অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ার দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত বয়স গণনা পদ্ধতিতে ধরে নেওয়া হয় জন্মের সময় মানুষের বয়স এক বছর। এরপর প্রতিবছরের জানুয়ারি মাসের ১ তারিখে এক বছর করে বয়স যোগ হয়। এর সঙ্গে জন্মদিনের কোনো যোগসূত্র থাকে না। যা আন্তর্জাতিক বয়স গণনা পদ্ধতির মতো নয়। দেশটির আইনপ্রণেতারা বয়স গণনার এ পদ্ধতি সংশোধনের জন্য একটি বিল অনুমোদন করেছেন। এতে দেশের অধিকাংশ নাগরিকের বয়সও এক থেকে দুই বছর করে কমবে। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আজ দেশটিতে নতুন এই আইনের প্রচলন হয়েছে। যার ফলে সবাইকে এখন বয়স গণনার আন্তর্জাতিক রীতি মেনে চলতে হবে। যা প্রচলিত প্রথার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত বয়স গণনা পদ্ধতিতে ধরে নেওয়া হয়, জন্মের সময় মানুষের বয়স এক বছর এবং তার জীবনের পরবর্তী বছরগুলোতে জানুয়ারি মাসের ১ তারিখে এক বছর করে বয়স যোগ হয়। এর সঙ্গে জন্মদিনের কোনো যোগসূত্র থাকে না।
আইনি ও মেডিকেল নথিতে দেশটি ৬০-এর দশক থেকে জন্মের সময় শূন্য ও জন্মদিনে এক বছর করে বয়স যোগ করার আন্তর্জাতিক রীতি মেনে চলছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও অন্য সব ক্ষেত্রে অসংখ্য দক্ষিণ কোরীয় তাদের প্রথাগত নিয়ম মেনে বয়স গণনা অব্যাহত রেখেছে।
২০২২ সালের ডিসেম্বরে বয়স গণনার প্রথাগত নিয়ম বাতিল করে আন্তর্জাতিক রীতি মেনে চলার আইন পাস হয়।
দক্ষিণ কোরিয়ার আইনমন্ত্রী লি ওয়ান-কিউ গত সোমবার এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘আমরা আশা করি, এই উদ্যোগে বয়স গণনা-সংক্রান্ত আইনি বিবাদ, অভিযোগ ও সামাজিক বিভ্রান্তি অনেকাংশে দূর হবে।’
২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে পরিচালিত জরিপে সরকার জানতে পেরেছে, ৮৬ শতাংশ মানুষ আন্তর্জাতিক বয়স গণনা পদ্ধতি মেনে চলতে আগ্রহী।
সিউলের ২৭ বছর বয়সী অফিসকর্মী চোই হিয়ুন-জি রয়টার্সকে বলেন, ‘প্রথাগত ব্যবস্থায় আগামী বছর আমার বয়স ৩০ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখন ৩০-এ পৌঁছানোর আগে আমি বাড়তি কিছু সময় পেয়েছি এবং এতে আমি উচ্ছ্বসিত। তরুণ হতে পেরে অসাধারণ লাগছে।’
সেনাবাহিনীতে ভর্তি, স্কুলের এনট্রান্স পরীক্ষায় অংশগ্রহণ, ধূমপান ও মদ্যপানের আইনি বয়স হিসাব করার জন্য আরও একটি ভিন্ন বয়স গণনা প্রক্রিয়া চালু আছে। এই প্রক্রিয়ায় জন্মের সময় বয়স শূন্য ধরা হয় এবং প্রতিবছরের জানুয়ারিতে এক বছর করে বয়স যোগ হতে থাকে।
কর্মকর্তারা জানান, এই প্রক্রিয়াটি পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত চালু থাকবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত বয়স গণনা পদ্ধতিতে ধরে নেওয়া হয় জন্মের সময় মানুষের বয়স এক বছর। এরপর প্রতিবছরের জানুয়ারি মাসের ১ তারিখে এক বছর করে বয়স যোগ হয়। এর সঙ্গে জন্মদিনের কোনো যোগসূত্র থাকে না। যা আন্তর্জাতিক বয়স গণনা পদ্ধতির মতো নয়। দেশটির আইনপ্রণেতারা বয়স গণনার এ পদ্ধতি সংশোধনের জন্য একটি বিল অনুমোদন করেছেন। এতে দেশের অধিকাংশ নাগরিকের বয়সও এক থেকে দুই বছর করে কমবে। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আজ দেশটিতে নতুন এই আইনের প্রচলন হয়েছে। যার ফলে সবাইকে এখন বয়স গণনার আন্তর্জাতিক রীতি মেনে চলতে হবে। যা প্রচলিত প্রথার স্থলাভিষিক্ত হচ্ছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত বয়স গণনা পদ্ধতিতে ধরে নেওয়া হয়, জন্মের সময় মানুষের বয়স এক বছর এবং তার জীবনের পরবর্তী বছরগুলোতে জানুয়ারি মাসের ১ তারিখে এক বছর করে বয়স যোগ হয়। এর সঙ্গে জন্মদিনের কোনো যোগসূত্র থাকে না।
