অনলাইন ডেস্ক
ইউরোপ ও এশিয়ায় বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের আওতায় বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে চীন। এর প্রভাবে মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাব অনেকটাই বেড়ে গেছে। এই অবস্থায় এই অঞ্চলে নিজের অবস্থান দৃঢ় করতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র। তাই ভারতের বন্দরগুলোকে রেলপথের মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে যুক্ত করার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, সৌদি আরবসহ আরও কয়েকটি দেশ। এর মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যকার বাণিজ্যকে আরও এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর নীতিনির্ধারকেরা।
বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত একাধিক মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এই আলোচনায় সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশও আছে। সম্ভবত বিষয়টি নিয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে ভারতে হতে যাওয়া জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে কোনো এক বৈঠকে বিষয়টি সমাধা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে চূড়ান্ত ঘোষণাও আসতে পারে।
একটি সূত্র জানিয়েছে, বিগত কয়েক মাস ধরেই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে বিষয়টি এখনো আনুষ্ঠানিক কাঠামোতে রূপ নেয়নি। সূত্রটি জানিয়েছে, জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে যাওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন এ বিষয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং সৌদি যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচন করতে পারেন।
যদি এই উদ্যোগ আলোর মুখ দেখে, তবে তা এমন এক সময়ে রূপ নিতে যাচ্ছে, যখন চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের ১০ বছর পূর্ণ হয়েছে এবং মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ায় এই উদ্যোগের আওতায় চীনের বিনিয়োগ ও প্রভাব উভয়ই বেড়েছে। তাই এই অঞ্চলে নতুন করে অংশীদার তৈরি করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফলে এই উদ্যোগকে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে চীনকে আটকানোর হাতিয়ার হিসেবে বিবেচনা করছেন বিশ্লেষকেরা।
এই উদ্যোগের আলোচনা এমন এক সময়ে এল, যখন যুক্তরাষ্ট্র মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক আবারও উষ্ণ করতে চাইছে। বিশেষ করে সৌদি আরবের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক শুরুর বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বেশ আগ্রহী।
যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, সৌদি আরবসহ অন্যান্য দেশের এই উদ্যোগের বিষয়টি প্রথম সামনে আনে মার্কিন সংবাদ সংস্থা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান এক্সিওস। এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কূটনৈতিক সাফল্যের বাইরেও এই উদ্যোগ কার্যকর হলে এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে পণ্য পরিবহন খরচ অনেকটাই কমে যাবে। পাশাপাশি লেনদেন হবে দ্রুতগতির।
ইউরোপ ও এশিয়ায় বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের আওতায় বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে চীন। এর প্রভাবে মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ায় চীনের প্রভাব অনেকটাই বেড়ে গেছে। এই অবস্থায় এই অঞ্চলে নিজের অবস্থান দৃঢ় করতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র। তাই ভারতের বন্দরগুলোকে রেলপথের মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে যুক্ত করার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, সৌদি আরবসহ আরও কয়েকটি দেশ। এর মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যকার বাণিজ্যকে আরও এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর নীতিনির্ধারকেরা।
বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত একাধিক মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এই আলোচনায় সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশও আছে। সম্ভবত বিষয়টি নিয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে ভারতে হতে যাওয়া জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে কোনো এক বৈঠকে বিষয়টি সমাধা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে চূড়ান্ত ঘোষণাও আসতে পারে।
একটি সূত্র জানিয়েছে, বিগত কয়েক মাস ধরেই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে বিষয়টি এখনো আনুষ্ঠানিক কাঠামোতে রূপ নেয়নি। সূত্রটি জানিয়েছে, জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে যাওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন এ বিষয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং সৌদি যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচন করতে পারেন।
যদি এই উদ্যোগ আলোর মুখ দেখে, তবে তা এমন এক সময়ে রূপ নিতে যাচ্ছে, যখন চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের ১০ বছর পূর্ণ হয়েছে এবং মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়ায় এই উদ্যোগের আওতায় চীনের বিনিয়োগ ও প্রভাব উভয়ই বেড়েছে। তাই এই অঞ্চলে নতুন করে অংশীদার তৈরি করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফলে এই উদ্যোগকে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে চীনকে আটকানোর হাতিয়ার হিসেবে বিবেচনা করছেন বিশ্লেষকেরা।
এই উদ্যোগের আলোচনা এমন এক সময়ে এল, যখন যুক্তরাষ্ট্র মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক আবারও উষ্ণ করতে চাইছে। বিশেষ করে সৌদি আরবের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক শুরুর বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বেশ আগ্রহী।
যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, সৌদি আরবসহ অন্যান্য দেশের এই উদ্যোগের বিষয়টি প্রথম সামনে আনে মার্কিন সংবাদ সংস্থা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান এক্সিওস। এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কূটনৈতিক সাফল্যের বাইরেও এই উদ্যোগ কার্যকর হলে এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে পণ্য পরিবহন খরচ অনেকটাই কমে যাবে। পাশাপাশি লেনদেন হবে দ্রুতগতির।
গত আগস্টে ছাত্র–জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে এখনো বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি অস্থির অবস্থায় রয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে সব কর্মীকে দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশন। সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া। এর প্রভাবে ভারতের চিকিৎসা পর্যটন খাতে নেমেছে
১ ঘণ্টা আগেওই প্রবাসীকে পাবলিক প্রসিকিউশনের কাছে পাঠিয়েছে কুয়েতি পুলিশ। ওই ব্যক্তির দাবি, ১৯৮৮ সালে এক কুয়েতি নারীর কাছ থেকে অর্থের বিনিময়ে তিনি নাগরিকত্ব নেন। তিনি নিজেকে কুড়িয়ে পাওয়া শিশু দাবি করেন এবং ওই নারী তাঁকে দত্তক নিতে চেয়েছিলেন বলে জানান। তিনি আরও জানান, ওই নারী এখন বেঁচে নেই।
৪ ঘণ্টা আগেশনিবার রাত ১০টা নাগাদ অন্তত ১০-১২ জন প্রথম বর্ষের ছাত্রকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। দুই থেকে তিন ঘণ্টা ধরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। এরপর পরিচয় দিতে বলা হয়। অনিল দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্ত ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধের চিত্র বদলে দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। রাশিয়া এটিকে সরাসরি পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সংঘাত হিসেবে বিবেচনা করতে পারে, যা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি।
৮ ঘণ্টা আগে