানিয়েছে, গত তিন বছরে যেসব ডিপফেক অপরাধ সংঘটিত হয়েছে তার দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি অপরাধী কিশোর-কিশোরী।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধান বিরোধী দল ডেমোক্রেটিক পার্টির সাবেক নেতা ও নারী অধিকার কর্মী পার্ক জি-হিউন বলেছেন, দক্ষিণ কোরিয়ার ডিপফেক পর্ন সমস্যার প্রতিক্রিয়া হিসেবে সরকারকে এই বিষয়ে একটি ‘জাতীয় জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা করতে হবে।
তুলসী গ্যাবার্ডকে মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড কে? নিয়োগ পেলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হওয়া প্রথম হিন্দু নারী। সাবেক এই মার্কিন সেনা একসময় রাজনীতি করেছ
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের এক দিন পর থেকেই আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, এবার মার্কিন আইনসভা কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণও যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে। শেষমেশ তা-ই হলো। গত বুধবার মার্কিন গণমাধ্যমগুলো নিশ্চিত করেছে, এই হাউসের নিয়ন্ত্রণও পেল নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের
৯ ঘণ্টা আগেহিজাব আইন অমান্যকারীদের মানসিক রোগী হিসেবে বিবেচনার ঘোষণা দিয়েছে ইরান। এমন নারীদের জন্য ‘মানসিক চিকিৎসা কেন্দ্র’ চালুর ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার। ইরানের নারী ও পরিবার বিভাগের নীতি ও অনৈতিকতা প্রতিরোধ দপ্তরের প্রধান মেহরি তালেবি দারেস্তানি গত মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেন।
১১ ঘণ্টা আগেজনগণের ভোটাধিকার হরণ, অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার ও সংবিধানের ২৬তম সংশোধনী পাসের প্রতিবাদে ২৪ নভেম্বর (বুধবার) দেশব্যাপী ‘চূড়ান্ত’ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন কারান্তরীণ পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তাঁর দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) তাঁর মুক্তি ও নির্বাচনে কথিত কারচুপির বিরুদ্ধে বিক্ষ
১৩ ঘণ্টা আগে