আইনি ও মেডিকেল নথিতে দেশটি ৬০-এর দশক থেকে জন্মের সময় শূন্য ও জন্মদিনে এক বছর করে বয়স যোগ করার আন্তর্জাতিক রীতি মেনে চলছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও অন্য সব ক্ষেত্রে অসংখ্য দক্ষিণ কোরীয় তাদের প্রথাগত নিয়ম মেনে বয়স গণনা অব্যাহত রেখেছে।
২০২২ সালের ডিসেম্বরে বয়স গণনার প্রথাগত নিয়ম বাতিল করে আন্তর্জাতিক রীতি মেনে চলার আইন পাস হয়।
দক্ষিণ কোরিয়ার আইনমন্ত্রী লি ওয়ান-কিউ গত সোমবার এক ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘আমরা আশা করি, এই উদ্যোগে বয়স গণনা-সংক্রান্ত আইনি বিবাদ, অভিযোগ ও সামাজিক বিভ্রান্তি অনেকাংশে দূর হবে।’
২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে পরিচালিত জরিপে সরকার জানতে পেরেছে, ৮৬ শতাংশ মানুষ আন্তর্জাতিক বয়স গণনা পদ্ধতি মেনে চলতে আগ্রহী।
সিউলের ২৭ বছর বয়সী অফিসকর্মী চোই হিয়ুন-জি রয়টার্সকে বলেন, ‘প্রথাগত ব্যবস্থায় আগামী বছর আমার বয়স ৩০ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখন ৩০-এ পৌঁছানোর আগে আমি বাড়তি কিছু সময় পেয়েছি এবং এতে আমি উচ্ছ্বসিত। তরুণ হতে পেরে অসাধারণ লাগছে।’
সেনাবাহিনীতে ভর্তি, স্কুলের এনট্রান্স পরীক্ষায় অংশগ্রহণ, ধূমপান ও মদ্যপানের আইনি বয়স হিসাব করার জন্য আরও একটি ভিন্ন বয়স গণনা প্রক্রিয়া চালু আছে। এই প্রক্রিয়ায় জন্মের সময় বয়স শূন্য ধরা হয় এবং প্রতিবছরের জানুয়ারিতে এক বছর করে বয়স যোগ হতে থাকে।
কর্মকর্তারা জানান, এই প্রক্রিয়াটি পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত চালু থাকবে।
তুলসী গ্যাবার্ডকে মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন সদ্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড কে? নিয়োগ পেলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হওয়া প্রথম হিন্দু নারী। সাবেক এই মার্কিন সেনা একসময় রাজনীতি করেছ
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের এক দিন পর থেকেই আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, এবার মার্কিন আইনসভা কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণও যাচ্ছে রিপাবলিকানদের হাতে। শেষমেশ তা-ই হলো। গত বুধবার মার্কিন গণমাধ্যমগুলো নিশ্চিত করেছে, এই হাউসের নিয়ন্ত্রণও পেল নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের
৯ ঘণ্টা আগেহিজাব আইন অমান্যকারীদের মানসিক রোগী হিসেবে বিবেচনার ঘোষণা দিয়েছে ইরান। এমন নারীদের জন্য ‘মানসিক চিকিৎসা কেন্দ্র’ চালুর ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার। ইরানের নারী ও পরিবার বিভাগের নীতি ও অনৈতিকতা প্রতিরোধ দপ্তরের প্রধান মেহরি তালেবি দারেস্তানি গত মঙ্গলবার এ ঘোষণা দেন।
১১ ঘণ্টা আগেজনগণের ভোটাধিকার হরণ, অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার ও সংবিধানের ২৬তম সংশোধনী পাসের প্রতিবাদে ২৪ নভেম্বর (বুধবার) দেশব্যাপী ‘চূড়ান্ত’ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন কারান্তরীণ পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। তাঁর দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) তাঁর মুক্তি ও নির্বাচনে কথিত কারচুপির বিরুদ্ধে বিক্ষ
১৩ ঘণ্টা আগে